ঢাকা   শুক্রবার, ০৭ মার্চ ২০২৫ | ২২ ফাল্গুন ১৪৩১

স্বর্ণযুগে মুসলমানদের অবদান

Daily Inqilab আলী ওসমান শেফায়েত

১৮ মে ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৮ মে ২০২৪, ১২:০১ এএম

মুসলিম স্বর্ণযুগ: অষ্টম শতাব্দী থেকে চতুর্দশ শতাব্দী পর্যন্ত ইসলামের ইতিহাসে সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক এবং বৈজ্ঞানিকভাবে সমৃদ্ধ হওয়ার সময়কালকে বোঝায়। যা ৬২২ সালে মদিনায় প্রথম ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ও ইসলামি শক্তির উত্থানের সময় থেকে শুরু হয়। ১২৫৮ সালে মঙ্গোলদের দ্বারা বাগদাদ অবরোধের সময়কে এর শেষ ধরা হয়। ১৪৯২ সালে ইবেরিয়ান উপদ্বীপের আন্দালুসে খ্রিষ্টান রিকনকোয়েস্টার ফলে গ্রানাডা আমিরাতের পতনকেও এর সমাপ্তিকাল হিসেবে গণ্য করা হয়। আব্বাসীয় খলিফা হারুনুর রশিদের (৭৮৬-৮০৯) সময় বাগদাদে বাইতুল হিকমাহর প্রতিষ্ঠার ফলে জ্ঞানচর্চার প্রভূত সুযোগ সৃষ্টি হয়। ফাতেমীয় যুগে (৯০৯-১১৭১) মিশর সাম্রাজ্যের কেন্দ্রে পরিণত হয় এবং উত্তর আফ্রিকা, সিসিলি, ফিলিস্তিন, জর্ডান, লেবানন, সিরিয়া, আফ্রিকার লোহিত সাগর উপকূল, তিহামা, হেজাজ ও ইয়েমেন এর অন্তর্গত ছিল। এই যুগে মুসলিম বিশ্বের রাজধানী শহর বাগদাদ, কায়রো ও কর্ডোবা বিজ্ঞান, দর্শন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, বাণিজ্য ও শিক্ষার বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্রে পরিণত হয়। আরবরা তাদের অধিকৃত অঞ্চলের বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের প্রতি আগ্রহী ছিল। হারিয়ে যেতে থাকা অনেক ধ্রুপদি রচনা আরবি ও ফারসিতে অনূদিত হয়। আরো পরে এগুলো তুর্কি, হিব্রু ও ল্যাটিন ভাষায় অনূদিত হয়েছিল। প্রাচীন গ্রিক, রোমান, পারসিয়ান, ভারতীয়, চৈনিক, মিশরীয় ও ফিনিশীয় সভ্যতা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান তারা গ্রহণ, পর্যালোচনা ও অগ্রগতিতে অবদান রাখে।

স্বর্ণযুগের উত্থান ও কারণ: কুরআন ও হাদিসের বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষা আর জ্ঞান অর্জনের যথাযথ গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে এবং জ্ঞান অর্জনের উপর জোর দেয়া হয়েছে। তৎকালীন মুসলমানদের জ্ঞান অর্জন, বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন ও শিক্ষালাভে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা হিসেবে মুসলমানদের ধর্মীয় মূল্যবোধ যথাযথ ভূমিকা পালন করেছিল। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা: তৎকালীন ইসলামি সাম্রাজ্য জ্ঞানী-প-িতদের যথাযথ পৃষ্ঠপোষক ছিল। সকল খরচ রাষ্ট্র বহন করতো। সে সময়ের ট্রান্সেলেশন মুভমেন্ট বা তরজমা করার কাজে যে অর্থ ব্যয় হত তার পরিমাণ আনুমানিক যুক্তরাজ্যের মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের দুই বছরের বাৎসরিক রিসার্চ বাজেটের সমান। হুনাইন ইবনে ইসহাক-এর মতো বড় বড় জ্ঞানীবর্গ ও তর্জমাকারকদের বেতনের পরিমাণ ছিল আজকালকার পেশাগত অ্যাথলেটদের বেতনের মত। আব্বাসীয় যুগে আল মনসুর ইরাকের বাগদাদ শহরে ‘দ্য হাউস অফ উইজডম’ নামে একটি বৃহৎ পাঠাগার প্রতিষ্ঠিত করেন।

পূর্ব সংস্কৃতির প্রভাব: মুসলিমরা জ্ঞানের প্রতি ব্যাপক আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা গ্রিক, পারস্য, ভারতীয়, চীনা, মিশরের সভ্যতার প্রাচীন জ্ঞানের বইগুলো আরবী ও পরে তুর্কিতে অনুবাদ করেন। উমাইয়া ও আব্বাসিয়া খলিফাদের পৃষ্ঠপোষকোতায় গ্রিক দার্শনিকদের কাজগুলো এবং বিজ্ঞানের প্রাচীন জ্ঞানগুলোকে সিরিয়ো ভাষা অনুবাদ করান যা পরে আরবিতে অনুদিত হয়। তারা জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা যেমন দর্শন, বিজ্ঞান এবং ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে আগ্রহ দেখান। একটা লম্বা সময় ধরে আব্বাসীয় খলিফাদের চিকিৎসকরা ছিলেন আসারিয়ান খ্রিস্টান। এদের মধ্যে বেশিভাগ খ্যাতনামা খ্রিস্টান চিকিৎসক ছিলেন বুখতিশু বংশের। চতুর্থ থেকে ৭ম শতাব্দী জুড়ে গ্রীক এবং সিরিয়ান ভাষায় খ্রিস্টান প-িতের কাজটি নতুনভাবে অনুবাদ হয়েছিল বা হেলেনীয় কাল থেকেই সংরক্ষণ করা হয়েছিল। তখন জ্ঞান চর্চাও এবং প্রেরণের শীর্ষস্থানীয় কেন্দ্রগুলির মধ্যে খ্রিস্টান স্কুলগুলো ছিল যেমন নিসিবিসের স্কুল, এডেসার স্কুল, পৌত্তলিক হারান বিশ্ববিদ্যালয় এবং খ্যাতিমান হাসপাতাল এবং মেডিকেল জুন্ডিশাপুর একাডেমি, যা প্রাচ্যের চার্চের বৌদ্ধিক, ধর্মতাত্ত্বিক এবং বৈজ্ঞানিক কেন্দ্র ছিল।

নব্য প্রযুক্তি: স্বর্ণযুগে কাগজের নতুনভাবে ব্যবহার বই রচনা ও জ্ঞান চর্চাকে আরো সামনে এগিয়ে নিয়ে যায়। অষ্টম শতাব্দীতে চীন থেকে মুসলিম অঞ্চলে কাগজের ব্যবহার ছড়িয়ে পড়েছিল, দশম শতাব্দীতে ইবেরিয়ান উপদ্বীপের আল-আন্দালুস (আধুনিক স্পেন এবং পর্তুগাল) পৌঁছেছিল। বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য মুসলিম ব্যক্তিবর্গ : শিক্ষাক্ষেত্র : ইসলামিক ঐতিহ্য ও আচারানুষ্ঠান ছিল ধর্মশাস্ত্র ও ধর্মীয়গ্রন্থ কেন্দ্রিক। কুরআন, হাদিস এবং অন্যান্য ধর্মীয় শিক্ষার ব্যাপক প্রসারতার কারণে মূলত তখন শিক্ষা ছিল ধর্মের প্রধান বুনিয়াদ এবং তা ইসলামের ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে। ইসলাম ধর্মে শিক্ষালাভ ও জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব বুঝাতে অনেক বিজ্ঞ ব্যক্তির বচন উল্লেখ রয়েছে। এগুলো মধ্যে একটি হলো, “জ্ঞানার্জনের জন্যে সুদূর চীন দেশ হলেও যাও’। এই সংশ্লিষ্ট হাদিস এবং এ জাতীয় বিভিন্ন বিধিধারা বিশেষভাবে মুসলিম পন্ডিতগণ এবং বিশ্বব্যাপি মুসলিমদের মাঝে প্রয়োগ ও প্রসার করতে দেখা গিয়েছিল। উল্লেখ্যসরূপ, শিক্ষা নিয়ে আল-জারনুযি-এর একটি উক্তি ছিল, বিদ্যার্জন করা আমাদের প্রত্যেকের জন্য যথাবিহিত ও বাধ্যতামূলক। প্রাক-আধুনিক কালের ইসলামি সাম্রজ্যের শিক্ষার হার নির্ণয় করা অসম্ভব হলেও এটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে তারা শিক্ষাক্ষেত্রে ও জ্ঞানার্জনে তুলনামূলকভাবে অনেক উচ্চস্তরে ছিল।বিশেষ করে তাদের সাথে তৎকালিন ইউরোপিয় পন্ডিতদের তুলনা করলে ইসলামিক পন্ডিতদের জ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে অগ্রগতি দেখা যায়।

সবাই ছোটবয়স থেকে শিক্ষার্জন করা শুরু করতো আরবি এবং কুরআন শিক্ষার পাশাপাশি; হয়ত বাড়িতে না হয় কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। যেটা কোন মসজিদের সাথে সম্পৃক্ত থাকত। তারপর অনেক শিক্ষার্থী তাফসীর (ইসলামিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষন) এবং ফিকহ (ইসলামিক মাসায়ালা) বিষয়ে অধ্যয়ন ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতো।এসব শিক্ষাকেও যথাযথ গুরুত্বের সহিত দেখা হতো।শিক্ষাব্যাবস্থা ছিল মুখস্থকরা কেন্দ্রিক। কিন্তু এছাড়াও অগ্রগতিশীল মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাঠ্যগ্রন্থসমূহের প্রণেতা ও ব্যাখ্যা-বিশ্লেষনের ক্ষেত্রে পাঠক ও লেখক হিসেবে প্রশিক্ষণ দেয়া হতো। এই প্রক্রিয়া সকল উচ্চাকাঙ্খী শিক্ষার্থীদের সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার জড়িত রাখত।ফলঃশ্রুতিতে উলামাদের তালিকায় তাদের সবধরনের সামাজিক ব্যাকগ্রাউন্ড ছিল। ১১শ শতাব্দীর আগে এই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিকরূপ লাভ করেনি। ১২শ শতাব্দীর দিকে শাসকদের দ্বারা মাদ্রাসা নামক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হয়। যেখানে ইসলাম সম্পর্কে উচ্চতর শিক্ষার আলো ছড়ানো হতো। যখন মাদ্রাসার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুধু পুরুষদের জন্য উন্মুক্ত ছিলো তখন নারীরা তাদের পরিবারে ব্যক্তিগণ তত্তাবধানে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করতে থাকে। পরে তাদের হাদিস অধ্যায়ন, ক্যালিগ্রাফি আকা ও কবিতা আবৃত্তির শরীয়াহ সম্মত অনুমতি প্রদান করা হয়।

অধিবিদ্যা: ইবনে সিনা তার ভাসমান মানব পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করেন যে মুক্ত ভাবে পতন কালেও মানুষ আতœ-সচেতন থাকে। গণিতশাস্ত্র: গণিতশাস্ত্রের প্রচলন, অগ্রগতি ও উৎকর্ষতায় মুসলমানদের অবদান অনস্বীকার্য। যারা গণিতশাস্ত্রকে উন্নতির আসনে বসিয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছে- আল বেরুনী, আল-খারেজমী, আল-কারখী, ওমর খৈয়াম, আবুল ওয়াদা প্রমুখ। বীজগণিত: বীজগণিত, এলগরিদম এবং হিন্দু-আরবীয় সংখ্যার বিকাশ ও উন্নয়নে মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খাওয়ারিজমি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তাকে বীজগণিতের জনক বলা হয়। জ্যামিতি: ইসলামী শিল্পকলায় জ্যামিতিক প্যার্টান ও প্রতিসাম্যতা দেখা যায় বিশেষ করে দেয়ালের টাইলসে। সেগুলোতে রয়েছে দশভূজ, ষড়ভূজ, রম্বস এবং পঞ্চভূজ এর নানা রকম সমাবেশ। এদের প্রত্যেক বাহু ছিল সমান এবং সব কোণগুলো ৩৬ক্ক বা এর গুনিতক। ২০০৭ সালে পদার্থবিদ পিটার লু এবং পল স্টিনহাট প্রমাণ করেন ১৫ শতাব্দীর গ্রিল্থ টাইলসগুলো ছিলো পেনরোজ বা গোলাপ কলম রকমের ডিজাইনকৃত। ত্রিকোণমিতি: ইবনে মুয়াজ আল-জাইয়্যানি হলেন অন্যতম ইসলামিক একজন গণিতবিদ যিনি সাইনের সূত্র আবিষ্কারের জন্য খ্যাত। ১১ শতকে তিনি “ঞযব ইড়ড়শ ড়ভ টহশহড়হি অৎপং ড়ভ ধ ঝঢ়যবৎব” নামে একটি বই রচনা করেন। শুধুমাত্র সমকোণী ত্রিভুজ ছাড়াও সাইনের এই সূত্রটি যেকোনো ত্রিভুজের বাহুদ্বয়ের দৈর্ঘ্যের সাথে কোণদ্বয়ের সাইনের মানের সম্পর্ক গঠন করেছে।

প্রাকৃতিক বিজ্ঞান: বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি: হাসান ইবনে আল-হাইসাম হলেন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ইতিহাসে পরীক্ষা নির্ভর পদ্ধতির কারণে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। জ্যোতির্বিজ্ঞান: আনুমানিক ৯৬৪ খ্রীষ্টাব্দে পারস্য জ্যোতির্বিদ আব্দুর রহমান আল সূফি তার রচিত “ইড়ড়শ ড়ভ ঋরীবফ ঝঃধৎং” গ্রন্থে এন্ড্রোমিডা কন্সটিলেশনের মধ্যে নীহারিকাবেষ্টিত স্থানের বর্ণনা করেন। তিনিই সর্বপ্রথম ঐ স্থানের যথাযথ তথ্য প্রদান করেন এবং উদ্ধৃতি দেন যেটা এখন এন্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি নামে পরিচিত। যেটা আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সবচেয়ে নিকটতম সর্পিলাকার গ্যালাক্সি। টলেমির সমস্যাযুক্ত ইকুয়্যাণ্ট সংশোধিত করতে নাসির আল দীন তুসী ‘তুসি কাপল’ নামে একধরনের জ্যামিতিক পদ্ধতির আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতি দ্বারা দুইটি বৃত্তাকার গতির সারাংশ থেকে রৈখিক গতি সৃষ্টির ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। এই তুসি কাপল পদ্ধতিটি পরবর্তীতে ইবনে আল-শাতিরের ভূ-কেন্দ্রিক মডেল এবং নিকোলাস কোপার্নিকাসের সূর্য-কেন্দ্রিক মডেলের উদ্ভাবন ও বিকাশে প্রয়োগিত হয়।

যদিও এর মধ্যে মধ্যস্থতাকারী কে ছিলেন বা কোপার্নিকাস নিজেই এই পদ্ধতি পুনরায় আবিষ্কার করেছিলেন কিনা তা জানা যায় না। (চলবে)


বিভাগ : ইসলামী জীবন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

অন্য দেশের সাথে তাল মিলিয়ে কেন একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন সম্ভব নয়?
সিয়াম সাধনার মাধ্যমে পরিশুদ্ধ জীবন গড়তে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
প্রথম তারাবিতে মসজিদে মসজিদে তরুণদের ভীড়- এযেন গণঅভ্যুত্থানের পর নতুন বাংলাদেশের চেহারা
শাবান মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত
রমজানকে স্বাগত জানানোর মাস শাবান
আরও
X

আরও পড়ুন

বাপের বাড়ীতে উদ্ধার হলো এক নববধূর ঝুলন্ত লাশ!

বাপের বাড়ীতে উদ্ধার হলো এক নববধূর ঝুলন্ত লাশ!

শার্শায় বিএনপি নেতার ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল

শার্শায় বিএনপি নেতার ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল

লৌহজংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪ বসতঘর পুড়ে গেছে

লৌহজংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪ বসতঘর পুড়ে গেছে

সরকারি চাকুরীজীবিদের জিপিএফ ফান্ডের বাড়তি টাকা নেওয়া প্রসঙ্গে।

সরকারি চাকুরীজীবিদের জিপিএফ ফান্ডের বাড়তি টাকা নেওয়া প্রসঙ্গে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের ৫৪ ইটভাটা মালিককে ৪ লাখ টাকা করে জরিমানা

পার্বত্য চট্টগ্রামের ৫৪ ইটভাটা মালিককে ৪ লাখ টাকা করে জরিমানা

অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

সাংবাদিকদের সম্মানে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল

সাংবাদিকদের সম্মানে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ কেউ বিএনপি বিদ্বেষী : রিজভী

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ কেউ বিএনপি বিদ্বেষী : রিজভী

হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ সংগঠন সভা-সমাবেশ করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি

হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ সংগঠন সভা-সমাবেশ করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি

রোজাদাররা কাহিল যানজটে

রোজাদাররা কাহিল যানজটে

৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান

৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান

মামলা দিবেন না টাকা যত চান দেবো

মামলা দিবেন না টাকা যত চান দেবো

উখিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক হত্যা

উখিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক হত্যা

শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে শিক্ষা ব্যবস্থার গতি ফিরিয়ে আনুন

শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে শিক্ষা ব্যবস্থার গতি ফিরিয়ে আনুন

সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি সিপিবির

সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি সিপিবির

গাবতলীর শাহী মসজিদ এবং ভাষানটেকের বিআরপি বস্তিতে আগুন

গাবতলীর শাহী মসজিদ এবং ভাষানটেকের বিআরপি বস্তিতে আগুন

ঢাবি শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানি : জামিন পেলেন সেই যুবক

ঢাবি শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানি : জামিন পেলেন সেই যুবক

বন্দরে শীতলক্ষ্যার মাটি লুটের ঘটনায় বিআইডব্লিউটিএ’র মামলা

বন্দরে শীতলক্ষ্যার মাটি লুটের ঘটনায় বিআইডব্লিউটিএ’র মামলা

রাজধানীতে ডিএমপির সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮৭

রাজধানীতে ডিএমপির সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮৭

মব ভায়োলেন্স ও নারীবিদ্বেষী কর্মকা- বন্ধ করুন : বাম গণতান্ত্রিক জোট

মব ভায়োলেন্স ও নারীবিদ্বেষী কর্মকা- বন্ধ করুন : বাম গণতান্ত্রিক জোট