কেন জাতীয় পাঠ্যপুস্তক থেকে নাম প্রত্যাহার করতে চাইছেন ভারতীয় পণ্ডিতরা
২১ জুন ২০২৩, ১১:৫৯ এএম | আপডেট: ২১ জুন ২০২৩, ১১:৫৯ এএম
পাঠ্যপুস্তকের মালিক আসলে কে? ভারতে এই প্রশ্নটি এখন সবার মুখে মুখে ঘুরছে। জাতীয় পাঠ্যপুস্তক থেকে কিছু কিছু বিষয় মুছে ফেলার বিষয়ে খবর প্রচারের পর স্কুলে শিশুদের আসলে কী কী পড়ানো উচিত, তা নিয়ে গত ক’সপ্তাহ ধরে চলছে তুমুল বিতর্ক।
কিন্তু পাঠ্যপুস্তকগুলি নতুন নয়। চলতি বছরের শুরুতে ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশনাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (এনসিইআরটি) এসব বই প্রকাশ করেছে এবং ইতোমধ্যে ২০ হাজারেরও বেশি স্কুলে তা পড়ানো হচ্ছে। এনসিইআরটি হচ্ছে ভারতের কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা। সরকার পরিচালিত সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের অধীনে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে যাওয়া শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রম পরিবর্তন এবং পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর তত্ত্বাবধান করাই হচ্ছে এই সংস্থার দায়িত্ব।
পাঠ্যপুস্তক থেকে যেসব বিষয় বাদ দেয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে চরম হিন্দু জাতীয়তাবাদীদের হাতে ভারতের জাতির পিতা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী প্রাণনাশের প্রচেষ্টার অনুচ্ছেদ এবং ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার ব্যবস্থা এবং বহু ভারতের সামাজিক বৈচিত্র্যের মতো অধ্যায়। এনসিইআরটি ২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গা সম্পর্কিত বিষয়বস্তুগুলো পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দিয়েছে এবং বাদ দিয়েছে ভারতে মুঘল শাসকদের ওপর একটি অধ্যায়। রসায়নের পিরিওডিক টেবিল বা পর্যায় সারণী, এবং বিজ্ঞানের বইয়ের বিবর্তন তত্ত্বের অংশগুলিকে ওপরের ক্লাসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আর এসব পরিবর্তন জন্ম দিয়েছে প্রবল সমালোচনার।
এসব পরিবর্তনের ঘোষণা করা হয় গত বছর, পাঠ্যসূচির ‘যৌক্তিকীকরণ’ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে। এনসিইআরটি তখন বলেছিল যে এসব পরিবর্তনে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান প্রভাবিত হবে না, বরং কোভিড-১৯ মহামারির পর শিশুদের ওপর থেকে চাপ কমিয়ে দেবে। কিন্তু এখন কিছু শিক্ষাবিদ, যারা পুরনো পাঠ্যপুস্তক পরিকল্পনা ও প্রকাশের ওপর সরকারি কমিটির অংশ ছিলেন, তারা বলছেন যে নতুন পাঠ্যক্রমের সাথে তারা আর যুক্ত থাকতে চান না।
গত ৮ জুন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সুহাস পালশিকার এবং যোগেন্দ্র যাদভ, যারা নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে ২০০৬ সালে প্রকাশিত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বইগুলির উপদেষ্টা ছিলেন, তারা এনসিইআরটিকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন যে, বইগুলির ছাপা এবং ডিজিটাল সংস্করণ থেকে তাদের নাম যেন মুছে ফেলা হয়। তারা বলছেন, পাঠ্যপুস্তকে "অসংখ্য অযৌক্তিক কাটছাঁট এবং বড় বড় অংশ মুছে ফেলা" নিয়ে তাদের আপত্তি রয়েছে, কারণ এসব পরিবর্তনের পেছনে তারা "কোন শিক্ষাগত যুক্তি" দেখতে পাচ্ছেন না।
এনিয়ে এনসিইআরটি এক বিবৃতিতে বলেছে, এধরনের অনুরোধে সাড়া দেয়ার “প্রশ্নই ওঠে না” কারণ সব পাঠ্যপুস্তকের কপিরাইট অধিকার এই সংস্থার। যোগাযোগ করা হলে, এনসিইআরটি পরিচালক ডি.এস. সাকলানি বিবিসিকে তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ঐ বিবৃতির কথা উল্লেখ করেন। এ নিয়ে অচলাবস্থা আরও তীব্র হয় গত সপ্তাহে যখন ৩০ জনেরও বেশি শিক্ষাবিদ তালিকাভুক্ত পাঠ্যপুস্তক উন্নয়ন কমিটি (টিডিসি) থেকে তাদের নাম প্রত্যাহারের জন্য এনসিইআরটিকে অনুরোধ জানান। এসব শিক্ষাবিদরা যুক্তি দেখান যে কপিরাইট থাকলেও তাদের লেখা পাঠ্যপুস্তকে কোন পরিবর্তন করার অধিকার এনসিইআরটির নেই।
কিন্তু এনসিইআরটি বলছে, টিডিসি’র ভূমিকা "কীভাবে পাঠ্যপুস্তকগুলি ডিজাইন করা হবে এবং মুদ্রণ করা হবে সে বিষয়ে পরামর্শ দেয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ এবং এর অতিরিক্ত কিছু নয়।" সংস্থাটি আরও স্পষ্ট করে জানিয়েছে, পরিবর্তিত বিষয়বস্তু শুধুমাত্র বর্তমান শিক্ষাবর্ষের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে এবং নতুন জাতীয় শিক্ষা নীতির নির্দেশিকাগুলির ওপর ভিত্তি করে শিগগীরই স্কুল পাঠ্যপুস্তকের একটি নতুন সেট তৈরি করা হবে।
এনসিইআরটির এই বক্তব্যের পর শিক্ষাবিদদের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়েছে। সমালোচকরা যুক্তি দিচ্ছেন, পাঠ্যপুস্তককে আত্মদর্শনের একটি উৎস হিসাবে দেখা উচিত এবং এনসিইআরটির বিরুদ্ধে তারা অভিযোগ করছেন, যে অংশগুলি বাদ দেয়া হয়েছে সেগুলো হিন্দু জাতীয়তাবাদী শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টির পছন্দ নয়। ‘যৌক্তিকীরণের’ সিদ্ধান্তটি প্রমাণ করছে যে এনসিইআরটি তার স্বায়ত্তশাসনকে মূল্য দেয়না কিংবা এর নেতৃত্ব গণতন্ত্রের মধ্যে নিজের অবস্থান সম্পর্কে সচেতন নয়," লিখেছেন পিটার রোনাল্ড ডিসুজা যিনি নিজেও গত সপ্তাহে কমিটি থেকে তার নাম প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন।
তবে পাঠ্যসূচির এসব পরিবর্তন নিয়ে এনসিইআরটি’কে সমর্থন করেও বক্তব্য এসেছে। গত সপ্তাহে ৭৩ জন শিক্ষাবিদ এক যুক্ত বিবৃতিতে যুক্তি দেখান যে স্কুলের পাঠ্যপুস্তকগুলিকে হালনাগাদ করা খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। "[সমালোচকরা] যা দাবি করছেন তা হলো হালনাগাদ করা পাঠ্যপুস্তকের বদলে ছাত্ররা যেন এখনও ১৭ বছরের পুরনো পাঠ্যপুস্তক দিয়েই লেখাপড়া চালিয়ে যায়। নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডাকে এগিয়ে নেয়ার স্বার্থে এরা সারা দেশে কোটি কোটি শিশুর ভবিষ্যৎ বিপন্ন করতেও প্রস্তুত," তারা বিবৃতিতে বলেন।
পাঠ্যপুস্তকের পরিবর্তনকে যারা সমর্থন করেন তাদের মধ্যে রয়েছেন নামকরা জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় (জেএনইউ)-এর প্রধান এবং ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি)-এর প্রধান। জেএনইউ’র ভাইস চ্যান্সেলর সন্তিশ্রী ধুলিপুদি পণ্ডিত লিখেছেন, "যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যাপারটি কঠোর তথ্য-প্রমাণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত এসব যাচাই-বাছাইয়ের প্রশংসা করা উচিৎ। পছন্দমতো অংশকে তুলে ধরা এবং ভুলভাবে উপস্থাপন করা স্বচ্ছতা বা জবাবদিহিতার জন্ম দেয় না, বরং সেটিকে দুর্বল করে।" তিনি বলেন, সংবাদমাধ্যম এই বিষয়টিতে অনেক ভুল তথ্য তুলে ধরছে।
তবে পাঠ্যপুস্তক সংশোধন নিয়ে বিতর্ক কিন্তু ভারতে নতুন নয়। জাতীয় এবং রাজ্য দুটি স্তরেই বিভিন্ন সরকার প্রায়ই তাদের আদর্শিক বিশ্বাসের সাথে সঙ্গতি রেখে পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন ঘটানো কিংবা নতুন বিষয়বস্তু ঢোকানো অথবা প্রত্যাহারের চেষ্টা করেছে। বেশিরভাগ শিক্ষাবিদ পরামর্শ দিচ্ছেন, তথ্য হালনাগাদ করা এবং বিষয়বস্তু ও শিক্ষার ফলাফলের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে নিয়মিতভাবে পাঠ্যপুস্তক পর্যালোচনা করতে হবে।
কিন্তু সমালোচকরা বলছেন, এসব পর্যালোচনা হওয়া উচিৎ স্বচ্ছ ও সামগ্রিকভাবে। "নাম থেকে যেমনটি বোঝা যায়, শিক্ষা ব্যবস্থায় পাঠ্যপুস্তকের অবস্থান খুবই পবিত্র। কোনো বিষয়কে বুঝতে পাঠ্যপুস্তকই হচ্ছে প্রথম খাঁটি উৎস যার ওপর শিক্ষক ও ছাত্র উভয়ই নির্ভরশীল," মি. পালশিকার বলছেন। সারা দেশে হাজার হাজার স্কুলে ব্যবহারের কারণে এনসিইআরটি’র পাঠ্যপুস্তকগুলিতে প্রচুর যাচাই-বাছাই করা হয়। এছাড়া, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের রেফারেন্সের জন্যও এসব বই ব্যবহৃত হয়। "সুতরাং, বিশাল এলাকা জুড়ে এসব বই ছড়িয়ে রয়েছে," বলছেন মি. পালশিকার।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুচিন্তার মাধ্যমে তৈরি পাঠ্যক্রমের ভূমিকা হল শিক্ষার্থীদের এমন কিছু বিষয়ের সাথে পরিচিতি ঘটানো যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্ম হবে। এতে তারা এমন সব প্রশ্নের মুখোমুখি হবে যা কেবল তাদের অন্যান্য পাঠ্যক্রমের সাথেই নয় বরং তাদের জীবনের সাথেও প্রাসঙ্গিক হবে। কিন্তু যখন "কিছু অনুচ্ছেদ এবং বাক্য নির্বিচারে মুছে ফেলা হয়," তখন পাঠ্যপুস্তকে যুক্তি-তর্কের ধারাবাহিকতাটি নষ্ট হয়ে যায়, যা শেখার প্রক্রিয়াকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করতে পারে বলে মি. পালশিকার উল্লেখ করেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান পাঠ্যপুস্তক থেকে বিষয়বস্তু মুছে ফেলার বিষয়েও তাদের আপত্তি রয়েছে কারণ, এনসিইআরটি’র পরামর্শ গ্রহণের প্রক্রিয়াটি কেমন ছিল তা তাদের কাছে পরিষ্কার নয়। "আমাদের একমাত্র অভিযোগ, আপনি যদি অন্য কারো সাথে পরামর্শ করে থাকেন তাহলে বইগুলিতে আমাদের নামের পরিবর্তে তাদের নামগুলো যোগ করে দিন।"
এনসিইআরটি বলছে, যেসব বই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সেগুলির মূল্যায়ন করার দায়িত্ব তারা দিয়েছিল সংস্থার কিছু ফ্যাকাল্টি সদস্য এবং বাইরের বিশেষজ্ঞকে যারা এসব পরিবর্তনের সুপারিশ করেছিল। এই প্রক্রিয়ার জন্য পাঁচটি মানদণ্ড ঠিক করা হয়েছিল: একই শ্রেণিতে বিভিন্ন বিষয়ের মধ্যে বিষয়বস্তুর ওভারল্যাপিং; একই বিষয়ে নিম্ন বা উচ্চ শ্রেণিতে একই রকম বিষয়বস্তু; বিষয়বস্তু বুঝতে অসুবিধার স্তর; এমন সব বিষয়বস্তু যা শিশুরা সহজেই ‘অ্যাক্সেস’ করতে পারে এবং "শিক্ষকদের তরফ থেকে খুব বেশি হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয় না"। এবং সবশেষে, এমন সব বিষয়বস্তু "যা বর্তমান পটভূমিতে প্রাসঙ্গিক নয়।"
কাউন্সিলের পাঠ্যপুস্তক দলের চারজন সদস্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকায় এক নিবন্ধে লিখেছেন, প্রাসঙ্গিক যেসব তথ্য সরিয়ে নেয়া হয়েছে বা ‘যৌক্তিকীকরণ’ করা হয়েছে তা রাখা হয়েছে "হয় ভিন্ন ক্লাসে একই বিষয়ে কিংবা একই ক্লাসে ভিন্ন বিষয়ে।" সে কারণে পিরিওডিক টেবিল বা পর্যায় সারণীটি ক্লাস নাইন এবং টেনের পাঠ্যপুস্তক থেকে সম্পূর্ণরূপে সরানো হয়নি, বরং ক্লাস ইলেভেনের পাঠ্যপুস্তকে আবার ঢোকানো হয়েছে। মুঘল ইতিহাস পাঠ্যক্রম থেকে পুরোপুরি বাদ পড়েনি। এবং ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্বটি দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকের ষষ্ঠ অধ্যায়ে কাভার করা হয়েছে। "কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্বই চূড়ান্ত নয়, এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। সাম্প্রতিক সব বিতর্ক যা ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে তাও পাঠ্যক্রমের অংশ হওয়া উচিত," জেএনইউ’র ভিসি মিজ পণ্ডিত লিখেছেন।
যাহোক, কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে এধরনের ‘স্বেচ্ছাচারী’ পরিবর্তন ভালোর চেয়ে ক্ষতিই বেশি করে। এমনকি ইউজিসি প্রধান মামিদালা জগদেশ কুমার, যিনি মূলত যৌক্তিকীকরণ প্রক্রিয়ার পক্ষে, তিনিও কিছু সমালোচনার সাথে একমত - বিশেষ করে বিজ্ঞান শিক্ষার বিষয়ে। "সারা বিশ্বজুড়ে বিবর্তন তত্ত্ব, পর্যায় সারণী এবং শক্তির উৎসের মতো বিষয়গুলি ছাত্রদের ক্লাস টেন শেষ করার আগেই শেখানো হয়," এ সপ্তাহে তিনি লিখেছেন। তবে এই নিবন্ধে তিনি এও যোগ করেন যে এনসিইআরটির উদ্দেশ্য নিয়ে কারও সন্দেহ থাকা উচিত নয়।
পালশিকার উল্লেখ করছেন, ভারতে রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের পরিবর্তনের মধ্যে এসব যুক্তি উঠে এসেছে। "আমি মনে করি, ভারতের উচ্চ শিক্ষার খাত - বিশেষ করে মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের মতো বিষয়গুলি - দীর্ঘদিন ধরে তার প্রাণশক্তি হারাচ্ছে, চাকরি-বাকরি পাওয়ার চাপের কারণে। উচ্চ শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রশ্ন করা এবং জ্ঞান অন্বেষণ করা, সেটি এখন হারিয়ে গেছে," বলছেন তিনি। "সেই তুলনায় আমাদের এখনকার এসব বিতর্ক অবশ্য খুবই সামান্য।" সূত্র: বিবিসি।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
শেরপুরে আ.লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান বিল্লাল চৌধুরীসহ গ্রেফতার-২
ইসরায়েলি বাহিনী গাজার দুটি হাসপাতাল খালি করার নির্দেশ,বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্বেগ
নোয়াখালীতে মাটির ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল কিশোর চালকের
আমরা চাঁদাবাজ-দখলদারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা.শফিকুর রহমান
কলাপাড়ায় মাছ বোঝাই পিকআপের চাঁপায় শ্রমিকের মৃত্যু, চালক আটক
উত্তরখানে পুলিশ ছাত্র-জনতা ও নাগরিক সমাজের সমন্বয় সভা
তারেক রহমানের চার মামলা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল
ছাগলনাইয়া স্পোর্টস এরিনার যাত্রা শুরু
তেঁতুলিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ
ফরিদপুরে সাংবাদিকের 'বাবা-মা' সহ তিনজনকে কুঁপিয়ে জখম
সেনা নয়, পিটিআই শুধুমাত্র সরকারের সাথে কথা বলছে: ব্যারিস্টার গহর
প্রায় ১৪ লাখ টন খাদ্য উদ্বৃত্ত বরিশালের দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের মাঠে মাঠে আমন কাটার ধুম চলছে
ফেনীতে হত্যা মামলার আসামী তাঁতীলীগ নেতার বিরুদ্ধে বালু লুটের অভিযোগ
মির্জাপুর উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারির মায়ের ইন্তেকাল
সিরিয়ার নেতার সঙ্গে ফরাসি ও জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
মতলবে ২শতাধিক দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীর মাঝে মজুমদার ফাউন্ডেশনের বৃত্তি প্রদান
ভৈরবে মধু সংগ্রহে ব্যস্ত খামারি মৌয়ালরা
নোয়াখালীতে টানা ৪০ দিন জামাতে নামাজ পড়ে সাইকেল পেল ২৫ শিশু-কিশোর
আদমদীঘিতে সবজির বাজারে ধস কৃষকের কপালে পরেছে দুশ্চিন্তার ভাঁজ
সরে দাঁড়ানো মানে অবসর নয়: রোহিত