একাকী দু’জন
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম
সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়েছে। ছায়ারা পূর্বদিকে হেলতে হেলতে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে- কোনটা গম্বুজ বা গাছ-গাছালির- কোনটা দালানকোঠার-ইলেকট্রিক পিলারের- কোনটা ডবল ডেকারে বাদুরঝোলা অফিস ফেরতা বা বৈকালিক ভ্রমণ-বিলাসিনীর খোঁপার-মৃদু বাতাসে চঞ্চল আঁচলের। আকাশের নিঝঞ্ঝাট নীলে আপেলের আভা তরঙ্গ ভাঙছে। সূর্য-আকাশ-ছায়া আর বাতাসের যখন এরকম অবস্থা তখন ওরা দু’জন দু’দিকে থেকে এগিয়ে এল- হাঁটার ভঙ্গিতে বিশেষ তাড়া- বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরির ময়মনসিংহ সড়কের দিকের ভবন- যা পাবলিক লাইব্রেরি- তার সামনে পরস্পরকে অতিক্রম করতে গিয়ে থমকে দাঁড়ায় উভয়ে।
গেটের ভেতরে লনে সিগ্রেট আর ফুলের গন্ধ-ফিসফাস কথা-তর্জনীর মৃদু আলোড়ন। ওরা চোখে চোখ রাখে- তারপর গেট পেরিয়ে হাঁটতে থাকে- যে রকম করে না হাঁটলে তাকে আর হাঁটা বলা যায় না ঠিক সেই রকম। ওরা যে একত্রিত হলো অনির্ধারিতভাবে তার ছাপ কোথাও নেই। ওদের একজন সারাদিন অফিস করে এখন যাচ্ছিল টিউশনিতে আরেকজন অফিস থেকে বাড়ি ফিরছিল- বাড়ি ফিরে যার দম ফেলবার জো থাকে না। ওদের পা ফেলা আর পা তোলার ছাঁদটাই জানিয়ে দেয় এরকম পাশাপাশি হাঁটা অনেক দিনের অভ্যাস।
পরস্পরের মুখের দিকে তাকিয়ে ওরা মনে মনে বললÑ বুকের ভেতর স্মৃতি নামক পাখির ডানার শব্দ টের পাচ্ছিÑ চল শরিফ মিয়ার ওখানে একটু বসি আর এক কাপ লিকার চাÑ
শরিফ মিয়ার কেন্টিনে ঢুকেÑ মুখোমুখি নয় বসতে হয় পাশাপাশিÑ দিনভর এখানে চায়ের আড্ডা জমজমাট। ঈষৎ সোনালি রঙের চা এল। একজন পকেট থেকে চেপ্টে যাওয়া একটা সিগ্রেট বের করে ধরায়Ñ আরেকজন চায়ের কাপে আঙুল ঠেকিয়ে তাকাচ্ছে চারপাশেÑ স্মৃতি হাতড়ে হাতড়ে মিলিয়ে নিচ্ছে।
পাশের টেবিলে তুমুল তর্ক হচ্ছে সম্ভবত এক তরুণ কবির কবিতা নিয়ে। এ কাব্য-ঝড়ের সাথে তাল মিলিয়ে ওপাশে টাকমাথা এক ভদ্রলোক পিরিচে চায়ের কাপ ঠুকছেন। চায়ে শেষ চুমুক দিয়ে ওরা বেরিয়ে এল। গেটে এসে একটু থেমে ঘড়ি দেখে এবং পরস্পরের দিকে তাকায়Ñ একজনের টিউশনির সময় শেষÑ আরেকজনের বাসায় রোগীÑ পাঁচটায় ডাক্তার আসবে রুটিন চেক আপেÑ হয়তো এসেও গেছে এতক্ষণে। কাজেই এখন আর তাড়াহুড়ার কিছু নেইÑ ছ’মাস পরে ঘণ্টাখানেক সময় নিজেদের জন্য তারা দিতে পারেÑ খুব দ্রুত এই সব ভেবে-চিন্তে দীর্ঘাকৃতি ছায়া ফেলে ফেলে রেসকোর্সে ঢোকে।
এরকম একান্তে যেসব কথা বলা যায়Ñ যেসব খবর দেয়া যায়Ñ তেমন কোনো কথাÑ কোনো খবরই এতদিনে তরুণের মনে জমা হয়নি। সিগ্রেটের শেষ অংশটা ছুঁড়ে ফেলে দিল সে। ওদের সামনে এখন ঘাসÑ ঘাস ছাড়িয়ে গাছ-গাছালিÑ তারপর হাইকোর্টের সাদা গম্বুজÑ আকাশ আর এই সবের উপর রক্তিম আলো-বাতাসের ওড়াউড়ি।
তরুণ কথা বলছেÑ নিঃশব্দেÑ
Ñছ’মাস পরে তোমার সাথে দেখাÑ অথচ একই শহরে চলাফেরা করছি। এখন কি তোমার মনে পড়ছে না ছ’সাত বছর আগে দু’দিন দেখা না হলে বুকের ভেতর কী সব ঘটে যেত! পকেটে মা’র চিঠিÑ আগে চোখ বন্ধ করলে মা’র কণ্ঠ শুনতে পেতামÑ মা’র চিঠি পড়বার সময় মনে হতো যেন কানের কাছে মুখ নিয়ে মা মিষ্টি আদুরে গলায় কথা বলছেন। তুমি মা’র অনেক চিঠিই পড়েছÑ তখন মা’র কণ্ঠস্বরের সাথে তোমার কণ্ঠস্বর মিশে গিয়ে যে কী রকম হয়ে বাজত আমার কানে সে কথা তোমাকে কতবার বলেছি। আজকের চিঠিতে মা’র কণ্ঠস্বর একদম অচেনা লেগেছেÑ যেন অন্য কারও গলাÑ তোমাকে আমি পড়ে শোনাতে পারি এই চিঠি কিংবা বলতে পারিÑ মুক্তিযুদ্ধে স্বামীহারা বোনটা আত্মহত্যা করেছেÑ ছোট ভাইটি স্কুলে মাস্টারি করতÑ মুক্তিযুদ্ধে ছিলÑ এখন নিরুদ্দেশÑ লোকে বলেÑ সে নাকি আন্ডারগ্রাউন্ড পলিটিকসে জড়িয়ে পড়েছেÑ কোথায় আছে কে জানেÑ সবার ছোটটা কলেজে যায় নাকি জেলা শহরে মাস্তানি করছেÑ জানি না। তুমিই বল, এরপর মা’র কণ্ঠস্বর চিনতে পারা যায়! তুমি কি আমার চোখ-মুখে এসবের কোনো ছাপ দেখতে পাচ্ছ?
তারপর গাছ-গাছালির উপর দিয়ে কোনদিকে তাকিয়ে কি দেখছে এ তরুণ নিজেই তা বলতে পারে না। অপরজনÑ যার লাবণ্য আর উজ্জ্বল স্বাস্থ্যের উপর একটা ক্লান্তির প্রলেপÑ যৌবন ছাইচাপা আছে কি নেই বোঝা যায় নাÑ সে কথা বলছেÑ নিঃশব্দেÑ নিজের কাছেÑ
Ñছ’মাসে তোমার চোখে কতটুকু বিষাদ জমা হয়েছে তা আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিÑ ইতোমধ্যে আমার চোখেও অনেক আঁধার জমেছে। পঙ্গু বড় ভাই আজকাল আরও বেশি নির্জীব আর অসহায় হয়ে পড়েছেনÑ আড়াল পেলেই ঔষধ-পথ্য জানালা গলিয়ে বাইরে ছুঁড়ে মারেন। তোমাকে খবরটা জানান হয়নিÑ ভাবী ভাইয়াকে ডির্ভোস দিয়ে কাউকে বিয়ে করেছেÑ ছেলেমেয়ে দু’টার দিকে তাকান যায় না। আমার মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়াকে মুক্তিযুদ্ধ কী দিলÑ একেকবার তাই ভাবি। আর একটা খবর তুমি শুনেছ কি না জানি নাÑ ছোট ভাইটা হাইজ্যাক করতে গিয়ে ধরা পড়ে এখন জেলে। ভাইয়া সুযোগ পেলেই আমাকে বিয়ের কথা বলেন। বলেন, নিজে ছেলেমেয়ে নিয়ে গ্রামের বাড়ি চলে যাবেন। তখন আমি কী বলব বল! ছোটবেলায় মা-বাবাকে হারিয়ে যার উপর নির্ভর করে বড় হয়েছিÑ বেঁচে থেকেছি, তার যন্ত্রণাকাতর চোখমুখ আমাকে যে কী রকম অসহায় করে তোলে তা তোমাকে কী করে বুঝাব!
ওরা চারাগাছগুলো পার হয়ে মাঠের মাঝামাঝি পৌঁছে গেলÑ বিশাল এই মাঠ রেসকোর্সÑ ইদানিং উদ্যান হতে যাচ্ছেÑ কাঠের রেলিং-বিলীয়মান ঘোড়ার উজ্জ্বল পুচ্ছ-তীব্র বাতাসের পাক-সূর্য রশ্মিতে বিবর্ণ ঘাস-ঘোড়ার খুরের দাগে চন্দ্রালোকের ঝিলিমিলিÑ গণজমায়েত-অধিকার আদায়ের দৃপ্ত শপথÑ সর্বোপরি ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর সেই চির-জাগরূক ঐতিহাসিক ভাষণÑ এসবই স্মৃতির শিশির। কোথাও সূর্য-দীপ্ত ভোরÑ কোথাও দগদগে ঘায়ের মতÑ কোথাও ধোঁয়াটে শেষ গোধুলির আচ্ছন্নতা। এইসব ছাড়িয়ে দক্ষিণে পুকুরÑ রমনা কালিবাড়ি পেরিয়ে শাহবাজ খাঁ মসজিদ লাগোয়া তিন নেতার মাজার। সন্ধ্যার প্রাক্কালে সূর্যের শেষ ছটা লেগে ঝকমকিয়ে উঠছে ঘাসের সবুজ। চারপাশের শহরের সাথে একটা পাকাপোক্ত সীমারেখা টেনে দেবার মত ঔজ্জ্বল্য ফোয়ারার মত ফুটে আছেÑ চারাগাছগুলোর ডগডগে শাখায়-পাতায়ও।
ওরা দু’জন পাশাপাশি বসেÑ তারপর ঘাসের ডগা দিয়ে সময়ের শরীর চিরতে চিরতে নিজেদের দিকে মুখ ফেরাল। সেখানে একটা ধারণাতীত বিশাল মাঠে কিছু ঘঁষা-চলটাওঠা সময়ের টুকরা-টাকরি ছড়িয়ে আছেÑ তীক্ষè অনুসন্ধানে হয়তো পাওয়া যাবে সিকি পরিমাণ ভাঙা চাঁদ-দোল পরিমাণ সূর্য-একতিল নক্ষত্র-ফাটাছেঁড়া ঘুড়ির মতো টুকরা বিকেল-রাত্রির দুু’চার কণা জাগরণ-বাতাসের দুয়েক চাকতি প্রবাহ। ওরা দু’জন চুপচাপ আকাশের নীলে ঠেস দিয়ে বসে থাকেÑ যে রকম বসে থাকলে মূর্তিকে জীবন্ত বলে ভ্রম হয়। সারা বিশ্বের ভাস্করদের দৃষ্টি-প্রজ্ঞা-নৈপুণ্য একত্রিত করলেও যন্ত্রণাবিদ্ধ-স্বপ্ন-লাঞ্ছিত-পরিপার্শ্বের চাপে স্থির এরকম ভাস্কর্য গড়া সম্ভব নয়।
সন্ধ্যা নামছেÑ সারা মাঠে ঢুকছে শহরের গলিঘুঁজির আঁধারÑ এর মধ্যেই ঘন ছায়া হয়ে উঠেছে শিশু-কিশোর বৃক্ষাদি। তাদের মাঝখানে আলো-হাওয়া খেলার মত ফাঁকÑ পরস্পরের অনুচ্চারিত কথামালায় ওরা মনোযোগী হয়ে ওঠে।
তরুণÑ আমরা যৌবনেই ভুগছি বয়সী উদাসীনতায়। এতক্ষণে নিবিড় এই সবুজ-আশ্রিত ঘনায়মান অন্ধকারে ঘর বাঁধার কথা ভাবা এবং চুম্বনে চুম্বনে অধরোষ্ঠ থেকে ভালবাসার সুধা নিঙড়ে নিয়ে আসাই ছিল স্বাভাবিক। আগে কত রাত তোমার কথা ভাবতে ভাবতে জানালায় সূর্য উঠে গেছেÑ তোমাকে ভীষণভাবে মনে করতে পারতামÑ তোমার চোখ-নাকের দৃঢ়তা-ঠোঁটের কম্পন স্পষ্ট হয়ে উঠত। তোমার রমণীয় রহস্যাবলী খুলে ফেলার অদম্য আকাক্সক্ষা আমি ধরে রাখতে পারিনি। আজকাল বয়স কখনও কখনও তুমুল ঘণ্টাধ্বনি বাজিয়ে চলেÑ এই মাত্র পৃথিবীতে আসা শিশুর মত শুধু ককিয়ে উঠি। অথচ, এখনও কোন মাঝরাতে ঘুম ভেঙে গেলে সেসব স্মৃতির বাতাস আমাকে অগোছাল করে দেয়Ñ মুক্তিযুদ্ধের সময় এমবুসে কিংবা ক্যাম্পে আচমকা তোমার পেলব স্পর্শ ঠিক অনুভব করতে পারতাম!
তরুণীÑ কী আশ্চর্য! আমরা ত্রিশ পার হয়ে যাচ্ছিÑ আজ থেকে সাত/আট বছর আগে তোমার একটু ছোঁয়া-একটু হাত ধরার কথা মনে করে সারা রাত কেঁপে কেঁপে উঠেছি। অসহ্য আনন্দে শরীরের এখানে সেখানে খামছে ধরেছিÑ অথচ আজকাল কোনদিন মনেই হয় নাÑ ভাবি নাÑ হায়! তুমি শুধু আমার চোখ দেখলেÑ ঠোঁটের ঢেউ গুনলে আর আঙুলের ডগায় তোমার সাম্রাজ্য তুলে দিয়ে দীর্ঘ ছায়া ফেলে ফেলে শেষ বাসে মিরপুর চলে গেলে! তোমার আমার ভেতর গোপন আনন্দের অস্ফুট ধ্বনি কী আজকাল কোনদিন টের পাই আমরা? এইমাত্র একটা ঘাস ফড়িং ধরার ছলে আমি আরও সরে এসেছি তোমার কাছাকাছিÑ তোমার শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ কত স্বাভাবিক। আমার চুলে একটু কাঁপনও লাগছে না। হায়! কোথায় শরীরের ভেতর তিরতির মধুর যন্ত্রণার তোলপাড়?
তরুণ-তরুণী শূন্য দৃষ্টি মেলে দেখে যাচ্ছে বিশাল মাঠে নীলাভ অন্ধকারের ঢুকে-পড়া। কোন কথাই ওদের বলা হলো নাÑ আসলে মানুষের বুকের ভেতর কত কথা জীবন ভর থেকে যায়Ñ যা কোনদিনই বলা হয় না কিংবা কথা বলার জন্য কোন সুযোগই কাজে লাগান যায় না।
চারদিক থেকে অন্ধকার ওদের হাত-পায়ে লেপ্টে যাচ্ছেÑ কচি গাছ-বৃক্ষের ছায়া ঘন হতে হতে আঁধারে মিশতে লাগলÑ এখন আর ওদেরকে আলাদা করে চেনা যাবে নাÑ ওদের বিপরীতমুখী চলার মাঝখানেও থাকবে না কোন ফাঁক। শুধু বিপুল মিহি মখমলের মত উজ্জ্বল অন্ধকার ঠাসা থাকবেÑ সেই অন্ধকারের ভেতর হাত দিয়ে তারা পরস্পরকে স্পর্শ করতে পারবে! মূলত এরকম একটা ভাবনা ভেবেই হয়তো এই সময়টার জন্য অপেক্ষা করছিলÑ অথচ পরস্পরের চোখের দিকে তাকিয়ে তারা চমকে ওঠেÑ ওখানে এমন এক স্বপ্ন রক্তাপ্লুত, যা মুছে ফেলার মত কোন তুলি কিংবা আড়াল করার মত কোন অন্ধকার নেই।
তারপরও জীবনের অনিবার্য এক স্বপ্ন নিয়ে তরুণ এবং তরুণী ফের উথাল-পাতাল নগরীর অন্ধকার গর্ভে প্রবেশ করে!
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র বৈঠক, হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনা থাকবে
রামু সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত
এক সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল
নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা
আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি
দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন
'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