উম্মাহর ধ্বংসের কারণ ও প্রতিকার
১২ জুলাই ২০২৩, ০৮:৪১ পিএম | আপডেট: ১৩ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী এসেছে। কিন্তু তারা যখন আল্লাহ তাআলার নাফরমানি করেছে তখন আল্লাহ তাআলা তাদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। অনুরূপভাবে হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উম্মতও যদি মহান আল্লাহর নাফরমানির মধ্যে লিপ্ত হয়ে যায়, তাহলে আল্লাহ তাআলা তাদেরকেও ক্রমে ক্রমে ধ্বংসের মধ্যে নিপতিত করবেন। বিভিন্ন আপদ-বিপদ ও বালা-মুসিবতে নিক্ষেপ করবেন। তাই মুসলিম উম্মাহর প্রতিটি সদস্যের জন্য অপরিহার্য হলো পূর্ববর্তী জাতিসমূহ যেসব নাফরমানির কারণে ধ্বংস হয়েছে সেসব নাফরমানিতে লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত থাকা। এখানে আমরা পূর্ববর্তী জাতিসমূহের ধ্বংসের কয়েকটি কারণ উল্লেখ করছি!
ঈমান ও খোদাভীতি বর্জন: বহু জাতি ও সম্প্রদায়ের কাছে আল্লাহ তাআলা তার বার্তাবাহী পয়গাম্বর প্রেরণ করেছেন। সেই পয়গাম্বরগণ জাতিসমূহকে ঈমানের প্রতি, আল্লাহ তাআলার একত্ববাদের প্রতি ও তার অদ্বিতীয় হওয়ার প্রতি দাওয়াত প্রদান করেছেন। কিন্তু বহু জাতি ঈমানের দাওয়াত প্রত্যাখ্যান করেছে। জাতিসমূহের বেশিরভাগ লোক ঈমান আনয়ন না করে নবি ও রাসুলগণের দাওয়াত প্রত্যাখান করেছে। ঈমান আনয়ন না করা ও খোদাভীরুতা বর্জন করার কারণে, সেই সঙ্গে মৃত্যু পরবর্তী জীবনকে মিথ্যারোপ করার দরুন আল্লাহ তাআলা জাতিসমূহকে পাকড়াও করে ধ্বংস করে দিয়েছেন। আলকুরআনে এসেছে, আর যদি সে জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং খোদাভীতি অবলম্বন করত, তা হলে আমি তাদের প্রতি আসমানি ও পার্থিব নেয়ামত সমূহ উম্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে। সুতরাং আমি তাদেরকে পাকড়াও করেছি তাদের কৃতকর্মের বিনিময়ে।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৯৬) অতএব, মুসলিম উম্মাহ যদি আল্লাহ তাআলার পাকড়াও, ধ্বংস ও বিনাশ হতে পরিত্রাণ পেতে চায়, সঙ্গে সঙ্গে ইহলৌকিক ও পারলৌকিক নেয়ামতরাজিতে সমৃদ্ধ হতে চায়, তাহলে তাদেরকে ঈমান আনয়ন করার সঙ্গে সঙ্গে খোদাভীতি অবলম্বন করতে হবে।
অশ্লীলতা বেড়ে যাওয়া: আজ ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও পৃথিবীর আনাচে-কানাচে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়েছে। অশ্লীলতার কারণে পূর্ববর্তী বহু জাতিকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। হযরত লুত আলাইহিস সালামের জাতি সমকামের মতো ঘৃণ্য অশ্লীলতায় লিপ্ত হবার কারণে তাদের জনপদকে উল্টে দিয়ে এর অধিবাসীদের ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল। সে হিসাবে কোন দেশ ও রাষ্ট্রে যখন অশ্লীলতা বেড়ে যায় তখন তা ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়ে ওঠে। অশ্লীলতা বেড়ে গেলে সৎ অসৎ নির্বিশেষে সকল মানুষের উপর ধ্বংস, বিনাশ ও বালা-মুসিবত নেমে আসে। হজরত যায়নাব বিনতু জাহশ রা. বলেন, একবার মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়তে পড়তে তাঁর গৃহে প্রবেশ করলেন এবং বলতে লাগলেন, শীঘ্রই একটি দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি হবে। এতে আরবের ধ্বংস অবশ্যম্ভাবী। ইয়াজুজ ও মাজুজের দেওয়ালে এতটুকু পরিমাণ ছিদ্র হয়ে গিয়েছে। এ কথা বলে দুটি আঙ্গুল গোলাকার করে দেখালেন। যায়নাব রা. বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আমরা কি ধ্বংস হয়ে যাব, অথচ আমাদের মধ্যে বহু নেককার ব্যক্তি আছেন? মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হাঁ, যখন অশ্লীলতা বেড়ে যাবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৫৯৮) অন্য আরেকটি হাদিসে অশ্লীলতা বৃদ্ধিকে বিভিন্ন মহামারী দেখা দেওয়া ও রোগব্যাধি সৃষ্টি হওয়ার কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। হজরত আবদুল্লাহ বিন উমার রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দিকে এগিয়ে এসে বলেন, মুহাজিরগণ! তোমরা পাঁচটি বিষয়ে পরীক্ষার সম্মুখীন হবে। তবে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি যেন তোমরা তার সম্মুখীন না হও। যখন কোন জাতির মধ্যে প্রকাশ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মহামারী আকারে প্লেগরোগের প্রাদুর্ভাব হয়। তাছাড়া এমন সব ব্যাধির উদ্ভব ঘটে, যা পূর্বেকার লোকদের মধ্যে কখনো দেখা যায়নি। যখন কোন জাতি ওজন ও পরিমাপে কারচুপি করে তখন তাদের উপর নেমে আসে দুর্ভিক্ষ, কঠিন বিপদ-মুসিবত এবং জাকাত আদায় করে না তখন আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ বন্ধ করে দেওয়া হয়। যদি ভু-পৃষ্ঠে চতুষ্পদ জন্তু ও নির্বাক প্রাণী না থাকতো, তাহলে আর কখনো বৃষ্টিপাত হতো না। যখন কোন জাতি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অঙ্গীকার ভঙ্গ করে, তখন আল্লাহ তাদের উপর তাদের বিজাতীয় দুশমনকে ক্ষমতাসীন করেন এবং সে তাদের সহায়-সম্পদ সবকিছু কেড়ে নেয়। যখন তোমাদের শাসকবর্গ আল্লাহর কিতাব মোতাবেক মীমাংসা করে না এবং আল্লাহর নাজিলকৃত বিধানকে গ্রহণ করে না, তখন আল্লাহ তাদের পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে দেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪০১৯) অপর এক হাদিসে কোন জাতির মধ্যে সুদ ও ব্যভিচার আত্মপ্রকাশ করাকে সেই জাতির উপর ধ্বংস নেমে আসা ও আল্লাহর শাস্তি নিপতিত হবার কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন কোন জাতির মধ্যে সুদ ও ব্যভিচার আত্মপ্রকাশ করবে তখন মহান আল্লাহর শাস্তি তাদের উপর নিপতিত হবে।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৩৮০৯) তাই মুসলিম উম্মাহ যদি ধ্বংস, বিনাশ ও রকমারি আজাব, গজব ও বিপদ-আপদ থেকে মুক্তি পেতে চায়, তাহলে তাদেরকে নগ্নতা, যৌনতা, যিনা, ব্যভিচার, বেহায়াপনা ও বেলেল্লাপনাসহ বহুবিধ অশ্লীলতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। অশ্লীলতার পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে হবে।
উপদেশ ভুলে পাপাচার করা: পৃথিবীতে যত জাতি এসেছে সকল জাতির কাছে আল্লাহর দূত বা পয়গাম্বর প্রেরণ করা হয়েছে। পয়গাম্বরগণ সেসব জাতিকে আল্লাহ তাআলা ও তার একত্ববাদের পথে দাওয়াত প্রদান করেছেন। সত্যের পথে আহ্বান করেছেন ও উপদেশ দান করেছেন। কিন্তু সেসব জাতি যখন আল্লাহর উপদেশ ভুলে গিয়েছে তখন আল্লাহ তাদেরকে ঢিল দিয়েছেন। প্রচুর ধন সম্পদ প্রদান করেছেন। প্রভূত অর্থবিত্তে ডুবিয়ে রেখেছেন। এরপর তারা আল্লাহ তাআলার উপদেশ ও আদেশ-নিষেধ ভুলে গিয়েছে। মহান আল্লাহর নাফরমানি করতে শুরু করেছে। আল্লাহর অবাধ্যতা করেছে। নিজেদের ধন সম্পদ নিয়ে গর্ব ও অহংকারে মেতে উঠেছে। এ সময় আল্লাহ তাআলা নাফরমান জাতিগুলোকে পাকড়াও করে তাদেরকে উপযুক্ত শাস্তি দিয়ে সমূলে ধ্বংস করে দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতঃপর তারা যখনই উপদেশ ভুলে গেল, যা তাদেরকে প্রদান করা হয়েছিল, তখন আমি তাদের সামনে সব কিছুর দ্বার উম্মুক্ত করে দিলাম। এমনকি, যখন তাদেরকে প্রদত্ত বিষয়াদির জন্যে তারা খুব গর্বিত হয়ে পড়ল, তখন আমি অকস্মাৎ তাদেরকে পাকড়াও করলাম। তখন তারা নিরাশ হয়ে গেল। অতঃপর জালেমদের মূল শিকড় কর্তিত হল। (সুরা আনআম, আয়াত : ৪৪-৪৫)
আল্লাহ তাআলা যখন কোন জনপদকে ধ্বংস করার ইচ্ছা করেন তখন সেই এলাকার লোকদেরকে অবকাশ দেন। এই সুযোগে লোকেরা পাপাচারে মেতে ওঠে। এরপর আল্লাহ তাআলা তাদেরকে বিনাশ করে দেন। মহান আল্লাহ বলেন, যখন আমি কোন জনপদকে ধ্বংস করার ইচ্ছা করি তখন তার অবস্থাপন্ন লোকদেরকে উদ্ধুদ্ধ করি। অতঃপর তারা পাপাচারে মেতে ওঠে। তখন সে জনগোষ্ঠীর উপর আদেশ অবধারিত হয়ে যায়। অতঃপর আমি তাকে উঠিয়ে আছাড় দিই।’ (সুরা ইসরা, আয়াত : ১৬) অনুরূপভাবে কোন জাতির মধ্যে যদি পাপাচার হতে থাকে আর প্রভাবশালী ব্যক্তিরা সেই পাপাচার হতে বাধা না দেয়, ফলে পাপাচারীরা তাদের পাপাচার অবাধে চালিয়ে যেতে থাকে, তাহলে আল্লাহ তাআলা এই জাতির মধ্যে ব্যাপকভাবে শাস্তি পাঠান। হজরত জারির বিন আব্দুল্লাহ রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কোন জাতির মধ্যে যখন প্রকাশ্যে পাপাচার হতে থাকে এবং তাদের প্রভাবশালী ব্যাক্তিরা ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তাদের পাপাচারীদের বাধা দেয় না, তখন আল্লাহ তাআলা তাদের উপর ব্যাপকভাবে শাস্তি পাঠান। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪০০৯) অতএব, মুসলিম উম্মাহ যদি আল্লাহর পাকড়াও হতে বাঁচতে চায়, আল্লাহর শাস্তি ও আজাব গজব থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়, তাহলে তাদেরকে আল্লাহ তাআলার নাফরমানি ও রকমারি পাপাচার বর্জন করে তার আদেশ-নিষেধ ও উপদেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করতে হবে।
পাপাচার বেড়ে যাওয়া: সমাজে আজ বহুবিধ পাপাচার বেড়ে গেছে। পূর্ববর্তী জাতিসমূহ যেসব পাপ করত সেসব পাপের মধ্য হতে এমন কোন পাপ নেই যা আজ করা হচ্ছে না। সমাজের সর্বস্তরে পাপাচার বিস্তার লাভ করেছে। অন্যায়, অনাচার, দুর্নীতি, কদাচার, সুদ-ঘুষ, বেহায়াপনা ও বেলেল্লাপনার এমন কোন প্রক্রিয়া নেই যা আজকের সমাজে অবলম্বন করা হচ্ছে না। চতুর্দিকে পাপের জয়জয়কার। পাপের বিস্তার মহামারির আকার ধারণ করেছে। অথচ পাপাচারের বিস্তার ব্যাপকভাবে আল্লাহ তাআলার শাস্তি নেমে আসার কারণ। হজরত মারুর ইবনু সুওয়াইদ রা. বলেন, আমি উম্মে সালামা রা. কে বলতে শুনেছি, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন আমার উম্মতের মধ্যে পাপাচার বেড়ে যাবে তখন আল্লাহ তাআলা তাদের মধ্যে ব্যাপকভাবে শাস্তি প্রেরণ করবেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ সময় কি মানুষের মধ্যে সৎকর্মশীল ব্যক্তিবর্গ থাকবেন না? মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, থাকবেন। আমি বললাম, তাহলে তাদের সঙ্গে কেমন আচরণ করা হবে? মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাদের উপরও সেই বিপদ আপতিত হবে যা পাপাচারী ব্যক্তিদের উপর আপতিত হবে। এরপর তারা সবাই আল্লাহ তাআলার ক্ষমা ও সন্তুষ্টির পাত্রে পরিণত হবে।’ (মুজামে কাবির তাবারানি, হাদিস : ৭৪৭)
অকৃতজ্ঞ হওয়া: আল্লাহ যখন কোন জাতি সৃষ্টি করেন তখন তাদের জীবনোপকরণের ব্যবস্থাও করেন। তাদের রিজিকের যথাযথ বিহিত করেন। তাদেরকে বিপুল পরিমাণে নেয়ামত সম্ভার প্রদান করেন। নেয়ামত পাওয়ার পর প্রতিটি জাতির কর্তব্য ছিলো আল্লাহ তাআলার শোকর গুজার হওয়া। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আল্লাহ তাআলার আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। কিন্তু দেখা গিয়েছে এর উল্টো। যখন কোন জাতিকে আল্লাহ তাআলা প্রচুর পরিমাণে ধন-সম্পদ ও বিত্তবিভব দান করেছেন তখন তারা আল্লাহ তাআলার নাফরমানিতে লিপ্ত হয়ে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। মহাগ্রন্থ আল কুরআনে এমন একটি জাতির কথা বলা হয়েছে যাদেরকে প্রচুর জীবনোপকরণ প্রদান করা হয়েছিল। কিন্তু তারা অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছিল। এর ফলে তাদেরকে ক্ষুধা ও ভয় দ্বারা শাস্তি দেওয়া হয়েছিল। আল্লাহ তাআলা বলেন, আল্লাহ দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছেন একটি জনপদের, যা ছিল নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত, তথায় প্রত্যেক জায়গা থেকে আসত প্রচুর জীবনোপকরণ। অতঃপর তারা আল্লাহর নেয়ামতের প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করল। তখন আল্লাহ তাদেরকে তাদের কৃতকর্মের কারণে স্বাদ আস্বাদন করালেন ক্ষুধা ও ভীতির। (সুরা নাহল, আয়াত : ১১২) সুতরাং মুসলিম উম্মাহ যদি ক্ষুধা ও ভীতির শাস্তি হতে নিষ্কৃতি পেতে চায়, তাহলে তাদেরকে আল্লাহ তাআলার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে। মহান আল্লাহর প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ পায় এমন সকল কর্ম বর্জন করতে হবে।
লেখক: শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইসলামবাগ, চকবাজার, ঢাকা-১২১১।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আবারও ভানুয়াতুতে দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প
হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি
রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'
‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’
যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের বিশেষ দূত হিসেবে মার্ক বার্নেট নিযুক্ত
ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস
ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?
বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত
হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি
কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫
ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি
উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের
নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত
সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প
আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ
মার্চের মধ্যে রাষ্ট্র-সংস্কার কাজ শেষ হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
জামালপুরে দুই ইজিবাইকের চাপায় সাংবাদিক নুরুল হকের মৃত্যু