সাহিত্যের কাব্যধারায় রবীন্দ্রনাথ
৩০ আগস্ট ২০২৪, ১২:৪০ এএম | আপডেট: ৩০ আগস্ট ২০২৪, ১২:৪০ এএম
রবীন্দ্রনাথ মূলত কবি বাংলা সাহিত্যকাশকে আলোকিত ও উদ্ভাসিত দীপ্তরশ্মির এক নাম। স্বার্থক কবির সকল লক্ষণই রবীন্দ্রনাথের কাব্যসৃষ্টিতে বিদ্যমান। এছাড়াও তার লেখা গান, নাটক, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, প্রহসন সমালোচনা প্রতিটি দিকেই তিনি ভাস্বর প্রতিভাময় জ্যোতি ছড়িয়েছেন। তার সাহিত্য সৃষ্টি দেশ-কাল-পাত্রের সংকীর্ণ গ-ি অতিক্রম করে এক সার্বজনীন রূপ ধারণের মাধ্যমে বিশ্বসাহিত্যকে করেছে প্রশস্ত ও বিকশিত।
রবীন্দ্রনাথ তার অপ্রতিহত মনুষ্যত্বের অপরিহার্য যৌবন শক্তির আত্মপ্রকাশ ঘটিয়েছেন শেষ লেখা কাব্যগ্রন্থে। তার বিশ্বাস মৃত্যুর বিভীষিকা ছায়াবাজির মত অবাস্তব। তিনি যতবারই মৃত্যুর ভয়কে জয় করতে জীবন বাজি রেখেছেন ততবারই তার অনর্থ পরাজয় হয়েছে। তার চিরায়ত বিশ্বাস ভেঙ্গে গেছে।
এই হার জিত লেখা জীবনের মিথ্যা এ কুহক শিশুকাল হতে বিজড়িত পদে পদে এই বিভীষিকা দুঃখের পরিহাসে ভরা।
ভয়ের বিচিত্র চলচ্ছবি।
মৃত্যুর নিপুণ শিল্প বিকীর্ণ আধারে।
এই কাব্যে তিনি যেন জীবন সত্য দ্রষ্টার প্রভু। জ্ঞান ও দর্শনের পূর্ণতায় বৈরাগ্য মন্ত্রে ও জীবনের আনন্দময় অভিব্যক্তির প্রতি প্রবল আসক্তিতে মানব যাত্রায় সীমাবদ্ধতা, ক্ষুদ্রতা অতিক্রম করে তিনি এক পরম বোধে উত্তীর্ণ হয়েছেন। কবি কবিতাকে করেছেন নব রূপ দান। রবীন্দ্রনাথ একদিকে সংস্কৃত সাহিত্যের সৌন্দর্য্য রাশি, অপরদিকে ইউরোপীয় সাহিত্যের ভাবৈশ্চর্য্য একত্র সমাহৃত করে নিজের প্রতিভার অপূর্ব ছাঁচে ফেলে যে তিলোত্তমা সৃষ্টি করেছেন তাতে জগৎ মুগ্ধ।
ক্ষণিকা রবীন্দ্র কাব্যধারার এক ব্যতিক্রম ধর্মীয় কাব্য। হালকা ভাব ও লঘু বিন্যাসে রচিত ক্ষণিকার কবিতাগুলো। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় উদবোধন কবিতায়...
শুধু অকারণ পুলকে
ক্ষনিকের গান গা রে আজি প্রাণ, ক্ষণিক দিনের আলোকে
যারা আসে যায়, হাসে আর চায়,
পশ্চাতে যারা ফিরে না তাকায়,
নেচে ছুটে ধায়, কথা না শুধায়, ফুটে আর টুটে পলকে
তাহাদেরই গান গা রে আজি প্রাণ, দিনের আলোকে। কোনো অধরা রহস্যের মায়াজাল এ কাব্যে নেই। হাতের কাছের সহজ সত্যকেই কবি এখানে গ্রহণ করতে চান। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই কবির কাছে মূল্যবান। উপভোগের মাধ্যমে তিনি জীবনকে পূর্ণ করে তুলতে চান। সৌন্দর্য্যের ভিতর তিনি সত্যের ও প্রেমের সাধনা করে সমগ্র কাব্যজীবনের ইতিহাস হয়েছেন। এইজন্য তার ভাবান্তরে
জীবের মধ্যে অনন্তকে অনুভব করারই নাম ভালবাসা, প্রকৃতির মধ্যে অনুভব করার নাম সৌন্দর্য্য-সম্ভোগ
চিত্রা কাব্যে সোনার তরী’র জীবন জিজ্ঞাসা নিবিড়তর হয়ে ধরা দিয়েছে। সৌন্দর্য চেতনা, জীবনে ও জগতের প্রতি গভীর আকর্ষণ, প্রেমপ্রীতি জীবন দেবতার উপলব্ধিসহ বহু বিচিত্রভাবের কবিতা এই কাব্যে সন্নিবেশিত হয়েছে। এ জীবন দেবতা রবীন্দ্রনাথকে জীবনের বাঁকে বাঁকে কাব্য রচনায় প্রেরণা দিয়েছে। কবির সাধারণ সুর তার প্রসাদেই অসাধারণ হয়ে ঝংকৃত হয়েছে। অন্তর্যামী কবিতায় তিনি লিখেন-
‘অন্তর মাঝে বসে অহরহ
মুখ হতে তুমি ভাষা কেড়ে লহ,
মোর কথা লয়ে তুমি কথা কহ
মিশায়ে আপন সুরে।’
রবীন্দ্রনাথ চৈতালি কাব্যে সাধারণ মানুষের সাধারণ জীবনযাত্রার প্রতি মমত্ব প্রকাশ করেছেন। এ কাব্যে মানবতার মহিমায় কবি হৃদয় পরিপূর্ণ হয়েছে। পল্লী গ্রামের প্রকৃতির সৌন্দর্যের অনাবিল আনন্দে কবি মুগ্ধ হয়েছেন। প্রাচীন ভারতের পুরাণ ও ইতিহাস এ কাব্যে জীবন্ত হয়ে ধরা দিয়েছে। প্রকৃতির রূপমাধুর্য অনাবিল কল্পনার সৌন্দর্য মহিমা উদ্ভাসিত হয়েছে। জীবন সন্ধ্যায় বিশ্রামের আয়োজনে ব্যস্ত কবিকে আবার আহ্বান করেছে জীবনদেবতা। রবীন্দ্রনাথের সকল মানস বিবর্তনে প্রকৃতির অনির্বাণ সৌন্দর্য রাশি একক ও অবিচ্ছেদ্য।
অন্যদিকে স্মরণ কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলো অত্যন্ত শান্ত, সংযত ও সংক্ষিপ্ত; শোকের উচ্ছ্বাস ও উন্মাদনা এতে নেই। মৃত্যুর শান্ত সমাহিত সুখের মধ্যে জীবন ও মরণ একই সাথে যেন প্রেমের বাহুবন্ধনে বাঁধা পড়ে গেছে। যেমন প্রতিনিধি কবিতা কবিগুরু লিখেন-
‘আমার জীবনে তুমি বাঁচো ওগো বাঁচো
তোমার কামনা মোর চিত্ত দিয়ে যাচো।
যেন আমি বুঝি মনে, অতিশয় সংগোপনে
তুমি আজি মোর মাঝে আমি হয়ে আছ।’
সুদূরের প্রতি আকাঙ্খাজনিত বেদনাই কবিকে দূরে থেকে দূরে আহ্বান করেছে। রবীন্দ্রনাথ তন্ময়, ভাবুক। পৃথিবীকে কবি মর্মচক্ষু দিয়ে দেখেছেন। কবি রোম্যান্টিক তাই বিশ্বের সকল প্রকাশের মধ্যে একটি ঐক্যবন্ধনী দেখতে পেয়েছেন। কবি পৃথিবীর কবি।
‘আমি পৃথিবীর কবি, যেথা তার যত উঠে ধ্বনি,
আমার বাঁশির সুরে সাড়া তার জাগিবে তখনি’
সোনার তরী রবীন্দ্রনাথের পদ্মাতীরে বসবাসকালে স্মৃতি বিজড়িত কাব্য। এ কাব্যে রবীন্দ্র কবি প্রতিভার পূর্ণ বিকাশ ঘটেছে। জীবন ও জগতের প্রতি গভীর আকর্ষণ ও সৌন্দর্য অনুভূতি এ কাব্যের মূলসুর। সোনার তরী কাব্যের নিরুদ্দেশ যাত্রা কবিতায় কবি উপলব্ধি করেছেন তার সৌন্দর্যলক্ষ্মী তাকে নিরন্তর কোন এক অজানা নিরুদ্দেশ পথে নিয়ে চলছে।
‘আর কত দূরে নিয়ে যাবে মোরে হে সুন্দরী?
বলো কোন পার ভিড়িবে তোমার সোনার তরী।
যখনি শুধাই ওগো বিদেশিনী,
তুমি হাসো শুধু, মধুরহাসিনা।
বুঝিতে না পারি কী জানি কী আছে তোমার মন।’
সংসারের প্রাত্যেহিক জীবনেরও যে একটি আনন্দময় রূপ আছে এর মধ্যেও যে অমৃত রসের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে, সে কথা কবিগুরু সোনার তরী কাব্যের অনেকগুলো কবিতায় ভাষা রূপ দিয়েছেন। বিচিত্র, রূপ, গন্ধে ভরা এই ধরণীর জীবনকে কবি সোনার জীবন বলে অভিহিত করেছেন। রবীন্দ্রনাথ মানুষকে, ধরণীকে ভালোবেসেছেন। তাঁর রোম্যান্টিসিজম বাস্তব সর্ম্পকশূণ্য নয়। ধরণীর ধূলি মাটিকে ভালবাসেন বলেই তিনি স্বর্গ থেকে বিদায় প্রার্থনা করেছেন।
‘চেয়ে তোর স্নিগ্ধশ্যাম মাতৃ দুগ্ধপানে,
ভালবাসিয়াছি আমি ধূলিমাটি তোর,
জন্মেছি যে মর্ত্তলোকে ঘৃণা করি তারে,
ছুটির না স্বর্গ আর মুক্তি খুঁজিবারে’। (আত্ম সমপর্ণ)
রবীন্দ্র মানস চিরদিনই একটি দ্বিচারী সত্তায় আবদ্ধ ছিলেন। সে কারণে তিনি দ্বিচারী কবি সত্তায় দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি যখন তুচ্ছ জীবনের কথা বলেন, তখন তার দৃষ্টি থাকে দূরাকাশে। আবার যখন দূর প্রসারী স্বপ্নে বিভোর থাকেন, তখন তাঁর চিত্তে ভেসে উঠে পদ্মাতীরের সাধারণ মানুষের দুঃখের কথা। এমনকি গীতাঞ্জলি পর্বের কাব্যধারায়ও একই রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ মেলে। রবীন্দ্রনাথ রোম্যান্টিক কবি, তিনি যে একান্তভাবেই রোম্যান্টিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন ছিলেন সেকথা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন তাঁর ‘নবজাতক’ কাব্যগ্রন্থে।
‘আমারে বলে যে ওরা রোম্যান্টিক
সেকথা মানিয়া লই
রসতীর্থ পথের পথিক
মোর উত্তরীয়ে,
রং লাগায়েছি প্রিয়ে’।
রবীন্দ্রনাথ কখনো ভাবের কখনো অবারিত আবেগ কিংবা বর্ণনার অনুপুঙ্খ এক নাম। কবির ছিল ভূতলের স্বর্গ খন্ডগুলোর জন্য আকাঙ্ক্ষা। সে কারণেই তিনি বলতে পেরেছেন-
‘বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি সে আমার নয়
মহানন্দময় জীবনের মাঝে লভিব
মুক্তির স্বাদ।
কবিগুরুর কবিতার বিশেষত্ব হচ্ছে সুন্দরের পিয়াসী। তিনি প্রকৃতির রূপমুগ্ধ প্রেমিক। প্রকৃতিকে সুন্দর বলে কবি তাঁর কবিতাকে সার্থক করেছেন।
প্রসন্ন আকাশ হাসিছে বন্ধুর মত।
সন্ধ্যা অন্ধকার মায়ের অন্চল সম।’
রবীন্দ্রনাথ প্রার্থনাকারী। তার স্তুতিজ্ঞান সুউচ্চ। তার ধ্যানময় কল্পনা জন্মভূমিকে স্বর্গের সিংহাসনে দেখে।তার নৈবেদ্য কাব্যের প্রায় সব কবিতাই প্রার্থনাস্বরূপ। স্বদেশ এবং স্বদেশ মহিমা সম্বন্ধে প্রার্থনা উচ্চারিত হয়েছে কয়েকটি কবিতায়।
চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির
জ্ঞান যেথা মুক্ত, সেথা গৃহের প্রাচীর
আপন প্রাঙ্গণ তলে দিবস শর্বরী
বসুধারে রাখে নাই খন্ড ক্ষুদ্র করি,
যেথা বাক্য হৃদয়ের উৎসমুখ হতে
........ভারতেরে সেই স্বর্গে করো জাগরিত। ( প্রার্থনা)
রবীন্দ্র কাব্য প্রবাহে বলাকা একটি অনন্য কাব্য। এ সম্বন্ধে তিনি বলেন- ‘তখন আমার প্রাণের মধ্যে একটা ব্যথা চলছিল এবং সেই সময়ে পৃথিবীময় একটা ভাঙাচোরার আয়োজন হচ্ছিল।’ রবীন্দ্রনাথের বলাকার সাথে বের্গসেঁর দার্শনিক কাব্যোপলব্ধির সঙ্গে এক দিক থেকে আশ্চর্য মিল দেখা যায়। বের্গসঁ এর ডিউরেশন তত্ত্বের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের চঞ্চলা কবিতার ধারনা যেন প্রায় একই-
‘হে বিরাট নদী
অদৃশ্য নিঃশব্দ তব জল
অবিচ্ছিন্ন অবিরল
চলে নিরবধি।’
রবীন্দ্রনাথের মতে জীবন নদী অশ্রান্ত বেগে প্রবাহমান। এই প্রবাহের উৎসভূমিতে রয়েছে এক অন্তহীন দুরের অভিসার। সেই সুদূর অচঞ্চল। বলাকা’র দ্রুতগতি বিশ্বব্যাপী চঞ্চল নৃত্যের প্রতীক, কিন্তু এই বেগের আবেগের প্রেক্ষিতে রয়েছে পুলকিত নিশ্চলে’র স্থিরতা। বের্গসেঁর মতবাদের প্রভাব কবি প্রকৃতিতে থাকলেও কবি নতুন কথা বলতে প্রয়াস পেয়েছেন।
‘নয়ন সম্মুখে তুমি নাই,
নয়নের মাঝখানে নিয়েছ যে ঠাঁই
আজি তাই
শ্যামলী শ্যামল তুমি, নীলিমায় নীল।
আমার নিখিল
তোমাতে পেয়েছে তার অন্তরের মিল।’
বিশ্ব প্রকৃতির সর্বত্র এই শাশ্বত বাণী ধ্বনিত যে জগতের কেউ স্থির হয়ে বা স্থায়ী হয়ে থাকে না থাকতে চায় না। কবিগুরুও তাই বলেছেন, ‘হেথা নয়, হোথা নয় আর কোনখানে!’ বলাকা কাব্যে গতিবাদ সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ভাবদর্শন হল অনন্তের মাঝে সবই বিলীন হয়ে যায় কিন্তু গতি থেমে থাকে না।
হংস বলাকার ‘পাখার বাণী’ কবির মনে জাগিয়ে দিল জীবনের গভীর গোপন তত্ত্ব, খুলে দিল রহস্যের অবরুদ্ধ দ্বার।
‘মনে হল, এ পাখার বাণী
দিল আনি
শুধু পলকের তরে
পুলকিত নিশ্চলের অন্তরে অন্তরে
বেগের আবেগ।’
মুহূর্তের মধ্যে কবি উপলব্ধি কর নিলেন জীবনের গোপন রহস্য। রবীন্দ্রনাথ বুঝতে পারলেন বলাকাদের এই যে বেগের আবেগ বা চিরন্তন গতির প্রবাহ এর মধ্যেই। বিশ্বের প্রাণশক্তি পূর্ণ প্রকাশ, যৌবনের গতিবেগের মাঝেই জীবনের সত্যিকারের পরিচয়।
অর্ন্তদৃষ্টির আলোকে রবীন্দ্রনাথ জগৎ ও জীবনকে সত্য করে দেখেছেন, খন্ডের মধ্যে তিনি দেখেছেন পূর্ণকে, সীমার মধ্যে অসীমকে৷ তার রোমান্টিক চেতনার অপূর্ব বিলাস, সৃষ্টির অনুষঙ্গে অসীম সন্ধানী।
সবশেষে রবীন্দ্র মানস পর্যালোচনা করে বলা যায় যে, কবি তার দীর্ঘ প্রসারী কাব্য জীবনের এ প্রধান অংশে নিসর্গ প্রেম, সৌন্দর্য ও জীবনদেবতা তত্ত্বের বিচিত্র ঐশ্বর্যের সাহায্যে জগৎ ও জীবনের মাঙ্গলিক রচনা করেছেন।
বিভাগ : সাহিত্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এক সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল
নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা
আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি
দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন
'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
দেশের বাজারে ফের বাড়ল সোনার দাম
সবচেয়ে কম মূল্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিচ্ছে নেপাল: নেপাল রাষ্ট্রদূত