খাল কেটে কুমির আনার পরিণতি
১৫ মার্চ ২০২৫, ১২:২২ এএম | আপডেট: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১২:২২ এএম

আব্বাসীয় খলিফাদের রাজধানী ছিল বাগদাদ। এককালে জগতের সবচেয়ে বৃহৎ ও উন্নত নগরী হিসেবে সুনাম অর্জন করেছিলো এই বাগদাদ। যেদিন আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার কথা ভুলেও মানুষের মুখে আনতো না, যেদিন ইউরোপ অশিক্ষা ও কুশিক্ষার অন্ধকারে ডুবে ছিলো, যেদিন ধর্ম, জ্ঞান, বিজ্ঞান, শিল্প, স্থাপত্য, আইন, বিচারালয়, চিন্তা ও গবেষণা প্রভৃতি মানব জীবনের সকল প্রকার চাহিদা মেটাতে বাগদাদের অবদান ছিলো অতুলনীয়। সে যুগে বাগদাদের নিজামিয়া ইউনিভার্সিটি ছিলো দুনিয়ার সবচাইতে বড় ইউনিভার্সিটি। আর বাগদাদের লাইব্রেরি ছিলো জগতের তুলনাহীন লাইব্রেরি। লক্ষ লক্ষ জ্ঞানপিপাসু পঙ্গপালের মতো ছুটে যেতো শিক্ষা লাভের আশায় এই বাগদাদের ইউনিভার্সিটিতে। যখন বাগদাদ গৌরবের সুউচ্চ শিখরে অধিষ্ঠিতি ছিলো, তখন সুন্দরী ও চিত্তাকর্ষক সেই নগরীকে মুসলিম খলিফাদের উপযুক্ত রাজধানী বলেই মনে করা হতো। কিন্তু ভুলেও সে বাগদাদের নাম আজ কেউ মুখে আনে না। কারণ, বাগদাদের সে গৌরব মহিমা আর নেই। সেখানকার ইউনিভার্সিটি, গবেষণাগার ও বিরাট লাইব্রেরির নাম নিশানা দুনিয়া থেকে মুছে গেছে। এহেন বাগদাদ নগরীর পতন কীভাবে ঘটলো? কার অপরাধে মুসলিম জাহানের চিন্তা, জ্ঞান, গবেষণা ও উন্নত জীবনের ভিত্তি নষ্ট হয়ে গেল? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমরা দেখতে পাবো মুসলমানদের মাযহাবি ঝগড়াই হচ্ছে এজন্য দায়ী। ইতিহাস সাক্ষ্য দিচ্ছে, বাগদাদে একবার দুইবার নয়, কম সে কম আটবার মুসলমানদের মধ্যে হত্যাকা- হয়েছে। শেষ বারে একদল অন্য দলকে জব্দ করার জন্য বাগদাদ ধ্বংসের পথকে সুপ্রশস্ত করে দিয়েছে। হালাকু খাঁ তার বহুদিনের আকাক্সিক্ষত এই সুযোগকে পুরোপুরিভাবেই কাজে লাগিয়েছে।
হিজরি ৩১৭ সালে পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ‘মাকামে মাহমুদ’ শব্দের অর্থ নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে ঝগড়ার সূত্রপাত হয়। শেষ পর্যন্ত এই ঝগড়া ব্যাপক আকার ধারণ করে। কাটাকাটি ও মারামারি করার ফলে হাজার হাজার লোক মারা যায়। ঐতিহাসিক আবুল ফিদা লিখেছেন, এই সংঘর্ষে কয়েক হাজার লোক প্রাণ হারিয়েছিলো। তাদের মধ্যে আলিম ও বিদ্বান লোকের সংখ্যা অনেক ছিলো। হিজরি ৩২৩ সাল। ওই সময় বাগদাদের খলিফা ছিলেন রাজিবুল্লাহ। তিনি সাফেয়ী মাজহাবের লোক ছিলেন। একদিনের ঘটনা, বাগদাদের মসজিদে দু’দল মুসলমানদের মধ্যে নামাজে ‘বিসমিল্লাহ’ পড়া নিয়ে ঝগড়া বেঁধে গেলো। একদল বললো, যারা নামাজে উচ্চস্বরে ‘বিসমিল্লাহ’ পড়বে না, তাদের ইমামতি করতে দেয়া হবে না। অন্য দল বললো, যারা নামাজের চুপিচুপি ‘বিসমিল্লাহ’ পড়বে না, আমরাও তাদের ইমামতি করতে দেব না। আলিমগণ নিজ নিজ ফতোয়া জারি করতে লাগলেন। শেষে সেই সামান্য ব্যাপারকে কেন্দ্র করে এমন ঝগড়া বেঁধে গেল যে, বাগদাদের জামে মসজিদ রক্তে লাল হয়ে গেল। খলিফা রাজিবুল্লাহ যখন এই সংবাদ শুনলেন, তখন তিনি নামাজের চুপিচুপি বিসমিল্লাহ পড়ার পক্ষপাতি যারা, তাদের উচ্চস্বরে বিসমিল্লাহ পড়ার কঠোর আদেশ দিলেন। কিন্তু তারা খলিফার আদেশ মানলো না। দীর্ঘ সাত বছর যাবত এই ঝগড়া স্থায়ী ছিলো। শেষে একদিন খলিফা ভীষণভাবে রাগান্বিত হয়ে পুলিশের বড়কর্তাকে হুকুম দিলেন, যারা আমার আদেশ অমান্য করছে তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দাও আর তাদের একবারেই শেষ করে দাও। পুলিশের বড়কর্তা তাই শুরু করে দিলেন। এতে বিপুল সংখ্যক ঘরবাড়ি পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে গেলো ও বহু মুসলমান নির্মমভাবে মারা পড়লো।
৩৯৮ হিজরি। শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে শরীয়তের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতভেদ হতে থাকে। শেষে শিয়ারা সুন্নিদের আর সুন্নিরা শিয়াদের কাফির বলে ফতোয়া জারি করে। অবশেষে শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে গেল। ঐতিহাসিক জহুরি বলেন, এই সংঘর্ষে ব্যাপক সংখ্যক মুসলমান প্রাণ হারিয়েছিলো। হিজরি ৪৪৮ সালে এই ঘটনার জন্য সুবিখ্যাত ইমাম কুশয়রীকে দায়ী করা চলে। তিনি একজন আশারিয়া মতবাদের লোক ছিলেন। ঐতিহাসিক ইবনু খল্লকান বলেছেন, ইমাম কুশয়রী বাগদাদে গিয়ে আকিদা সংক্রান্ত ব্যাপার নিয়ে হাম্বলি মাজহাবের লোকদের সাথে ঝগড়া বিবাদ শুরু করে দিলেন। এই ঝগড়া দাঙ্গায় রূপ নিলো। দাঙ্গায় বহু মানুষ নিহত হলো। হিজরি ৪৮৩ সালে এই ঝগড়া বাঁধে শিয়া আর সুন্নিদের মধ্যে। শিয়ারা সুন্নিদের আর সুন্নিরা শিয়াদেরকে কাফির, ফাসিক, মুনাফিক ও বিভ্রান্ত বলে গালি-গালাজ করতে থাকে। এর ফলে উভয় পক্ষের তুমুল লড়াই বেঁধে যায়। ‘হয় মারবো, না হয় মরবো’ এই পণ করে দুই দলই সমরক্ষেত্রে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ঐতিহাসিক জহুরি বলেছেন, এই যুদ্ধে উভয় পক্ষের বহু সংখ্যক মুসলমান মারা পড়ে। হিজরী ৫৮২ সালের মহররমের সময় তাজিয়া নিয়ে মানত করতে করতে শিয়ারা জোরে জোরে হযরত আবু বকর (রা.), হযরত ওমর (রা.) ও হযরত ওসমান (রা.) এর মতো সাহাবাকে গালিগালাজ শুরু করে করে। সুন্নি মুসলমানরা এই বেয়াদবি সহ্য করতে না পেরে শিয়াদের উপর আক্রমণ চালায়। ফলে শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে এক ভয়াবহ যুদ্ধ বেঁধে যায়। ঐতিহাসিক ইয়াফেয়ী বলেছেন, এই ভয়াবহ যুদ্ধে বিপুল সংখ্যক মুসলমানের প্রাণহানি ঘটে। ৫৮৭ হিজরী। আকিদা সংক্রান্ত ব্যাপার নিয়ে দুই মাযহাবের মুসলমানদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হতে থাকে। এরপরে ইটা দাঙ্গায় রূপ নেয়। ঐতিহাসিক ইয়াফেয়ী বলেন, এই যুদ্ধে অনেক মুসলমানের জান- মালের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিলো।
৬৫৬ হিজরী। তারপর আর বাগদাদে কোন হত্যাকা- ঘটেনি। কারণ, ঝগড়া সৃষ্টির জন্য কোন মুসলমানই তখন বাগদাদের জীবিত ছিল না। এই মর্মান্তিক ঘটনার সূত্রপাত হয় পারস্যের তুস শহর থেকে। ইসলামে খুঁটিনাটি বিষয়ের ব্যাখ্যা নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে ঝগড়াঝাটি সৃষ্টি হয়। তখন একদল মুসলমান হালাকু খাঁর শরণাপন্ন হলো। চেঙ্গিস খাঁর পৌত্র হালাকু খাঁ তখন চিনের মঙ্গোলিয়ার রাজত্ব করছিলো। সে ছিল নাস্তিক তাতারীদের সম্রাট। এই মাযহাবের মুসলমানেরা তাকে যেয়ে বলল, হে সম্রাট হালাকু! আমাদের জাত ভাইরা আমাদেরকে মারছে। আমরা আপনার আশ্রয় ভিক্ষা চাই। আপনি যদি এই বিপদ হতে আমাদের রক্ষা করতে পারেন তাহলে আমরা আপনার চির আনুগত হয়ে থাকবো। হালাকু খাঁ তখন মুসলিম সাম্রাজ্যের ধ্বংস সাধনের স্বপ্ন দেখছিল। সে দেখলো এ আমার সুবর্ণ সুযোগ। তাই কালবিলম্ব না করে বিপুল সংখ্যক তাতারী সৈন্য নিয়ে তুস শহর আক্রমণ করলো। হালাকুর একমাত্র ইচ্ছা ছিলো মুসলমানদের সর্বনাশ করা। কাজেই যারা ডেকে এনেছিলো এবং যাদের জন্য ডেকেছিলো, দল-মত নির্বিশেষে কোন মুসলমানকেই ছাড়লো না। সকলকেই শেষ করে দিলো। হালাকু খাঁ তুস শহরকে শ্মশানে পরিণত করে বাগদাদের দিকে অগ্রসর হলো। তাতরী সৈন্য দুই ভাগে ভাগ হয়ে দু দিক দিয়ে মুসলমানদের আক্রমণ করলো। মুসলিম জাহানের খলিফা মুস্তাসিম বিল্লাহ বাগদাদের রাজধানী থেকে বের হয়ে সন্ধির জন্য খুবই অনুনয় বিনয় করছিলেন। হালাকু খাঁ তা শোনেননি। শেষে খলিফা প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছিলেন হালাকু খাঁ তাও শোনেননি।
জহুরী, ইবনে কাসির, ইবনুল ইমাদ, আল্লামা সুয়তি প্রভৃতি ঐতিহাসিকগণ বলেন, হালাকু খাঁ মুসলিম জাহানের প্রিয় খলিফা মুস্তাাসিম বিল্লাহকে চটের বস্তায় ভরে প্রখর রোদ্রে ফেলে রেখেছিলো। শেষে লাথি মেরে, কুঠার দিয়ে আঘাত করে পৈশাচিকভাবে হত্যা করেছিলো। খলিফার দুই পুত্র ছিলেন। একজনের নাম আমির আবু বকর, অপরজনের নাম আমির আবুল ফাজায়েল। হালাকু খাঁ এই দুই পুত্রকেও নির্মমভাবে হত্যা করেছিলো। খলিফার তিন কন্যাকে এবং কয়েক হাজার সম্ভ্রান্ত মুসলিম মহিলাকে হালাকু খাঁ দাসীরূপে মোঙ্গলীয়ায় নিয়ে গেছিলো। ঐতিহাসিক ইবনুল ইমাদ লিখেছেন, বাগদাদের ৪০ দিন হত্যাকা- চালিয়ে চল্লিশ লক্ষ মুসলমানকে হালাকু খাঁ হত্যা করেছিলো। ঐতিহাসিক ইবনে কাসীর লিখেছেন, হালাকু খাঁর সৈন্যরা হযরত আব্বাসের বংশধরকে গরু-ছাগলের মতো জবাই করছিলো। পথে-ঘাটে নরপশু হালাকুর সৈন্যরা সম্ভ্রান্ত মুসলিম মহিলাদের উপর বলাৎকার করছিলো। হাজার হাজার আলেম, ফকিহ, মুহাদ্দিস, হাফেজ, কারী, ইমাম, খতিব, মুন্সি, মুফতি, বৈজ্ঞানিক, দার্শনিক, চিকিৎসক ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছিলো। সমস্ত নগরকে আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছিলো। মসজিদ, মাদ্রাসা, কলেজ, ইউনিভার্সিটি, খানকা বলে কিছুই ছিল না।
ভারতের পাটনার খোদাবক্স লাইব্রেরির প্রতিষ্ঠাতা খোদাবক্স সাহেব বলেছেন, ৭০০ বছর ধরে বাগদাদ জ্ঞান-বিজ্ঞানের অমূল্য গ্রন্থরাজের ভান্ডারে সঞ্চিত হয়েছিলো, এতবড়ো লাইব্রেরি আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে তৈরি হয়নি, আর হবে কিনা সন্দেহ। আফসোস! শত আফসোস! পৃথিবীর সেই অতুলনীয় লাইব্রেরিকে হালাকু খাঁ টাইগ্রিসের বুকে ডুবিয়ে দিয়ে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিলো। বাগদাদের লাইব্রেরিতে এক বৃদ্ধ লাইব্রেরিয়ান ছিলেন, তিনি এই দৃশ্য সহ্য করতে না পেরে রাজপথে দাঁড়িয়ে বুক চাপড়াতে লাগলেন আর আফসোস করে বলতে লাগলেন, হায়! হায়! মুসলিম জাতির কি সর্বনাশই না হল! যে অমূল্য সম্পদ আজ টাইগ্রিসের স্রোতে ভেসে গেলো, মুসলমানেরা কোনদিন এই সম্পদ আর ফিরে পাবে না। এই বলতে বলতে বৃদ্ধ লাইব্রেরিয়ান হার্টফেল করে সেখানেই মারা গেলো।
ইবনে কাসীর লিখেছেন, সবই যখন শেষ হয়ে গেলো, তখন ইসলাম জগতের কেন্দ্রস্থল বাগদাদ নগরীকে দেখে বিরাণভূমি মনে হচ্ছিলো। পথে-ঘাটে কেবল লাশ আর লাশ। চল্লিশ লক্ষ লাশ যখন পচে-গলে দুর্গন্ধময় হয়ে উঠলো, তখন সমগ্র এলাকার আবহাওয়া বিষাক্ত হয়ে গেল। ইরাক ও সিরিয়ার অধিবাসীরা একসঙ্গে দুর্ভিক্ষ ও মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে পড়লো। প্রফেসর ব্রাউন লিখেছেন, হালাকু খাঁ মুসলমানদের যে সর্বনাশ করেছে পরবর্তীকালে তা আর কখনো পূরণ হয়নি। এই ক্ষতির বিবরণ দেয়া একেবারেই অসম্ভব। কেবল যে লাইব্রেরি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়েছিলো তাই নয়, বহু সংখ্যক বিদ্বান ব্যক্তিকে মেরে ফেলার ফলে মুসলমানদের মৌলিক গবেষণার পথ বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো। পৃথিবীর ইতিহাসে এত বড় মহান সভ্যতাকে এত তাড়াতাড়ি আগুনে পুড়িয়ে ও রক্তসমুদ্রে ভাসিয়ে দেয়ার দৃষ্টান্ত আর নেই। হালাকু খাঁ বিখ্যাত সাধক নাজিমউদ্দিন কুবরাকেও ছাড়েনি। হালাকু খাঁ ব্যবিলীয়ন নাগরীতে এত অত্যাচার করেছিলো যে, একশত বছর পর্যন্ত সেখানে ঘাস জন্মায় নি। গজবে ইলাহিতে মাটির রং বিগড়ে গিয়েছিলো। নেশাপুরে যাদেরকে হত্যা করা হয়েছিলো তাদের মাথা কেটে নেয়া হয়েছিলো। তারপর ছোট ছেলে-মেয়েদেরকে মাথার খুলি দিয়ে একটি পিরামিড, বয়স্ক পুরুষদের মাথার খুলি দিয়ে একটি পিরামিড এবং মহিলাদের মাথার খুলি দিয়ে একটি পিরামিড-এরকম পৃথক পৃথকভাবে তিনটি পিরামিড তৈরি করেছিলো। প্রিয় পাঠক, এ পর্যন্ত মুসলমানদের সর্বনাশের যে বিবরণ পেশ করেছি, এর মূল কারণ আমাদের গৃহ-বিবাদ। শত্রুর কাজই হলো ক্ষতি ও ধ্বংস সাধন করা। কাজেই কেবল হালাকু খাঁকে দোষ দিলেই চলবে না; দোষ মুসলমানদের। গৃহ-বিবাদ করে একদল যদি অন্য দলের বিরুদ্ধে হালাকু খাঁকে ডেকে না নিয়ে আসতো, তাহলে মুসলমান জাতির চরম পতন ঘটতো না।
লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

কালো সোনায় রঙিন স্বপ্ন পঞ্চগড়ের কৃষক মানিকের

নোয়াখালীতে আইন মন্ত্রণালয় কর্মচারীর কাছে যুবদলনেতার ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি

‘শেখ পরিবারের কি এক্টাবস্থা!’

নেইমার ছিটকে গেলেন আবারও

ফ্যাক্ট চেকিংয়ের পরিবর্তে আসছে ‘কমিউনিটি নোটস’

ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে ভারতীয় অস্ত্রের চালান আটক ভারত থেকে বাংলাদেশ পাচারের চেষ্টা

হাসিনাকে ফেরাতে জাহাঙ্গীরের ষড়যন্ত্র, অডিও ভাইরাল

মানবতাবিরোধী অপরাধে আইসিসি-তে দুতার্তের বিচার, ভিডিও কনফারেন্সে শুনানি

ডাকাতের কবলে তরমুজের ট্রলার, আহত ৮

বাউফলে উত্ত্যক্তের শিকার স্কুলছাত্রীর চিরকুট লিখে আত্মহত্যা

সিরাজদিখানে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় অটোরিকশা খাদে, প্রাণ গেল কৃষকের

খুলনায় জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন

মামলা দেয়ার কথা বলে টাকা চাইবার কারবার করবেন না : ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন

আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ভুটানসহ ৪৩টি দেশে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিতে যাচ্ছে ট্রাম্প

ঈদগাঁওতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত-১, আহত-৫

বিভিন্ন দাবিতে শাহবাগে অবস্থান নিয়েছে ‘ইনকিলাব মঞ্চ’

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আহত সাংবাদিক আলা হাশিমের মৃত্যু

ঝিকরগাছায় সংখ্যালঘু গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১

গুলশানে ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

বাবা খ্রিস্টান, মা হিন্দু তবু কেন মুসলিম পদবী ব্যবহার করেন দিয়া!