কেন হজ্ব থেমে গেছে বারবার? আর কেনই বা এমন হলো?

Daily Inqilab নাজীর আহমদ জীবন

০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৯ এএম

বিখ্যাত ওলামায়ে কেরামের মতে হজ্ব হিজরী নবম সালে ফরজ হয়েছে। যে আয়াতে হজ্ব ফরজ হওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়; তাহলো সূরা- আলে-ইমরানের ৯৭ নং আয়াতে। এতে বলা হয়েছে, “ লোকের কর্তব্য হলো আল্লাহ্রই জন্য আল্লাহর ঘরের হজ্ব করা, যার সে পর্যন্ত যাবার সামর্থ্য আছে। ”

আ আয়াতটি হিজরী নবম সালে নাজিল হয় এবং ওই বছরই নবী করীম (সা:) ইসলামী পদ্ধতিতে হজ্ব আদায়ের জন্য হযরত আবু বকর (রা:) কে আমীরুল হজ্ব নিয়োগ করে এবং হযরত আলী (রা:) কে নকীব নিয়োগ মক্কায় পাঠান। (দ্র: দৈনিক ইনকিলাব : এ. কে. এম. ফজলুর রহমান মুন্শী)। রাসূল নিজে গেলেন না কেন? জ্ঞান দিয়ে চিন্তা করুন।

উল্লেখ যোগ্য যে; নবী ইব্রাহীম থেকে ইসলামের নতুন শরীয়ত শুরু হয়। হজ্ব এরই অংশ। এ জন্য তাকে মুসলিম জাতির পিতা বলা হয়।

ইসলাম রূপ আধ্যাত্মিক মহাসাগরে পৃথক দুইটি সাগরের উত্তাল ¯্রােত ধারা বহমান একটি “ মোহাম্মদী” অন্যটি “ইব্রাহিমী”। শরীয়ত অনুযায়ী-আল্লাহর ইচ্ছায় একটা অন্যটার সাথে মিশে আছেÑ সৃষ্টিগত ও ধর্মিয় কারণে। “ মোহাম্মদী তরীকার” প্রচারক হযরত শাহ্ সূফী মীর মাস্উদ হেলাল (র:) কে জিজ্ঞাসা করেছিলাম; মুর্শিদ। “ মোহাম্মদীতে” এত বাধা কেন? বলেছিলেন, “ইব্রাহিমী মিশে আছে সে জন্য। ” কিন্তু মারেফাত এর ভিতরের দিক থেকে এ দুই পথ নিজ নিজ আধ্যাত্মিক ¯্রােত ধারায় বহমান। যা তাদের স্বকীয়তা ও বৈশিষ্টে কোন দিন এক হবার নয়। কারণ, “ মোহাম্মদী” আর ইব্রাহিমী, দুইটি আলাদা বিষয়। মারেফাত এর ভিতরের বিষয়। ( যেমন বাবা আর ছেলে এক নয়) নিজ নিজ কলেমা ও প্রভু প্রেমে তারা স্বতন্দ্র। “দীর্ঘ চৌদ্দ শত (১৪০০) বছর ইব্রাহিমীর আধ্যাত্মিক শক্তিতে “ মোহাম্মদী ” চাপা পড়ে ছিল। গভীর রাসূল প্রেম ও কঠোর সাধনার মাধ্যমে আওলাদে রাসূল আল্লাহর ওলী হযরত শাহ সূফী মীর মাস্উদ হেলাল (র:), তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি ও গভীর রাসূল প্রেমের মাধ্যমে আল্লাহ ও রাসূলের কাছ হতে তা অর্জন করেন এবং ইব্রাহিমীর বেড়াজাল ভেঙ্গে “ মোহাম্মদী” প্রচার করলেন ১৯৭৫ এর ১৬ই-শাবান পবিত্র সোমবার হতে।” (৪-৮-১৯ রবিবার মাগরিব এর নামাজ পড়ার মধ্যে প্রভু কর্তৃক জ্ঞান)।

নবী ইব্রাহীম, কা’বা ঘর নির্মাণ করার পর দোয়া করেন, “ হে আল্লাহ! তুমি, আমার বংশধরদের মধ্য হতে এমন একজন রাসূল প্রেরণ কর যিনি তোমার বাণী সমূহ তাদের পাঠ করে শুনাবে এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেবে। আর তাদের সংশোধন ও পবিত্র করবে। নিশ্চয় তুমি অতিশয় পরাক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী।” (সূরা বাকারা -১২৯-আয়াত) তাঁর এ দোয়ার ফলে আল্লাহ; হযরত মোহাম্মদ (সা:) কে তাঁর বংশে পাঠান এবং তাঁকে ইব্রাহিম দ্বারা প্রতিষ্ঠিত মিল্লাতের অনুসরণ করতে বলেন, যেমন : “এখন আমি তোমার প্রতি ওহী প্রেরণ করলাম যে; তুমি একনিষ্ট ইব্রাহিমের দ্বীনের অনুসরণ কর।” (সূরা : নাহ্্ল ১২৩ আয়াত)।

এরই প্রেক্ষিতে রাসূল (সা:) বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে মুখ করে নামাজ পড়তেন। আর মনে মনে ইচ্ছা পোষণ করতেন কেবলা পরিবর্তনের। আল্লাহ বলেন, “আমি, আপনাকে বারবার আকাশের দিকে তাকাতে দেখি। অতএব, আমি আপনাকে সে কেবলার দিকেই ঘুরিয়ে দেব যাকে আপনি পছন্দ করেন। এখন, আপনি মসজিদুল হারামের দিকে মুখ করুন এবং তোমরা যেখানেই থাক, সেদিকে মুখ কর।” (সূরা বাকারা ১৪৫ আয়াত)।

এখানে স্বাভাবত : একটা প্রশ্ন আসে, এ কাজটা তো আল্লাহ পাক, হযরত মূসা-ঈসা (আ:) দ্বারা করাতে পারতেন। যখন কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে আঘাত হনার জন্য মিসাইল (শক্তি) নিক্ষেপ করা হয়, তখন যদি লক্ষ্যে পৌঁছার পূর্বে ধহঃরসবপরষব ছোড়া হয়, যা বিপরীত শক্তি তাহলে কি পূর্বের ক্ষপনাস্ত্র (সবপরষব) বা শক্তি তার নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে উদ্দেশ্য সাধন করতে পারবে? মোহাম্মদী একটা শক্তি, ইব্রাহিমী বিপরীত একটা শক্তি, বিষয়টা এখন জ্ঞান দিয়ে চিন্তা করুন।

এ জন্য রাসূল (সা:) কে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। তিনটি পুত্র সন্তান এজন্য কোরবাণী হয়েছেন। শেষ পুত্র সন্তান- হযরত ইব্রাহিম (রা:) কে শহীদ হওয়া বলেছেন রাসূল (সা:)। ইমাম হাসান (রা:) কে বিষ প্রয়োগে হত্যা এবং কারবালায় হযরত ইমাম হোসেন (রা:) এর হত্যার মাধ্যমে শহীদ হওয়া সবই মোহাম্মদী কে নির্মূল করার জন্য। যাতে ইব্রাহিমী রোজ কেয়ামত পর্যন্ত চলতে পারে।

মোহাম্মদীর সাথে আধ্যাত্মিক প্রতিযোগিতা ঐ দুনিয়া হতেই শুরু। যেমন : ঊদ্ধু জগতে, হাকীকতে ইব্রাহিমীর দায়রা বা মাকাম “ হাকীকতে মোহাম্মদীর” দয়ারার বেশ কিছু নিচে বা দুরে অবস্থিত। হাকীকতে মোহাম্মদীর পরে অবস্থিত “ হাকীকতে মুসাবী”। অর্থাৎ হাকীকতে মোহাম্মদীর প্রেমাস্পদত্বের অবস্থা ( মোহাব্বীয়াত)। হাকীকতে মুসাবীর কেন্দ্র এবং হাকীকতে মোহাম্মদীর বৃত্তের কোন এক বিন্দু হল হাকীকতে ইব্রাহিমীর কেন্দ্র। সে জন্য হাকীকতে ইব্রাহিমী হাকীকতে মুসাবীর পরে অবস্থিত হয়ে গিয়াছে।

হাকীকতে মোহাম্মদী হইতে দুই দায়রা দূরে অবস্থিত যে হাকীকতে তাহাকে অনুসরণ করিবার জন্য হযরত মোহাম্মদ মুস্তফা (সা:) এর উপর আদেশ আসিয়াছে। যেমন Ñ“এত্তাবে আলামিল্লাতে ইব্রাহী হানীফা” হযরত ইব্রাহিম (আ:)-এর মিল্লাত বা পথ অনুসরণ কর। হযরত নবী করীম (সা:) এর নিজের এক শ্রেষ্ঠ মিল্লাত রহিয়াছে। তাহা সত্ত্বেও হযরত ইব্রাহিম (আ:) এর মিল্লাতকে অনুসরণ করার আদের্শ আসিয়াছে হযরত নবী করীম (সা:) এর ওপর। ইহা হাকিকতে মোহাম্মদীর স্বাভাবিক অবস্থার পরিপন্থী। নিজের দায়রা বা মাকাম অনুসরণ করাই তো স্বাভাবিক। নিজের কামালাত নিজের মাকাম হইতে অন্য কামালতের দিকে যাইতে সাধারণত : কেহই চান না। বিশেষত যদি তাহা আবার নি¤েœর মাকাম হয়। (দ্র: আত্ম দর্শনে সত্য দর্শন-পৃ-২৩৪)। হাকীকতে মোহাম্মদী আল্লাহ তা’আলার জাতি মোহাব্বতের সাথে জড়িত এবং হাকীকতে ইবরাহিমী আল্লাহতা’য়ালার সিফাতের সাথে জড়িত। হাকীকতে মোহাম্মদী যেমন জাতের মাহ্বুবিয়াতের প্রকাশ, হাকীকতে ইব্রাহিম তদ্রুপ সিফাতের মাহ্বুবিয়াতের ( প্রেমাস্পদত্বের) প্রকাশ। জাতের সাথে হাকীকতে মোহাম্মদীর যে সম্পর্ক আছে তা মোহাব্বত বা প্রেমের অধ্যয় এবং সিফাতের সাথে হাকীকতে ইবরাহিমীর যে সম্পর্ক আছে তা বন্ধুত্বের অধ্যায়। (দ্র: আত্মদর্শনে সত্য দর্শন-পৃ-২৪৮)

মোহাম্মদীর সাথে ইব্রাহিমী এজন্য মিশে আছে। এটাকে পৃথক করে এনে প্রচার করা ও প্রতিষ্ঠিত করা কোন ডক্টরেট, কোন দার্শনি ক; কোন আলেম : কোন পীর ও মোজাদ্দেদ দ্বারা সম্ভব হয় নাই। যে দয়া পেয়েছেন সূফী সাধক আওলাদে রাসূল আল্লাহর ওলী ও শেষ মোজাদ্দেদ হযরত শাহ্ সূফী মীর মাস্উদ হেলাল (র:)। ১২ শরীফের ইমাম (র:) এর কথায় বলি: “১২ শরীফ এমন স্থানে ছিল যেখানে থেকে তুলে আনতে আমাকে খুব কঠোর সাধনা করতে হয়েছে। সে কাজটা খুবই কঠিন ছিল।”

(মোহাম্মদী ডাইরী ২৬-০৮-৮৫ সোমবার)।
দীর্ঘ ১৪০০ শ বছর পৃথিবীর কোন মুসলমান কি কোনদিন চিন্তা করেছি আমাদের নবী স¤্রাট কে দিয়ে ইব্রাহিমী প্রচার করানো হলো। তাহলে আমাদের নবীর “ মোহাম্মদী” গেল কোথায়? এ চিন্তা করার জন্য যে গভীর প্রেম, সাধনা; আধ্যাত্মিক জ্ঞান ও হিক্মত দরকার তা আমাদের ছিল না।

বারো শরীফের মহান ইমাম (র:) একদিন বলেছিলেন : কথা প্রসঙ্গে একদিন এক সাহাবা রাসূল (সা:) কে জিজ্ঞাসা করেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সা:)! ইব্রাহিমী কতদিন পর্যন্ত চলবে? রাসূল (সা:) তখন তাঁর পবিত্র শাহাদত অঙ্গুলি চাঁদের দিকে নির্দেশ করেন।” সেদিন ছিল চাঁদের চৌদ্দ তারিখ। এর ব্যাখ্যায় বলা হয় যে, চৌদ্দ’শ হিজরী পর্যন্ত ইব্রাহিমী চলবে। ইমাম (র:) ও একথাই বলেছেন

“ মোহাম্মদী দ্বীন” অপেক্ষা করছিল একটা বিশেষ সময় ও পরিবেশ। তাই, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা:) দয়া করেছেন, আওলাদে রাসূল হযরত শাহ্ সূফী মীর মাস্উদ হেলাল (র:) এর মারফত “বারোশরীফ তথা মোহাম্মদী” প্রচারের নির্দেশ। সে শুভো ও পবিত্র দিন হলো ১৯৭৫ এর ১৬-ই শাবান-৮ই ভাদ্র-২৫ শে আগস্ট সোমবার। তাই ইমাম (র:) এদেশকে “ মোহাম্মদ ভূমি বাংলাদেশ” বলতেন। এটা প্রেমের বিষয়।

রাসূল (সা:) তাঁর বহু হাদীসে হযরত ইমাম মাহ্দী (আ:)-এর প্রকাশ সম্পর্কে বলেছেন। কিন্তু তিনি কি প্রচার করবেন বলেন নাই। এটাকে গোপন করে গেছেন। বলেছেন : “ঈমান মদীনার দিকে এমনভাবে প্রত্যাবর্তন করবে যেমন সাপ নিজ গর্তের দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।” এখানে খেয়াল করবেন “প্রত্যাবর্তন” শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। এ হাদীসটি কিসের ইঙ্গিত বহন করে। ভবিষ্যৎ সময়ই বলে দিবে। এ হাদীসটির তাৎপর্য ব্যাখ্যায় আলেম জনাব ফজলুর রহমান মুনশী বলেছেন : সাপ যেখানেই থাক না কেন ঘুরে ফিরে আপন গর্তেই ফিরে আসে। অনুরূপ ভাবে ঈমান এবং বিশ্বাস বিশ্বময় বিশৃঙ্খলা ও গোলযোগের সময় আপন ঠিকানা মদীনাতেই আশ্রয় নিবে। (দ্র: দৈনিক ইনকিলাব ২০-০৫-২০০৪) (চলবে)

 


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বর্তমানে কত টাকা হলে যাকাত দিতে হবে
আল্লামা কাযী মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম হাশেমী (রহ.)-এর জীবন ও কর্ম
মাদকের আগ্রাসন ঠেকাতেই হবে
মর্যাদার প্রকৃত মাপকাঠি
রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
আরও
X

আরও পড়ুন

বৃষ্টিস্নাত দিনে মোহামেডানের হার, জয়ের শীর্ষস্থান মজবুদ আবাহনীর

বৃষ্টিস্নাত দিনে মোহামেডানের হার, জয়ের শীর্ষস্থান মজবুদ আবাহনীর

চলন্ত বাসে তল্লাশি চালিয়ে ৩ ছিনতাইকারী আটক

চলন্ত বাসে তল্লাশি চালিয়ে ৩ ছিনতাইকারী আটক

ফুলপুরে অবৈধভাবে মজুদকৃত ৩৯ বস্তা সরকারি চাল জব্দ, ১ জনকে জরিমানা

ফুলপুরে অবৈধভাবে মজুদকৃত ৩৯ বস্তা সরকারি চাল জব্দ, ১ জনকে জরিমানা

দাউদকান্দির বানিয়াপাড়ার দরবার শরীফে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে

দাউদকান্দির বানিয়াপাড়ার দরবার শরীফে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে

সুনামগঞ্জে ৪ দফা দাবি নিয়ে বিএনপির মানববন্ধন

সুনামগঞ্জে ৪ দফা দাবি নিয়ে বিএনপির মানববন্ধন

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল

সয়াবিন ও শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি গণসংহতি আন্দোলনের

সয়াবিন ও শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি গণসংহতি আন্দোলনের

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় খরিপ মৌসুমে ১০৬৮০ জন কৃষক পাচ্ছেন ৭৯ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৫ টাকার প্রণোদনার বীজ সার

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় খরিপ মৌসুমে ১০৬৮০ জন কৃষক পাচ্ছেন ৭৯ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৫ টাকার প্রণোদনার বীজ সার

চুয়াডাঙ্গার ওয়েভ ফাউন্ডেশনের গো গ্রীন সেন্টার পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হুসাইন শওকত

চুয়াডাঙ্গার ওয়েভ ফাউন্ডেশনের গো গ্রীন সেন্টার পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হুসাইন শওকত

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত

আমিনুল হকের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এনসিপি অপপ্রচার করছে- বিএনপি

আমিনুল হকের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এনসিপি অপপ্রচার করছে- বিএনপি

‘র’ এর প্রেসক্রিপশন নিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

‘র’ এর প্রেসক্রিপশন নিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

কিমিয়া সাদাত কমিউনিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী

কিমিয়া সাদাত কমিউনিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী

মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করতে ভারতকে আহ্বান বাংলাদেশের

মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করতে ভারতকে আহ্বান বাংলাদেশের

পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়েছে বাংলাদেশ

পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়েছে বাংলাদেশ

মেয়ে সন্তানের জন্য একের অধিক ছাগল দিয়ে আকিকা করা প্রসঙ্গে।

মেয়ে সন্তানের জন্য একের অধিক ছাগল দিয়ে আকিকা করা প্রসঙ্গে।

সখিপুরে গৃহবধূ হত্যার ১২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামী গ্রেফতার

সখিপুরে গৃহবধূ হত্যার ১২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামী গ্রেফতার

কাতারে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন দুই নারী ক্রিকেটার ও ফুটবলার

কাতারে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন দুই নারী ক্রিকেটার ও ফুটবলার

আমরা সকলকে নিয়ে বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করব : অনুদান হস্তান্তরকালে নারায়ণগঞ্জের ডিসি

আমরা সকলকে নিয়ে বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করব : অনুদান হস্তান্তরকালে নারায়ণগঞ্জের ডিসি