সুন্নাহর প্রীতি ঐক্যের নীতি

Daily Inqilab মুন্সি আব্দুল কাদির

২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

বর্তমান মুসলিম উম্মাহ পরস্পর পরস্পরে মারাত্মক বিচ্ছিন্নতা, মতবিরোধের এক সংকট কাল অতিক্রম করছে। সকলে যার যার মতকে সর্বশ্রেষ্ঠ ভাবছে। অন্যের মতকে সামান্যতম শ্রদ্ধা ভালবাসার দৃষ্টিতে দেখছে না। এতে ব্যতিক্রম খুব সামান্য। যারা উদারতা দেখান অন্য মতকে শ্রদ্ধা করেন তারা সংখায় খুবই নগন্য। আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো এই ক্ষেত্রে আগুনে ঘি ঢালছে। আমরা সকলেই জানি ঐক্যের মধ্যেই মুসলমানদের সম্মান মর্যাদা নিহিত। ইখলাস ও ভ্রাতৃত্বের মধ্যে উম্মাহর অস্তিত্ব নির্ভরশীল। আজ ছোট খাট মতপার্থক্য বিরাট জঞ্জাল হিসেবে আবির্ভুত হচ্ছে। মুহুর্তেই আমরা বহুদলে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছি। একে অপরে গালাগাল করা, কুৎসা রটনা, কটুক্তি করা কোনটাই বাদ যাচ্ছে না। আমরা সবাই দ্বীনকে বিজয়ী করতে চাই। মৌলিক লক্ষ্য যদি একটিই হয় তাহলে মত পার্থক্যগুলো উপায় উপকরণের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকবে। অন্যদিকে লক্ষ্য যদি দ্বীন প্রতিষ্টা না হয়, তাহলে ক্রোধ, হিংসা, আত্মপ্রচার, খ্যাতিপ্রিয়তা ইত্যাদি স্বার্থান্নেষী চিন্তা ভাবনা এসে বাসা বাধবে। বিশৃংখলার এই ফেতনা থেকে বেরিয়ে আসা যাবে না। মত পার্থক্য সত্যের খাতিরে হলে শেষ পর্যন্ত এক বিন্দুতে এসে মিলিত হবে। আমাদের বিরোধিতা যেহেতু সত্য প্রতিষ্ঠার আকাংখায় হচ্ছে না, ফলে মতপার্থক্য মতবিরোধিতার চরম পর্যায়ে পৌঁছে যাচ্ছে।

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ মনের বিশালতা এনে দেয়। আমরা দেখি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবাগনকে বললেন, বনু কুরায়যায় গিয়ে আসরের সালাত পড়তে। সাহাবাগন কেউ কেউ এটাকে এই অর্থে নিয়েছেন যে খুব তাড়াতাড়ি বনু কুরায়যায় পৌঁছতে এবং তারা পথিমধ্যে আসরের সালাত আদায় করে নেন। আবার কোন কোন সাহাবা বনু কুরায়যায় পৌঁছে আসরের সালাত আদায় করেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দু দলের কাজকেই সমর্থন করেন।

আমরা জানি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের বিভিন্ন মান রয়েছে: সহিহ, হাসান, জয়িফ, মুত্তাসিল, মুনকাতেয় ইত্যাদি। হাদিসের প্রকারভেদ ইলমে হাদিসের পন্ডিতগন বিভিন্নভাবে নির্ধারণ করেছেন। তাঁরা এই কাজে বহু সময়, শ্রম, মেহনত করেছেন। মহান রব তাদের উত্তম জাযা দান করুন। আমরা দেখি কোন কোন বিষয়ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দুটি তিনটি ভিন্ন পদ্ধতি সম্পন্ন ভিন্ন হাদিস পাওয়া যায়। যে সমস্ত বিষয়ে বিপরিত হাদিস বর্ণনা পাওয়া যায়, স্বাভাবিকভাবেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে ঐ দুই তিনটি মত পালনেওয়ালা লোক পাওয়া যায়। এক এক জনের কাছে এক একটি বর্ণনা অধিক গ্রহনযোগ্য হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে যত হাদিস এসেছে পৃথিবীর মুসলমাগনের মধ্যে কেউ না কেউ এই হাদিসখানা মেনে চলছেন। এই হাদিসের উপর আমল করছেন। এটা ইসলামের একটি সৌন্দর্য।

সুন্নাহ মানে মহান উদারতার নাম। আমরা দেখি মাসজিদুল হারামে, মাসজিদে নববীতে সারা পৃথিবী থেকে মুসলমানগন যাচ্ছেন। একই ইমামের পিছনে কেউ বার বার রাফই ইদাইন করছেন। কেউ শুধু তাকবীরে তাহরিমার সময় রাফই ইয়াদাইন করছেন। কেউ আওয়াজ করে আমিন বলছেন। কেউ চুপে চুপে আমিন বলছেন। কেউ বুকের উপর হাত বাধছেন, কেউ বুকের নীচে বাধছেন, কেউ নাভীর নিচে বাধছেন। আবার কেউ হাত বাধছেন না। দু হাত ছেড়ে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছেন। একটু কি চিন্তা করেছি, মুসলমানগন কত উদার। অর্থাৎ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিস দ্বারা, সাহাবাগনের আমল দ্বারা যে কাজ যেভাবে স্বীকৃত। তা যে যেই হাদিসের উপর আমল করুক না কেন কারো কোন আপত্তি নেই। বিপত্তি ঘটে তখনই যখন আমি যে হাদিসের উপর আমল করছি, যখন অন্যকেউ এটাই মানাতে বাধ্য করতে চাই। অন্যের মানা হাদিসখানাকে দুর্বল প্রমান করতে চাই। অন্যের মানা হাদিসকে নিয়ে কটাক্ষ করতে চাই।

একজন মুসলিমের প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হয়। নামাজ আদায় করতে হলে তাকে অযু করতে হয়। আমরা সাধারণত অযুতে প্রত্যেক অঙ্গ তিন বার করে ধৌত করি। কিন্তু আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে একবার একবার করে এবং আব্দুল্লাহ ইবনে যাইদ রাঃ থেকে দুইবার দুইবার করে অঙ্গগুলো ধৌত করার হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তেমনি ভাবে যৌনাঙ্গ স্পর্শ করলে অযুর কী হবে? এই ব্যাপারে তালক ইবনে আলী রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিকট উপবিষ্ট ছিলাম, এমতাবস্থায় এক ব্যক্তি তাঁকে প্রশ্ন করে বলে, সালাতের মধ্যে আমি আমার লিঙ্গ স্পর্শ করলে বা কোন ব্যক্তি তার লিঙ্গ স্পর্শ করলে তাকে কি অযু করতে হবে? তিনি জবাবে বলেন, না, তা তো তোমার শরীরেরই একটি অংশ। (ইবনে হিব্বান ও ইবনে হাযম হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন)। অপর দিকে বুসরাহ বিনতে সাফওয়ান রাঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন, যে ব্যক্তি তার যৌনাঙ্গ স্পর্শ করবে সে পুনরায় অযু না করে নামাজ আদায় করবে না। (ইমাম তিরমিজি ও ইবনে হিব্বান হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন)।

আবার দেখা যায় অযু অবস্থায় স্ত্রীকে চুম্বন করলে অযু থাকবে কি না এই ব্যাপারে ভিন্ন হাদিস পাওয়া যায়। আয়েশা রাঃ বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর কোন কোন স্ত্রীকে চুমু দিতেন এরপর তিনি অযু না করেই সালাত আদায় করতেন। অন্যদিকে আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাঃ বলেন, কোন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে চুমু খেলে তাকে অযু করতে হবে। মুয়াত্তা ইমাম মালিক। এমনি ভাবে দ্বীনের অনেক বিষয়ে বিপরিত হাদিস রয়েছে।

