বিশ্বসাহিত্যে ঈদ

Daily Inqilab সায়ীদ আবুবকর

০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম

মানবজীবনে উৎসবের গুরুত্ব অপরিসীম। দৈনন্দিন জীবনের এক ঘেয়েমি তাকে ক্লান্ত, শ্রান্ত ও নির্জীব করে তোলে। উৎসব তার জীবনে এনে দেয় সজীবতা, উৎফুল্লতা ও চাঞ্চল্য। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহে হঠাৎ এক পশলা বৃষ্টি যেমন আনন্দের বন্যা বইয়ে দেয় সমস্ত জীবের শরীরে ও অন্তরে, তেমনি উৎসব শৃঙ্খলায় বন্দী মানুষের পার্থিবজীবনে এনে দেয় অপার্থিব মুক্তি ও স্বস্তির আনন্দ। উৎসবের স্পর্শে ঝর্ণার মতো নৃত্যের জীবন ফিরে পায় জগতের মানুষ। এজন্যে সব দেশে, সব ধর্মে, সব জাতির মধ্যে উৎসবের এত কদর, উৎসব নিয়ে সবার এত মাথাব্যথা। ঈদও মুসলমানদের এমনই এক উৎসব। বছরের দুটো ঈদ, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা, মুসলিম জাতির জীবনে সৃষ্টি করে ব্যাপক উদ্দীপনা, উৎসাহ ও আবেগ। এ দুই উৎসবের আনন্দ উদযাপন প্রত্যেক মুসলমানের জন্য এতই তাৎপর্যপূর্ণ যে, এদিনগুলোতে রোযা রাখাকেও পর্যন্ত হারাম করে দেওয়া হয়েছে।

সাহিত্যে ঈদের উপস্থিতি প্রাচীনকাল থেকেই লক্ষণীয়। পৃথিবীর নানা দেশে নানা ভাষায় যত না বেশি রচিত হয়েছে ঈদের কবিতা, তার চেয়ে বেশি রচিত হয়েছে ঈদের গান। বাংলা ভাষায় নজরুলের এক গানই তো কোটি কোটি বাংলা ভাষী মুসলমানকে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত প্রায় এক শতাব্দীকাল ধরে মাতিয়ে রেখেছে ঈদউৎসবের উত্তাল আনন্দে। সুরসম্রাট আব্বাস উদ্দীন আহমদের কণ্ঠে ১৯৩০ সালের প্রথম দিকে গ্রামোফোন রেকর্ডে প্রথম গীত হওয়ার পর থেকে নজরুলের ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ গানটি আনন্দের ফোয়ারা বইয়ে দিয়ে চলেছে কেবল ঈদের দিনেই নয়, প্রতিদিন প্রতিক্ষণ সমস্ত বাঙালির মনে। যেমন এর সুর, তেমন এর কথা। এ গানের সুর ও কথার আবেদন এত ব্যাপক যে, অন্য ধর্মের লোকদেরকেও এ আহ্বান জানিয়ে যায় ঈদের আনন্দকে সমানভাবে উপভোগ করার।

ও মন রমজানের ঐ রোযার শেষে এলো খুশির ঈদ।
আপনাকে তুই বিলিয়ে দে, শোন্ আসমানী তাকিদ।।
তোর সোনাদানা বালাখানা সব রাহে ইল্লাল্লাহ
দে যাকাত মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙাইতে নিদ।।
আজ পড়বি ঈদের নামাজ রে মন সেই সে ঈদগাহে
যে-ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছে শহীদ।।
আজ ভুলে যা তোর দোস্ত দুশমন, হাত মেলা হাতে
তোর প্রেম দিয়ে কর বিশ্ব নিখিল ইসলামে মুরিদ।।
যারা জীবন ভরে রাখছে রোযা, নিত্য উপবাসী
সেই গরীব ইয়াতিম মিসকিনে দে যা কিছু মুকিদ।।

