ভাসানচর: রোহিঙ্গাদের সাময়িক আবাসস্থল
১৪ জুন ২০২৩, ০৮:০৩ পিএম | আপডেট: ১৫ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
![](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2023June/4-20230614200321.jpg)
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতন ও দমন অভিযানের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য বাংলাদেশ শুরু থেকেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই প্রক্রিয়া এখনও শুরু না হওয়ায় বর্তমান পরিস্থিতিতে সামিয়কভাবে রোহিঙ্গারা যাতে নিরাপদে থাকতে পারে, সে লক্ষ্যে ভাসানচরে তাদের জন্য নতুন ঘরবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে। সন্ত্রাসী কর্মকা- নিয়ন্ত্রণ, পরিবেশ বিপর্যয় এবং কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরগুলো থেকে চাপ কমাতে সরকার ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর কার্যক্রম হাতে নেয়, যা একটি দূরদর্শী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ। জাতিসংঘ শুরুতে এর বিরোধিতা করেছিল এবং ২০১৯ সালের মার্চ মাসে, জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক তদন্তকারী কর্মকর্তা জাতিসংঘের মিয়ানমারবিষয়ক বিশেষ দূত ইয়াংহি লি কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া ২৩ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে সরিয়ে নেয়ার পরকিল্পনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছিল যে, এই দ্বীপ মানুষের বসবাসের উপযোগী হতে পারে না। রোহিঙ্গাদের সেখানে সরিয়ে নেয়া হলে তা নতুন সঙ্কট তৈরি করতে পারে।
বাংলাদেশ সরকার ২০২১ সালের মার্চ মাসে জাতিসংঘ কর্মকর্তাদের ১৮ সদস্যের একটি দলকে ভাসান চরে চার দিনের সফরে নিয়ে যায়। সেখানকার উন্নয়ন কার্যক্রম সরেজমিনে দেখার পর জাতিসংঘ ভাসান চরে রোহিঙ্গাদের ‘মানবিক সহায়তা ও সুরক্ষার চাহিদার’ স্বীকৃতি দেয় এবং ভবিষ্যতের অপারেশনাল কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করতে সম্মত হয়। পরবর্তীতে ২০২১ সালের ১৮ মে, ইউএনএইচসিআর এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা ভাসানচর পরিদর্শন করে সেখানকার পরিস্থিতি, সুযোগ-সুবিধা এবং সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে অবগত হয়। পরিদর্শন শেষে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের সহায়তায় জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সাথে ইউএনএইচসিআর ৯ অক্টোবর ২০২১, একটি সমঝোতা স্মারকে সই করে। চুক্তি অনুযায়ী, ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের খাদ্য ও পুষ্টি, সুপেয় পানি, পয়ঃনিষ্কাশন, চিকিৎসা, মিয়ানমারের পাঠ্যক্রম ও ভাষায় অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা এবং জীবিকা সংস্থানের ব্যবস্থা করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জাতিসংঘ যৌথভাবে কাজ করতে সম্মত হয়।
জাতিসংঘের সঙ্গে চুক্তির পর ভাসানচরে বিদেশি অর্থায়ন শুরু হয়েছে। বর্তমানে ভাসানচরে স্থানান্তরিত রোহিঙ্গাদের জীবন ও জীবিকা স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের (আরআরআরসি) কার্যালয়ের সঙ্গে ইউএনএইচসিআর, ডব্লিউ এফ পি ও অন্যান্য এনজিও সেখানে তাদের কার্যক্রম সুন্দরভাবে পরিচালনা করছে।
কক্সবাজার থেকে ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তরের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ সরকার আশ্রয়ণ-৩ নামের এই প্রকল্প হাতে নেয় এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে এটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেয়া হয়। নৌবাহিনী সফলতার সাথে এই প্রকল্প সম্পন্ন করে। প্রকল্পে রোহিঙ্গাদের জন্য বসবাসের জন্য ১২০টি ক্লাস্টার এবং ১২০টি শেলটার স্টেশন রয়েছে। ভাসান চরের ক্লাস্টার হাউজ ও শেল্টার স্টেশনগুলো ভূমি থেকে চার ফুট উঁচু করে কংক্রিটের ব্লক দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ক্লাস্টারে আছে ১২টি হাউজ। এখানে সব মিলিয়ে ১ হাজার ৪৪০টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ঘরে ১৬টি কক্ষ রয়েছে এবং প্রতিটি কক্ষে দুটো ডাবল বাঙ্কার বা দোতলা খাট আছে, যাতে একটি পরিবারের চারজন থাকতে পারে। পরিবারে সদস্য সংখ্যা চারজনের বেশি হলে তাদের জন্য দুটো কক্ষ বরাদ্দ করার ব্যবস্থা রয়েছে। জাতিসংঘের আদর্শ মান অনুযায়ী আবাসনের ক্ষেত্রে মাথাপিছু ৩৭ বর্গফুট জায়গা দরকার, এসব কক্ষে তার চেয়ে বেশি জায়গা রাখা হয়েছে। প্রতি ৮টি কক্ষের জন্য তিনটি টয়লেট এবং দু’টি গোসলখানা রয়েছে, নারী-পুরুষদের জন্য রয়েছে আলাদা গোসলখানা ও টয়লেট। রান্নার জন্য প্রতিটি পরিবারের জন্য একটি করে চুলার জায়গা বরাদ্দ করা আছে। সেখানে সিলিন্ডারে এলপিজি গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। রান্নায় গ্যাস সাশ্রয়ের জন্য একটা এনজিও বিশেষ বাক্সের ব্যবস্থা করছে। রান্নাঘর, গোসলখানা এবং টয়লেটে পানির সরবরাহ রয়েছে। প্রতিটি হাউজের ওপরে রয়েছে সৌর বিদ্যুতের প্যানেল।
প্রতিটি ক্লাস্টারের জন্য আছে একটি করে শেল্টার স্টেশন। ভাসানচরে বড় ধরনের ঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা মোকাবেলায় গত ১৭১ বছরের ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত তথ্য পর্যালোচনা করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করার জন্য ভাসানচরে ৫ তলা বিশিষ্ট ১২০টি শেল্টার স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে। ঘণ্টায় ২৬০ কিলোমিটার গতিবেগের ঘূর্ণিঝড় হলেও টিকে থাকতে সক্ষম এই শেলটার স্টেশন। ভাসান চরে কর্মরত ইউএনএইচসিআর ও আরআরআরসি’র প্রতিনিধি জানায়, কিছুদিন আগে সাইক্লোন মোখার সময় দুই ঘণ্টার মধ্যে ভাসান চরের সবাইকে সাইক্লোন শেল্টারে নেয়া হয়েছিল এবং তারা সবাই নিরাপদ ছিল, এটা ভাসান চরের জন্য একটা বড় অর্জন।
ভাসান চরে শিশুদের জন্য দুটি খেলার মাঠ, এতিমখানা, ডে-কেয়ার, সুপারশপ, সেলুন, মসজিদ ও বাজার আছে। সেসব বাজারে নোয়াখালী হাতিয়া ও অন্যান্য জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা এসে ব্যবসা করছে এবং প্রায় সব প্রয়োজনীয় জিনিস সেখানে পাওয়া যায়। প্রকল্প এলাকায় পুকুর এবং লেক কাটা হয়েছে। রোহিঙ্গারা এখানে মাছ ধরে এবং এখানে মাছের চাষ হচ্ছে। প্রতিটি ক্লাস্টারে ও ১০ ফুট গভীর একটি পুকুর আছে। এসব পুকুরের পানি গৃহস্থালির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিটি ক্লাস্টার একই আকৃতিতে বানানো হয়েছে, এখানকার সব ঘর দেখতে একই রকম। ঘরের পাশের অল্প ফাঁকা জায়গায় মহিলারা শাক সবজি চাষ করছে। প্রতিটি ঘরের সামনে ২০ থেকে ২৫ ফুট চওড়া পাকা রাস্তা রয়েছে। বাংলাদেশের সব গ্রামে এত সুন্দর মজবুত ও পরিচ্ছন্ন রাস্তা দেখা যায় না। প্রকল্পের ভেতরে পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেন এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কেন্দ্রীয় সংরক্ষণাগার আছে। এনজিওদের তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গারা সমস্ত আবর্জনা সেখানে এনে জমা করছে। এর ফলে এলাকা পরিচ্ছন্ন থাকছে এবং এই আবর্জনা থেকে জৈব সার তৈরি করে তা কৃষি জমিতে ব্যবহার করা হচ্ছে। ভাসান চরে ৪৩২ একর জমিতে রোহিঙ্গাদের আবাসন ও অন্যান্য স্থাপনা নির্মিত হয়েছে। ভবিষ্যতে প্রকল্পের সম্প্রসারণ ও বনায়নের জন্য বাঁধের ভেতর ৯১৮ একর এলাকা খালি রাখা হয়েছে।
ভাসান চরে দুটি ২০ শয্যার হাসপাতাল এবং চারটি কমিউনিটি ক্লিনিক আছে। প্রকল্প এলাকায় সরকারি কর্মকর্তা, জাতিসংঘ প্রতিনিধি, আরআরআরসি প্রতিনিধি, রেডক্রস, আন্তর্জাতিক এনজিও প্রতিনিধি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্যও আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের থাকার জন্য যেসব ঘর নির্মাণ করা হয়েছে, সেগুলো কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর তুলনায় অনেক টেকসই ও উন্নতমানের। কক্সবাজারের ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের ঘরগুলোতে বিদ্যুতের সরবরাহ না থাকলেও ভাসানচরে সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে আলোর ব্যবস্থা রয়েছে।
ভাসান চরে জোয়ার ও জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি থেকে নিরাপদ করতে ১৭০২ একর জমির চারপাশে ৯ ফুট উঁচু বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এই বাঁধ ১৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু করা হবে। ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা করার জন্য প্রায় তিন কিলোমিটার জুড়ে তীর রক্ষার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সমুদ্রের যেপাশ থেকে ঢেউ চরে আঘাত করে, সেই পাশেই শোর প্রোটেকশন দেয়া হয়েছে। শোর প্রোটেকশন থেকে ৫০০ মিটার ভেতরে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। অনেক শক্তিশালী ঝড় এই চরের উপর দিয়ে গেলেও মানুষের জীবন বিপন্ন হবে না।
১৩ হাজার একরের এই দ্বীপে সারা বছর সুপেয় পানি, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ, কৃষি জমি, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, দুটি হাসপাতাল, চারটি কমিউনিটি ক্লিনিক, মসজিদ, গুদামঘর, টেলিযোগাযোগ পরিষেবা, একটি পুলিশ স্টেশন, বিনোদন ও শিক্ষা কেন্দ্র, খেলার মাঠ এবং আরও অনেক কিছু রয়েছে। ভাসান চরে ডব্লিউএফপি খাদ্য সহযোগিতা দিচ্ছে, পাইলট প্রকল্প আকারে ই ভাউচারের মাধ্যমে এখন ৫ হাজার রোহিঙ্গাকে খাদ্য সহায়তা দেয়া হচ্ছে, ভবিষ্যতে সবাইকে এই সুবিধার আওতায় আনা হবে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলি থেকে রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে স্থানান্তরিত করা শুরু হয়। ভাসান চরে আসা রোহিঙ্গারা কক্সবাজারের চেয়ে নিরাপদ আর স্বস্তিতে আছে। স্বাস্থ্যসেবাসহ রোহিঙ্গাদের আধুনিক সুযোগ-সুবিধাগুলি রয়েছে যা বাংলাদেশের সব জায়গায় পাওয়া যাবে না।
রোহিঙ্গারা বর্তমানে ভাসান চরের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও কক্সবাজারের নিরাপত্তাহীনতা থেকে মুক্তির সুবাতাস হিসেবে দেখছে। ভোর থেকেই ভাসান চরে কর্ম চাঞ্চল্য শুরু হয়ে যায়। রোহিঙ্গাদের কেউ সাগরে কিংবা চরের ভেতরের পুকুর বা লেকে মাছ ধরতে যায়। কেউ ভ্যান কিংবা রিক্সা নিয়ে রাস্তায় বেড়িয়ে পড়ে। কেউ তাদের জন্য বরাদ্দ কৃষি জমিতে চাষ করতে চলে আসে। কিছু রোহিঙ্গা তাদের পশুদের চড়াতে বের হয়। এক সময়ে জাতিসংঘ ও অন্যান্য দাতা সংস্থা যে ভাসান চরের উপর তাদের আস্থা রাখতে পারেনি আজ সেখানেই নিরাপদে উন্নত পরিবেশে বসবাস করছে রোহিঙ্গারা, যা বাংলাদেশ সরকার ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের একটা গুরুত্বপূর্ণ অর্জন।
ভাসান চরে রোহিঙ্গারা এখন গবাদিপশু লালন-পালন, মাছ ধরা ও চাষাবাদের মতো জীবিকা নির্বাহের সুযোগ আছে। ভাসান চরে কাজ করা এনজিওগুলো সেলাই, পাটজাত পণ্য তৈরি, ব্লকের কাজ, স্কিন প্রিন্ট, সূচিকর্ম এবং আরও অন্যান্য ভোকেশনাল ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করেছে। এখানে পরিকল্পিতভাবে রোহিঙ্গাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, জীবিকার নিশ্চয়তা, মৌলিক অধিকার ও নিরাপদ আশ্রয় নিশ্চিত করা হচ্ছে। ভাসান চরের স্কুলগুলো এখন কলরবমুখর, শিশুরা সকাল বেলা সেখানে যাচ্ছে এবং সামনে তাদের কেন্দ্রীয়ভাবে পরীক্ষা নেয়া হবে পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য। ভাসান চরে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের ভাষায় পাঠ্যক্রম অনুসরণ, দক্ষতা বৃদ্ধি কার্যক্রম ও জীবিকা অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে। সবশেষে বলা যায় যে, পরিকল্পিতভাবে নির্মিত এক টুকরো বাংলাদেশ এই ভাসান চর, যা এখন রোহিঙ্গাদের নিরাপদ সাময়িক আশ্রয়।
লেখক: মিয়ানমার ও রোহিঙ্গাবিষয়ক গবেষক
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
বিষয় : year
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
![জিম্বাবুয়ে সফরে যাচ্ছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/pak-zim-f-20240706185408.jpg)
জিম্বাবুয়ে সফরে যাচ্ছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল
![তবু জার্মানিকে নিয়ে আশাবাদী বিদায়ী ক্রুস](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/kroos-f-20240706184837.jpg)
তবু জার্মানিকে নিয়ে আশাবাদী বিদায়ী ক্রুস
![ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় রিক্সা চালক নিহত](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/accwe-20240706183852.jpg)
ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় রিক্সা চালক নিহত
![নীলফামারী জেলায় বিপদসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তার পানি](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-144363-1720258101-20240706183708.jpg)
নীলফামারী জেলায় বিপদসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তার পানি
![টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিতে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে : প্রেসিডেন্ট](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-144376-1720267300-20240706183043.jpg)
টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিতে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে : প্রেসিডেন্ট
![বগুড়ায় যমুনার পানি বৃদ্ধি, ৩৮ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাশ বন্ধ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-144379-1720268095-20240706182610.jpg)
বগুড়ায় যমুনার পানি বৃদ্ধি, ৩৮ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাশ বন্ধ
![ধর্মঘট ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়লো কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/1720267883265-20240706181438.jpg)
ধর্মঘট ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়লো কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা
![ফ্রান্সে আগামীকাল নির্বাচন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-144346-1720254772-1-20240706180046.jpg)
ফ্রান্সে আগামীকাল নির্বাচন
![সন্তানদেরকে প্রযুক্তির খারাপ বিষয়গুলোর বর্জন শেখাতে হবে : খাদ্যমন্ত্রী](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-144372-1720266667-20240706175803.jpg)
সন্তানদেরকে প্রযুক্তির খারাপ বিষয়গুলোর বর্জন শেখাতে হবে : খাদ্যমন্ত্রী
![গাজায় ইসরাইলের আগ্রাসনের জেরে ইহুদি বিদ্বেষ বাড়ছে ইউরোপে](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/000-20240706174708.jpg)
গাজায় ইসরাইলের আগ্রাসনের জেরে ইহুদি বিদ্বেষ বাড়ছে ইউরোপে
![রেকর্ড তাপমাত্রায় ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানল](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-144341-1720253812-20240706173547.jpg)
রেকর্ড তাপমাত্রায় ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানল
![দোয়ারাবাজারে নিখোঁজের ৫ দিন পর লাশ উদ্ধার](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/news-image-30c2d7e2e9f87359155e9ab230f06cff1720245783-20240706173256.jpg)
দোয়ারাবাজারে নিখোঁজের ৫ দিন পর লাশ উদ্ধার
![ভারতের আসামে বন্যার পরিস্থিতি ভয়াবহ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-144365-1720259032-20240706173020.jpg)
ভারতের আসামে বন্যার পরিস্থিতি ভয়াবহ
![কঠোরভাবে খাল দখলমুক্ত করা হবে : ডিএসসিসি মেয়র](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/dura-06-07-24-01-20240706171549.jpg)
কঠোরভাবে খাল দখলমুক্ত করা হবে : ডিএসসিসি মেয়র
![ব্রিটেনে প্রথম মহিলা অর্থমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়লেন র্যাচেল রিভস](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/aa-20240706170040.jpg)
ব্রিটেনে প্রথম মহিলা অর্থমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়লেন র্যাচেল রিভস
![ইউকের বিজয়ী লেবার পার্টিকে বাংলাদেশ লেবার পার্টির অভিনন্দন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/7de081de-8122-48fe-9319-428f893a4837-20240706165708.jpg)
ইউকের বিজয়ী লেবার পার্টিকে বাংলাদেশ লেবার পার্টির অভিনন্দন
![চতুর্থ দিনের মতো শাহবাগ অবরোধ কোটাবিরোধীদের](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/1720262929744-20240706165406.jpg)
চতুর্থ দিনের মতো শাহবাগ অবরোধ কোটাবিরোধীদের
![বাঁশ ও কাঠের ভাঙা সাঁকোর ওপর সন্তান জন্ম দিলেন বিলকিছ!](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/1d646662c4f56af6f4f4e962e17b0a03dfb375b1ee171dca-20240706164728.jpg)
বাঁশ ও কাঠের ভাঙা সাঁকোর ওপর সন্তান জন্ম দিলেন বিলকিছ!
![শৈলকুপায় ২৫ কৃষকের চল্লিশ বিঘা জমির কলাগাছ কর্তন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/crop-damage-photo-06-0-20240706164129.jpg)
শৈলকুপায় ২৫ কৃষকের চল্লিশ বিঘা জমির কলাগাছ কর্তন
![সারা দেশে বন্যায় ১৫টি জেলার প্রায় ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি, নতুন দুঃসংবাদ দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রীর](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/download-2-20240706163718.jpg)
সারা দেশে বন্যায় ১৫টি জেলার প্রায় ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি, নতুন দুঃসংবাদ দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রীর