ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের আদেশ: ক্ষতিগ্রস্ত হবেন যারা
২৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ২৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৯ এএম
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েই ডোনাল্ড ট্রাম্প তার কট্টর অভিবাসন-বিরোধী এজেন্ডার অংশ হিসেবে জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব বাতিলের পদক্ষেপসহ একাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
জন্মগত নাগরিকত্ব হচ্ছে সাংবিধানিকভাবে সুরক্ষিত একটি অধিকার। এই অধিকার বলে, দেশটিতে জন্মগ্রহণকারী শিশুদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে মার্কিন নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী দেশটিতে কোনো শিশুর জন্ম হলে জন্মসূত্রে সে মার্কিন নাগরিকত্ব পাবে। এক্ষেত্রে ওই শিশুর বাবা-মা কীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন, তা বিবেচ্য বিষয় হবে না।
যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকত্বের এই নীতিটি এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে কার্যকর এবং মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীতে এটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প যুক্তি দিয়েছেন, সংশোধনীতে এমন ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি যাদের বাবা-মা মার্কিন নাগরিক নন।
কিন্তু জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব নিয়ে এই নিয়মে পরিবর্তন আনতে চান ট্রাম্প, যাতে নথিবিহীন; অর্থাৎ অবৈধ কোনো অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান প্রসব করলে সেই শিশু স্বয়ংক্রিয়ভাবে মার্কিন নাগরিকত্ব পাবে না।
ট্রাম্পের আলোচিত এই নির্বাহী আদেশ সম্পর্কে যা জানা গেছে এবং কত মানুষ এই আদেশে ক্ষতিগ্রস্ত হতে চলেছে তা নিচে তুলে ধরা হলো।
আদেশটিতে যা বলা হয়েছে?
সোমবারের আদেশে একজন ব্যক্তি জন্মগত অধিকার দাবি করতে পারেন এমন মানদণ্ডগুলি নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, যদি বাবা-মার একজন ‘অবৈধভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হয়ে’ থাকেন এবং অপরজন উল্লিখিত ব্যক্তির জন্মের সময় দেশটির নাগরিক বা ‘আইনসম্মত স্থায়ী বাসিন্দা’ না হয়ে থাকেন তাহলে তাদের সন্তান জন্মগত অধিকার দাবি করতে পারবে না।
এতে আরও বলা হয়েছে, যদি বাবা-মায়ের একজন দেশে ‘আইনসম্মত কিন্তু অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন; যেমন পর্যটক, ছাত্র বা কর্ম ভিসার মাধ্যমে এবং বাবা-মার অপরজন মার্কিন নাগরিক না হয়ে থাকনে তাহলে তাদের সন্তান জন্মগত নাগরিকত্ব পাবে না।
আদেশটি আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
জন্মগত নাগরিকত্ব কী?
মার্কিন গৃহযুদ্ধের পর কংগ্রেস ১৮৬৮ সালের জুলাই মাসে ১৪তম সংশোধনী অনুমোদন করে। এতে বলা হয়েছে, দেশে জন্মগ্রহণকারী সকল ব্যক্তিই নাগরিক। দাসত্বের শিকার কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের জন্য পূর্ণ নাগরিকত্ব অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এটি করা হয়েছিল।
কিন্তু সংশোধনীটিতে পিতামাতার অভিবাসন অবস্থা যাইহোক না কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী সকল শিশুকেই এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
জন্মগত নাগরিকত্বের ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মামলাগুলির মধ্যে একটি ১৮৯৮ সালের মামলাটি। সেময় সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয়, চীনা অভিবাসীদের ঘরে জন্মগ্রহণকারী ওং কিম আর্ক একজন মার্কিন নাগরিক কারণ সে সান ফ্রান্সিসকোতে জন্মগ্রহণ করেছিল।
চাইনিজ এক্সক্লুশন অ্যাক্ট অনুযায়ী, চীনে তার প্রবেশাধিকারে অস্বীকৃতি জানানো হয়। তাকে ফেরত পাঠানো হলে মার্কিন ফেডারেল সরকার তাকে দেশটিতে পুনঃপ্রবেশে অস্বীকৃতি জানায়। এরপরই দেশটির সুপ্রিম কোর্ট এই রায় দেয়।
১৯২৪ সালে, কংগ্রেস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী সকল আদিবাসী আমেরিকানদের জন্য নাগরিকত্ব অনুমোদন দেয়।
ট্রাম্প সোমবার আদেশে স্বাক্ষর করার পর বলেন, ‘‘এটা হাস্যকর। আমরাই বিশ্বের একমাত্র দেশ যারা এটি করে থাকে।’’
ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ অনুযায়ী, ২০২৪ সালে, অন্তত ৩৩টি দেশে জন্মগত নাগরিকত্ব রয়েছে, যার মধ্যে প্রধানত উত্তর আমেরিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকা রয়েছে। এরমধ্যে মেক্সিকোও রয়েছে।
অভিবাসীদের কতজন সন্তান জন্মগত নাগরিকত্ব পেয়েছে?
পিউ সেন্টার ফর রিসার্চ অনুযায়ী, ২০২২ সালে পিতামাতার সাথে বসবাস করছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী এমন ১৩ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক অবৈধ অভিবাসীদের ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন।
যাদের নাগরিকত্বের সুযোগ বাতিল করা হয়েছে তাদের মধ্যে ‘এইচ-১বি’ কাজের ভিসাধারীরা অন্তর্ভুক্ত কিনা?
দক্ষ পেশাদার ভিসা এই কর্ম ভিসার ছাতার আওতায় পড়ে। নতুন নির্বাহী আদেশের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী এইচ-১বি ভিসাধারীদের সন্তানরা জন্মগত নাগরিকত্ব দাবি করতে পারবে না।
মার্কিন নাগরিকত্ব ও হোমল্যান্ড সার্ভিস অনুযায়ী, ২০২৩ সালে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে পড়া ৭২ শতাংশ এইচ-১বি ভিসা দেয়া হয়েছে ভারতীয় নাগরিকদের।
ট্রাম্পের ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করে তোলো) ক্যাম্পেইন এইচ-১বি ভিসা বন্ধের জন্য দাবি করে আসছে। দেশটির বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলি বিদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিয়োগের জন্য এই ভিসার ব্যবহার করে থাকে।
এমনকি ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র এলন মাস্ক ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ শিবিরের কড়া প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হয়েছেন। কারণ তার বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলির বিরুদ্ধে বিতর্কিত এই ভিসা প্রোগ্রাম ব্যবহার করে আমেরিকান কর্মীদের বাদ দিয়ে সস্তা খরচে বিদেশী কর্মী নিয়োগের অভিযোগ করা হয়।
ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদেই এই ভিসা প্রোগ্রাম নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি মাস্কের দিকে এই ঢিল ছুঁড়ে দিয়ে বলেছেন, ‘এটি একটি দুর্দান্ত প্রোগ্রাম।’
‘আমি খুব যোগ্য লোকদের আমাদের দেশে আসা পছন্দ করি’ বলেন ট্রাম্প।
ওয়াশিংটন ডিসি-ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ইকোনমিক পলিসি ইনস্টিটিউট অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এইচ-১বি ভিসায় আনুমানিক ৬ লাখ অভিবাসী কর্মী রয়েছেন।
তবে, মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও তার ভারতীয় প্রতিপক্ষ সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্করের সাথে ‘অনিয়মিত অভিবাসন’ নিয়ে আলোচনা করেছেন। এই মাসের শুরুতে, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছিলেন, এই ভিসা প্রোগ্রাম উভয় দেশকেই উপকৃত করেছে।
পিউ সেন্টার ফর রিসার্চের ২০২২ সালের প্রতিবেদন মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় বৃহত্তম অননুমোদিত অভিবাসী জনসংখ্যা গঠন করেছে ভারতীয়রা। দেশটিতে এই ধরনের ৭ লাখ ২৫ হাজার জন ভারতীয় রয়েছে।
ব্লুমবার্গ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে বলছে, ভারত সরকার ট্রাম্প প্রশাসনকে জানিয়েছে, তারা তাদের নাগরিকদের সনাক্ত এবং দেশে ফিরিয়ে আনতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কাজ করবে।
কিন্তু এই বিষয়টি দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্য একটি কঠিন পরীক্ষা হয়ে দাঁড়াবে। সম্ভবত ভারতে জনমতের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। কেননা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে ‘বন্ধুত্বপূর্ণ’ সম্পর্কের কারণে ট্রাম্পকে অনুকূলভাবে দেখা হয় ভারতে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোট কতজন অভিবাসী কর্মী রয়েছেন?
পিউ রিসার্চ সেন্টারের মতে, মোট মার্কিন কর্মীবাহিনীতে ৩ কোটিরও বেশি অভিবাসী কর্মী রয়েছে। ২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী, এর মধ্যে ২ কোটি ২২ লাখ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৈধ কাজের ভিসায় রয়েছেন। অন্যদিকে, অবৈধ অভিবাসী কর্মী রয়েছেন ৮৩ লাখ।
এই ২ কোটি ২২ লাখ নথিভুক্ত কর্মী বিভিন্ন ধরণের কাজের ভিসায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৪ ধরনের কাজের ভিসা দিয়ে থাকে। ট্রাম্পের নতুন এই নির্বাহী আদেশ তাদের সকলের উপরই প্রভাব ফেলবে।
আদেশের পরে কি কোনও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে?
ট্রাম্পের আদেশের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। মঙ্গলবার ২২টি মার্কিন রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব নিষিদ্ধ করার ট্রাম্পের পদক্ষেপের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
ডেমোক্র্যাট-নেতৃত্বাধীন রাজ্যগুলির কর্মকর্তারা যুক্তি দিয়েছেন, জন্মগত অধিকার সংবিধানে খোদাই করা আছে এবং এটি পরিবর্তন করা যাবে না।
“প্রেসিডেন্ট কলমের এক আঘাতে ১৪তম সংশোধনীকে অস্তিত্বহীন করতে পারবেন না,” নিউ জার্সির অ্যাটর্নি জেনারেল ম্যাট প্লাটকিন সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেসকে একথা বলেছেন।
কানেকটিকাট অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল ও জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিক উইলিয়াম টং বলেছেন, মামলাটি ব্যক্তিগত।
প্রথম নির্বাচিত এই চীনা আমেরিকান অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “১৪তম সংশোধনী যা বলে তা হলো, যদি আপনি আমেরিকার মাটিতে জন্মগ্রহণ করে থাকেন তাহলে আপনি একজন আমেরিকান।’’
“এই প্রশ্নে কোনও বৈধ আইনি বিতর্ক নেই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ট্রাম্প যা করেছে তা একেবারেই ভুল। তার এই ভুল আমার নিজের মতো আমেরিকান পরিবারগুলিকে গুরুতর ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করবে না,” তিনি আরও যোগ করেন।
জন্মগতভাবে নাগরিকত্ব অধিকারের সমালোচকরা বলছেন, এটি অভিবাসীদের নাগরিকত্ব অর্জনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসতে উৎসাহিত করে।
ফক্স নিউজের খবর অনুযায়ী, রিপাবলিকান হাউজ সায়েন্স, স্পেস অ্যান্ড টেকনোলজি কমিটির চেয়ারম্যান ব্রায়ান বাবিন এই সপ্তাহে কংগ্রেসে জন্মগত অধিকার বিলটি পেশ করবেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, বিলটি ‘‘কয়েক দশক ধরে চলে আসা অপব্যবহারের সংশোধন করবে।’’
‘‘নাগরিকত্ব আমাদের জাতির সবচেয়ে মূল্যবান সুযোগ-সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এই আইনটি প্রবর্তনের মাধ্যমে আমরা আমাদের অভিবাসন ব্যবস্থার অখণ্ডতা পুনরুদ্ধার এবং আমেরিকান নাগরিকদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছি’’, বলেন বাবিন।
হোয়াইট হাউজের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি হ্যারিসন ফিল্ডস আরও বলেন, ওয়াশিংটন আদালতে রাজ্যগুলির মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।
‘‘উগ্র বামপন্থীরা হয় জোয়ারের বিরুদ্ধে সাঁতার কাটতে পারে এবং জনগণের অপ্রতিরোধ্য ইচ্ছাকে প্রত্যাখ্যান করতে পারে। অথবা তারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাথে কাজ করতে পারে,’’ বলেন ফিল্ডস।
এখন পর্যন্ত নিউ জার্সি, ক্যালিফোর্নিয়া, ম্যাসাচুসেটস, কলোরাডো, কানেকটিকাট, ডেলাওয়্যার, হাওয়াই, মেইন, মেরিল্যান্ড, মিশিগান, মিনেসোটা, নেভাডা, নিউ মেক্সিকো, নিউ ইয়র্ক, নর্থ ক্যারোলিনা, রোড আইল্যান্ড, ভার্মন্ট এবং উইসকনসিনে অঙ্গরাজ্যে আদেশটির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অ্যারিজোনা, ইলিনয়, ওরেগন এবং ওয়াশিংটনও ট্রাম্পের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে ফেডারেল আদালতে একটি পৃথক মামলা দায়ের করেছে।
সূত্র: আল জাজিরা।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ডেনমার্ক সরকারের আইএফইউ কর্তৃক একেএস খান ফার্মাসিউটিক্যালসে ১২.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ
রাশিয়ার জনগণকে ভালোবাসেন ট্রাম্প!
বিমানবন্দরে রাতভর তল্লাশিতে মেলেনি কিছুই : শাহজালালে ফের বোমা হামলার হুমকি বার্তা
বিপুল কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমগুলো
ইএফডি মেশিনের আগে সব ব্যবসায়ীদের ভ্যাটের আওতায় আনুন
বিএনপিতে চাঁদাবাজ অত্যাচারী ও দখলবাজের কোনো জায়গা নেই : আমান উল্লাহ আমান
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইসলাম-ই কার্যকর পন্থা শীর্ষক জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বিশ্বনাথে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সুইট গ্রেফতার
সোনারগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রধান কার্যালয় উদ্বোধন
রূপগঞ্জে শীতার্তদের ঘরে ঘরে কম্বল পৌঁছে দিলেন এসিল্যান্ড
চরনিখলা উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ধামরাইয়ে ভাড়ারিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসে ঝুলছে তালা
মাদক চাঁই রুবেল দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার
দুর্নীতির মামলায় খুলনার সাবেক এমপি মিজানুর রহমান কারাগারে
সাধন চন্দ্র মজুমদারের আয়কর নথি জব্দ
জুলাই বিপ্লবে প্রত্যেকটি খুনের বিচার হতে হবে
এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৫ম ওয়ার্ল্ড ফেয়ার অ্যান্ড ফেস্ট ট্যাম্পা বে-২০২৫
নারায়ণগঞ্জে কিউলেক্স মশার উপদ্রবে নাজেহাল নগরবাসী
স্বতন্ত্র বিধিমালা ও নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ করার আহ্বান
নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করুন : নবীন পুলিশদের আইজিপি