নজরুলের গানের মতোই আরববিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় ঈদের গান হলো উম্মে কুলসুমের ‘ইয়া লাইলাতেল ঈদ’। আরবি ভাষার এক জাদুকরী শিল্পী উম্মে কুলসুম, যিনি একটানা পঞ্চাশ বছর সুরের ইন্দ্রজালে বিমোহিত করে রাখেন আরববিশ্বের এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত সমস্ত আরববাসীকে। মিশরীয় এ শিল্পীর জন্ম ১৯০৪ সালে, মৃত্যু ১৯৭৫। তাঁর সঙ্গীতের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, কোরানের তারতিলের সাথে সমন্বয় করে তিনি এক নতুনধারার সুরব্যঞ্জনা সৃষ্টি করেছেন তাঁর সঙ্গীতে, যা বছরের পর বছর ধরে আজও মোহাবিষ্ট করে রেখেছে সমগ্র আরবজাহানকে। তাঁর গানের ভিতরে আছে স্বদেশ, স্বধর্ম ও স্বসংস্কৃতি। বাস্তবিকই কোনো কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী স্বদেশ ও নিজস্ব ধর্ম-সংস্কৃতি নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে থেকে কখনও কোনো জাতির কাছে বরেণ্য হতে পারেন না। উম্মে কুলসুমের ঈদের এ গানটি কথায় ও সুরে অদ্বিতীয়। তার উপর কুলসুমের জাদুময়ী কণ্ঠ পেয়ে এটি হয়ে উঠেছে গানের জগতের এক আশ্চর্য তাজমহল।

হে ঈদের রাত, তুমি আমাদেরকে করেছো আনন্দে উদ্বেলিত
আর চাঙ্গা করেছো আশাকে।
হে ঈদ, তোমার বাঁকা চাঁদ উদিত হয়েছে আমাদের চোখের সামনে।
এটা আমাদেরকে ভরে দিয়েছে খুশিতে এবং আমরা আনন্দে গান গেয়ে উঠলাম
আর বলে উঠলাম, আমাদের সৌভাগ্য নেমে আসবে হে ঈদের রাত
তোমার আগমনে।
তুমি ফিরিয়ে এনেছো আমাদের সব ঘনিষ্ট বন্ধুকে আমাদের কাছে;
পানের পেয়ালা পৌছে গেছে সঙ্গীদের হাতে হাতে
এবং পাখিরা গাছে গাছে জুড়ে দেছে গান
প্রভাতে তোমাকে সম্ভাষণ জানানোর জন্যে, হে ঈদের রাত।
বাতাস লেগেছে আমার প্রিয়তমের জাহাজের পালে;
আমার হৃদয় তাই উড়াল দিয়েছে উত্তাল বাতাসে;
তাকে বলো, হে আমার প্রিয়, যেন ঘুম না আসে চোখে, কেবল হয়েছে রাত
তাছাড়া ঘুমকে হারাম করা হয়েছে ঈদের এ রাতে।
হে নীলনদ, তোমার পানি কত মিষ্টি
তুমি ছড়িয়ে দাও আলো আমাদের সব শস্যের খেতে;
তুমি বেঁচে থাকো আর দীর্ঘজীবী হও হে নীলনদ
আর উপভোগ করো অজস্র ঈদের রাত।

এ গানের বিশেষত্ব হলো, এতে যেমন আছে আত্মিক জাগরণের উন্মাদনা, তেমনি আছে প্রণয়ের আবেশ ও স্বদেশের স্তুতি। কলসুমের এ গান যার কুর্ণকুহরে প্রবেশ করেছে একবার, তার হৃদয় অবশ্যই পড়ে গেছে এর প্রেমে; এর কথা সে আর ভুলতে পারবে না কখনও।
ফারসি ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি মাওলানা জালালউদ্দীন রুমী। মূলত ছিলেন অলি-আউলিয়া। তাঁর পীর শামস তাবরেজের অন্তর্ধানের পর তাঁর ভিতর যে বিরহের অনল জ্বলে ওঠে তা তাঁকে বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি বানিয়ে ছাড়ে। তাঁর মসনবী সারা পৃথিবীতে আজও সর্বাধিক পঠিত ও সবচেয়ে জনপ্রিয়। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমস্ত মানুষকে তাঁর কাব্যগ্রন্থটি উপহার দিয়ে যাচ্ছে শিল্পের সীমাহীন আনন্দ ও আত্মার সমৃদ্ধি। কবি রুমীর ঈদের কবিতা পাওয়া না গেলেও তাঁর রয়েছে হৃদয়স্পর্শী রোজার কবিতা; তিনি রমজান মাস নিয়ে রচনা করে গেছেন অমর পঙক্তি। রুমী প্রিয়তমাকে সম্বোধন করে বলছেন:

হে চাঁদমুখ প্রিয়তমা,
রোজার মাস এসে গেছে
টেবিল ঢেকে ফ্যালো
এবং খুলে দাও প্রশংসার পথ।
উপবাসের মাস এসে গেছে,
সম্রাটের ব্যানার এসে হাজির;
তোমার হাতকে গুটিয়ে নাও খাদ্য থেকে,
আত্মার টেবিল এসে হাজির।
আত্মা মুক্ত হয়ে গেছে বিচ্ছিন্নতা থেকে
এবং বেঁধে ফেলেছে প্রকৃতির হাত;
ভুলের হৃদয় পরাজিত হয়ে গেছে,
এসে গেছে বিশ্বাসের সৈন্যরা।
উপবাসই আমাদের কুরবানি,
এটাই আমাদের আত্মার প্রাণ;
এসো আমরা শরীরকে কুরবানি দেই
যেহেতু আত্মা এসেছে অতিথি হয়ে।
ধৈর্য হলো মিষ্টি মেঘ,
এখান থেকে বর্ষিত হয় জ্ঞান;
কারণ এটা এমনই এক ধৈর্যের মাস
যে-মাসে কোরান অবতীর্ণ হয়েছিল।
তোমার হাত ধুয়ে ফ্যালো, ধুয়ে ফ্যালো মুখ,
তুমি খেয়োও না, কথাও বোলো না;
সেই কথা খোঁজো এবং খোঁজো সেই আহার
যা এসেছে নিরবতা পালনকারীদের কাছে।

উর্দু সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি আল্লামা ইকবাল। ইকবালকে একবার অনুরোধ করা হয় ঈদ নিয়ে একটি কবিতা লেখার জন্য। এ অনুরোধের প্রেক্ষাপটে তিনি ‘বাঙ-ই-দ্রা:১২৭’ কবিতায় তুলে ধরেন ঈদ নিয়ে তাঁর আশ্চর্য সুন্দর বৈপ্লবিক অনুভূতি:
চলে গেছে বসন্তকাল, আমি যার অনুরাগী;
বাগানের পাখিদের উচিত নয় আমাকে পদদলিত করে যাওয়া
আমিই হলাম তাদের নিজস্ব বাসার ডালপালার যত স্মৃতি।
ছোট্ট এ পাতাই আমার হৃদয়কে করে তুলেছে অস্থির;
বাগানে প্রবেশ করেই তো আমি ক্রন্দন জুড়ে দিলাম বসন্তের নামে।
আমি শরতে কাঁদি বসন্তের কথা স্মরণ করে;
আমি যে দুঃখে ভারাক্রান্ত; কী করে ঈদের আনন্দ উপভোগ করি আমি?
পুরানো দিনের সরাইখানাগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে
আর আমি তো পান করেছি পুরানো দিনের স্মৃতির শরাব।
ঈদ আমাদের জন্য বয়ে এনেছে আনন্দ ও সুখের বার্তা;
ঈদের বাঁকা চাঁদ তামাশা করছে যেন আমাদেরকে নিয়ে!

কবি ইকবাল ইসলামের ডুবে যাওয়া সোনালী সভ্যতার মোহে এত বেশি কাতর যে, প্রাণহীন মুসলমানের খুশির ঈদে একটুও পুলকিত বোধ করতে পারছেন না তিনি। তাঁর কাছে এ ধরনের ঈদ এক ধরনের আনুষ্ঠিনকতা মাত্র।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের কবি খালিদ আলবাদুর। তাঁর জন্ম ৭ এপ্রিল ১৯৬১ দুবাইয়ে । তাঁকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আধুনিক কাব্য-আন্দোলনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বলে বিবেচনা করা হয়। ঈদ নিয়ে এই কবির আছে ‘সবকিছু’ শিরোনামে একটি চমৎকার কবিতা:
সবকিছু ঠিক জায়গাতেই আছে;
তোমার আয়না
তোমার রত্নের পাথর
জ্বলন্ত তেলের পাত্র
মেহেদির পাত্র
কারণ ঈদ আসতে আর দেরি নেই।

একটি খালি চেয়ার
গত গ্রীষ্মের শার্ট
বালিশে তোমার ঘ্রাণ
আমাদের শেষ দিনের চুম্বনের ছিটেফোঁটা
সবকিছু যেখানে ছিলো সেখানেই আছে
এমনকি সূর্যটাও
যাকে আমরা দেখেছিলাম বেলকনির পিছনে ডুবে যেতেÑ
সবকিছুÑ শুধু তুমি ছাড়া।

এ এক অসাধারণ বিরহের কবিতা। কবি বলছেন, ঈদের দিনে তাঁর সবকিছু আছে, কেবল তার প্রিয়তমা ছাড়া। প্রিয়তমার অনুপস্থিতি ঈদের দিনটিতে বড় বেশি করে বাজছে তাঁর বুকে।

ইরানের কবি হাসান নাজাফি (১৯৩৩-২০১৬)। তিনি বিখ্যাত তাঁর অনুবাদকর্মের জন্য। ইমাম খোমেনিসহ ইরানের অনেক বিখ্যাত কবির কবিতা তিনি অনুবাদ করেছেন ইংরেজি ভাষায়। তিনি একজন মৌলিক ফারসী কবিও। ঈদুল ফিতর নিয়ে রয়েছে তাঁর সুন্দর একটি কবিতা:

দ্যাখো, ঈদুল ফিতর উঁকি মারছে নতুন সকালে;
রমজানের উপবাসের বরফ গলে গেছে,
এটা হলো এক মাসের সাধনার ফসল;
এভাবেই খোদা পুরস্কৃত করেন বিশ্বাসীদেরকে।
আনন্দ করার জন্যে কত জিনিসই না আমাদের প্রয়োজন!
তার আগে দেখতে হবে ঈদ আমাদের জন্যে
শান্তি বয়ে নিয়ে এলো, নাকি দুঃখ।
মুসলমানরা যতদিন বিচ্ছিন্ন থাকবে ততদিন আমাদের কাছে
না আসবে কোনো ঈদ, না কোনো উৎসব।
সত্যিকার উৎসব আছে ঐক্যের ভেতর;
সৌহার্দ্যই হলো শ্রেষ্ট তলোয়ার।
ইসলামই আমাদের ঠিকানা
যার ভিত্তি হলো সুদৃঢ ভ্রাতৃত্ব।
ইসলামে ঈদ হলো ঐক্যের বাস্তব রূপ;
সবাই মিলে এ দিনে তৈরি হয় একটি অস্তিত্ব।
এসো আমরা পালন করি, ইসলাম যা
শিখিয়েছে আমাদের।
নবি মহম্মদ অমরত্ব দিয়েছেন আল্লাহর আইনকে।
এসো আমরা ঈদকে উদযাপন করি
এর সত্য স্বরূপে
নৈতিকতার ভিত্তিতে।
ইমাম আলী তো জানিয়ে গেছেন আমাদের:
যে-দিন আমরা কোনো পাপ করবো না, সেই দিনই আমাদের
আসল ঈদের দিন।

লেখক: কবি, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও অধ্যাপক
[email protected]


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সমীকরণ মেলানোর রুদ্ধশ্বাস নাটকীয়তা শেষে চেন্নাইকে বিদায় করে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু

সমীকরণ মেলানোর রুদ্ধশ্বাস নাটকীয়তা শেষে চেন্নাইকে বিদায় করে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

পানির সংকট

পানির সংকট

নীতি ও দুর্নীতির লড়াই

নীতি ও দুর্নীতির লড়াই

শিক্ষা ব্যবস্থার ভয়াল দশা

শিক্ষা ব্যবস্থার ভয়াল দশা

মামলাজট কমাতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে

মামলাজট কমাতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে

ইসলামী আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের দাফন সম্পন্ন

ইসলামী আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের দাফন সম্পন্ন

দালালীকে পেশা হিসাবে নেওয়া প্রসঙ্গে।

দালালীকে পেশা হিসাবে নেওয়া প্রসঙ্গে।

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হামাস ভয়াবহ আঘাতের মুখে ইসরাইল

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হামাস ভয়াবহ আঘাতের মুখে ইসরাইল

পথ হারিয়েছে বিশ্ব : জাতিসংঘ

পথ হারিয়েছে বিশ্ব : জাতিসংঘ

তাইওয়ান প্রণালীতে মার্কিন জাহাজের অনুপ্রবেশ

তাইওয়ান প্রণালীতে মার্কিন জাহাজের অনুপ্রবেশ

যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আঞ্চলিক উত্তেজনা বৃদ্ধি না করা

যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আঞ্চলিক উত্তেজনা বৃদ্ধি না করা

গাজা ইস্যুতে বন্ধু হারাচ্ছে ইসরাইল নানামুখী চাপে নেতানিয়াহু

গাজা ইস্যুতে বন্ধু হারাচ্ছে ইসরাইল নানামুখী চাপে নেতানিয়াহু