গাজাকে বাসোপযোগী করতে হবে
২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম
সাম্প্রতিককালে বিশ্বের সর্বাধিক ধ্বংস ও গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে ফিলিস্তিনের গাজায়। তাতে বহু নারী ও শিশুসহ অসংখ্য নিরস্ত্র ও নিরীহ মানুষ নিহত ও আহত হয়েছে। গত ২০ জানুয়ারি বিবিসির খবরে প্রকাশ, ‘গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা ৪৬ হাজার ৯১৩ জনের মৃত্যুর হিসাব পেয়েছেন। এছাড়া, এক লাখ ১০ হাজার ৭৫০ জন ফিলিস্তিনি এই সংঘর্ষে আহত হয়েছেন।’ জাতিসংঘের তথ্য মতে, ‘নিহতের মধ্যে নারী এবং শিশুর সংখ্যা ৭০ শতাংশ।’ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত ১৩ জানুয়ারি বলেছে, ‘আহতদের মধ্যে ২৫ শতাংশের আঘাত এতটাই গুরুতর যে, তাদের জীবন আর আগের অবস্থায় ফিরবে না।’ ল্যানসেট মেডিক্যাল জার্নালে বলা হয়েছে, ‘নিহতের সংখ্যা মন্ত্রণালয়ের হিসাবের চেয়েও উল্লেখযোগ্য হারে বেশি হতে পারে।’ যা‘হোক, গাজায় ৯১ শতাংশ মানুষ তীব্র খাদ্য সঙ্কটে পড়েছে। এছাড়া, বেশিরভাগ বাড়ি-ঘর, রাস্তা-ঘাট ও স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে। উপরন্তু কয়েক লাখ মানুষ গৃহহারা হয়ে উদ্বাস্তু হয়ে চরম মানবেতর জীবনযাপন করছে বিভিন্ন স্থানে। জাতিসঙ্ঘের মানবিক সহায়তা বিষয়ক সমন্বয় অফিসের তথ্য মতে, ‘গাজায় অন্তত ১৯ লাখ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে, যা গাজার মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ।’ গাজার মোট লোক সংখ্যা ২৩ লাখ।
ফিলিস্তিনি সিভিল ইমার্জেন্সি সার্ভিসের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেছেন, ‘আমরা ১০ হাজার শহীদের সন্ধান করছি, যাদের মৃতদেহ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে রয়ে গেছে। অন্তত ২ হাজার ৮৪০ জনের মৃতদেহ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তাদের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। বেঁচে থাকা ৯০ শতাংশ শিশু এখন পুষ্টিহীনতার শিকার হয়েছে।’ গাজায় আক্রমণে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন ত্রাণসংস্থার অনেক লোক নিহত ও আহত হয়েছে। তাদের ত্রাণ তৎপরতা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল! আইডিএফের তথ্য মতে, গাজা যুদ্ধে ১ হাজার ৬০ জন চিকিৎসক এবং ৩৪১ জন ত্রাণকর্মী নিহত হয়েছে। সেপ্টেম্বরে জাতিসঙ্ঘের সংস্থাগুলো জানিয়েছে, গাজার ৬৭.৬ শতাংশ কৃষিজমি গোলাবর্ষণ, যানবাহন চলাচল ও অন্যান্য সংঘর্ষজনিত কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে বহু মৃতদেহ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এই নজিরবিহীন নারকীয়তা চালিয়েছে ইসরাইল, যার নেতৃত্বে রয়েছে বিশ্বের কুখ্যাত নরঘাতক নেতানিয়াহু, যাকে অ্যামনেস্টি ইন্টারনাশনাল মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্ত করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গত ডিসেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ইসরাইলের বিরুদ্ধে গাজার ফিলিস্তিনিদের উপর ‘গণহত্যা চালানোর’ অভিযোগ এনেছে। অথচ, বিশ্বের এই ভয়াবহ ধ্বংসলীলা ও গণহত্যাতে সার্বিকভাবে সহায়তা করেছে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার সোল এজেন্ট যুক্তরাষ্ট্র। তার অনুগত দেশগুলোর অধিকাংশই এই ঘৃণ্য কাজের বিরুদ্ধে তেমন উচ্চ বাচ্য করেনি। ছোট খাট কয়েকটি দেশ গাজায় গণহত্যা চালোনোর দায়ে ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে এবং কিছু দেশ নিন্দা জানিয়েছে!
ইসরাইল শুধু গাজাতেই নারকীয়তা চালায়নি, সেই সাথে ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরসহ দেশটির প্রায় সব স্থানেই ব্যাপক আক্রমণ চালিয়ে বহু জানমালের ক্ষতি করেছে। এছাড়া, ফিলিস্তিন এলাকায় অনেক ইহুদি বসতি স্থাপন করেছে। উপরন্তু পার্শ্ববর্তী দেশগুলো তথা লেবানন, সিরিয়া ও জর্ডানেও ব্যাপক আক্রমণ চালিয়ে অনেক প্রাণহানি ও ধ্বংস করেছে। ইসরাইলের লক্ষ্য সমগ্র অঞ্চল দখল করে একটি ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। ইহুদিবাদের প্রতিষ্ঠাতা থিওডোর হার্জলের মতে, ‘প্রমিজড ল্যান্ড’ বা বৃহত্তর ইসরাইলের মানচিত্রে মিশরের নীল নদ থেকে ইরাকের ফোরাত নদী পর্যন্ত বিভিন্ন অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ ফিলিস্তিন, লেবানন, জর্ডান, ইরাক, ইরান, সিরিয়া, মিসর, তুরস্ক এবং সৌদি আরবও বৃহত্তর ইসরাইলের অংশ হবে। অধিকাংশ ইহুদি হার্জলের এই ধারণা বিশ্বাস করে এবং তা বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর! ইসরাইল যাকে তাদের অভিষ্ট লক্ষ্যে বাধাদানকারী হিসাবে মনে করেছে তার বিরুদ্ধেই কঠোর পন্থা গ্রহণ করেছে। যেমন: গাজা নিয়ন্ত্রণকারী হামাস এর সব বড় নেতাকে হত্যা করেছে। ইরানকে ধ্বংস করার জন্য মাঝে মধ্যেই ভয়াবহ আক্রমণ চালিয়েছে।
অবশ্য, বর্ণিত অপকর্ম করতে গিয়ে ইসরাইলেরও ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে অনেক। যেমন: গাজা যুদ্ধে ইসরাইলের অনেক সেনা নিহত ও আহত হয়েছে। হামাসের হামলা ঠেকানোর ব্যর্থতার দায় নিয়ে ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হেরজি হালেভি পদত্যাগ করেছেন। এছাড়া, বাড়ি-ঘর ও স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে অনেক। উপরন্তু যুদ্ধব্যয় বহন করতে গিয়ে দেশটি আর্থিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে। তাই অনেক ইসরাইলি এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শান্তি ও উন্নতি প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করেছে। এই অবস্থায় কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১৫ জানুয়ারি ইসরাইল-হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়েছে, যা গত ১৯ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়েছে (ইসরাইল-হিজবুল্লাহও যুদ্ধ বিরতি চুক্তি হয়েছে গত নভেম্বরে)।
এ যুদ্ধ বিরতির উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে: বন্দিদের মুক্তি, ইসরাইলের সেনাদের প্রত্যাহার, ত্রাণ সহায়তা বৃদ্ধি, আহত ফিলিস্তিনিদের চিকিৎসার জন্য বাইরে যাওয়ার অনুমতি এবং মিশরের সঙ্গে রাফাহ সীমান্ত খুলে দেওয়া। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সিনিয়র সদস্য মোহাম্মদ নাজ্জাল বলেছেন, ‘গাজায় দীর্ঘ ১৫ মাসের আগ্রাসনে ইসরাইল তার সামরিক লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েই আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতার পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে। ইসরাইল যদি এই চুক্তি লঙ্ঘন করে, সে ক্ষেত্রে হামাসও বসে থাকবে না। হামাস সদা প্রস্তুত আছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ীর সিনিয়র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির হাতামি গত ২১ জানুয়ারি বলেছেন, ফিলিস্তিন, লেবানন ও ইয়েমেনের প্রতিরোধ ফ্রন্টের সামরিক ও আদর্শগত শক্তিকে ধ্বংস করার ক্ষমতা ইহুদিবাদী ইসরাইলের নেই। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গাজায় যুদ্ধবিরতির মূল নায়ক বলে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের অভিমত।
যা’হোক, যুদ্ধবিরতির পর গাজার অধিবাসীরা উৎফুল্ল হয়েছে। অনেকেই উদ্বাস্তু শিবির থেকে স্বগৃহে ফিরতে শুরু করেছে। কিন্তু কোথায় ঠাঁই নেবে? গোটা গাজা বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে। চারিদিকে শুধুই ধ্বংসস্তূপ! জাতিসংঘ গত মে মাসে বলেছে, ‘গাজাকে যুদ্ধের আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ৮০ বছর সময় লাগবে এবং ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লাগবে।’ এর পর যুদ্ধবিরতি পর্যন্ত আরো আট মাসের অধিক ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েছে। ফলে বর্ণিত ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ আরো বেড়েছে। ইসরাইল প্রতিষ্ঠার পর থেকে ফিলিস্তিনিরা নিজ ভূমিতেই স্বাধীনতাহীন ও সম্পদহীন হয়ে রয়েছে। সাম্প্রতিক যুদ্ধে তারা সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছে। তাই তাদের পক্ষে কি বিশাল আর্থিক ব্যয় করে গাজায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি তথা বাসোপযোগী অবস্থা সৃষ্টি বা পুনর্গঠন করা সম্ভব? মোটেও না। তাই গাজাকে পুনর্গঠন করে বাসোপযোগী করতে হবে বিশ্ববাসীকেই। ইসরাইলের নিকট থেকে গাজার ধ্বংসলীলার ক্ষয়ক্ষতি আদায় এবং গাজায় মানবতালঙ্ঘনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘ এবং ওআইসিকে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে। ধনী মুসলিম ও প্রতিষ্ঠানেরও উচিত গাজা পুনর্গঠনে সহায়তা করা। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ এক রায়ে বলেছেন, ফিলিস্তিনি ভূখ-ে যুদ্ধাপরাধ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার বিচার করতে পারবেন আদালত।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে গত ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের মতো শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শপথ নিয়েই তিনি ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘গাজা এখন একটি বিশাল ধ্বংসস্তূপের মতো দেখাচ্ছে এবং এটিকে ভিন্নভাবে পুনর্নির্মাণ করতে হবে।’ কিন্তু তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মার্কিন সিনেটর রুবিও-কে নিয়োগ দিয়েছেন। মার্কো রুবিও কট্টর ইসরাইলপন্থি ও চীনবিরোধী হিসেবে সুপরিচিত। দ্বিতীয়ত: যুদ্ধবিরতিকে স্থায়ী করতে হবে। স্মরণীয় যে, ফিলিস্তিন পূর্ণ স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত গাজার মতো পরিস্থিতি পুনরায় সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট দূর হবে না। তাই ফিলিস্তিনসহ মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তি ও উন্নতি প্রতিষ্ঠার জন্য ফিলিস্তিনের পূর্ণ স্বাধীনতা অপরিহার্য। স্মরণীয় যে, রিয়াদে আরব লীগ এবং ওআইসির জরুরি শীর্ষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় গত বছর নভেম্বরে। তাতে ৫৮টি মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। উক্ত বৈঠকের ইশতেহারে পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাসকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দেয়া হয়েছে। ইতোপূর্বে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট নিরসনের লক্ষ্যে নরওয়ের অসলোতে ১৯৯৩ সালের ২৯ আগস্ট ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যে শান্তি চুক্তি হয়, যা ‘অসলো চুক্তি’ নামে খ্যাত। সে চুক্তির অন্যতম শর্ত হচ্ছে, ফিলিস্তিনিরা স্বশাসনের অধিকার পাবে আর ইসরাইল রাষ্ট্রের বৈধতা স্বীকার করে নেবে পিএলও।
এর তিন সপ্তাহ পর অসলো চুক্তি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হয় ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউজে। তাতে স্বাক্ষর করেন পিএলও’র তৎকালীন প্রধান ইয়াসির আরাফাত ও ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী রাবিন। এ জন্য তারা শান্তিতে নোবেল পান। এই চুক্তি জাতিসংঘসহ বিশ্ববাসী সমর্থন করে। এই চুক্তির অন্যতম শর্ত হচ্ছে, ২০০০ সাল থেকে ফিলিস্তিন পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করবে। কিন্তু ইসরাইলের কট্টরপন্থীরা ও ফিলিস্তিনের হামাস এই চুক্তি প্রত্যাখ্যান করে। ফলে চুক্তিটি বাস্তবায়িত হয়নি। অবশ্য, অসলো চুক্তির কারণেই ফিলিস্তিন স্বায়ত্তশাসন পেয়েছে, যা আজও বহাল আছে। কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী পূর্ণ স্বাধীনতা পায়নি। ফলে বিশ্বের অতি প্রাচীন সংকটটি রয়েই গেছে! ইতোমধ্যে হামাস দ্বিরাষ্ট্রের পক্ষে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। আরও স্মরণীয় যে, ২০০২ সালে আরব লিগে এক চুক্তি হয়, যাতে ইসরাইলের প্রতি ১৯৬৭ সালের মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধের আগ পর্যন্ত বিদ্যমান সীমানা থেকে তার দখলদারি ছেড়ে দিতে অনুরোধ করা হয়। বিনিময়ে দেশটির সঙ্গে আরব ও এই অঞ্চলের মুসলিম দেশগুলোর সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এই চুক্তিটিও বিশ্ববাসী সমর্থন করেছে। তবুও চুক্তিটি কার্যকর করেনি ইসরাইল। ফলে মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে সংকট-সংঘাত চলছেই। মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য অসলো চুক্তি ও আরব লীগের চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রভাবমুক্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর নতুন জ্বালানি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের দাবি : টিআইবি’র
হেপাটোলজি সোসাইটির নতুন সভাপতি প্রফেসর শাহিনুল আলম, মহাসচিব মো. গোলাম আযম
এনসিটিবি চেয়ারম্যান ওএসডি
জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম
নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
দুই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরখাস্ত
মানসম্মত ও জীবনমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নে শিক্ষক সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে -বাউবি ভিসি
চিত্রনায়িকা নিঝুমকে অপহরণ চেষ্টা
দেশে মানসম্মত শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হবে
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সালথায় চলছে মাটিকাটা ও বালু উত্তোলনের মহোৎসব, নষ্ট হচ্ছে গ্রামীণ সড়ক
ডিআরইউকে ৫ লাখ টাকা অনুদান দিলো দৈনিক ভোরের আকাশ
ভোগাই নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলনের অভিযোগে ৩ জনের জেল, সরঞ্জাম ধ্বংস
চাঁদপুরে মেঘনায় ভেসে উঠছে মরা মাছ ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে
সিলেটে ইউনিমার্টের প্রথম বর্ষপূর্তি, বিজয়ীরা পেলেন পুরস্কার
ইসলামী আন্দোলনের আমিরের সঙ্গে বিএনপি মহাসচিবের বৈঠক কাল
দিনাজপুরে অনুর্ধ্ব-১৭ বালক-বালিকাদের জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টে
এক অজু দিয়ে তিন ওয়াক্ত নামাজ পড়া প্রসঙ্গে?
মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির সাংবাদিক সম্মেলন
মহড়ায় যোগ দিতে পাকিস্তানের পথেবানৌজা সমুদ্র জয়’