এখন কেউ যদি উপরোক্ত হাদিসগুলো এক এক জন একটা হাদিস মেনে আমল করেন। তাহলে সমস্যা কোথায়। আসলে সমস্যা আমি নিজে। অযুর পরে আসে নামাজের কথা। ইমান আনার পর পরই যার অবস্থান। সাহাবায়ে আজমাইনগনের যুগ থেকে নামাজের আদায়গত বিভিন্ন পদ্ধতি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের থেকেই ভিন্নতা পাওয়া যায়।

আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ুতি রাহঃ বলেন, “এ উম্মতের মাজহাবী মতানৈক্য মূলত আল্লাহর বহু বড় নেয়ামত বা অনুগ্রহ। এর মধ্যে যে সুক্ষ্ রহস্য লুকিয়ে আছে তা কেবল আলেমগনই উপলব্ধি করতে পারে। কিন্তু মুর্খরা তার সামনে অন্ধত্বের শিকার হয়ে থাকে। এমনকি এক জাহেলকে আমি বলতে শুনেছি যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একটি মাত্র শরিয়ত নিয়ে এসেছেন, তাহলে এখন চার মাজহাব কোথা থেকে এলো”।
মুসলমান মুসলমানের প্রতি হবে উদার। একে অপরের প্রতি ভালবাসা হবে হৃদয় ভরপুর। তার মধ্যে হিংসা, বিদ্বেষ, ঘৃণা, অহংকার, আমিত্ব, বড়ত্ব ভাব থাকবে না। একজন অপরজনে আঘাত করে কথা বলবে না। তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করবে না। মতপার্থক্যকে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখবে। অন্য ভাইয়ের মতকে ভুলুন্ঠিত করতে চাইবে না বরং পুণর্গঠন এবং উন্নয়ন করতে চাইবে। সব সময় অন্যের কল্যাণ কামনা করবে। অন্যের মতকে সে সম্মানের সাথে দেখবে। আজ আমরা মত পার্থক্যকে মতবিরোধ বানিয়ে নিয়েছি। আমার মত ছাড়া সকল মতকে অগ্রাহ্য মনে করছি। অন্য মতের সকল ভাইকে বাতিল বলে সকল ধরনের সম্পর্ক ছেদ করছি। এই সুযোগে বহিঃশত্রুরা আমাদের উপর বিভিন্নভাবে আক্রমন করে যাচ্ছে। আমাদের অনৈক্যের কারণে আমাদের পুরো জাতি জুলুম নির্যাতনের শিকার হচ্ছি। অথচ আমরা সবাই জানি আদি কাল থেকে একটি নিয়ম চলে আসছে যে, বহিঃশত্রুর আক্রমন হলে নিজেদের পারস্পরিক শত্রুতা ভুলে যেতে হয়। কিন্তু আমরা আধুনিক সমাজে বসবাস করেও আদি কাল থেকে চলে আসা এই মূলনীতিটিও পালন করতে পারছিনা। আসলে আমরা কি জ্ঞানে গুনে উন্নত, না জাহিলিয়াতের চরম অন্ধকারে হারিয়ে যাচ্ছি।

রিসালায়ে নূরের লেখক বিংশ শতাব্দির আলোচিত আলেমে দ্বীন ক্ষনজন্মা ব্যক্তিত্ব বদিউজ্জামান সাইদ নূরসী রাহঃ “উম্মাতের মতপার্থক্য রহমত স্বরূপ” এর সুন্দর, উন্নত ও বাস্তব সম্মত ব্যাখ্যা করেছেন। ইমাম কাসতালানী শাফেয়ী রাহ বলেন, এই উম্মতের ইজমা শরীয়তের দলিল আর তাদের ইখতেলাফ বা মতপার্থক্য রহমত স্বরূপ।

আমাদের হৃদয়ের সংকীর্ণতা, জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা, আমিত্বের অহংকার আমাকে উদার হতে, অন্য ভাইকে কাছে টানতে দিচ্ছে না। আর আমার এই দুর্বলতা অপারগতার মাসুল পুরো মুসলিম জাতিকেই দিতে হচ্ছে।

লেখক: শিক্ষাবিদ, গবেষক।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বর্তমানে কত টাকা হলে যাকাত দিতে হবে
আল্লামা কাযী মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম হাশেমী (রহ.)-এর জীবন ও কর্ম
মাদকের আগ্রাসন ঠেকাতেই হবে
মর্যাদার প্রকৃত মাপকাঠি
রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
আরও
X

আরও পড়ুন

বৃষ্টিস্নাত দিনে মোহামেডানের হার, জয়ের শীর্ষস্থান মজবুদ আবাহনীর

বৃষ্টিস্নাত দিনে মোহামেডানের হার, জয়ের শীর্ষস্থান মজবুদ আবাহনীর

চলন্ত বাসে তল্লাশি চালিয়ে ৩ ছিনতাইকারী আটক

চলন্ত বাসে তল্লাশি চালিয়ে ৩ ছিনতাইকারী আটক

ফুলপুরে অবৈধভাবে মজুদকৃত ৩৯ বস্তা সরকারি চাল জব্দ, ১ জনকে জরিমানা

ফুলপুরে অবৈধভাবে মজুদকৃত ৩৯ বস্তা সরকারি চাল জব্দ, ১ জনকে জরিমানা

দাউদকান্দির বানিয়াপাড়ার দরবার শরীফে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে

দাউদকান্দির বানিয়াপাড়ার দরবার শরীফে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে

সুনামগঞ্জে ৪ দফা দাবি নিয়ে বিএনপির মানববন্ধন

সুনামগঞ্জে ৪ দফা দাবি নিয়ে বিএনপির মানববন্ধন

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল

সয়াবিন ও শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি গণসংহতি আন্দোলনের

সয়াবিন ও শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি গণসংহতি আন্দোলনের

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় খরিপ মৌসুমে ১০৬৮০ জন কৃষক পাচ্ছেন ৭৯ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৫ টাকার প্রণোদনার বীজ সার

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় খরিপ মৌসুমে ১০৬৮০ জন কৃষক পাচ্ছেন ৭৯ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৫ টাকার প্রণোদনার বীজ সার

চুয়াডাঙ্গার ওয়েভ ফাউন্ডেশনের গো গ্রীন সেন্টার পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হুসাইন শওকত

চুয়াডাঙ্গার ওয়েভ ফাউন্ডেশনের গো গ্রীন সেন্টার পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হুসাইন শওকত

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত

আমিনুল হকের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এনসিপি অপপ্রচার করছে- বিএনপি

আমিনুল হকের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এনসিপি অপপ্রচার করছে- বিএনপি

‘র’ এর প্রেসক্রিপশন নিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

‘র’ এর প্রেসক্রিপশন নিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

কিমিয়া সাদাত কমিউনিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী

কিমিয়া সাদাত কমিউনিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী

মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করতে ভারতকে আহ্বান বাংলাদেশের

মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করতে ভারতকে আহ্বান বাংলাদেশের

পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়েছে বাংলাদেশ

পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়েছে বাংলাদেশ

মেয়ে সন্তানের জন্য একের অধিক ছাগল দিয়ে আকিকা করা প্রসঙ্গে।

মেয়ে সন্তানের জন্য একের অধিক ছাগল দিয়ে আকিকা করা প্রসঙ্গে।

সখিপুরে গৃহবধূ হত্যার ১২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামী গ্রেফতার

সখিপুরে গৃহবধূ হত্যার ১২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামী গ্রেফতার

কাতারে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন দুই নারী ক্রিকেটার ও ফুটবলার

কাতারে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন দুই নারী ক্রিকেটার ও ফুটবলার

আমরা সকলকে নিয়ে বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করব : অনুদান হস্তান্তরকালে নারায়ণগঞ্জের ডিসি

আমরা সকলকে নিয়ে বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করব : অনুদান হস্তান্তরকালে নারায়ণগঞ্জের ডিসি