সরকার যতই তালবাহানা করুক, শেখ হাসিনার অধিনে কোন নির্বাচন হবে না
১১ মার্চ ২০২৩, ১১:০৩ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০২:২৪ পিএম
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিশাল বহর নিয়ে জনগণের টাকায় দেশ বিদেশে ঘুরছেন তার ক্ষমতা টিকেয়ে রাখার জন্য কিন্তু তাতে মানুষের কি লাভ হয়েছে। সরকার যতই তালবাহানা করুক, শেখ হাসিনার অধিনে কোন নির্বাচন হবে না। গণতন্ত্র মঞ্চসহ যুগপৎ আন্দোলনে যারা আছেন কেউ এই তার অধীনে কোন নির্বাচনে যাবে না। প্রধানমন্ত্রী অনেক সময় অনেক ওয়াদা করেছেন কিন্তু কখনোই কথা রাখেন না। তার কথায় আর কারো আস্থা নেই। উনাকে ক্ষমতা ছেড়ে দিতেই হবে। গতকাল শনিবার সরকার পতনে যুগপৎ আন্দোলনের ধাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর পল্টন মোড়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিন রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে এবং দেশের বিভিন্ন জেলা ও মহানগরে মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন জোট ও দলের নেতাকর্মীরা। গ্যাস, বিদ্যুৎসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির প্রতিবাদে, সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার, বেগম খালেদা জিয়াসহ কারাবন্দী নেতাদের মুক্তি এবং ১০ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করেন তারা। মানববন্ধন থেকেই নেতারা আগামী ১৮ মার্চ সারাদেশের মহানগরে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এর মধ্যে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) রাজধানীর পূর্বপান্থপথের এফডিসি মোড়ে, পল্টন মোড়ে গণতন্ত্র মঞ্চ, বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কির সামনে ১২ দলীয় জোট, বিজয়নগরে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, আরামবাগে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট পৃথকভাবে যুগপৎ কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানববন্ধন করে। একইসঙ্গে বিভিন্ন জেলা ও মহানগরেও এসব জোট ও দলের নেতাকর্মীরা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
সরকারের পদত্যাগ ও একটা অন্তর্র্বতীকালীন সরকার এবং সরকারের উদ্যোগে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন করে রাষ্ট্র ব্যবস্থা সংস্কারের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে তা এগিয়ে নেওয়ার আহবান জানিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষনেতারা। গতকাল যুগপৎ আন্দোলনের ১৪ দফা দাবিতে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে পল্টন মোড়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে নেতারা এ আহবান জানান।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূমের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমনের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি›র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট কে এম জাবির প্রমুখ।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সংগঠক মাসুদ রানাকে গতরাতে আশুলিয়ায় হামলা করে আহত করা হয়েছে। সারাদেশে মানুষকে হামলা- মামলা করে আন্দোলন থেকে বিরত রাখতে চায়। কিন্তু মানুষের সামনে আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে এই সরকারের পতন নিশ্চিত করা ছাড়া উপায় নাই। সারাদেশের মানুষের কোথাও কোন নিরাপত্তা নাই, দেশের মানুষকে গ্যাসচেম্বারে তুলে রেখেছে। এই সরকার সারাদেশের মানুষকে বন্ধক রেখে তাদের অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায়। এদের পতন নিশ্চিত করতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, বর্তমান রাষ্ট্র ব্যবস্থায় ক্ষমতার সুষ্ঠু বন্টন নাই। গণতন্ত্র মঞ্চ স্পষ্ট করেছে রাষ্ট্রের ক্ষমতা কার কাছে কতোটা থাকবে কিভাবে বন্টন হবে তার কাঠামো ঠিক করতে হবে। রাষ্ট্রের কাঠামোগত সংস্কার না করলে আমাদর সংকটের সমাধান হবে না। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সিস্টেম লস ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেও নিত্যপণ্যের দাম অনেক সহনীয় পর্যায়ে থাকতো কিন্তু সরকার এই নিয়ন্ত্রণ করেনা কারন সিস্টেম লসের নাম লুটপাট করে।
গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক বলেন, বর্তমান সরকার উন্নয়নের নামে লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে, এবং পাচার করছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম এমন পর্যায়ে গেছে সাধারণ মানুষের সংসার চালানো মুশকিল হয়ে গেছে। বিরোধী দলের আন্দোলন সংগ্রাম ব্যাহত করার জন্য সরকার সারাদেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিতে শান্তি সমাবেশের নামে অশান্তি তৈরি করছে। অবিলম্বে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের অধিনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।
জেএসডির সহ-সভাপতি এড. কে এম জাবের বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ১৪ বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন চালিয়েছে। গণতন্ত্র মঞ্চ সুনির্দিষ্ট কর্মসূচির ভিত্তিতে অবিলম্বে বৃহত্তর আন্দোলনের এর মাধ্যমে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়ছার, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সহ-সভাপতি এড. কে এম জাবের, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল পাটোয়ারী, জেএসডির সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন মন্টু, গণ অধিকার পরিষদ এর সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রাশেদ খান, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মীর মোফাজ্জল হোসেন মোস্তাক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এর প্রচার ও মিডিয়া সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিব উদ্দিন হোসেন, যুব অধিকার পরিষদ এর সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র ফেডারেশন এর এর সভাপতি মশিউর রহমান রিচার্ড, সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সভাপতি মোশাররফ হোসেন, রাষ্ট্র সংস্কার শ্রমিক আন্দোলন এর সমন্বয়ক শাহ আলম হোসাইন প্রমুখ।
জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট: জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ২৫টির বেশি আসন পাবে না। সে কারণে ক্ষমতাসীনরা নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে চায় না। অথচ এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগ ১৭৩ দিন হরতাল করেছে, জ্বালাও-পোড়াও করেছে। যত চেষ্টাই করুক, ক্ষমতাসীনরা এবার পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে। কারণ, দেশের জনগণ আর কোনো প্রহসনের নির্বাচন হতে দেবে না।
এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী বলেন, চলমান আন্দোলনে এই সরকারকে বিদায় করে সুষ্ঠু নির্বাচনে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে। তখন জনগণ একটি প্রতিহিংসামুক্ত বাংলাদেশ পাবে।
এনপিপির মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন জাগপার সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান এম এন শাওন সাদেকী ও মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল বারিক, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ডা. নুরুল ইসলাম প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। এসময় বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব অ্যাডভোকেট শাহ আহমেদ বাদল, জাগপার ডা. আওলাদ হোসেন শিল্পী, গণদলের আবু সৈয়দ, বাংলাদেশ ন্যাপের ইফতেখার মাহমুদ, এনপিপির মো. ফরিদ উদ্দিন, মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ, অ্যাডভোকেট ফরিদ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গণফোরাম : গণফোরামের একাংশের চেয়ারম্যান মোস্তফা মাহসীন মন্টু বলেন, মহা দুর্নীতিবাজ বর্তমান অবৈধ সরকারের কর্ণকুহরে জনগণের আহাজারী পৌছায়না, কারণ তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার নয় তাই এই গণ-দুশমন সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ খাতের লুটপাট উদাহরণ স্বরূপ বিশ্ব কুখ্যাত লুটেরা আদানীর সাথে বিদ্যুতের নামে অসম চুক্তির মাধ্যমে জনগণের টাকা তছরুপ করছে। অবিলম্বে আদানীর সাথে সকল চুক্তি বাতিল করতে হবে।
বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সর্দার চাখারীর সভাপতিত্বে এসময় আরো বক্তব্য রাখেন- গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট এ.কে.এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, সভাপতি পরিষদ সদস্য আবদুল হাসিব চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা খান সিদ্দিকুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক।
এলডিপি: রাজধানীর পূর্বপান্থপথস্থ এফডিসি সংলগ্ন এলডিপির কার্যালয়সহ রাজধানীর আরও ৩টি স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি। ঢাকা মহানগর উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিম এলডিপির নেতৃত্বে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মহানগর উত্তর এলডিপির মানববন্ধন সুবাস্তু বাড্ডা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মানববন্ধন এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় সামনে, ঢাকা মহানগর পূর্ব এলডিপির মানববন্ধন যাত্রাবাড়ীতে, ঢাকা মহানগর পশ্চিম মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডে। এ ছাড়া বগুড়া,রাজশাহী মহানগর, চাঁদপুর,সিলেট মহানগর , চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর , নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগরে কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জেলা-মহানগরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি।
ঢাকা মহানগর উত্তর এলডিপির মানববন্ধনে ঢাকা মহানগর উত্তর এলডিপির সাধারণ সম্পাদক অবাক হোসেন রনির নেতৃত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য ডক্টর আওরঙ্গজেব বেলাল, বিশেষ অতিথি উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, আশিকুর রহমান পানু, এড. মফিজুর রহমান নিলু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি অরুন। এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মানববন্ধনে গণতান্ত্রিক যুবদলের সভাপতি আমান সোবহান ও সাংস্কৃতিক দলের খোকনের নেতৃত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য ডক্টর নেয়ামূল বশির, এড.এসএম মোরশেদ, উপস্থিত ছিলেন এলডিপি এবং গণতান্ত্রিক যুবদল ও সাংস্কৃতিক দলের নেতৃবৃন্দ।
রাজধানীতে সমমনা পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট: একই দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে সমমনা পেশাজীবি গনতান্ত্রিক জোট এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। মানববন্ধনে সমমনা পেশাজীবি গনতান্ত্রিক জোটের প্রধান সমন্বয়কারী ও বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধির ফলে দেশে আজ চরম হাহাকার বিরাজ করছে। এর জন্য দায়ী, সরকারের মন্ত্রী-আমলাদের আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে লালিত-পালিত অবৈধ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে স্থায়ী জামিন দিতে হবে।
এসময় জোটের সহকারী সমন্বয়কারী এডভোকেট মাইনুদ্দিন মজুমদার, জাতীয়তাবাদী নাগরিক দলের সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মোহাম্মদ ওমর ফারুক পীরসাহেব, সংবিধান সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধ-৭১ এর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনসার রহমান সিকদার, জাতীয় যুব ঐক্য পরিষদের সভাপতি ওমর ফারুক সেলিম, জিয়া নাগরিক সংসদের সভাপতি ওহিদ জোমাদ্দারসহ জোটের অন্যান্য শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আদানির দুর্নীতি : এবার ভারতেই বির্তকের মুখে মোদি সরকার
প্রেসিডেন্টর সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নিজ্জর হত্যায় মোদীর সংশ্লিষ্টতার দাবি কানাডার সংবাদমাধ্যমের ,‘হাস্যকর’ দাবি ভারতের
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে গুলি, নিহত ৪২
এক সপ্তাহে রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংঘাতে পরিণত হচ্ছে : পুতিন
মুরগি-সবজিতে কিছুটা স্বস্তি, আলু এখনো চড়া
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন শ্রম প্রতিনিধি দল ঢাকা আসছে আজ
পার্থে শুরুতেই চাপে ভারত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা
সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমীরের কুশল বিনিময়
সিঙ্গেল সিটের দাবিতে গভীর রাতেও হলের বাইরে ছাত্রীরা
ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার অতিক্রম করলো
ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন অ্যার্টনি জেনারেল পাম বন্ডি
‘আ.লীগকে রাজনীতিতে সুযোগ দেওয়া মানে শহীদদের সঙ্গে গাদ্দারি করা’
বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত