ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

মশার কামড়ে যে সব রোগ ছড়ায়

Daily Inqilab ইনকিলাব

২০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০২ এএম

ছোট একটি মাছি প্রজাতির পতঙ্গেঁর নাম মশা। ছোট তাই মশা প্রাণীটি মানুষের মরনঘাতি হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। সারা দেশে ডেঙ্গু নামক মশা মানুষের প্রান নাশের কারণ হয়ে দাড়িঁয়েছে। জানা যায় বর্তমানে প্রায় সারে তিন হাজারের মতো প্রজাতির মশা রযেছে। বাাংলাদেশে প্রায় ১২৩ প্রজাতির মশা রযেছে। সব মশাই ক্ষতিকর বা রোগ ছড়ায় না। প্রায় ২২ প্রজাতির মশা রোগ ছড়ায়। অধিকাংশ প্রজাতির স্ত্রী মশা মানুষ সহ অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রানীদের কামড়ায় এবং রক্ত শোষে নেয়। বিভিন্ন প্রজাতির মশার মধ্যে এনোফিলিস, এসিড, কিউলেক্্র প্রজাতির মশা মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এসব মশার মধ্যে যে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, ফাইলেরিয়া, পীতজ্বর, জিকা, ভাইরাস জ্বর চিকুনগুনিয়া ইত্যাদি রোগ ছড়াং। বর্তমানে সারা দেশে ডেঙ্গু মশার কামড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে। কেড়ে নিয়েছে হাজার তর তাজা মানুষের প্রান। তাই মশা বাহিত রোগ বালাই হতে বাঁচার জন্য আমাদের সবাইকে সর্তক ও সচেতন হতে হবে। মশাড় কামড়ে যে সব রোগ ছড়ায় তার বর্ননা নি¤েœ দেয়া হলোঃ

ডেঙ্গু জ্বরঃ মশা বাহিত রোগের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য প্রাণ হানিকর রোগ হলো ডেঙ্গুজ্বর। এসিড ইজিপ্টাই এবং এসিড অ্যালবোপিকটাস মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ভাইরাস মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এই ডেঙ্গু ভাইরাস জ্বর বর্তমানে সারা দেশ জুরে মারাতড়বক ভীত সৃষ্টি করেছে এবং শত শত তর তাজা মানুষের প্রান কেড়ে নিচ্ছে। এবছর এই জ্বরে হাজারের উপর মানুষ মারা গিয়েছে। ২০০০ সালে ঢাকায় প্রথম ডেঙ্গু রোগী সনাক্ত করা হয়। ডেঙ্গু ভাইরাসের ৪টি সেরোটাইপ রয়েছে। এর যে কোনটাই দিয়ে ডেঙ্গু জ্বর হতে পারে। চিকিৎসকদের মতে আগে কোন একটি সেরোটাইপ দিলে আক্রান্ত হলে পর্রর্তীতে আবার অণ্য একটি সেরোটাইপ দিয়ে আক্রমন হলে তখন বিপদজনক হতে পারে এবং জীবন নাশের কারন হতে পারে।

লক্ষণঃ এসিড মশার কারড়ের মাধ্যমে ডেঙ্গু ভাইরাস মানব দেহে ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যে ডেঙ্গ জ্বরের উপসর্গ দেখা দেয়। এগুলো হলো শরীরের তাপ মাত্রা ১০ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয় মাংসপেশীতে ও হাড়ের েেজাড়ায় ব্যথা হয়। মাথা ব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা করা, বমিভাব, মাতা ঘোরা, শরীরে লাল চাকা চাকা হওয়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, কাশি বা শ্বাস কষ্ট হওয়া।

চিকিৎসকদের মতে নি¤œব লিখিত লক্ষন গুলো মারাতড়বক বিপদ ডেকে আনতে পারে =বিপদজনক লক্ষন ঃ শিশুদের ক্ষেত্রে ৫-৭ ঘন্টার মধ্যে প্রস্রাব না হওয়া * প্রচন্ড পেট ব্যাতা * একাধারে বমি হওয়া * দাঁতের মাড়ি বা নাক দিয়ে রক্ত পড়া * প্র¯্রাব ও পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া * ত্বকের নীচে রক্তক্ষরণ হওয়া * হাত-পা ঠান্ডা ও ফ্যকাশে হয়ে যাওয়া * রোগী বেশি অস্থিরতা ও ক্লান্তি বোধ করা * নারীদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রক্ত ¯্রাব হওয়া। যে কোন লক্ষণ দেখা মাত্র চিকিৎসকের পরার্মশ নিন

ম্যালেরিয়াঃ মশাবাহিত রোগের মধ্যে আরেকটি উল্লেখযোগ্য সবচেয়ে পুরানো রোগ হল ম্যালেরিয়া। ১৮৯৭ সালের ২০ আগস্ট রোনাল্ড রস অ্যানোফিলিস মশা বাহিত ম্যালেরিয়া রোগের কারণ আবিষ্কার করেন। এই চিকিৎসকের আবিষ্কারকে সম্মান জানানোর জন্য প্রতি বছর ২০ আগস্ট বিশ্ব মশা দিবস পালন করা হয়। এ রোগটি অ্যানোফিলিস জাতীয় স্ত্রী মশার কামড়ে মানব দেহে ম্যালেরিয়া রোগ দেখা দেয়। প্লাজমোডিয়াম গোত্রভূক্ত কিছু পরজীবীর আক্রমনে ম্যালেরিয়া রোগ হয়। এ রোগের ৪টি প্রজাতির মধ্যে প্লাজ মোডিয়াম ফ্যালসিপারাম প্রজাতির কারণে হওয়া ম্যালেরিয়া বিপদ জনক হয়। বাংলাদেশের সিলেট, পার্বত্য চট্রগ্রাম, ময়মনসিংহ, রংপুর, কুড়িগ্রাম, কক্সবাজার ও ঢাকা বিভাগের বিভিনড়ব গ্রাম অঞ্চলে ম্যালেরিয়া প্রকোপ দেখা যায়।

লক্ষণঃ এনোফিলিস স্ত্রী মশার কামড়ে মানব দেহে ১০-১৫ দিনের মধ্যে ম্যালেরিয়ার লক্ষন প্রকাশ পায়। এগুলো হলো: *দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায় * প্রচন্ড কাপুনি দিয়ে নির্দিষ্ট সময় পর পর জ্বর আসে * প্রচন্ড মাথা ব্যথা হয় * শরীর ঘাম হয়ে জ্বর আসা * শরীর নিস্তেজ হওয়া * গায়ে প্রচন্ড ব্যথা হওয়া * খিচুনিসহ বিভিনড়ব ¯ড়বায়ুবিক দুর্বলতা দেখা দেওয়া * অনিদ্রা ও রক্তশূন্যতা দেখা দেওয়া * মারাতড়বক পর্যায়ে যকৃত ও কিডনির কার্যকারীতা নষ্ট হয়ে যায় * গর্ভাবস্থায় ম্যালেরিয়া হলে গর্ভপাত বা গর্ভের সন্তানের ওজন কম হয় অথবা মৃত্যু হতে পারে।

প্রতিকারঃ রোগ লক্ষন দেখা দিলে চিকিৎসকের পরার্মশ নিতে হবে। রাতে ঘুমানোর পূর্বে অবশ্যই মশারী ব্যবহার করতে হবে। বাাড়ির আশ-পাশে ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখতে হবে যাতে মশা বসবাস ও ডিম ছড়াতে না পারে।

গোদ রোগঃ মশা বাহিত আরেকটি উল্লেখযোগ্য রোগ হলো গোদ রোগ বা ফাইলেরিয়াসিস। এ রোগটি কিউলেক্স মশার দুইটি প্রজাতি এবং ম্যান সোনিয়া মশার একটি প্রজাতির মাধ্যমে বাংলাদেশে গোদ রোগ ছড়ায়। ফাই লেরিওডিয়া পরিবারভূূূূূক্ত তিন ধরনের কৃমির মাধ্যমে এই রোগ হয়। আর কিউলেক্স মশা হলো এই পরজীবীর বাহক। এই পরজীবী কৃমি গুলো মানুষের লাসিকাতন্ত্রে বংশ বৃদ্বি করে এবং রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে।

লক্ষণঃ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এ রোগে আμান্ত হওয়ার সাথে সাথে বাহ্যিক কোন লক্ষণ প্রকাশ না পেলে ও শরীরের বিভিনড়ব অঙ্গের কার্যকারীতা কমে যায় ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়। রোগের জীবানু শরীরে বাসা বাধার পর বাহ্যিক লক্ষণ প্রকাশ প্রায়। লক্ষ গুলো হলো; * পা ফুলে মোটা হয়ে যায় * পুরুষের অন্ডকোষ ফুলে যায় * স্ত্রী লোকের স্তন ও যৌনাঙ্গ ফুলে যায়। গোদ রোগে শরীরের বিভিনড়ব অঙ্গের বিকৃতি ঘটে।

প্রতিকারঃ এ রোগের লক্ষণ দেখা মাত্র নিকটবর্তী হাসপাতালে বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এবং পরামর্শ মতে চলতে হবে। প্রতি বছর ফাইলেরিয়া কৃমি রোধ ঔষধ সেবন করতে হবে। রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারী ব্যবহার করতে হবে।

জিকা ভাইরাস জ্বরঃ জিকা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত রোগের নাম জিকা ভাইরাস জ¦র। এসিড মশার দুইটি প্রজাতি ও রোগ ছড়ায়। তবে গ্রীস্মমন্ডলীয় ও নিকটবর্তী অঞ্চলে এডিস ইজেপ্টি মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এরা শীত প্রধান দেশে বেঁচে থাকতে পারে না। অপর দিকে এডিস অ্যালবুপিকটাস মশাও এই রোগ ছড়ায়। এরা শীত প্রধান দেশেও বেঁচে থাকতে পারে। এটি প্রথম ১৯৪৭ সালে উগান্ডায় রেসায় ম্যাকাক বানরের দেহে পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ১৯৫২ সালে উগান্ডা ও তানজানিয়া মানুষের দেহে প্রথমবারের মতো শনাক্ত করা হয়। শুধুমাত্র স্ত্রী এডিস মশা রোগের জীবানু বহন করে এবং এই মশা দিনের বেলায় মানুষদের কামড়ায়। একবার ডিম পানিতে এক বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এ ডিম থেকে মশার জন্ম হয় এবং এরা মানুষদের কামড়ানোর মাধ্যমে রোগ ছড়াতে থাকে । জিকা ভাইরাস যে রোগ সৃষ্টি করে তাকে জিকা জ্বর বলা হয়।

লক্ষণ: অন্য ভাইরাস জ্বরের লক্ষনের মতোই লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন: শরীরে প্রচন্ড জ্বর হালকা মাথা ব্যাথাম অস্থিতে ও পেশিতে ব্যথা শরীরে লাল লাল দাগ বা ফুসকুড়ি দেখা দেয়। চোখ খুব বেশি লাল হয়ে যায়। * গর্ভবতী মহিলারা এ রোগের আক্রান্ত হলে গর্ভের সন্তান শরীরে তুলনায় অত্যন্ত ছোট আকৃতির মাথা নিয়ে জন্ম গ্রহন করে। সন্তানের মস্তিস্কের গঠন স্বাভাবিক হয় না।

প্রতিরোধঃ এখন পর্যন্ত এ রোগের কোন টীকা আবিস্কার হয় নি। তাই সতর্কতা ও সচেতনতাই বড় ঔষুধ। যেহেতু রোগের বাহক মশা। সুতরাং মশার বিস্তার বন্ধ করাই রোগের থেকে বাঁচার উপায়।

সতর্কতা: ২০১৭সালে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের গুজরাট রাজ্যের প্রথম বারের মতো জিকা ভাইরাসের সংক্রমন নিশ্চিত করা হয়। এ রোগে গর্ভের বাচ্চার মস্তিস্ক শুকিয়ে ছোট হয়ে যায়। যদি এই ভাইরাসটি মূলত মশার মাধ্যমে পরিবাহিত হয় তবে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন মিলের মাধ্যমে ও এ রোগ ছড়াতে পারে।

চিকুন গুনিয়া ঃ চিকুন গুনিয়া একটি ভাইরাস জনিত রোগ। এটি এসিড মশার কামড়ে ছড়ায়। ১৭৫২ সালে তানজানিয়ায় এ ভাইরাসটি প্রথম পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ছড়িয়ে পড়ে। এডিম গণের দুইটি প্রজাতির এডিস ইজিপ্ট ও এডিস এলবোপিকটাস এই ভাইরাসের বাহক। চিকুনগুনিয়ার জ্বর আর ডেঙ্গু ভাইরাসের জ্বর সমান লক্ষণ প্রকাশ করে তবে ডেঙ্গু জ্বরের সাথে পার্থক্য হলো ডেঙ্গু ভাইরাস শুধু মাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণীদের আক্রমন করে।

লক্ষণঃ চিকুনগুনিয়া ভাইরাসে আক্রমন হলে ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে রোগ লক্ষণ প্রকাশ পায়। অনেক সময় রোগের কোন উপসর্গ প্রকাশ পায় না। তবে বেশির ভাগ লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন: শরীরে উচ্চ মাত্রায় জ্বর হয়। শরীরের হাড়ের জোড়ায় জোড়ায় ব্যাথা হয়। শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয়। মাথা ব্যথা, পেট ব্যথা, সূর্যের আলোর দিকে থাকাতে সমস্যা হয়। ক্লান্তি অবসসান ও অস্থিরতা দেখা দেয়।

প্রতিকারঃ রোগ লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ দিতে হবে এবং চলতে হবে। মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য অবশ্যই মশারী ঘুমানোর সময় ব্যবহার করতে হবে। মশারোধী সেপ, কয়েল সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। বাড়ির আশ পাশ পরিস্কার রাখতে হবে যাতে মশা বসবাস না করতে পারে এবং পানি জমে থাকা জায়গা ও স্যাসস্যাতে জায়গা ভালো করে পরিস্কার রাখতে হবে। রোগ ভাইরাস বহনকারী মশা এবং এডিস মশা স্থির পানিতে ডিম পাড়ে তাই বালতি , ফুলের টব, গাড়ির টায়ার, ভাঙ্গন বোতল, নারকেলের ছোষড়া ইত্যাদিতে যাতে পানি জমে না থাকে এজন্য বিশেষ নজর দিয়ে পরিস্কার রাখতে হবে।
সতর্কতাঃ যেকোন রোগের চিকিৎসায় নিজে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে কোনো ঔষধ সেবন করবেন না। মশা বসবাসের জায়গা ধ্বংস করি মশা বাহিত রোগ হতে সমাজকে রক্ষা করি।

মো: জহিরুল আলম শাহীন
শিক্ষক ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কলাম লেখক
ফুলসাইন্দ দ্বি-পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ।
গোলাপগঞ্জ, সিলেট।


বিভাগ : স্বাস্থ্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কাঁচকলার উপকারিতা
অপরিণত নবজাতকরাও ফিরবে স্বাভাবিক জীবনে
বিমান ভ্রমণে জেট ল্যাগ
চোখ ওঠা রোগের কারণ ও প্রতিকার
ডায়াবেটিস রোগীর হৃদরোগের ঝুঁকি
আরও
Veet

আরও পড়ুন

ম্যানেজ করেই’ একই সাথে ২ স্বামীর সংসার করছিলেন রাজবাড়ীর জান্নাতুল!

ম্যানেজ করেই’ একই সাথে ২ স্বামীর সংসার করছিলেন রাজবাড়ীর জান্নাতুল!

পশ্চিমা বিশ্বের অনুসরণে সংস্কার হলে জুলাই-আগস্টের শহীদদের রক্তের সাথে গাদ্দারি করা হবে

পশ্চিমা বিশ্বের অনুসরণে সংস্কার হলে জুলাই-আগস্টের শহীদদের রক্তের সাথে গাদ্দারি করা হবে

পার্থে প্রথম দিনেই ১৭ উইকেটের পতন, অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়

পার্থে প্রথম দিনেই ১৭ উইকেটের পতন, অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়

ইন্দুরকানীতে শতবর্ষী বৃদ্ধ ও মাদ্রাসা ছাত্রীর আত্মহত্যা

ইন্দুরকানীতে শতবর্ষী বৃদ্ধ ও মাদ্রাসা ছাত্রীর আত্মহত্যা

সুন্দরগঞ্জে ১০০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে ১০০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে ‘ভাঁওতাবাজি’ করছেন না পুতিন

পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে ‘ভাঁওতাবাজি’ করছেন না পুতিন

কুরআন-সুন্নাহর আইন ছাড়া দেশে শান্তি আসবে না : হাবিবুল্লাহ মিয়াজী্‌

কুরআন-সুন্নাহর আইন ছাড়া দেশে শান্তি আসবে না : হাবিবুল্লাহ মিয়াজী্‌

নিখোঁজের তিনদিন পর তালার কপোতাক্ষ নদ থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

নিখোঁজের তিনদিন পর তালার কপোতাক্ষ নদ থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

‘আইএইএ’র নিন্দার পর উন্নত সেন্ট্রিফিউজ সক্রিয় করার ঘোষণা দিলো ইরান

‘আইএইএ’র নিন্দার পর উন্নত সেন্ট্রিফিউজ সক্রিয় করার ঘোষণা দিলো ইরান

পিরোজপুরে জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

পিরোজপুরে জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

ডিভোর্সের দুদিন পরই নতুন সুখবর এ আর রহমানের

ডিভোর্সের দুদিন পরই নতুন সুখবর এ আর রহমানের

বেনাপোল বন্দরে কম শুল্কে আরও ২ লাখ ৩২ হাজার পিস ডিম খালাস

বেনাপোল বন্দরে কম শুল্কে আরও ২ লাখ ৩২ হাজার পিস ডিম খালাস

পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের উপস্থিতি নিশ্চিতে ডিএনসিসির কমিটি

পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের উপস্থিতি নিশ্চিতে ডিএনসিসির কমিটি

কুড়িগ্রামের আকাশে হঠাৎ ধুলি ঘূর্ণিঝড়

কুড়িগ্রামের আকাশে হঠাৎ ধুলি ঘূর্ণিঝড়

সিঙ্গাপুরে মাদক পাচারকারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

সিঙ্গাপুরে মাদক পাচারকারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

পীরগঞ্জে ক্রপ প্রোটেকশন এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন

পীরগঞ্জে ক্রপ প্রোটেকশন এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন

প্রকাশিত হয়েছে শহীদদের স্মরণে ' জুলাই অনির্বাণ', ভিডিও দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন সাধারণ মানুষ

প্রকাশিত হয়েছে শহীদদের স্মরণে ' জুলাই অনির্বাণ', ভিডিও দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন সাধারণ মানুষ

সায়ানাইড প্রয়োগে হত্যায় অভিযুক্ত নারীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে থাই আদালত

সায়ানাইড প্রয়োগে হত্যায় অভিযুক্ত নারীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে থাই আদালত

ঢাকায় আসলেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি

ঢাকায় আসলেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি

ইতালি নেদারল্যান্ডস কানাডায় পা রাখলেই গ্রেফতার নেতানিয়াহু

ইতালি নেদারল্যান্ডস কানাডায় পা রাখলেই গ্রেফতার নেতানিয়াহু