ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও কর্তৃত্ববাদ

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নীতি, আদর্শ ও দর্শন সম্পর্কে অনেকেরই ভিন্নমত থাকতে পারে। আর থাকাটাই স্বাভাবিক। কারণ, সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু এ কথা স্বীকার করতেই হবে যে, শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন তখন তার বক্তব্যে কংক্রিট কিছু তথ্য পাওয়া যায়। এসব তথ্য নিয়েও হয়তো ভিন্নমত থাকতে পারে। কিন্তু যতবার তিনি স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেছেন, প্রতিবারই তিনি কিছু না কিছু নতুন তথ্য দিয়েছেন। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বাপর নিয়ে গবেষণা করেন বা পড়াশোনা করেন তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এসব তথ্য থেকে কিছু ঋড়ড়ফ ভড়ৎ ঃযড়ঁমযঃ. অর্থাৎ লেখার জন্য রসদ পান। প্রতিবারের মতো এবারও ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভাষণের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে শেখ হাসিনা নতুন কিছু তথ্য দিয়েছেন। সেই তথ্যগুলো আমি প্রথমে আপনাদের সামনে পরিবেশন করবো। তারপর স্থান সংকুলান হলে সে সম্পর্কে গঠনমূলক আলোচনা করা যেতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাধারে যেমন স্বাধীনতার জন্য জাতিকে প্রস্তুত করেন তেমনি তাঁকে যেন বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে চিহ্নিত হতে না হয় এবং জনগণ তৎক্ষণাৎ যেন পাকিস্তানি বাহিনীর সরাসরি আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত না হয় সে ব্যাপারেও প্রজ্ঞার পরিচয় দেন। শেখ হাসিনার এই মন্তব্য বা বক্তব্যের সাথে আমি দ্বিমত পোষণ করি না। আওয়ামী লীগের বিরোধীরা মনে করেন যে, শেখ মুজিব সেদিন সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা না করে ঘুরিয়ে বললেন কেন? আমার ব্যক্তিগত অভিমত এই যে, শেখ মুজিব স্বাধীনতার কথা সরাসরি ঘোষণা না দিয়ে নিজেকে একজন মাস্টার স্ট্র্যাটেজিস্ট হিসেবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর একই ধরনের প্রশ্ন বিশ^বিখ্যাত সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট তাকে (শেখ মুজিবকে) করেছিলেন। তিনি উত্তরে বলেছিলেন যে, আমি চেয়েছিলাম, পাকিস্তানীরা প্রথমে আমাদেরকে আক্রমণ করুক। তখন আমরা পাল্টা আঘাত করবো। কারণ, শেখ মুজিব যদি সেদিন লক্ষ লক্ষ মানুষের মাঝে স্বাধীনতা ঘোষণা করতেন তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে সামরিক বাহিনী জনতার ওপর আঘাত করতো। তারা বলতো যে, শেখ মুজিব বিচ্ছিন্নতাবাদী। তখনও যেমন, এখনও তেমন বিচ্ছিন্নতাবাদকে আন্তর্জাতিকভাবে কোনো সমর্থন দেওয়া হয় না। আক্রমণটা পাকিস্তান আগে করেছিল। ২৫ মার্চ রাতেই শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করে এবং পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে গিয়ে। তার বিচারও হয়েছিল। কিন্তু আমেরিকা দৃঢ়ভাবে হস্তক্ষেপ করে এবং পাকিস্তানকে সতর্ক করে দেয় যে, শেখ মুজিবের যেন প্রাণহানি না ঘটে। এটিই ছিল তখন আন্তর্জাতিক অবস্থান।

শেখ হাসিনা বলেন, এখনো মনে আছে আমার, সেই সময় আমাদের ছাত্র নেতারা-আব্দুর রাজ্জাক, সিরাজুল আলম খান তারা সবাই এসেছেন। এসে বলছেন, লিডার, কাল স্বাধীনতার ঘোষণা দিতেই হবে, না দিলে চলবে না। মানুষ সেটাই চায়। প্রধানমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে স্মৃতিচারণ করে বলেন, আব্বা দুই হাত দুই নেতার কাঁধে রেখে বললেন, সিরাজ, লিডার শ্যুড লিড দা ল্যাড, ল্যাড শুড নট লিড দ্যা লিডার। এই যে শেখ মুজিব বলেন যে, দ্য লিডার শ্যুড লিড, এটি ছিল একটি স্টেটসম্যানসুলভ উক্তি।

ঐসময়কার কথা যাদের মনে আছে তারা জানেন যে, ৭ মার্চের আগে ছাত্র নেতারা অত্যন্ত প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন। এদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলেন মরহুম সিরাজুল আলম খান। তিনি, আ স ম আব্দুর রব প্রমুখ ছাত্র নেতা শেখ মুজিবকে প্রচন্ড চাপ দিচ্ছিলেন স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য। কিন্তু শেখ মুজিব সেটি করেননি।

যখন ছাত্র নেতারা আগের দিন (৬ মার্চ ১৯৭১) স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য শেখ মুজিবকে চাপ দিচ্ছিলেন তখনকার ঘটনা শেখ হাসিনা বর্ণনা করেছেন এভাবে, আমি, রেহানা ও মা সেখানে ছিলাম। আমি বাবার মাথার কাছে বসে মাথায় হাত বোলাচ্ছিলাম। মা কাছে এসে মোড়া টেনে বসে বললেন, তোমাকে কয়েকটা কথা বলতে চাই, ‘অনেকে অনেক কথা বলবে। তোমার কারো কথা শোনার দরকার নেই। তাঁর অনেক কথার মধ্যে এটাই মূল কথা ছিল। এদেশের মানুষের জন্য তুমি সারাজীবন সংগ্রাম করেছ, তাই, তুমি জানো তোমাকে কী বলতে হবে। তোমার মনে যে কথা আসবে, তুমি শুধু সেই কথা বলবে। আর কোন কথা নয়।’
॥দুই॥

শেখ হাসিনা আলোচ্য বক্তব্যে বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকেই তিনি (বঙ্গবন্ধু) সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আর পরাধীন থাকা যাবে না। বাঙালি জাতিকে রাজনৈতিক অর্থনৈতিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক মুক্তি দিতে হবে। এ চিন্তা থেকেই তিনি ধাপে ধাপে এদেশের মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন স্বাধীনতার চেতনায়। প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে। তারই একটি অংশ হচ্ছে ৭ মার্চ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনের আগে ৬৯ সালের অক্টোবর মাসে আমার বাবা লন্ডনে গিয়েছিলেন। লন্ডনে থাকার সময় ওইখানে টরকি নামক একটি জায়গা সমুদ্র সৈকত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের নিয়ে সেখানে চলে যান কিছু আলোচনা করার জন্য। ফেরার পথে সেখানে কিছু মডেল ভিলেজ, সেই মডেল ভিলেজগুলো দেখেন। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনি এ বাড়িঘর কেন দেখেন। আমাকে বলেছিলেন, বুঝলি না আমাদের দেশ একদিন স্বাধীন হবে, আমাদের প্রত্যেকটা গ্রামকে এভাবে সুন্দরভাবে সাজাবো। শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতা হঠাৎ করে আসেনি দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার মধ্যে ছিল। তিনি সেটা তখনো বলেননি। তিনি কাজ করে গেছেন জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে।

ভাষা আন্দোলন থেকেই শেখ মুজিব সাবেক পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করছিলেন, শেখ হাসিনার এই উক্তির ব্যাপারে একাধিক মহলের মতদ্বৈধতা রয়েছে। এখন ৯০ বছর বয়সী প্রবীণ বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক ও রাজনীতিবিদ বদরুদ্দিন ওমর তার একাধিক লেখায় প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য প্রত্যাখান করেছেন। এ ব্যাপারে আমাদের কোনো মন্তব্য নাই। কারণ, রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন হয়েছিল ৭১ বছর আগে। এটি নিয়ে সুস্পষ্ট কোনো মন্তব্য দেওয়া সম্ভব নয়। একমাত্র শেখ মুজিব নিজেই সেটা দিতে পারতেন।
বক্তব্যের আরেক স্থানে শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, দেশের স্বাধীনতার কথা আপনি কখন থেকে চিন্তা করেন? তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ১৯৪৮ সালে যখন মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার পাকিস্তানিরা কেড়ে নিয়েছিল সে দিন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ওদের সঙ্গে আর থাকবো না। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু ৫৪ সালে নির্বাচনও করেছেন, ৫৬ সালে তিনি জাতীয় পরিষদে ছিলেন। নিয়ম মেনেই কিন্তু এগিয়ে গেছেন একটি লক্ষ্য স্থির রেখে। যেটা কখনও তিনি মুখে উচ্চারণ করেননি। কিন্তু একটি জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করা বা তাদের সংগঠিত করা, ঐক্যবদ্ধ করা এটা একটি কঠিন কাজ ছিল। সেই কঠিন কাজ তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে করে যান।

একথা ঠিক যে, শেখ মুজিব যে ১৯৪৮ সাল থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য কাজ করে যাচ্ছিলেন সেই কথাটি শেখ হাসিনা কনসিসটেন্টলি বলে যাচ্ছেন। বিএনপি সে কথা মোটেই স্বীকার করেনি এবং আজও করে না।

॥তিন॥
বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারের ঘটনা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, আইয়ুব খান কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে সব নেতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকেও বৈঠকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। সেদিন সিদ্ধান্তটা নেওয়া কঠিন ছিল। দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমাদের আওয়ামী লীগের অনেক বড় বড় নেতা কিন্তু সাময়িক মুক্তি নিয়ে ওই আইয়ুব খানের সঙ্গে বৈঠকে বসার পক্ষে ছিলেন। তারা সেদিন সেনানিবাসের বন্দিখানার ভেতরে যান। আমার বাবাকে বোঝাতে চেষ্টা করেন, আপনার যাওয়া উচিত। বিমান রেডি তেজগাঁও এয়ারপোর্টে, নাসির নামে একজনের নেতৃত্বে গাড়ি রেডি রয়েছে। আর সেই নেতারা কারা ছিলেন? সব নেতাই ছিলেন। আমাদের তাজউদ্দীন সাহেব, মোমেন সাহেব, ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম থেকে শুরু করে মানিক মিয়া সকলেই সেখানে কিন্তু উপস্থিত ছিলেন। এ প্রসঙ্গে বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের দূরদর্শিতায় বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি ও আইয়ুব খানের সঙ্গে বৈঠকের পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়ে যায় জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, পরিস্থিতি বুঝতে পেরে আমার মা প্যারোলে মুক্তির প্রস্তাবে সম্মত না হওয়ার বার্তা দিয়ে আমাকে পাঠালেন। আমি গিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বাবার কাছে সেই বার্তা দেওয়ার পর বঙ্গবন্ধু প্যারোলে মুক্তি ও বৈঠকে বসার প্রস্তাবে রাজি হননি। এরপর গণঅভ্যুত্থানে আইয়ুব খানের পতন ঘটে।

প্যারোলে মুক্তি নিয়ে আইয়ুব খানের গোল টেবিল বৈঠকে যোগদান সম্পর্কে শেখ হাসিনা যা বলেছেন সেটি সঠিক বলে মনে হয়। কারণ, সিরাজুল আলম খানও তার বইয়ে বলেছেন যে, বেগম মুজিবের কারণেই শেখ মুজিব প্যারোলে মুক্তি গ্রহণ করেননি। তখন আইয়ুব খান বাধ্য হয়ে তাকে কারামুক্ত করেন এবং মুক্ত মানব হিসেবে শেখ মুজিব পশ্চিম পাকিস্তানে গোল টেবিল বৈঠকে যোগদান করেন।

॥চার॥
শেখ মুজিব স্পষ্ট হৃদয়ঙ্গম করেছিলেন যে, পাকিস্তান টিকবে না। এটি আমরা অর্থাৎ বাংলাদেশীরাই শুধু বলিনি, বলেছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানেরও এক শ্রেণির নেতা। পাকিস্তান বিমানবাহিনীর সাবেক প্রধান মরহুম এয়ার মার্শাল আজগর খান একটি পুস্তক লিখেছেন। পুস্তকটির নাম, Generals
in Politics. এই পুস্তকের এক স্থানে তিনি লিখেছেন, He [Mujib] was certain that
Yahya Khan had already made up his
mind not to hand over power and that
he would use the army to crush the
East Pakistanis.
… I asked Mujib-ur Rahman
[Mujibur Rahman] what scenario he
visualised and how the stalemate
could be broken. He replied that
the situation was very clear. Yahya
Khan would come to Dacca [Dhaka]
first, followed by MM Ahmed [head
of the Planning Commission], who
would be followed by Bhutto. Yahya
Khan would then order military
action and that would be the end of
Pakistan. [Mohammad Asghar Khan,
Generals in Politics: Pakistan 1958-
1982, UPL, 1983, pp.29-30]

বাংলা অনুবাদ: তিনি (মুজিব) নিশ্চিত ছিলেন যে, ইয়াহিয়া খান মনস্থির করে ফেলেছেন যে, তিনি ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন না। তিনি পূর্ব পাকিস্তানকে ধ্বংস করার জন্য সেনা বাহিনীকে ব্যবহার করবেন।

আমি (এয়ার মার্শাল আজগর খান) শেখ মুজিবকে প্রশ্ন করেছিলাম যে, তিনি ভবিষ্যৎকে কিভাবে দেখছেন এবং কিভাবে এই অচলাবস্থার নিরসন করা যায়। উত্তরে শেখ মুজিব বলেন, পরিস্থিতি অত্যন্ত পরিষ্কার। ইয়াহিয়া খান প্রথমে ঢাকা আসবেন। তারপর তার অনুগামী হবেন প্ল্যানিং কমিশনের প্রধান এম এম আহমদ। তারপর জেড এ ভুট্টো। এরপর ইয়াহিয়া খান সেনাবাহিনীকে অ্যাকশনের জন্য নির্দেশ দেবেন। আর সেটাই হবে পাকিস্তানের সমাপ্তি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসকে তার সঠিক পথে বসাতে হবে। স্বাধীনতা তো পাওয়া গেল। শেখ মুজিবের আন্দোলনের প্রথম অংশ বাস্তবায়িত হলো। দ্বিতীয় এবং প্রধান অংশ ছিল স্বাধীন বাংলাদেশে অবাধ ও নির্ভেজাল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং আইনের শাসন কায়েম। তার কী হলো? গণতন্ত্র প্রথমে দলীয় কর্তৃত্ববাদ এবং তারপর ব্যক্তি কর্তৃত্ববাদে রূপান্তরিত হলো কেন?

[email protected]


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আওয়ামী সিন্ডিকেট দমানো যায়নি
প্রশাসনিক সংস্কার সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ
জনশক্তি রফতানিতে কাক্সিক্ষত গতি বাড়েনি
পুনঃতদন্তের উদ্যোগ নেই
নাগরিক সেবায় দুই সিটির চ্যালেঞ্জ
আরও

আরও পড়ুন

রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য

রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য

বড়কে মান্য করুন, বৃদ্ধকে সম্মান করুন-১

বড়কে মান্য করুন, বৃদ্ধকে সম্মান করুন-১

সম্রাট জাহাঙ্গীর : রূপান্তরের বাদশাহী-৩

সম্রাট জাহাঙ্গীর : রূপান্তরের বাদশাহী-৩

বেগম খালেদা জিয়াকে পেয়ে সেনাকুঞ্জ গর্বিত : প্রধান উপদেষ্টা

বেগম খালেদা জিয়াকে পেয়ে সেনাকুঞ্জ গর্বিত : প্রধান উপদেষ্টা

এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া : যার হাসিতে হেসে উঠেছে বাংলাদেশ

এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া : যার হাসিতে হেসে উঠেছে বাংলাদেশ

নতুন জেনারেশনের চিন্তা-চেতনা সবাইকে বুঝতে হবে : এ এম এম বাহাউদ্দীন

নতুন জেনারেশনের চিন্তা-চেতনা সবাইকে বুঝতে হবে : এ এম এম বাহাউদ্দীন

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন : প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন : প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন

পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে

পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত : মির্জা ফখরুল

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত : মির্জা ফখরুল

পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মিলার :  বাংলাদেশে মানবাধিকার বহাল থাকবে এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা

পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মিলার :  বাংলাদেশে মানবাধিকার বহাল থাকবে এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পরামর্শক নিয়োগ পেলেন টবি ক্যাডম্যান

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পরামর্শক নিয়োগ পেলেন টবি ক্যাডম্যান

হাইকোর্টের অভিমত :  কুরআন অবমাননা ও মহানবীকে কট‚ক্তির শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান করতে পারে সংসদ

হাইকোর্টের অভিমত :  কুরআন অবমাননা ও মহানবীকে কট‚ক্তির শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান করতে পারে সংসদ

জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ আছে : সিপিডি

জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ আছে : সিপিডি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল : খুনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল : খুনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না

বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে যারা অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির সুপারিশ : সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে যারা অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির সুপারিশ : সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা

ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা

এডিস মশার ভয়াবহ রূপ : একদিনে ডেঙ্গুতে আরো ৯ জনের মৃত্যু

এডিস মশার ভয়াবহ রূপ : একদিনে ডেঙ্গুতে আরো ৯ জনের মৃত্যু

ব্যবসায়ীরা হতাশ : বাংলাদেশিদের ভিসা না দিয়ে উল্টো বিপাকে ভারত!

ব্যবসায়ীরা হতাশ : বাংলাদেশিদের ভিসা না দিয়ে উল্টো বিপাকে ভারত!

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা