আওয়ামী আমলে নগদকে একক সুবিধা
২০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম
শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও সামাজিক সুরক্ষা ভাতা দ্রুততম সময়ে সুবিধাভোগীদের কাছে পৌঁছাতে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে বিতরণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। প্রথমদিকে একাধিক এমএফএস প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে উপবৃত্তি ও ভাতা বিতরণ করা হলেও পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের আমলে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ও ডাক বিভাগের নাম ভাঙিয়ে শিক্ষা উপবৃত্তি ও সামাজিক সুরক্ষা ভাতা বিতরণের প্রায় পুরো কাজই বাগিয়ে নেয় নগদ।
এক্ষেত্রে কখনো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, কখনো বা মন্ত্রী-সচিবদের ব্যবহার করেছেন নগদের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক। যিনি স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের অন্যতম ঘনিষ্ট ছিলেন এবং সরকারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নগদের নামে বিপুল অংকের টাকা অনুদান প্রদান করতেন। আর এর বিনিময়েই আওয়ামী সরকারের আমলে তিনি এককভাবে বাগিয়ে নেন সিংহভাগ অর্থ বিতরণেল কাজ। যদিও বিপুল সংখ্যক এই উপবৃত্তি ও ভাতা বিতরণের ছিল না কোন স্বচ্ছতা। শুরু থেকেই নগদের বিরুদ্ধে সময়মতো উপবৃত্তি-ভাতা বিতরণ করতে না পারা, এজেন্ট পয়েন্ট থেকে সেবা না পাওয়া, অস্বচ্ছ প্রক্রিয়া এবং ভুয়া অ্যাকাউন্টে উপবৃত্তি-ভাতা পাঠানো, প্রতারণা ও গ্রাহক ভোগান্তিসহ বিপুল সংখ্যক উপকারভোগীর অর্থ বিতরণে সক্ষমতার অভাবের অভিযোগ উঠে নগদের বিরুদ্ধে। তবে আওয়ামী সরকারের একচ্ছত্র আশির্বাদ থাকায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি কেউই। পট পরিবর্তনের পর ভাতা ও উপবৃত্তি বিতরণ ব্যবস্থাকে স্বচ্ছ, দক্ষ এবং দ্রুত করতে একক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিতরণ না করে উপকারভোগীদের জন্য সুবিধাজনক ও পছন্দের এমএফএস অ্যাকাউন্টেই ভাতা বা উপবৃত্তি প্রাপ্তির ব্যবস্থা চালু করার দাবি জানিয়েছেন উপকারভোগী,, বিতরণকারী সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্টরা।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতিত আওয়ামী সরকারের পতন হয় এবং সেই সরকারের প্রধান শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। একই সঙ্গে অন্যান্য দোসরদের মতো পালিয়ে গেছেন নগদের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক। পট পরিবর্তনের পর বিভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে নগদ-এর ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স স্থগিত হওয়া এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক প্রশাসক নিয়োগের খবরে আবারও সামনে চলে আসে প্রতিষ্ঠানটিতে নানা অনিয়মের বিষয়। প্রতিষ্ঠানটির রহস্যময় মালিকানার পাশাপাশি আলোচিত হয় বার বার অস্থায়ী লাইসেন্সের মেয়াদ বাড়িয়ে কার্যক্রম চালানো, প্রভাব খাটিয়ে সব ধরনের সরকারি ভাতা, উপবৃত্তি বিতরণের কাজ বাগিয়ে নেয়াসহ বিভিন্ন বিষয়। ইতোমধ্যেই, নানা অভিযোগের প্রেক্ষাপটে নগদের ‘ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও কৌশলগত ব্যবস্থাপনা নির্ধারণ’ করার লক্ষ্যে পাঁচ সদস্যের একটি ব্যবস্থাপনা বোর্ড গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি, থার্ড ওয়েভ টেকনোলজিস লিমিটেডের (নগদ লিমিটেড) মালিকানা হস্তান্তর স্থগিত করার অনুরোধ জানিয়ে যৌথমূলধনী কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সর্বশেষ নগদের কার্যক্রম ক্ষেত্রে অনিয়ম হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখতে প্রতিষ্ঠানটিতে ‘ফরেনসিক’ নিরীক্ষা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বর্তমানে প্রাথমিক স্তরের ১ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর সবাইকে এবং মাধ্যমিক থেকে স্নাতক পর্যায়ের ৬৪ লাখ ৭০ হাজার শিক্ষার্থীর অধিকাংশের উপবৃত্তি বিতরণ এবং সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ভাতার ৭৫ শতাংশ এমএফএস প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’-এর মাধ্যমে বিতরণ করছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে- এই বিপুল সংখ্যক উপকারভোগীর পছন্দ অনুযায়ী মোবাইল অ্যাকাউন্টে উপবৃত্তি ও ভাতা গ্রহণ করার আদর্শ পদ্ধতিকে বাতিল করে এবং কোনোরকম দরপত্র বা পদ্ধতিগত ধাপ অনুসরণ না করেই প্রভাব খাটিয়ে উপবৃত্তি বিতরণের কাজ পায় নগদ।
প্রাথমিকে নগদের সঙ্গে ৫ বছরের চুক্তি : ২০২০ সালে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মা-বাবা ও বৈধ অভিভাবকের পছন্দ অনুযায়ী নির্দিষ্ট যেকোনো সক্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণ করতে জারি করা হয় নির্দেশনা। কিন্তু ২০২২ সালে কোনো ধরনের নিয়ম না মেনেই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন ও সচিব ফরিদ আহাম্মদের সুপারিশে প্রাথমিকের প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর উপবৃত্তি বিতরণের কাজ দেয়া হয় নগদকে। এমনকি এই সুপারিশের কথা উঠে আসে উপবৃত্তি প্রদানে নগদকে দায়িত্বপ্রাপ্ত করে জারি করা প্রজ্ঞাপনেও। ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে ২০২৬-২৭ অর্থবছর পর্যন্ত ৫ বছরের জন্য ডাক অধিদপ্তরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ নগদের সঙ্গে উপবৃত্তি বিতরণে চুক্তি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ডাক বিভাগের প্রতিষ্ঠান বলা হলেও, আদতে নগদ-এর মালিকানায় ছিলোনা ডাক বিভাগ।
এবিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, সকল নিয়ম মেনেই সে সময় নগদকে কাজ দেয়া হয়। আর এখন যেহেতু সেখানে সরকার প্রশাসক বসিয়েছে এজন্য উপদেষ্টা জানিয়েছেন যে, তাই পুরো লভাংশটিই সরকার পাচ্ছে। তাই আপাতত উপবৃত্তি নগদের মাধ্যমেই বিতরণ হবে। কত শতাংশ উপবৃত্তি বঞ্চিত হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৯১ শতাংশ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে আর ৯ শতাংশের অর্থ ফেরত আসছে। যারা পাচ্ছে না তাদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ভুয়া অ্যাকাউন্টের বিষয়ে সচিব বলেন, নতুন করে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে নম্বর যাচাই করে প্রত্যয়ন নেয়া হচ্ছে। তারা প্রত্যয়ন করলেই অর্থ ছাড় করা হয়।
মাধ্যমিক- স্নাতকে নগদকে কাজ দিতে নিয়ম ভঙ্গ: ২০২০ সাল থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকসহ সকল উপবৃত্তি কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। সে সময় অভিভাবকদের পছন্দের মোবাইল আর্থিক সেবা (বিকাশ, রকেট, নগদ, শিওরক্যাশ, এম ক্যাশ) অ্যাকাউন্টে উপবৃত্তি প্রদান করা হতো। কিন্তু, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে উপকারভোগী এবং তাদের অভিভাবকদের মতামত উপেক্ষা করে পছন্দের মোবাইল ব্যাংকিং নাম্বারে উপবৃত্তি পাঠানোর সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত হয়ে নগদকে এককভাবে ৬৪ লাখ ৭০ হাজার শিক্ষার্থীর উপবৃত্তি বিতরণের নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ৩০ জানুয়ারি সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তিপ্রাপ্ত, উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাধ্যমিক হতে স্নাতক বা সমমান পর্যায়ের অনলাইন ব্যাংক (এজেন্ট ব্যাংকিংসহ) এবং নগদ হিসাবধারী ব্যতীত অন্যান্য মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের বৃহৎ সংখ্যক উপকারভোগীর মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব নাম্বার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যায় থেকে এইচএসপি-এমআইপি সফটওয়্যার-এর মাধ্যমে নগদ-এ রূপান্তর করার নির্দেশ দেয় মন্ত্রণালয়। কিন্তু, পর পর চারবার সময় বাড়ানোর পরেও উপকারভোগীদের অন্যান্য এমএফএস অ্যাকাউন্টগুলো পুরোপরি নগদ-এ রূপান্তর করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। সর্বশেষ ১১ জুন এক বিজ্ঞপ্তিতে অ্যাকাউন্ট রূপান্তরের শেষ সময় বেধে দেয়া হয়েছিলো গত ২৭ জুন।
তবে, নগদ-এ অ্যাকাউন্ট রূপান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন করতে আবারও ব্যর্থ হওয়ায় সম্ভাবনা থাকায়, নির্দিষ্ট সময় শেষ হওয়ার আগেই গত ২২ জুন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করে। এতে বলা হয়, যেসকল শিক্ষার্থীদের অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তর করা সম্ভব হয়নি তাদের উপবৃত্তির অর্থ যাতে পূর্বে এন্ট্রি করা পছন্দের এমএফএস অ্যাকাউন্টেই বিতরণ করা হয়।
অভিভাবক ও শিক্ষকদের সূত্রে জানা যায়, নগদসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এই ব্যর্থতার ফলে বহু শিক্ষার্থী উপবৃত্তির তালিকা থেকে বাদ পড়ার ঝুঁকিতে পড়েছেন। অনেক অভিভাবক দাবি জানিয়েছেন, আগের মতোই যার যার পছন্দের এমএফএস হিসাবে যাতে উপবৃত্তির অর্থ প্রদান করা হয়। তারা বলেন, জোর করে চাপিয়ে দেয়া নগদ অ্যাকাউন্টে উপবৃত্তি গ্রহণ করার পর ক্যাশ আউট করতে গিয়ে ঝামেলা পোহাতে হয়, কেননা নগদের এজেন্ট পয়েন্ট অপ্রতুল, আবার খুঁজে পেলেও সেখানে টাকা না থাকায় ক্যাশ আউট কঠিন হয়ে পড়ে।
সামাজিক সুরক্ষা ভাতা: সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যক্ত ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ ২৭ ধরনের ভাতা দেওয়া হয়। ২০২১ সালে তৎকালীন সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ভাতার ৭৫ শতাংশ এমএফএস প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’-এর মাধ্যমে প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া। তবে ঠিক কোন মানদণ্ডের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিলো তা পরিষ্কার করেনি তৎকালীন সরকার। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকার থেকে ব্যক্তি (জি-টু-পি) পদ্ধতিতে ৪০টি জেলায় বসবাসরত বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির উপকারভোগীরা ভাতা পেয়ে আসছেন নগদ-এর মাধ্যমে। আর বাকি ২৪টি জেলার উপকারভোগীরা ভাতা পাচ্ছেন অন্যান্য এমএফএস, এজেন্ট ব্যাংকিং এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে।
পূর্বে টিকঠাক ভাবে ভাতা পেলেও, ভাতাভোগী বড় অংশ যখন থেকে একক প্রতিষ্ঠান নগদ-এর মাধ্যমে ভাতা গ্রহণ করা শুরু করে, তখন থেকে অনেকেই নিয়মিত ভাতা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ জানিয়েছেন। ভাতা বিতরণের আগে ভাতাভোগীর জাতীয় পরিচয়পত্রে তথ্যের সাথে এমএফএস অ্যাকাউন্ট-এর তথ্য মিলিয়ে দেখার কথা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। কিন্তু, যাচাইয়ের কাজ ঠিকমতো না করেই ভুয়া এবং ভুল নাম্বারে ভাতা বিতরণের অভিযোগ উঠেছে। আবার অনেক সময় প্রকৃত উপকারভোগীরা বঞ্চিত হলেও ভাতা পাওয়ার অনুপযোগীদের এই সহায়তা পাওয়ার নজিরও দেখা গেছে।
সামাজিক সুরক্ষা খাতে ভাতা বিতরণে অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের বিষয়টি উঠে এসেছে মাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টার সাম্প্রতিক এক ভাষ্যেও। গত মাসে দুই মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ইউনিসেফ আমাদের কাছে স্টাডি পাঠিয়েছে ৪১ শতাংশ ভাতা সঠিক ব্যক্তির কাছে যাচ্ছে না। এটা তো বিশাল সংখ্যা, এটা তো ফেলে রাখতে পারি না। যারা পাওয়ার কথা পাচ্ছে না, আর একটা হচ্ছে ভুল জায়গায় যাচ্ছে। এ দুটোরই পরিসংখ্যান আমরা পেয়েছি। এগুলো আমরা যাচাই করছি। সমস্যা দূর করতে ভাতাভোগীদের তালিকা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, আমি কেমন করে দিচ্ছি, কী সিস্টেমে দিচ্ছি, যাকে দেওয়া হচ্ছে, সে পাচ্ছে কিনা, এ তিনটি প্রশ্নের জবাব আমার কাছে একেবারে পরিষ্কার হতে হবে। নতুন এমআইএস সিস্টেমের মাধ্যমে আমরা এ ভাতাগুলো দেবো।
কয়েক মাস ধরে ভাতা বিতরণ বন্ধ আছে-এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপদেষ্টা ‘নগদ’-এর বিষয়ে অনেক সমালোচনা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন এবং এই বিষয়টি পরিবীক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানান।##
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র বৈঠক, হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনা থাকবে
রামু সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত
এক সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল
নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা
আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি
দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন
'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