বিএনপি মানেই দুর্নীতি- আমরা ভূমিহীনদের ঘরবাড়ি তৈরি করে দিচ্ছি -ময়মনসিংহের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী
১১ মার্চ ২০২৩, ১১:৪০ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৩:০৮ পিএম
বিএনপির কঠোর সমারোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি বলে বাংলাদেশটাকে নাকি আমরা ধ্বংস করে দিচ্ছি। এই যে এতগুলো উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলাম, এগুলো ধ্বংসের নমুনা কি? তা আপনারাই বলুন। তারা তো এতিমদের টাকা মেরে খায়। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা চলমান। আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াই তারা (বিএনপি) এসে কমায়। আমরা প্রতিটি ঘর আলোকিত করতে চাই। আমরা যদি ডিজিটাল বাংলাদেশ না করতাম তাহলে তারা এতোকিছু বলতে পারত না। ২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। তা আমাদের ধরে রাখতে হবে। এখন আমাদের লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ করার। গতকাল শনিবার ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক সার্কিট হাউস মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এদিন তিনি ময়মনসিংহের শতাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমার তো চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। বাবা-মা, ভাই সব হারিয়েছি। যেদিন বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলাম ’৮১ সালে নিঃস্ব, রিক্ত হয়ে। আমি জানতাম না কোথায় আমি থাকব, কিভাবে চলব- কোনো চিন্তা করিনি। শুধু একটা চিন্তা করেছি এ দেশ আমার বাবা স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। এদেশের মানুষের ভাগ্য গড়তে হবে। এদেশের মানুষকে দারিদ্র্যের হাত থেকে মুক্তি দিতে হবে। গৃহহীন মানুষকে ঘর দিতে হবে, চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে, শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। মানুষকে উন্নত জীবন দিতে হবে। স্বাধীনতার সুফল প্রতি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি। ২০৪১ সালে আমাদের জনগোষ্ঠী স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে। আমাদের গ্রাম, কৃষি সব কিছু হবে স্মার্ট। আমাদের লক্ষ্যই হচ্ছে দেশের উন্নয়ন করা। আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশকে আরো উন্নত করবো, এজন্য ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ গ্রহণ করেছিলাম আমরা। সে অনুযায়ী কাজ চলছে।
বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি মানেই দুর্নীতি। আমি শুনেছি, বিএনপির কোনো এক নেতা আছে নাকি সারাদিন মাইক নিয়ে বসে থাকে। তারা বলে, আমরা নাকি দেশ ধ্বংস করে দিচ্ছি। ময়মনসিংহবাসী আপনারাই বলুন, এই যে আমরা ৭৩টি প্রকল্পের উদ্বোধন ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি এগুলো কি ধ্বংসের নমুনা? তাহলে ওরা এত মিথ্যা কথা বলে কেন? আজকে আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি প্রত্যেকের ঘরে ঘরে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশ একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না, ভূমিহীন থাকবে না। আমরা ভূমিহীন মানুষকে ঘরবাড়ি তৈরি করে দিচ্ছি। আমরা মানুষের জন্য কাজ করি, বিএনপি তখন মানুষের ভূমি দখল করে।
উদাহারণ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গফরগাঁওয়ে আমার একজন আওয়ামী লীগ নেতার বাড়ি দখল করে রাতারাতি পুকুর কেটে পাশ দিয়ে কলাগাছের চারা পুঁতে দিয়েছে। আমি সেখানে গিয়ে বাড়ির সীমানায় চুলা দেখতে পাই। এ চুলার চিহ্নটুকু না থাকলে কারও বোঝার উপায় ছিল না এ বসতবাড়িটা বিএনপির সন্ত্রাসীরা পুকুর কেটে দখল করে বসে আছে। ওরা (বিএনপি) মানুষের সম্পত্তি দখল করে, আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে যাদের ঘর নাই, বাড়ি নাই, মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, রাস্তার পাশে পড়ে থাকে, তাদেরকে ঘরবাড়ি বানিয়ে দেয়। তাদের জীবন জীবিকার ব্যবস্থা করে দেয়। ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের একটি মানুষও ভূমিহীন এবং গৃহহীন থাকবে না।
দেশ এখন ডিজিটাল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কথা দিয়েছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলব। আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ। ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে মোবাইল ফোন তুলে দিয়েছিলাম। এখন সকলের হাতে মোবাইল ফোন। আজকে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ওয়াইফাই কানেকশন পাওয়া যায়। ব্রডব্যান্ড নিয়ে এসেছি। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি। স্কুলগুলোতে কম্পিউটার ল্যাব করে দিচ্ছি। দেশে প্রায় ৫ হাজার ২৭২টি রিসার্চ সেন্টার করে দিয়েছি। ৮ হাজার পোস্ট অফিসে ডিজিটাল সেন্টার করা হয়েছে। আজকে সারা বাংলাদেশে এই ডিজিটাল সেন্টারে সারাদেশের ছেলে-মেয়েরা কাজ করছে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে কাজ করে টাকা কামাতে পারছে যুব সমাজ। সে ব্যবস্থাও আমরা করে দিয়েছি। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক করে দিয়েছি, যেখান থেকে বিনা জামানতে টাকা লোন নিয়ে বিদেশ যেতে পারছেন শ্রমিকরা। যুব সমাজের কর্মসংস্থানের জন্য আমরা বেসরকারি খাত উন্মুক্ত করে দিয়েছি। তিনি আরো বলেন, কথা দিয়েছিলাম প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেব। সে কথাও আমরা রেখেছি। এমনকি যেখানে গ্রিড লাইন নেই, সেখানে সোলার প্যানেল করে দিয়েছি। দুর্গত এলাকাতেও সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছি। বয়স্ক, বিধবা স্বামী-নিগৃহীতা সকলের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা আওতায় আমরা ভাতার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। যাতে করে কেউ কষ্টে না থাকে। আমাদের মা-বোনদের কাজের সুযোগ সৃষ্টি করেছি। আমরা চাই আমাদের দেশের প্রত্যেকটা মানুষ যেন উন্নত জীবন পায়।
ময়মনসিংহের জনসভায় আগত নেতাকর্মী ও মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা অনেক কষ্ট করে জনসভায় এসেছেন। এই সভাকে সাফল্যমণ্ডিত করেছেন। আপনাদের উদ্দেশে বলতে চাই, নিঃস্ব আমি রিক্ত আমি দেবার কিছু নাই, আছে শুধু ভালোবাসা, দিয়ে গেলাম তাই।
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব উল আলম হানিফ, আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদেল, মির্জা আজম এমপি ও আহাম্মদ হোসেন, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক বাবু অসিম কুমার উকিল, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সদস্য মারফা আক্তার পপি প্রমূখ।
বাস-ট্রাক, ট্রেনে ও পায়ে হেঁটে সমাবেশস্থলে আ.লীগের নেতা-কর্মীরা : কেউ বাসে চড়ে, কেউ ট্রেনে, কেউ খোলা ট্রাক কিংবা পিকআপে, আবার অনেকেই পায়ে হেঁটে ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক সার্কিট হাউজ মাঠে আওয়ামী লীগের বিভাগীয় সমাবেশে যোগদান করেছেন জামালপুর, শেরপুর, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলা-মহানগর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। ফলে গতকাল দিনভর নগরজুড়েই নেতাকর্মীদের ঢেউ ছিল উপচে পড়া। সকাল থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এভাবেই নেতাকর্মীরা দলে দলে ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ মাঠের মহাসমাবেশ স্থলে জড়ো হতে দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল থেকেই একের পর এক ট্রেন আসছে ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশনে। ট্রেনের কামড়াভর্তি মানুষ। ছাদেও যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর সেøাগানে গ্রামের মেঠোপথ মাড়িয়ে ট্রেনগুলো এসে দাঁড়ায় স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে। ঠাঁসাঠাঁসি করে আসা মানুষগুলোর হৃদয়ে আনন্দের সীমা নেই। প্রায় সাড়ে চার বছর পর ময়মনসিংহের নিজ শহরে প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে ও আগামী দিনে শেখ হাসিনার বার্তা শুনতে ছুটে এসেছে মানুষ।
শনিবার বিশেষ ৮টি ট্রেনে বিভিন্ন এলাকা থেকে এভাবেই প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় আসেন ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন এলাকার মানুষ। এরপর স্টেশন থেকে মিছিল নিয়ে তারা যান সমাবেশস্থলে। ফলে জনসভার নির্ধারিত সময়ের আগেই সমাবেশস্থলে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ঢল নামে। এ সময় ছোট ছোট মিছিল নিয়ে আসতে থাকে ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলার নেতাকর্মীরা।
জামালপুর হতে সমাবেশে যোগ দেয়া রাসেল জানান, ট্রেনের ছাদে চড়ে এসেছি ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দিতে, শেখ হাসিনার বক্তব্য শুনতে। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি কি নির্দেশনা দেবেন তা জানা দরকার। নেত্রীর বার্তা শুনে আগামী দিনে নৌকাকে বিজয়ী করতে আমরা সেভাবে মাঠে কাজ করবো।
এ সময় টাউন হল এলাকায় কথা হয় ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার নাওভাঙ্গা থেকে আসা মোহাম্মদ আলীর সাথে। তিনি বলেন, ট্রাকে করে শম্ভুগঞ্জ ব্রীজ মোড় পর্যন্ত এসেছিলাম। এরপর পায়ে হাইট্টাই সমাবেশ পর্যন্ত আইছি। বাপ-চাচারাও আওয়ামী লীগ করছে। অহন আমরাও এইটাই করি। হের লাই¹া শেখ হাসিনার কথা হুনবার আইছি।
বাসে নান্দাইল উপজেলা থেকে এসেছেন হযরত আলী। তিনি জানান, আমার মত কয়েক হাজার নেতাকর্মী এই জনসভায় এসেছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে। সবসময় টিভিতে তাঁর কথা শুনি। এইবার তিনি আমাদের ময়মনসিংহ আইছে। না আসলে বাড়ীতে মন ভালো লাগবে না। তাই এলাকার নেতাকর্মীদের সাথে আমিও আইছি।
৬ ট্রেনে গফরগাঁওয়ের অর্ধলক্ষাধিক নেতাকর্মীর মহাসমাবেশে যোগদান
গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) থেকে উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গতকাল শনিবার ভোর হতেই গফরগাঁও পৌরসভাসহ উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন হতে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী বিশেষ ৬টি ট্রেনে ময়মনসিংহ বিভাগীয় সমাবেশে যোগ দিয়েছেন। এর নেতৃত্বে ছিলেন ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনের সংসদ সদস্য ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল। ভোর হতেই গফরগাঁও উপজেলা সদরে প্রতিটি সড়কে হাজার হাজার নেতাকর্মীদের ভীড়ে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। রেলস্টেশনের হাজার হাজার নেতাকর্মী সমবেত হয় বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে। এমনকি হোটেল কোনো ধরনের খাবার ছিল না। এ ছাড়া দলীয়ভাবে নেতা-কর্মীদের খাওয়ানোর জন্য বিশেষ খাবারের আয়োজন করা হয়েছে। নেতাকর্মীদের গায়ে রঙ্গিন কাপড় শোভা পায়। কাপড়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মরহুম আলতাফ হোসেন গোলন্দাজ ও সংসদ সদস্য ফাহমী গোলন্দাজের ছবি শোভা পায়। এ ছাড়া ট্রাকে, পিকআপে ও খোলাগাড়ীতে মাইকিং করে উৎসাহের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে। অনেকেই আবার ট্রেনের ভিতরে বাহিরে ভীড়ের কারণে সড়কপথে ময়মনসিংহ রওনা হয়েছিলেন। গতকাল যেন ঈদের মত বিশেষ উৎসাহের দিন ছিল। এ সময় সংসদ সদস্য ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বলেন, গফরগাঁও উপজেলা নৌকার ঘাঁটি হিসেবে সারাদেশে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এখানকার আ.লীগসহ সকল অঙ্গসংগঠন সবসময় জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চিরকৃতজ্ঞ।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
৯ গোলের উৎসবে লিভারপুলের বড় জয়
বড়দিনের ছুটির আগে রিয়ালের বড় জয়
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক