বিভূতিভূষণের উপন্যাসে নিম্নবর্ণের জীবন
০১ মার্চ ২০২৪, ১২:১২ এএম | আপডেট: ০১ মার্চ ২০২৪, ১২:১২ এএম
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৪-১৯৫০) ত্রিশোত্তর বাংলা উপন্যাসে স্বতন্ত্র ও স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল। তাঁর উপন্যাসে প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালের জন-জীবনের হতাশা, বিকৃতি-অবসাদ আশ্রিত জীবনবোধ ও শিল্পাদর্শের পটভূমি তুলে ধরা হয়েছে। ব্যক্তিস্বরূপের বিন্যাস, বক্তব্য ও প্রকরণে তাঁর উপন্যাসসমূহে যে নবতর আবহ পরিদৃষ্ট হয়। তাঁর উপন্যাসে সমকালীন সমাজের মধ্যবিত্তশ্রেণির স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গের ধারাবাহিকতা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তাঁর উপন্যাসসমূহে বাংলাদেশের একটি বিশেষ অঞ্চলের নির্দিষ্ট সময়ের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন অত্যন্ত স্পষ্টরূপে বর্ণিত হয়েছে। যদিও তাঁর উপন্যাসের মূল সুর এটি নয়।
বিভূতিভূষণ সমাজ সচেতন লেখক হিসেবে তাঁর উপন্যাসের মধ্যে যুগ-কাল-সমাজ ও জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন। তাঁর উপন্যাসে দুঃসময় ও দুঃস্বপ্নতাড়িত মধ্যবিত্তের উন্মোচিত চেতনায় মুক্তির আকুলতাও ক্রমশ বৃহৎ আকার ধারণ করেছিল। তাঁর উপন্যাসে ‘দক্ষিণ বাংলার গ্রামাঞ্চলের নিসর্গ তাঁর তুলিকায় অপরূপ রূপে দেখা দিয়েছে।’
বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী (১৯২৯) বাঙালি পাঠকের এই মুক্তিপিপাসা অনেকাংশে পুরোন করতে পেরেছিল। তিনি পথের পাঁচালী উপন্যাসে বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনের এক বিস্তৃত সময়ের চিত্র তুলে ধরেছেন। বিশেষত উনিশ শতকের শুরু থেকে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়টি বিস্তৃতি লাভ করেছে এ উপন্যাসে। নিশ্চিন্দিপুর গ্রামের দরিদ্র হরিহর রায়ের পরিবারের সুখ-দুঃখ, আশা-নিরাশার করুণ চিত্র অঙ্কন করা হয়েছে এ উপন্যাসে। হরিহরের পারিবারিক জীবন চিত্র উপস্থাপনের পাশাপাশি সমকালীন গ্রামীণ সমাজের বাস্তবধর্মী নানা চিত্র উপস্থাপন করেছেন। ধনী-দরিদ্র্রের ব্যবধান, কৌলিন্য প্রথা ও বর্ণবাদসহ নানা বিষয় তিনি তাঁর এ উপন্যাসে তুলে ধরেছেন।
উপন্যাসের শুরুতেই রয়েছে দরিদ্র হরিহর রায়ের ক্ষুদ্র কোঠাবাড়ি। হরিহর সাধারণ অবস্থার গৃহস্থ, পৈতৃক আমলের সামান্য জমিজমার আয় ও দু’চার ঘর শিষ্য-সেবকের বার্ষিক প্রণামী থেকে সংসার চালানোর কাহিনি উপস্থাপন করা হয়েছে এ উপন্যাসে। ঔপন্যাসিক হরিহরের সংসারের বাস্তবচিত্র এ উপন্যাসে উপস্থাপন করেছেন। দুর্গা ঠিকমতো খাবার না পাওয়ায় পিসির সামান্য চালভাজার গুঁড়ার লোভ সামলাতে পারে না। অন্যদিকে বৃদ্ধার সংগ্রহে পর্যাপ্ত খাদ্য না থাকার কারণে সে ক্ষুধার্ত ভাইজিকে দেখেও তার দিকে না তাকিয়ে খেতে থাকে। তবে দুর্গাকে সে ভালোবাসে আপন মেয়ের মতোই। আর এ জন্যই সে দুর্গাকে এক টুকরো কলা দিলে দুর্গা তাতেই সন্তষ্ট হয়। সে পিসির কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু আশা করে না। এদিকে সর্বজয়াও গরিব ঘরের মেয়ে। তার বিয়ে হয়েছিল বাল্যকালে। উপন্যাসের ইন্দিরা ঠাক্রণ ছিল নিষ্ঠুর কৌলিন্যপ্র্রথার শিকার। বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহের বেশ কিছু চিত্র ফুটে উঠেছে পথের পাঁচালী উপন্যাসে।
উপন্যাসে হরিহর দরিদ্র হলেও বেশ কিছু ধনী পরিবারের চিত্র রয়েছে। আমডোপ গ্রামের লক্ষ্মণ মহাজন বড় চাষি ও অবস্থাপন্ন গৃহস্থ। লক্ষ্মণের ছোট ভাইয়ের অবস্থাও ভালো। নিশ্চিন্দিপুর গ্রামের ভুবন মুখুয্যে, অন্নদা রায়ও ধনী। অন্নদা রায়কে গ্রামীণ সামন্ততান্ত্রিক সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে ঔপন্যাসিক উপস্থাপন করেছেন। লেখক এ উপন্যাসে সুদখোর মহাজন অন্নদা রায়ের শোষণের মধ্য দিয়ে সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন।
উনিশ শতকে বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে পেশাদার ডাকাতদল ও ঠ্যাঙাড়ে বাহিনী ছিল বলে ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসে উল্লেখ রয়েছে। সাধারণত এ দলের সদস্য ছিল গ্রামের নি¤œবর্ণের লোকেরা। তবে সমাজের উচ্চবর্ণের ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের লোকেরা এদের নেতৃত্বে ছিল। হরিহরের পূর্বপুরুষ বীরু রায় এ ধরনের হীন কাজের সাথে জড়িত ছিল। আপাতদৃষ্টিতে এ উপন্যাসের বাইরের দিক থেকে আছে ইন্দির ঠাক্রণের শোচনীয়তা, গোকুলের বৌয়ের লাঞ্ছনা, দুর্গার মৃত্যু, হরিহরের সংসারের বিপন্ন চিত্র। কিন্তু এ উপন্যাস দারিদ্র্যের উপন্যাস নয়।
‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসে সমকালীন সমাজে প্রচলিত নানা অনুষ্ঠান, পূজা-পার্বণ প্রভৃতির উল্লেখ আছে। আর এ সব অনুষ্ঠান উপলক্ষে মেলা বসে। মেলা থেকে গ্রামের মানুষ বিভিন্ন ধরনের খাদ্যদ্রব্য ছাড়াও কুটির শিল্পজাত দ্রব্যসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয় করে। সেই সাথে সারা রাত ধরে হয় আচার-অনুষ্ঠান, মনসা ভাসান, চরকপূজা, যাত্রা ইত্যাদি। গ্রামের সবাই এক সাথে এ সব আচার-অনুষ্ঠান উপভোগ করে। ‘পথের পাঁচালী উপন্যাসে গ্রামীণ জীবনের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, গ্রাম্য কলহ, সুদখোর মহাজনের শোষণ বিভিন্ন গ্রাম্য উৎসবের ছবিসহ নানা বাস্তব বিষয় সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন ঔপন্যাসিক।বিভূতিভূষণের ‘অপরাজিত’ (১৯৩২) গ্রন্থাকারে প্রকাশের পর এ নিয়ে অনেকেই আলোচনা ও সমালোচনা করেন। পথের পাঁচলী’তে অপুর বাল্যকাল আর ‘অপরাজিত’তে তার কৈশোর ও যৌবনকালের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। কাশীতে হরিহরের মৃত্যুর পরবর্তী সময়ে সর্বজয়া অতিকষ্টে কিছুদিন অতিবাহত করে। বাড়িঘর হারিয়ে বর্ধমানের ধনীর বাড়িতে রাঁধুনির কাজ পেলেও সে কাজে সে সন্তুষ্ট হতে পারেনি। বিভিন্ন সময়ে তার নিশ্চিন্দিপুর গ্রামের কথা মনে পড়েছে। ফলে চার বছর পর মনসাপোতা গ্রামের দূরসম্পর্কীয় জ্যাঠামশাই ভবতারণ চক্রবর্তী তাকে সে গ্রামে বসবাসের জন্য আমন্ত্রণ জানালে সে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যেতে সম্মত হয় এবং ভবতারণের সঙ্গে চলে যায়। সর্বজয়া সেখানে নিজের মতো করে সংসার সাজিয়ে নেয়। মনসাপোতা গ্রামে চাষি, কৈবর্ত, জেলে-কলুর সংখ্যা বেশি। ভবতারণই এ গ্রামে একমাত্র পূজারী ব্রাহ্মণ। কাশী অবস্থানের আগে সে গ্রামের ধনী কলুদের গৃহদেতবতার পূজা করত। পরবর্তীতে মেয়ে জামাতার উপর সংসার ছেড়ে দিয়ে সে কাশী চলে যায়। কিন্তু মেয়ে জামাতার মৃত্যুর পরে সে সর্বজয়াকে ওই গ্রামে নিয়ে আসে মূলত কলুদের গৃহদেবতার পূজা এবং নিজের ঘর-বাড়ি দেখাশোনার জন্য। কারণ কলুদের বার্ষিক প্রণামীর উপর নির্ভর করেই তাকে কাশী থাকতে হয়।
এ উপন্যাসে ভুবন মুখুয্যের মৃত্যুর পর তার পরিবারের বিত্তবৈভবও শেষ হয়ে যায়। তার সন্তানেরা প্রকৃত মানুষ না হওয়ায় পরিবারটি ধ্বংসের মুখে এসে দাঁড়ায়। এদিকে অপু দীর্ঘদিন শহরে থেকে গ্রামে এসে গ্রামের অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করে। সে তার মতো একজন শিক্ষিত মানুষ গ্রামে খুঁজে পায় না। ফলে, সে গ্রাম-শহর উভয় স্থানে চাকরি করে শেষ পর্যন্ত পুত্রকে গ্রামে রেখে বিদেশের পথে পাড়ি জমায়। বিভূতিভূষণের এ উপন্যাসের চরিত্রগুলো গ্রামের সহজ-সরল দারিদ্র্যপীড়িত। হরিহরের মতো অপুও দারিদ্র্যকে জয় করতে বা দারিদ্র্য থেকে মুক্ত হতে পারেনি। অপরাজিততে অপুর জীবন যুদ্ধের চিত্র যতটা না রয়েছে তার চেয়ে বেশি রয়েছে দারিদ্র্যের পীড়ন। আর সেই দারিদ্র্যের পীড়নই অপুর স্বপ্নকে ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘দৃষ্টি প্রদীপ’ (১৯৩৫) উপন্যাস সম্পূর্ণ গ্রামীণ নির্ভর না হলেও এ উপন্যাসে গ্রামীণ জীবনের কুসংস্কারের চিত্র ও গ্রাম্য জমিদারের নিষ্ঠুর অমানবিক চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। দৃষ্টিপ্রদীপের কাহিনি গড়ে উঠেছে চা শ্রমিক জিতুর পিতার চাকরিচ্যুত হয়ে সপরিবারে নিজ গ্রামে ফিরে এসে কীভাবে অবর্ণনীয় দুঃখ ভোগ করেছে তার কাহিনি নিয়ে। জিতুর পিতা চাকরিচ্যুত হয়ে গ্রামে ফিরে আসার পর দেখতে পায় জিতুর জ্যাঠামশাই অন্যায়ভাবে তাদের জমিসহ ওই গ্রামের হীরু ঠাকুর ও ভুবনের জমি দখল করে নিয়েছে। এ কারণে জিতুরা গ্রামে এসে বাড়িঘর জায়গা-জমি কিছুই পায় না। আটঘরা গ্রামে জিতুর পিতা অজ্ঞাতরোগে মারা গেলে তার সৎকারে নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। প্রায়শ্চিত্ত করানোর ‘পাঁচ-ছ’ টাকাও তাদের কাছে না থাকায় শেষ পর্যন্ত অন্যপাড়ার কিছু মানুষ এসে মৃতদেহের সৎকারের ব্যবস্থা করে।
‘দৃষ্টিপ্রদীপ’ উপন্যাসে বহুবিবাহ ও পণের প্রসঙ্গ লক্ষ্য করা যায়। কালিগঞ্জের বাতাসার কারখানার মালিক মতিলাল দাসের সংসারে রয়েছে তৃতীয় পক্ষের স্ত্রী আর দ্বিতীয় পক্ষের ছেলে-মেয়ে। পণের অভাবে জিতুর বোন সীতার বিয়ে হয় দোজবরের সঙ্গে। প্রকৃতপক্ষে তৎকালিন সময় ও সমাজের প্রচলিত নানা অসঙ্গতি বিভূতিভূষণ ফুটিয়ে তুলেছেন এ উপন্যাসে।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘আরণ্যক’ (১৯৩৯)-এর কাহিনি গড়ে উঠেছে পূর্ণিয়া-ভাগলপুর অঞ্চলের এক বিশাল ও গভীর অরণ্য-প্রকৃতি ও সে-ই জনপদের মানুষকে নিয়ে। কলকাতার যুবক সত্যচরণ পূর্ণিয়া জেলার ত্রিশ হাজার বিঘা জমি বন্দোবস্ত দেবার দায়িত্ব নিয়ে উপস্থিত হয়। সভ্যজগৎ থেকে কাচারি অনেক দূরে। রেলপথ কাচারি থেকে ষোল ক্রোশ দূরে। নির্জনতাই তার সঙ্গী। কর্মজীবনের শুরুতে সত্যর মনে হয়েছিল শীতসন্ধ্যা যেমন নির্জন, উদাস প্রান্তর যেমন নির্জন, দূরের নীলবর্ণ বনশ্রেণি যেমন নির্জন, তেমনি নির্জন হবে তার নতুন কর্মজীবন। বস্তুত, এখানে অরণ্যপট পাঠকের যতই অভিভূত করুক লেখকের উদ্দেশ্য ছিল পটবিধৃত মানুষ। সে মানুষ সামজিক ঘাত-প্রতিঘাতের মানুষ নয়। এ উপন্যাসে লেখকের অসাধারণ বর্ণনার স্বাতন্ত্র্যে অরণ্য-প্রকৃতি ও মানুষের বাস্তবরূপ ফুটে উঠেছে। এ উপন্যাসে মানুষ ও প্রকৃতির অদ্ভুত সমন্বয় ঘটেছে। গ্রামীণ জীবন ও প্রকৃতির বিভিন্ন রূপ এ উপন্যাসে ফুটিয়ে তুলেছেন ঔপন্যাসিক। আরণ্যক উপন্যাসে লেখক বারবার স্বদেশ পরিচয়ের অসম্পূর্ণতার জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভারতবর্ষ নামক বিষয়টি যে এত বিশাল, এত বিচিত্র তা তিনি এ উপন্যাসে বারবার তুলে ধরেছেন।
‘আরণ্যকে’র অধিকাংশ চরিত্রই দরিদ্র। ভাতের পরিবর্তে তারা আহার করে চীনাঘাসের দানা, মকাই খেড়ির দানা, বাথুয়া শাক সিদ্ধ এবং কলাইয়ের ছাতু। ভাত তাদের কাছে অমৃত সমান। কখনো কখনো বিনা নিমন্ত্রণে একটু ভাতের জন্য ছুটে যায় কাছারিতে। উপনিবেশের ভূস্বত্বভোগিদের হাতে শাসকশ্রেণির ঔদাসীন্যে যে বিরাট অঞ্চল ন্যাশনাল পার্ক হতে পারত তা শেষ পর্যন্ত ধ্বংস হতে বসেছে দু’মুটো গমের জন্য। এই জাতীয় সম্পদের চেতনা ও জাতীয় সম্পদ বিনষ্টের ক্ষোভ থেকে সৃষ্টি হয়েছে যুগলপ্রসাদ। যুগলপ্রসাদ আশ্চর্য এক প্রেমিক পুরুষ। এ প্রেম জীবন-প্রেম, যে জীবন ওই বিস্তৃত অরণ্য পটভূমিতে ব্যাপ্ত, তাকে সাজিয়ে বেড়ায় রাষ্ট্রশক্তির সহায়তাহীন একক যুগলপ্রসাদ। যুগলপ্রসাদ এ উপন্যাসের একটি তাৎপর্যপূর্ণ চরিত্র। এ উপন্যাসে গ্রামীণ জীবনের অন্যতম উপাদান মেলাসহ বিভিন্ন পূজা পার্বণ ও কার্তিক মাসের ছুটির পর্ব প্রভৃতি উৎসবের উল্লেখ আছে।
বিভূতিভূষণের উপন্যাসসমূহে দেখা যায়, তাঁর উপন্যাসসমূহ জুড়ে রয়েছে অসাধারণ প্রকৃতিমুগ্ধতা। তাঁর উপন্যাসের মধ্যে দেশকাল, সমাজ ও সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ, কঠিন জীবন সংগ্রাম প্রবলভাবে উপস্থিত। তাঁর সততা ও গভীর প্রকৃতিপ্রেমের অন্তরালে ছিল গরিব ও নি¤œবিত্তদের প্রতি ভালোবাসা, যা তাঁর প্রতিটি উপন্যাসে ফুটে উঠেছে।
বিভাগ : সাহিত্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
গুটিকয়েক ব্যবসায়ীর কাছে বাজার জিম্মি থাকবে না : চট্টগ্রামে বাণিজ্য উপদেষ্টা
থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে গ্রেফতার, শাহজাহান ওমর কারাগারে
প্রাথমিকের জন্য ৫ কোটি ৩২ লাখ বইয়ের অনুমোদন
ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলা : নড়াইলে আ.লীগ সভাপতি সুবাস চন্দ্র কারাগারে
রাসিকের মাস্টারোলে নিয়োজিত ১৬১ কর্মীকে অব্যাহতি : ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ
লক্ষীপুরে গণঅভ্যুত্থানে হামলাকারীদের বিচার ও আহতদের সুচিকিৎসার দাবিতে বিক্ষোভ
মা-মেয়েসহ সড়কে নিহত ৭
ভারতে সাজাভোগ শেষে ফিরল পাচার হওয়া ২৪ নারী-পুরুষ
নায্যদামে বিক্রি করতে পেরে লাভবান কৃষক
বানরের অত্যাচারে অতিষ্ঠ
হ্যামস্টার পালানোয় বিমান গ্রাউন্ডেড
২৪ ক্যারেটের গাড়ি
ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র বৈঠক, হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনা থাকবে
রামু সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত
এক সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল