অযোগ্য সিইসির পদত্যাগ আজ জনদাবীতে পরিণত হয়েছে মানববন্ধনে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ
২৩ জুন ২০২৩, ০৮:৩৬ পিএম | আপডেট: ২৪ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
সদ্য সমাপ্ত বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন চলাকালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমর উপর পরিকল্পিত হামলা তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ আয়োজিত মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদের মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন সিটি নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের জিজ্ঞাসা বরিশালে হাতপাখার মেয়র প্রার্থী মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাইর প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে একাধিকবার যে হামলা হয়েছে সে হামলাকে আপনি কি বলবেন? মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম এর উপর হামলা প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য গ্রহনযোগ্য নয়। সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্য দেশের মানুষ কোনভাবেই গ্রহণ করতে পারছে না। ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন এ বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা এ বি এম জাকারিয়া, মাওলানা কাজী মামুনুর রশীদ খান, এ বি এম রাকিবুল হাসান, মো. আবদুল কুদ্দুস, আবু শোয়াইব খান, মাওলানা শাহ জামাল উদ্দিন, মাওলানা ওমর ফারুক যশোরী, আবদুল আজিজ ও বি এম মাহফুজ হাসান।
সভাপতির বক্তব্যে শহিদুল ইসলাম কবির বলেন, ১২ জুন হামলার পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার গণমাধ্যমের সাথে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা দেশের সর্বস্তরের মানুষ ঘৃনাভরে প্রত্যাখ্যান করছে। তিনি বলেন, সিইসি'র উচিত ছিল তার এই বিতর্কিত বক্তব্য প্রত্যাহার করে দুঃখ প্রকাশ করা। কিন্তু তিনি দুঃখ প্রকাশ করা তো দূরের কথা, হামলাকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ না নিয়ে তিনি হামলাকারীদেরকে উৎসাহিত করছেন।
তিনি আরো বলেন, জনগনের অর্থ ব্যয় করে নির্বাচন কমিশন যে সিসিটিভিতে মনিটরিং এর কথা বলছেন এগুলো জনগণকে ধোঁকা দেয়ার জন্য করা হচ্ছে। বরিশাল সিটি নির্বাচনে মুফতী ফয়জুল করীম সরাসরি রিটার্নিং অফিসারের অফিসে উপস্থিত হয়ে যে লিখিত অভিযোগ করেছেন সে বিষয়ে কোন পদক্ষেপ না নিয়ে নির্বাচন কমিশন নিরব থেকে নির্বাচনের অনিয়মগুলোকে সমর্থন দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অপর কমিশনারদের অযোগ্যতা প্রমানিত হয়েছে। অযোগ্য অথর্ব প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অপর কমিশনারদের পদত্যাগ আজ জন দাবীতে পরিণত হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অপর কমিশনাররা নিজেদেরকে দেশপ্রেমিক দাবী করলে তাদের উচিত হবে দ্রুত পদত্যাগ করে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করা।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
৯ গোলের উৎসবে লিভারপুলের বড় জয়
বড়দিনের ছুটির আগে রিয়ালের বড় জয়
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক