ঢাকা   শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়

Daily Inqilab মাওলানা এম এ মান্নান

০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৭ এএম

আল্লাহপাক হলো পরম পরিপূর্ণ ও চূড়ান্ত এক অস্তিত্বমান সত্তা। তিনি সীমাহীন, অপরিমাণযোগ্য, অভাব ও সর্বপ্রকার দুর্বলতা মুক্ত। তিনি কোনো কিছুর মুখাপেক্ষী নন, তাঁর অস্তিত্ব অসীম, স্বাধীন ও বাধা-বন্ধনহীন। তিনি এক, অদ্বিতীয়।

যদি একাধিক আল্লাহ থাকত, তাহলে তাদের প্রত্যেকের বৈশিষ্ট্যের বিভিন্নতা থাকত। যার অর্থ প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু ত্রুটি ও দুর্বলতা থাকা ছিল স্বাভাবিক। কাজেই যে আল্লাহর মধ্যে ত্রুটি ও দুর্বলতা থাকবে তিনি কী করে আল্লাহ হতে পারেন?

১. ধরুন, যদি একাধিক আল্লাহ থাকত তাহলে প্রত্যেকেরই ক্ষমতা থাকত একটা নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে। অর্থাৎ প্রত্যেক আল্লাহই বিশেষ ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের অধিকারী হতেন। আল্লাহ হয়ে যেতেন সীমিত ও সীমাবদ্ধ। কেউই সর্বশক্তিমান, পরিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ হতেন না। আল্লাহপাকের প্রতি আমরা যে সকল বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী আরোপ করি। অর্থাৎ তিনি সর্বস্থানে বিরাজমান, সর্বশক্তিমান ও নিজ হতে অস্তিত্বমান। বহু আল্লাহর অস্তিত্ব এর সম্পূর্ণ বিপরীত।

২. যদি স্বাধীনভাবে এ বিশ্বকে দুই আল্লাহ পরিচালনা করার চেষ্টা করতেন, আর দুই আল্লাহ সমান ক্ষমতার অধিকারী হতেন তাহলে নিশ্চয়ই তাদের দুই হুকুম ও দুই ইচ্ছার ফল হয়ে দাঁড়াতো নৈরাজ্য ও বিশৃংখলা।

আল্লাহপাক বলেন: যদি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে আল্লাহ ছাড়া অন্যান্য উপাস্য থাকত, তবে উভয়ই ধ্বংস হয়ে যেত। অতএব, তারা যা বলে তা থেকে আরশের অধিপতি আল্লাহ পবিত্র। (সূরা আম্বিয়া-২২)।

অর্থাৎ নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে দুই আল্লাহ থাকলে উভয়ই সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী হবেন। এমতাবস্থায়, উভয়ের নির্দেশাবলী পৃথিবী ও আকাশে পূর্ণরূপে কার্যকর হওয়া উচিত। অভ্যাসগতভাবে এটা অসম্ভব যে, একজন যে নির্দেশ দেবে অন্যজনও সে নির্দেশ দেবে। একজন যা পছন্দ করবে অন্যজনও তাই পছন্দ করবে, এটা সম্ভব নয়। উভয়ের মধ্যে মাঝে মাঝে মতবিরোধ হওয়া অবশ্যম্ভাবী। আর যখনই দুই আল্লাহর নির্দেশাবলী বিভিন্নরূপ হবে, তখন এর ফলে এই পৃথিবী ও আকাশ ধ্বংস হওয়া ছাড়া গত্যন্তর ছিল না। কারণ, এক আল্লাহ চাইবেন এখন দিন হোক, অপর আল্লাহ চাইবেন এখন রাত্রি হোক। একজন চাইবেন বৃষ্টি হোক অন্যজন চাইবেন বৃষ্টি না হোক। এমতাবস্থায়, উভয়ের পরস্পর বিরোধী নির্দেশ কীভাবে কার্যকর হতো? একজন যদি পরাভূত হয়ে যায় তাহলে তো তিনি আর সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী থাকলেন না।

এখানে এতটুকুই বলতে পারি যে, যদি উভয়ই পরামর্শের অধীন হয় এবং একজন অন্যজনের পরামর্শ ছাড়া কোনো কাজ করতে না পারে তবে এতে প্রমাণিত হয়ে যায় যে, তাদের কেউ সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী নয় এবং কেউ স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। আর স্বয়ংসম্পূর্ণ না হয়ে আল্লাহ হওয়া যায় না।

৩. এই কাল্পনিক আল্লাহগণ চুক্তিবদ্ধ হতো, একে অন্যের সাথে পরামর্শ ও সহযোগিতার মুখাপেক্ষী হয়ে পড়ত। যা না হলে তারা অসহায় ও অক্ষম হয়ে পড়ত। অর্থাৎ তারা হতো দুর্বল, অক্ষম সত্তা এবং সাহায্য ও সহযোগীর মুখাপেক্ষী, অথচ আল্লাহকে অবশ্যই অসীম ক্ষমতার অধিকারী হতে হবে নতুবা তাদের পক্ষে বিশ্বসৃষ্টি ও পরিচালনা সম্ভব হবে না।

৪. এবার লক্ষ করুন সৃষ্টিজগতের দিকে। দেখতে পাবেন, এই সৃষ্টির মধ্যে কী বিস্ময়কর শৃংখলাবিন্যাস, ঐক্য ও সামঞ্জস্য। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পরমাণু থেকে ছায়াপথ পর্যন্ত প্রতিটি সৃষ্টি একের সাথে অন্যটি সংযুক্ত হয়ে কী সুন্দরভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। শত শত কোটি তারকা নিজ নিজ কক্ষপথে চলমান হওয়া সত্ত্বেও তাদের যাত্রাপথ এক ও অভিন্ন। একটি মাত্র মৌলনীতিতে তারা এক।

সুতরাং উপরোল্লিখিত ঘটনাগুলো কি প্রমাণ করে না যে, এই অতুলনীয় বিশ্ব একজন মাত্র আল্লাহরই সৃষ্টি। একটি একক ক্ষমতার উৎস হতে এর উৎপত্তি এবং সৃষ্টি জগতে এক ও একক আল্লাহর আদেশ ছাড়া আর কারো আদেশই প্রতিপালিত ও বাস্তবায়িত হয় না।
এবারে আল্লাহপাককে জানবার ও চিনবার জন্যে পবিত্র কুরআনে যে আয়াতগুলো অবতীর্ণ হয়েছে সেগুলো নিয়ে কিছু আলোচনা করা যাক। পবিত্র কুরআনের শিক্ষাসমূহের সবচাইতে বুনিয়াদী তত্ত্ব হচ্ছে একত্ববাদ।

আল্লাহপাক কতকগুলো আয়াতে মানুষ ও তার প্রকৃতির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে আল্লাহর অস্তিত্বকে নিশ্চিত করেন। যেমন- আল্লাহপাক বলেন: আর যদি তুমি তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর আসমান ও জমিনের স্রষ্টা কে? চন্দ্র ও সূর্যকে কে কর্মে নিয়োজিত করেছে? তবে তারা অবশ্যই বলবে ‘আল্লাহ’। তাহলে তারা কোথায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। (সূরা আনকাবুত-৬১)।
যদি আপনি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন, কে আকাশ থেকে বারিবর্ষণ করেন, অতঃপর তা দ্বারা মৃত্তিকাকে তার মতো হওয়ার পর সঞ্জীবিত করেন, তবে তারা অবশ্যই বলবে ‘আল্লাহ’। বলুন সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই। কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা বোঝে না। (সূরা আনকাবুত-৬৩)।

আপনি জিজ্ঞেস করুন। আসমান ও জমিন থেকে কে তোমাদেরকে রুজি দান করেন? কে তোমাদের চোখ ও কানের মালিক? কে জীবিতকে মৃতের ভিতর থেকে বের করেন? আর কেইবা মৃতকে জীবিতের মধ্য থেকে বের করেন? কে করেন কর্ম সম্পাদনের ব্যবস্থাপনা? তখন তারা বলে উঠবে ‘আল্লাহ’। তখন আপনি বলবেন তারপরও ভয় করছ না? অতএব, আল্লাহই তোমাদের প্রকৃত পালনকর্তা। আর সত্য প্রকাশের পরে কি রয়েছে গোমরাহী ছাড়া সুতরাং কোথায় ঘুরছ? (সূরা ইউনুছ ৩১-৩২)।

উপরোক্ত প্রশ্নগুলো কিন্তু সবই মুশরিকদের পক্ষ থেকে, অর্থাৎ আল্লাহপাকের অস্তিত্বে যাদের দৃঢ়প্রত্যয় নেই।

মানুষ যদি তার আত্মা ও বিবেকের মাধ্যমে আল্লাহপাককে বুঝতে না পারে, তাহলে যুক্তি-তর্ক দিয়ে তার মুখ বন্ধ করে দেয়া যেতে পারে। কিন্তু ঈমান আনার জন্যে তাকে তার বিবেকের নিকট প্রশ্ন করতে হবে। কুরআন পাক শুধু মানুষকে আমন্ত্রণ জানায় প্রকৃতির নিদের্শনাদির উপর গবেষণা করতে এবং গভীরভাবে অধ্যয়ন করতে এবং নিজের বিবেকের নিকট প্রশ্ন করতে যে, কে চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ, নক্ষত্রসহ এই বিশাল আসমান এত উচ্চতায় স্থাপন করেছেন? কে চন্দ্র-সূর্যকে বশীভূত করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে গতিশীল করে দিয়েছেন? সাগরের পানিকে কে দু’ভাগে ভাগ করে রেখেছেন? মিঠা পানি এবং লবণাক্ত পানি কখনও একত্র হয়ে যায় না। আবার লবণাক্ত পানি থেকে বাষ্পাকারে যা উত্থিত হয় তার মধ্যেও লবণ থাকে না। আল্লাহপাক বলেন: তোমরা যে পানি পান কর সে সম্পর্কে কি ভেবে দেখেছ? তোমরা তা মেঘ থেকে নামিয়ে আন, না আমি বর্ষণ করি? আমি ইচ্ছা করলে তাকে লবণাক্ত করে দিতে পারি ও অতঃপর কেন তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর না। (সূরা ওয়াকেয়া ৬৮-৭৯)।

পাখি বাতাসের ভিতর দিয়ে উচ্চাকাশে উড়ে বেড়ায়। বায়ুকে এমনভাবে সে ব্যবহার করে এবং তার মধ্যে গতির সঞ্চার করে, যার ফলে পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি তাকে মাটিতে টেনে ফেলে দিতে পারে না। বর্তমানে এই বাতাসকে ব্যবহার করে একটি প্লেন বিপুলসংখ্যক মানুষ নিয়ে একদেশ থেকে অন্য দেশে মুহূর্তের মধ্যে চলে যায়। বিজ্ঞান মানুষকে কত বিস্ময়কর ও আধুনিক সুবিধা প্রদান করেছে। এ সকল অদ্ভুত বিস্ময়কর কার্যকলাপ দেখে এবং নিজে এক প্রকৃতির অধিকারী হয়েও এসবের পিছে আল্লাহপাকের শক্তিশালী হাতকে চিনতে না পারা অত্যন্ত লজ্জাজনক। সত্য কথা হল, কেউ যদি এই বাস্তবতাকে মৌখিক স্বীকার নাও করে, নিঃসন্দেহে তার বিবেক আন্তরিকভাবে স্বীকার করতে বাধ্য। কুরআন যে সকল পন্থায় মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তার দুটি দৃষ্টান্ত পেশ করা হচ্ছে।

