আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)

Daily Inqilab এ. কে. এম ফজলুর রহমান মুন্শী

২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম

(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৬। জশনে মীলাদ (সা:) সর্বশ্রেষ্ঠ নেয়ামতের শোকর আদায় মাত্র।
বিশ্ব জগতের ¯্রষ্টা মানব জাতির উপর সীমা সংখ্যা হীন অনুগ্রহ ও উপহার প্রদান করেছেন। তিনি আমাদেরকে বেগুমার নেয়ামত দান করেছেন। খানাপিনা এবং অন্যান্য সুখ ও শান্তির উপরকণাদি এবং রূপ ও সৌন্দর্য দ্বারা আমাদেরকে সমৃদ্ধশালী করেছেন। আমাদের জন্য দিন-রাতের শৃঙ্খলা বিধান করেছেন। সমুদ্র, পাহাড় ও মহাশূন্যকে আমাদের অধীনস্থ করেছেন। কিন্তু তিনি কখন ও কোন নেয়ামতের প্রতিদান কামনা করেননি। এই দয়ালু ও ক্ষমাশীল সত্তা আমাদেরকে নিখিল বিশ্বে মর্যাদা ও সম্মানের তাজ পরিধান করিয়েছেন এবং আহসানে তাকবীম অর্থাৎ সুন্দর ছাঁচে বিন্যাস করে ফেরেশতাদের দৃষ্টিনন্দন বানিয়েছেন, আমাদেরকে মা, বাবা, ভাই, বোন, স্ত্রী ও সন্তানের দ্বারা সুসম্পর্কিত এবং বন্ধনে আবদ্ধ করেছেন। মোটকথা, অন্তর জগত ও বহির্জগতের অগণিত এমন সব নেয়ামত প্রদান করছেন যা আমাদের অনুভব শক্তির ও বাইরে। কিন্তু নির্দিষ্টভাবে কোনও নেয়ামতের উপর প্রতিদান কামনা করেননি। এ জন্য যে, তিনি এতই দানশীল কেউ তাঁকে মানুক চাই না মানুক, সকলকেই তিনি নিজের অনুগ্রহ ভাজন করেছেন এবং কারও উপর সামান্যতম প্রতিদানও দাবি করেননি। কিন্তু এক সর্বশ্রেষ্ঠ নেয়ামত এমন ছিল যে, আল্লাহতায়ালা যখন তাকে কিবরিয়াইর পরিম-ল হতে মানুষকূলের দিকে প্রেরণ করলেন এবং সারা বিশ্বকে এই নেয়ামত দ্বারা বিভূষিত করলেন, তখন শুধু তাঁর কথা উল্লেখই করেননি, বরং সকল নেয়ামত সমূহের মধ্যে হতে শুধু তাঁরই প্রতিদান কামনা করেছেন। আর তাঁর প্রকাশ সাধারণ শব্দাবলীতে নয়, বরং দুটি তাকীদ ফী এবং ক্বাদ সহযোগে বয়ান করেছেন। ইরশাদ হয়েছে :

অর্থাৎ-নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা মুসলমানদের উপর বড় এহসান করেছেন যে, তাদের প্রতি তাদেরই মধ্য হতে (মর্যাদাপূর্ণ) রাসূল প্রেরণ করেছেন। (সূরা আলে ইমরান : আয়াত-১৫৪)।

এই আয়াতে মোবারক সুস্পষ্টভাবে বিশ্লেষণ করছে যে, আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত বলছেন, হে লোক সকল! তোমাদের উপর এটা বড়ই এহসান এবং অনুগ্রহ যে, আমি স্বীয় মাহবুবকে তোমাদেরই মধ্য হতে তোমাদের জন্য পয়দা করেছি। তোমাদের তকদীর পরিবর্তন করে দিয়েছি। বিগড়ানো অবস্থাকে শুধরে দিয়েছি, তোমাদেরকে জিল্লতি ও গোমরাহীর অতল গহ্বব হতে উদ্ধার করে সম্মান ও মর্যাদার আসনে সমাসীন করেছি। জেনে রেখ, আমার কারখানায়ে কুদরতের মধ্যে তাঁর চেয়ে বড় নেয়ামত কিছুই নেই। যখন আমি সেই মাহবুব (সা:) কে তোমাদের জন্য দান করেছি, যার খাতিরে বিশ্বজগতকে অনস্তিত্ব হতে অস্তিত্বের আনয়ন করেছি। বিশ্বভূবনকে নানা প্রকার ও শ্রেণীর নেয়ামতের দ্বারা মালামাল করে দিয়েছি, তখন এ পর্যায়ে জরুরি ছিল যে, আমি রাব্বুল আলামীন হয়েও এই শ্রেষ্ঠ নেয়ামতের প্রতিদান চাইব। কখনও এমন যেন না হয় যে, উম্মতে মুহাম্মাদী তাঁকে সাধারণ নেয়ামত মনে করে তাঁর সম্মান ও মর্যাদার প্রতি অমুখাপেক্ষীতা প্রদর্শন করে বসে এবং আমার এই শ্রেষ্ঠ অনুগ্রহের নাশোকরী করতে থাকে। বস্তুুত : এই প্রতিদান প্রত্যাশাতেও মুসলিম উম্মতের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে এবং কুরআনুল কারীম এই সুস্পষ্ট নির্দেশের মাধ্যমে প্রত্যেক তৌহিদপন্থীকে সতর্ক করে দিয়েছেন যে, তারা যেন কখনও এই শ্রেষ্ঠ নেয়ামতের কথা ভুলে না যায়। বরং এই শ্রেষ্ঠ নেয়ামতের শোকরানা স্বরূপ আনন্দোৎসব উদযাপন করে।
৭। নেয়ামতসমূহের শোকর আদায় করা জরুরি কেন?

আল্লাহতায়ালার নেয়ামতরাজি এবং তাঁর ফযল ও করমের শোকর আদায় করা বন্দেগীর পরিচায়ক। কিন্তুু কুরআনুল কারীম এ স্থলে তার একটি নতুন হেকমতের কথাও বয়ান করেছে। আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন :

অর্থাৎÑযদি তোমরা শোকর আদায় কর, তাহলে আমি তোমাদেরকে অধিক নেয়ামত প্রদান করব, আর যদি তোমরা নাশোকরী কর তাহলে জেনে রেখ, আমার আযাব অবশ্যই কঠিন। (সূরা ইব্রাহিম : আয়াত-৭)।

এই আয়াতে কারীমার দ্বারা বুঝা যায় যে, নেয়ামতসমূহের শোকর আদায় করা অধিক নেয়ামত লাভের পূর্বশর্ত। অর্থাৎ আল্লাহতায়ালা স্বীয় কৃতজ্ঞ বান্দাহদেরকে অধিক নেয়ামত দান করেন। কিন্তু নেয়ামতের নাশোকরী করাকে তিনি পছন্দ করেন না। এমন বান্দাহদেরকে কঠিন আযাবের ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে। এ জন্য আল্লাহপাকের অন্যান্য নেয়ামতরাজি লাভের অধিকার প্রাপ্তির জন্য হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর সৌভাগ্যপূর্ণ বেলাদতের সুরতে প্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ নেয়ামতের শোকর আদায় করা অবশ্যই জরুরি।
৮। নেয়ামতের শোকর আদায় করার উত্তম তরীকা।

এই আয়াতের শেষাংশে আমরা সংক্ষিপ্তভাবে নেয়ামতের শোকর আদায় করার বিভিন্ন দিক তুলে ধরব। যেগুলোর প্রমাণ এবং দলিল কুরআনুল কারীমে বিদ্যমান আছে। মীলাদে মোস্তফা (সা:)-এর শোকরানা আদায়ের সময়ও এই নিয়মই পালিত হয়ে থাকে।

(ক) নেয়ামতের কথা স্মরণ করা।
কুরআনুল কারিম নেয়ামতসমূহের শোকারিয়া আদায় করার একটি সুরত এই বর্ণনা করেছে যে, আল্লাহতায়ালার রহমত এবং তাঁর নেয়ামতকে স্মরণ রাখা। যেমন পূর্ববর্তী আলোচনায় ধনী ইসরাইলের প্রতি প্রদত্ত নেয়ামতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সূরা বাকারাহতে ইরশাদ হয়েছে :
অর্থাৎÑহে ইয়াকুবের সন্তানগণ! আমার এই নেয়ামতের কথা স্মরণ কর যা আমি তোমাদেরকে প্রদান করেছি। (সূরা বাকারাহ : আয়াত-৪৭)।

এই একই বিষয়বস্তুু সূরা আলে ইমরানের এই আয়াতেও প্রাসঙ্গিকভাবে বিবৃত হয়েছে। যেখানে আল্লাহতায়ালা মানব জাতিকে হুকুম দিয়েছেন যে, তারা যেন সেই নেয়ামতকে স্মরণ করে। ইরশাদ হয়েছে :

অর্থাৎ-তোমরা নিজেরা আল্লাহ প্রদত্ত সেই নেয়ামতকে স্মরণ কর যখন তোমরা পরস্পর দুশমন ছিলে, তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি ও ভালবাসা পয়দা করেছেন এবং তোমরা তার প্রদত্ত নেয়ামতের ওছিলায় ভাই ভাই হয়ে গেছ। (সূরা আলে ইমরান : আয়াত-১০৩)।

হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর বেলাদত ও আবির্ভাবকে স্মরণ করা তাঁর পবিত্র সুরত, সীরাত, ফাজায়েল, কামালাত ও খাসায়েস ও মুজিযাতকে স্মরণ করা আল্লাহপাকের দরবারে এই শ্রেষ্ঠ নেয়ামতের শোকরগুজারীরই একটি দিক। এই শ্রেষ্ঠতর নেয়ামতের কথা স্মরণ করে আমরা নিজেদেরকেই মর্যাদাশীল করি। অন্যথায় ‘ওয়া রাফানা লাকা জিকরাকা’ আল্লাহপাকের এই ফরমান মোতাবেক তাঁর স্মরণ প্রতিনিয়ত বুলন্দ হতেই থাকবে। প্রতিটি আগমনকারী মুহূর্ত রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর সমুন্নত মর্যাদাকে বুলন্দ হতে বুলন্দতরই দেখবে। আল্লাহপাক ঘোষণা করেছেন :
অর্থাৎ-এবং নি:সন্দেহে (প্রত্যেক) পরবর্তী মুহূর্ত আপনার জন্য পূর্ববর্তী হতে উত্তম (অর্থাৎ আজমত ও বুলন্দীর পরিচায়ক) হবে। (সূরা আদ দোহা : আয়াত-৪)। আরও ইরশাদ হয়েছে :

অর্থাৎ-আমি আপনার খাতিরে আপনার স্মরণকে (স্বীয় স্মরণের সাথে মিলিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতের সকল স্থানে) বুলন্দ করে দিয়েছি। (সূরা ইনশিরাহ : আয়াত-৪)।

এর দ্বারা বুঝা যায় যে, এমন যে কেউ হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর স্মরণ করবে এতে সে নিজেই উপকৃত হবে। আর তাঁর মীলাদ মোবারকের সময় আল্লাহতায়ালার দরবারে শোকরানা স্বরূপ। যে আনন্দ উদযাপন করবে তাও তার পাথেয় হিসেবে বঞ্চিত হবে। এই শ্রেণীর আমলকারী কারও উপর ইহসান করছে না, বরং নিজের আখেরাতের সম্বলই সংগ্রহ করছে। ইমাম আহমাদ রেজা খান (১২৭২-১৩৪০ হি:) কত সুন্দরই না বলেছেন :

অর্থাৎ-আপনার উপর ওয়া রাফানা লাকা জিকরাকা ছায়া বিস্তার করে রেখেছে, আপনার প্রসঙ্গ খুবই সমুন্নত এবং আপনার জিকির বা স্মরণ সর্বোচ্চ ও মহীয়ান। [ (১) আহমত রেজা খান : হাদায়েকে বখশিশ, খ--১, পৃষ্ঠা-১৮; (২) সূরা আদ দোহা : আয়াত-১১)]

(খ) এবাদত ও বন্দেগী।
আল্লাহর নেয়ামতের শোকর তাঁর এবাদত বন্দেগীর মাধ্যমেও আদায় করা যায়। নামায, রোজা, হজ্জ্ব, যাকাতের মতো ফরজ এবাদত ছাড়াও অন্যান্য নফল এবাদত আদায় করা আল্লাহতায়ালার নেয়ামতের শোকর আদায়ের উত্তম তরীকা। তাছাড়া সাদাকাত, খয়রাত দিয়ে গরিব, নিরাশ্রয়, এতিম লোকদের প্রতিপালন ও দেখাশোনা করেও আল্লাহর প্রদত্ত নেয়ামতের শোকর আদায় করা উত্তম কাজ।

(গ) নেয়ামতকে প্রচার করা।
নেয়ামতের শোকর আদায় করার একটি তরীকা এও যে, মানুষ আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামতের বহুলভাবে প্রচার করবে। আনন্দ উদযাপনের সাথে সাথে অন্যের সামনেও এর আলোচনা করবে। এই দিক-নির্দেশনা কুরআনুল কারীমে এভাবে বিবৃত হয়েছে : অর্থাৎ এবং স্বীয় প্রভুর নেয়ামতসমূহকে খুব প্রচার কর। (সূরা আদ দোহা : আয়াত-১১)।

পূর্ববর্তী আলোচনায় নেয়ামতের কথা স্মরণ রাখা সম্বলিত কুরআনুল কারীমের নির্দেশসূচক বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এবং এর মর্ম হচ্ছে নেয়ামতকে যেন অন্তরে স্মরণ রাখা হয় এবং জবাবের দ্বারা যেন এর চর্চা ও প্রচার করা হয়। তবে সেই জিকির ও স্মরণ মানুষের জন্য নয় বরং আল্লাহর জন্যই হতে হবে। উল্লিখিত আয়াতে নেয়ামতকে খোলাখুলি প্রচার করার হুকুম দেয়া হয়েছে। এর মর্ম হলো-আল্লাহপাকের মাখলুকের সামনে নেয়ামতকে প্রচার করা। সুতরাং স্মরণ রাখা ও প্রচার করার মধ্যে বুনিয়াদী পার্থক্য হল এই যে, জিকির ও স্মরণ উভয়ই আল্লাহর জন্য আর প্রচার কাজটির সম্পর্ক হল মাখলুকের সাথে। অর্থাৎ মানুষের মাঝে নেয়ামতের চর্চা করা, প্রচার করা । আল কুরআনের ইরশাদ হয়েছে :

অর্থাৎ-অতএব তোমরা আমাকে স্মরণ করো, আমিও তোমাদেরকে স্মরণ করবো এবং আমার শোকর আদায় কর এবং (আমার নেয়ামতের) অস্বীকার ও কুফরী করো না। (সূরা বাকারা : আয়াত-১৫২)।

এই আয়াতে জিকিরে দ্বারা মুরাদ হল আল্লাহকে স্মরণ করা। আর নেয়ামতকে প্রচার করার মর্ম হলো, শুধু কেবল স্মরণ রাখাকেই যথেষ্ট মনে করবে না, বরং সেই নেয়ামতকে প্রচার ও করতে হবে। যেন আল্লাহর মাখলুক সে সম্পর্কে অবহিত হয় এবং মানুষের মধ্যে এর চর্চা বেশি হয়। আর আল্লাহপাকের উদ্দেশ্যও তাই। নেয়ামতের প্রচার ও প্রসারের মধ্যে বড় হেকমত হচ্ছে এই যে, আল্লাহর নেয়ামত নাজিলের বিষয়টি যেন মাখলুক পর্যন্ত পৌছে যায় এবং মানুষ অধিক হারে যেন শোকর আদায়ে অংশগ্রহণ করে। সুতরাং এ পর্যায়ে শোকর এবং প্রচারের মধ্যে বড় পার্থক্য এই দাঁড়াল যে, জিকির একা একাও আদায় করা যায়। (চলবে)


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বর্তমানে কত টাকা হলে যাকাত দিতে হবে
আল্লামা কাযী মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম হাশেমী (রহ.)-এর জীবন ও কর্ম
মাদকের আগ্রাসন ঠেকাতেই হবে
মর্যাদার প্রকৃত মাপকাঠি
রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
আরও
X

আরও পড়ুন

বৃষ্টিস্নাত দিনে মোহামেডানের হার, জয়ের শীর্ষস্থান মজবুদ আবাহনীর

বৃষ্টিস্নাত দিনে মোহামেডানের হার, জয়ের শীর্ষস্থান মজবুদ আবাহনীর

চলন্ত বাসে তল্লাশি চালিয়ে ৩ ছিনতাইকারী আটক

চলন্ত বাসে তল্লাশি চালিয়ে ৩ ছিনতাইকারী আটক

ফুলপুরে অবৈধভাবে মজুদকৃত ৩৯ বস্তা সরকারি চাল জব্দ, ১ জনকে জরিমানা

ফুলপুরে অবৈধভাবে মজুদকৃত ৩৯ বস্তা সরকারি চাল জব্দ, ১ জনকে জরিমানা

দাউদকান্দির বানিয়াপাড়ার দরবার শরীফে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে

দাউদকান্দির বানিয়াপাড়ার দরবার শরীফে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে

সুনামগঞ্জে ৪ দফা দাবি নিয়ে বিএনপির মানববন্ধন

সুনামগঞ্জে ৪ দফা দাবি নিয়ে বিএনপির মানববন্ধন

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল

সয়াবিন ও শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি গণসংহতি আন্দোলনের

সয়াবিন ও শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি গণসংহতি আন্দোলনের

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় খরিপ মৌসুমে ১০৬৮০ জন কৃষক পাচ্ছেন ৭৯ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৫ টাকার প্রণোদনার বীজ সার

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় খরিপ মৌসুমে ১০৬৮০ জন কৃষক পাচ্ছেন ৭৯ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৫ টাকার প্রণোদনার বীজ সার

চুয়াডাঙ্গার ওয়েভ ফাউন্ডেশনের গো গ্রীন সেন্টার পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হুসাইন শওকত

চুয়াডাঙ্গার ওয়েভ ফাউন্ডেশনের গো গ্রীন সেন্টার পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হুসাইন শওকত

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত

আমিনুল হকের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এনসিপি অপপ্রচার করছে- বিএনপি

আমিনুল হকের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এনসিপি অপপ্রচার করছে- বিএনপি

‘র’ এর প্রেসক্রিপশন নিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

‘র’ এর প্রেসক্রিপশন নিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

কিমিয়া সাদাত কমিউনিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী

কিমিয়া সাদাত কমিউনিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী

মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করতে ভারতকে আহ্বান বাংলাদেশের

মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করতে ভারতকে আহ্বান বাংলাদেশের

পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়েছে বাংলাদেশ

পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়েছে বাংলাদেশ

মেয়ে সন্তানের জন্য একের অধিক ছাগল দিয়ে আকিকা করা প্রসঙ্গে।

মেয়ে সন্তানের জন্য একের অধিক ছাগল দিয়ে আকিকা করা প্রসঙ্গে।

সখিপুরে গৃহবধূ হত্যার ১২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামী গ্রেফতার

সখিপুরে গৃহবধূ হত্যার ১২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামী গ্রেফতার

কাতারে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন দুই নারী ক্রিকেটার ও ফুটবলার

কাতারে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন দুই নারী ক্রিকেটার ও ফুটবলার

আমরা সকলকে নিয়ে বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করব : অনুদান হস্তান্তরকালে নারায়ণগঞ্জের ডিসি

আমরা সকলকে নিয়ে বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করব : অনুদান হস্তান্তরকালে নারায়ণগঞ্জের ডিসি