মশার কামড়ে যে সব রোগ ছড়ায়
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ এএম | আপডেট: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ এএম
ছোট একটি আর্থ্রপোড প্রজাতির পতঙ্গেঁর নাম মশা। ছোট এই মশা প্রাণীটি মানুষের মরণঘাতক হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। সারা দেশে ডেঙ্গু নামক ভাইরাস এই মশার মাধ্যমে মানুষের প্রাণ নাশের কারণ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাড়িঁয়েছে। জানা যায় বর্তমানে প্রায় সারে তিন হাজারের মতো প্রজাতির মশা রযেছে। বাাংলাদেশে প্রায় ১২৩ প্রজাতির মশা রযেছে। সব মশাই ক্ষতিকর বা রোগ ছড়ায় না। প্রায় ২২ প্রজাতির মশা রোগ ছড়ায়। অধিকাংশ প্রজাতির স্ত্রী মশা মানুষ সহ অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রানীদের কামড়ায় এবং রক্ত শুষে নেয়। বিভিন্ন প্রজাতির মশার মধ্যে এনোফিলিস, এডিস, কিউলেক্্র প্রজাতির মশা মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এসব মশা ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, ফাইলেরিয়া, পীতজ্বর, জিকা ভাইরাস জ্বর, চিকুনগুনিয়া ইত্যাদি রোগ ছড়ায়। বর্তমানে সারা দেশে ডেঙ্গু মশার কামড়ে হাজার হাজার মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে। কেড়ে নিচ্ছে শত শত তর তাজা মানুষের প্রান। তাই মশা বাহিত রোগ বালাই হতে বাঁচার জন্য আমাদের সবাইকে সর্তক ও সচেতন হতে হবে। মশাড় কামড়ে আমাদের দেশে যে সব রোগ ছড়ায় তার বর্ননা নি¤েœ দেওয়া হলোঃ
ডেঙ্গু জ্বরঃ মশা বাহিত রোগের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য প্রাণ হানিকর রোগ হলো ডেঙ্গুজ্বর। এডিস ইজিপ্টাই এবং এডিস অ্যালবোপিকটাস মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ভাইরাস মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এই ডেঙ্গু জ্বর বর্তমানে সারা দেশ জুড়ে মারাতœক ভীত সৃষ্টি করেছে এবং শত শত তর তাজা মানুষের প্রান কেড়ে নিচ্ছে। সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত এবছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে প্রায় ২০০০০ জন। আর মোট মৃত্যু ১০০ ছাড়িয়েছে গত ১২ সেপ্টেম্বর। ২০০০ সালে ঢাকায় প্রথম ডেঙ্গু রোগী সনাক্ত করা হয়। ডেঙ্গু ভাইরাসের ৪টি সেরোটাইপ রয়েছে। এর যে কোনটাই দিয়ে ডেঙ্গু জ্বর হতে পারে। চিকিৎসকদের মতে আগে কোন একটি সেরোটাইপ দিয়ে আক্রান্ত হলে পর্রর্তীতে আবার অন্য একটি সেরোটাইপ দিয়ে আক্রমন হলে তখন বিপদজনক হতে পারে এবং জীবন নাশের কারন হতে পারে।
লক্ষণঃ এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ডেঙ্গু ভাইরাস মানব দেহে ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যে ডেঙ্গ জ্বরের উপসর্গ দেখা দেয়। এগুলো হলো * শরীরের তাপমাত্রা ১০২-১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয় * মাংসপেশীতে ও হাড়ের েেজাড়ায় ব্যথা হয়। *মাথা ব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা করা, *বমি বমি ভাব * মাথা ঘোরা *শরীরে লাল চাকা চাকা হওয়া * চোখ লাল হয়ে যাওয়া, কাশি বা শ্বাস কষ্ট হওয়া।
বিপদজনক লক্ষন ঃ চিকিৎসকদের মতে নি¤œ লিখিত লক্ষন গুলো মারাতœক বিপদ ডেকে আনতে পারে শিশুদের ক্ষেত্রে ৫-৭ ঘন্টার মধ্যে প্রস্রাব না হওয়া * প্রচন্ড পেট ব্যাতা * একাধারে বমি হওয়া * দাঁতের মাড়ি বা নাক দিয়ে রক্ত পড়া * প্র¯্রাব ও পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া * ত্বকের নীচে রক্ত ক্ষরণ হওয়া * হাত-পা ঠান্ডা ও ফ্যকাশে হয়ে যাওয়া * রোগী বেশি অস্থিরতা ও ক্লান্তি বোধ করা * নারীদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রক্ত ¯্রাব হওয়া যে কোন লক্ষ দেখা মাত্র চিকিৎসকের পরার্মশ নিন।
ম্যালেরিয়াঃ মশাবাহিত রোগের মধ্যে আরেকটি উল্লেখ যোগ্য সবচেয়ে পুরানো রোগ হল ম্যালেরিয়া। ১৮৯৭ সালের ২০ আগস্ট রোপনাল্ড রস অ্যানোফিলিস মশা বাহিত ম্যালেরিয়া রোগের কারণ আবিষ্কার করেন। এই চিকিৎসকের আবিষ্কারকে সম্মান জানানোর জন্য প্রতি বছর ২০ আগস্ট বিশ্ব মশা দিবস পালন করা হয়। এ রোগটি অ্যানোফিলিস জাতীয় স্ত্রী মশার কামড়ে মানব দেহে ম্যালেরিয়া রোগ দেখা দেয়। প্লাজমোডিয়াম গোত্রভূক্ত কিছু পরজীবীর আক্রমনে ম্যালেরিয়া রোগ হয়। এ রোগের ৪টি প্রজাতির মধ্যে প্লাজমোডিয়াম ফ্যালসিপারাম প্রজাতির কারণে হওয়া ম্যালেরিয়া বিপদ জনক হয়। বাংলাদেশের সিলেট, পার্বত্য চট্রগ্রাম, ময়মনসিংহ, রংপুর, কুড়িগ্রাম, কক্সবাজার ও ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলে ম্যালেরিয়া প্রকোপ দেখা যায়।
লক্ষণঃ এনোফিলিস স্ত্রী মশার কামড়ে মানব দেহে ১০-১৫ দিনের মধ্যে ম্যালেরিয়ার লক্ষন প্রকাশ পায়। এগুলো হলো:
*দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায় * প্রচন্ড কাপুনি দিয়ে নির্দিষ্ট সময় পর পর জ্বর আসে * প্রচন্ড মাথা ব্যথা হয় * শরীর ঘাম হয়ে জ্বর আসা * শরীর নিস্তেজ হওয়া * গায়ে প্রচন্ড ব্যথা হওয়া * খিচুনিসহ বিভিন্ন ¯œায়ুবিক দুর্বলতা দেখা দেওয়া * অনিদ্রা ও রক্তশূন্যতা দেখা দেওয়া * মারাতœক পর্যায়ে যকৃত ও কিডনির কার্যকারীতা নষ্ট হয়ে যায় * গর্ভাবস্থায় ম্যালেরিয়া হলে গর্ভপাত বা গর্ভের সন্তানের ওজন কম হয় অথবা মৃত্যু হতে পারে।
প্রতিকারঃ রোগ লক্ষন দেখা দিলে চিকিৎসকের পরার্মশ নিতে হবে। রাতে ঘুমানোর পূর্বে অবশ্যই মশারী ব্যবহার করতে হবে। বাাড়ির আশ-পাশে ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখতে হবে যাতে মশা বসবাস ও ডিম ছড়াতে না পারে।
গোদরোগঃ মশা বাহিত আরেকটি উল্লেখযোগ্য রোগ হলো গোদ রোগ বা ফাইলেরিয়াসিস। এ রোগটি কিউলেক্স মশার দুইটি প্রজাতি এবং ম্যানসোনিয়া মশার একটি প্রজাতির মাধ্যমে বাংলাদেশে গোদরোগ ছড়ায়। ফাইলেরিওয়ডিয়া পরিবারভূূূূূক্ত তিন ধরনের কৃমির মাধ্যমে এই রোগ হয়। আর কিউলেক্স মশা হলো এই পরজীবীর বাহক। এই পরজীবী কৃমি গুলো মানুষের লাসিকাতন্ত্রে বংশ বৃদ্ধি করে এবং রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে।
লক্ষণঃ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সাথে সাথে বাহ্যিক কোন লক্ষণ প্রকাশ না পেলে ও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যকারীতা কমে যায় ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়। রোগের জীবানু শরীরে বাসা বাধার পর বাহ্যিক লক্ষণ প্রকাশ প্রায়। লক্ষ গুলো হলো; * পা ফুলে মোটা হয়ে যায় * পুরুষের অন্ডকোষ ফুলে যায় * স্ত্রী লোকের স্তন ও যৌনাঙ্গ ফুলে যায়। গোদ রোগে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের বিকৃতি ঘটে।
প্রতিকারঃ এ রোগের লক্ষণ দেখা মাত্র নিকটবর্তী হাসপাতালে বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এবং পরামর্শ মতে চলতে হবে। প্রতি বছর ফাইলেরিয়া কৃমি রোধ ঔষধ সেবন করতে হবে। রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারী ব্যবহার করতে হবে।
জিকা ভাইরাস জ্বরঃ জিকা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত রোগের নাম জিকা ভাইরাস জ¦র। এডিস মশার দুইটি প্রজাতি ও রোগ ছড়ায়। তবে গ্রীষ্মমন্ডলীয় ও নিকটবর্তী অঞ্চলে এডিস ইজেপ্টি মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এরা শীত প্রধান দেশে বেঁচে থাকতে পারে না। অপর দিকে এডিস অ্যালবু পিকটাস মশাও এই রোগ ছড়ায়। এরা শীত প্রধান দেশেও বেঁচে থাকতে পারে। এটি প্রথম ১৯৪৭ সালে উগান্ডায় রেসাস ম্যাকাক বানরের দেহে পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ১৯৫২ সালে উগান্ডা ও তানজানিয়া মানুষের দেহে প্রথমবারের মতো শনাক্ত করা হয়। শুধুমাত্র স্ত্রী এডিস মশা রোগের জীবানু বহন করে এবং এই মশা দিনের বেলায় মানুষদের কামড়ায়। এ মশার ডিম পানিতে এক বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এ ডিম থেকে মশার জন্ম হয় এবং এরা মানুষদের কামড়ানোর মাধ্যমে রোগ ছড়াতে থাকে। জিকা ভাইরাস যে রোগ সৃষ্টি করে তাকে জিকা জ্বর বলা হয়।
লক্ষণ: অন্য ভাইরাস জ্বরের লক্ষনের মতোই লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন* শরীরে প্রচন্ড জ্বর *হালকা মাথা ব্যাথা *অস্থিতে ও পেশিতে ব্যথা *শরীরে লাল লাল দাগ বা ফুসকুড়ি দেখা দেয়। *চোখ খুব বেশি লাল হয়ে যায়। * গর্ভবতী মহিলারা এ রোগের আক্রান্ত হলে গর্ভের সন্তান শরীরে তুলনায় অত্যন্ত ছোট আকৃতির মাথা নিয়ে জন্ম গ্রহন করে। সন্তানের মস্তিস্কের গঠন স্বাভাবিক হয় না।
প্রতিরোধঃ এখন পর্যন্ত এ রোগের কোন টীকা আবিস্কার হয় নি। তাই সতর্কতা ও সচেতনতাই বড় ঔষুধ। যেহেতু রোগের বাহক মশা। সুতরাং মশার বিস্তার বন্ধ করাই রোগের থেকে বাঁচার উপায়।
সতর্কতা: ২০১৭সালে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের গুজরাট রাজ্যের প্রথম বারের মতো জিকা ভাইরাসের সংক্রমন নিশ্চিত করা হয়। এ রোগে গর্ভের বাচ্চার মস্তিস্ক শুকিয়ে ছোট হয়ে যায়। যদিও ভাইরাসটি মূলত মশার মাধ্যমে পরিবাহিত হয় তবে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন মিলনের মাধ্যমে ও এ রোগ ছড়াতে পারে।
চিকুন গুনিয়া ঃ চিকুন গুনিয়া একটি ভাইরাস জনিত রোগ। এটি এডিস মশার কামড়ে ছড়ায়। ১৭৫২ সালে তানজানিয়ায় এ ভাইরাসটি প্রথম পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ছড়িয়ে পড়ে। এডিস গণের দুইটি প্রজাতির এডিস ইজিপ্ট ও এডিস এলবোপিকটাস এই ভাইরাসের বাহক। চিকুনগুনিয়ার জ্বর আর ডেঙ্গু ভাইরাসের জ্বর সমান লক্ষণ প্রকাশ করে তবে ডেঙ্গু জ্বরের সাথে পার্থক্য হলো ডেঙ্গু ভাইরাস শুধু মাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণীদের আক্রমন করে।
লক্ষণঃ চিকুনগুনিয়া ভাইরাসে আক্রমন হলে ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে রোগ লক্ষণ প্রকাশ পায়। অনেক সময় রোগের কোন উপসর্গ প্রকাশ পায় না। তবে বেশির ভাগ লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন: *শরীরে উচ্চ মাত্রায় জ্বর হয়। *শরীরের *হাড়ের জোড়ায় জোড়ায় ব্যথা হয়। *শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয়। *মাথা ব্যথা, *পেট ব্যথা, *সূর্যের আলোর দিকে থাকাতে সমস্যা হয়। *ক্লান্তি অবসসান ও অস্থিরতা দেখা দেয়।
প্রতিকারঃ রোগ লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ দিতে হবে এবং চলতে হবে। মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য অবশ্যই মশারী ঘুমানোর সময় ব্যবহার করতে হবে। মশারোধী স্প্রে, কয়েল সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। বাড়ির আশ পাশ পরিস্কার রাখতে হবে যাতে মশা বসবাস না করতে পারে এবং পানি জমে থাকা জায়গা ও স্যাতস্যাতে জায়গা ভালো করে পরিস্কার রাখতে হবে। রোগ ভাইরাস বহনকারী মশা এবং এডিস মশা স্থির পানিতে ডিম পাড়ে তাই বালতি, ফুলের টব, গাড়ির টায়ার, ভাঙ্গা বোতল, নারকেলের ছোবড়া ইত্যাদিতে যাতে পানি জমে না থাকে এজন্য বিশেষ নজর দিয়ে পরিস্কার রাখতে হবে।
সতর্কতাঃ যেকোন রোগের চিকিৎসায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে কোনো ঔষধ সেবন করবেন না। মশা বসবাসের জায়গা ধ্বংস করি নিজ নিজ বাসা বাড়ির আশ-পাশ পরিস্কার রাখি মশা বাহিত রোগ হতে সমাজকে রক্ষা করি।
মো: জহিরুল আলম শাহীন
শিক্ষক ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কলাম লেখক
ফুলসাইন্দ দ্বি-পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। গোলাপগঞ্জ, সিলেট।
বিভাগ : স্বাস্থ্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়
মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী
লামায় ১৭টি ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বসতঘর পুড়ে ছাই হওয়ার ঘটনায় ৪জন গ্রেপ্তার
বিজয় দিবস টেনিস শুক্রবার শুরু
আশুলিয়ায় ভাড়াটিয়া তাড়িয়ে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ
আজানের জবাব দেওয়া প্রসঙ্গে।
লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে নাকে খত দেওয়ার ঘটনায় মামলা
শরীয়তপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
হেঁটে টেকনাফ গেলেন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাসেদুল
বিদেশি অপারেটরের সঙ্গে সম্পাদিত গোপন চুক্তি বাতিল চেয়ে আইনি নোটিশ!
বাগেরহাটে জেলা একীভূত চক্ষু সেবা কর্মসূচির এডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
সাতক্ষীরায় বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
অল্পতেই শেষ পাকিস্তানের ইনিংস
খেপুপাড়া সরকারী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রথম পুনর্মিলনী ২৮ ডিসেম্বর
হামলা-নাশকতা প্রতিরোধে কাজ করছে সেনাবাহিনী
তাবলিগ জামাতের দু'পক্ষকেই বিশেষ নির্দেশনা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
পেকুয়ায় আগামীকাল বৃহত্তর ঐতিহাসিক তাফসির মাহফিল
‘সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সেনাবাহিনী দিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করুন’
শ্রীনগরে বিদুৎপৃষ্ট হয়ে রং মিস্ত্রির মৃত্যু