আল্লাহপাক বলেন: আল্লাহ, যিনি ঊর্ধ্বাকাশে স্থাপন করেছেন, আকাশমণ্ডলীকে স্তম্ভ ব্যতীত। তোমরা সেগুলো দেখ। অতঃপর তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন এবং সূর্য ও চন্দ্রকে কর্মে নিয়োজিত করেছেন, প্রত্যেকে নির্দিষ্ট সময় মোতাবেক আবর্তন করে। তিনি সকল বিষয় পরিচালনা করেন, নির্দেশনাসমূহ প্রকাশ করেন, যাতে তোমরা স্বীয় পালনকর্তার সাথে সাক্ষাত সম্বন্ধে নিশ্চিত বিশ্বাসী হও। (সূরা রা’দ-২)।
তোমরা কি দেখতে পাও না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিনের মধ্যে এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান। তিনিই চন্দ্র ও সূর্যকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন। এরা প্রত্যেকে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত নিজ নিজ গতিপথ অনুসরণ করে। আর তোমরা যা কিছুই কর না কেন আল্লাহ তার খবর রাখেন। (সূরা লুকমান-২৯)। (সংকলিত)


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আওয়ামী সিন্ডিকেট দমানো যায়নি
প্রশাসনিক সংস্কার সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ
জনশক্তি রফতানিতে কাক্সিক্ষত গতি বাড়েনি
পুনঃতদন্তের উদ্যোগ নেই
নাগরিক সেবায় দুই সিটির চ্যালেঞ্জ
আরও

আরও পড়ুন

১৭টি বছর শ্রমিকদলের নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতন করেছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা- কেন্দ্রীয় সভাপতি

১৭টি বছর শ্রমিকদলের নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতন করেছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা- কেন্দ্রীয় সভাপতি

বিএনপি যতই চাপ দিক, সংস্কারের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচন: উপদেষ্টা নাহিদ

বিএনপি যতই চাপ দিক, সংস্কারের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচন: উপদেষ্টা নাহিদ

ছয় বছর পর স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি পাকিস্তান

ছয় বছর পর স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি পাকিস্তান

তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে অনশনসহ কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের

তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে অনশনসহ কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের

টানা তিন সেঞ্চুরিতে তিলাকের বিশ্ব রেকর্ড

টানা তিন সেঞ্চুরিতে তিলাকের বিশ্ব রেকর্ড

সাময়িক বন্ধের পর খুললো যমুনা ফিউচার পার্ক

সাময়িক বন্ধের পর খুললো যমুনা ফিউচার পার্ক

জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা: জ্বালানি উপদেষ্টা

জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা: জ্বালানি উপদেষ্টা

গৌরনদীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকান ঘরে বাস নিহত-১ আহত-৬

গৌরনদীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকান ঘরে বাস নিহত-১ আহত-৬

কুড়িগ্রামের উলিপু‌রে ২ আ'লীগ নেতা গ্রেপ্তার

কুড়িগ্রামের উলিপু‌রে ২ আ'লীগ নেতা গ্রেপ্তার

লাওসে ভেজাল মদপানে ৬ বিদেশির মৃত্যু

লাওসে ভেজাল মদপানে ৬ বিদেশির মৃত্যু

না.গঞ্জে ডেঙ্গু পরীক্ষার টেস্ট কিট সংকট কে কেন্দ্র করে টেস্ট বাণিজ্যের অভিযোগ

না.গঞ্জে ডেঙ্গু পরীক্ষার টেস্ট কিট সংকট কে কেন্দ্র করে টেস্ট বাণিজ্যের অভিযোগ

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বড় ধরনের বিক্ষোভের প্রস্তুতি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বড় ধরনের বিক্ষোভের প্রস্তুতি

‘পতনের’ মুখে ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন

‘পতনের’ মুখে ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন

বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতির প্রদর্শনী

বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতির প্রদর্শনী

আগামীকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

আগামীকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ মার্চকে জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বান জানালেন মঈন খান

২ মার্চকে জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বান জানালেন মঈন খান

সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব নিয়ে যা বললেন বদিউল আলম

সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব নিয়ে যা বললেন বদিউল আলম

সিংগাইরে সাংবাদিক মামুনের বাবার ইন্তেকাল

সিংগাইরে সাংবাদিক মামুনের বাবার ইন্তেকাল

বিরামপুরে ধান-ক্ষেত থেকে হাত বাধা আদিবাসী দিনমজুর মহিলার লাশ উদ্ধার!

বিরামপুরে ধান-ক্ষেত থেকে হাত বাধা আদিবাসী দিনমজুর মহিলার লাশ উদ্ধার!