ঢাকা   শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

ফিনল্যান্ড ভ্রমণে মনে পড়ে গেল নতুন করে পুরানো ঘটনা

Daily Inqilab রহমান মৃধা

০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম

ফিনল্যান্ড স্ক্যান্ডিনেভিয়ান পাঁচটি দেশের (সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড) মধ্যে একটি এবং এর চারপাশে রয়েছে নরওয়ে, সুইডেন, এস্টোনিয়া এবং গালফ অব ফিনল্যান্ড। দেশটির লোক সংখ্যা ৫.৫ মিলিয়ন। ফিনল্যান্ড ইউরোপের অন্যতম ধনী এবং উন্নত একটি দেশ। বিশ্বব্যাপী উন্নতির সূচকে অত্যন্ত উঁচু অবস্থানে রয়েছে দেশটি। ফিনল্যান্ডের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং সামাজিক সুরক্ষা সিস্টেমগুলি অত্যন্ত উন্নত। ফিনল্যান্ডের ট্যুরিজম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শান্তি এবং আধুনিক সংস্কৃতির সাথে সম্পর্কিত। ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি ও রাভান্তিতে রয়েছে পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় হোটেল ও মিউজিয়াম। খাবারের দিকে এসব স্থান খুবই প্রসিদ্ধ। ফিনল্যান্ডের উত্তরে, হাটিয়া ও লাপল্যান্ড এলাকার সাথে তাদের প্রাকৃতিক বিভিন্নতা, আর্কটিক সাফারি, আরোরা দর্শন এবং বরফে বাস্তবতা খোঁজার সুযোগ রয়েছে।

ফিনল্যান্ডের আয়তন প্রায় ৩ লাখ ৩৮ হাজার ১৫৫ বর্গ কিলোমিটার। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১৫০ জন মানুষ বাস করে।

ফিনল্যান্ডের মোট জিডিপি প্রায় ২,০০০ বিলিয়ন মার্ক। মাথাপিছু আয় প্রতি মাসে প্রায় ৪,০০০ ইউরো। হাজারও লেকের সমন্বয়ে এ সুন্দর দেশ, যার আয়তন বাংলাদেশের চেয়ে তিনগুণ বড়। ফিনল্যান্ডের অফিসিয়াল ভাষা দুটো- ফিনিস এবং সুইডিস। ফিনিস ভাষা সম্পূর্ণ ভিন্ন সুইডিস, ডেনিস বা নরওয়েজিয়ান ভাষার তুলনায়। এদের আর্কিটেক্ট এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর দক্ষতা সত্যি প্রশংসনীয়। বিশেষ করে কনস্ট্রাকশন ডিজাইনের ক্ষেত্রে।

ফিনল্যান্ড বরফের দেশ হওয়া সত্ত্বেও এদের সামারের সৌন্দর্য সুইডেনের মতো মনোরম এবং যা তিন থেকে চার মাস সময় মে, জুন, জুলাই, আগস্ট অবধি বিস্তৃত থাকে। এরাও শীতের সময় নানা ধরনের অ্যাক্টিভিটির সঙ্গে যুক্ত সুইডেন, নরওয়ে এবং ডেনমার্কের মতো। ফিনল্যান্ডের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার তা হলো ‘ফিনিস সাওনা’ যা সুইডেনে ‘বাসতু’ নামে পরিচিত। ফিনল্যান্ডের বাথরুমের সঙ্গে বা যৌথ গোসলখানায় বা বাইরে এই সাওনাঘর তৈরি করা হয়। এ সাওনাঘর তৈরি করা হয় পুরো কাঠ দিয়ে, কোনো জানালা ছাড়া। এর ভেতরে ইলেক্ট্রিক হিটার বা কাঠের জ্বালানি চুলা ব্যবহার করে এই সাওনাঘর খুব গরম করা হয়। সাওনাঘর ড্রাই আকারে কোনো পানি ছাড়া বা বাষ্প আকারে পানির সমন্বয়ে হয়ে থাকে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্রামের বাড়িতে জ্বালানি কাঠ বা ইলেক্ট্রিক হিটার ব্যবহার করে সাওনাঘর গরম করা হয়।

সাওনাঘর ফিনিসদের জন্য কাইন্ড অব ফিনিস ঐতিহ্য এবং বিনোদনমূলক রিলাক্সেশন বলা যেতে পারে। সাওনাঘরের ভেতরের তাপমাত্রা ৫৫-৭৫ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড অবধি হতে পারে এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৩০ শতাংশ। মাঝেমধ্যে আগুনে বা হিটারে পানির ছিটা দিলে গরমের সঙ্গে বাতাসের আর্দ্রতা বেশি হয় এবং তখন প্রচুর গরম মনে হয়। সাওনাঘরে পুরুষ ও নারীরা যৌথ বা আলাদাভাবে যেতে পারে, তা নির্ভর করে পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর।

সুইডেনেও সাওনার ব্যবহার রয়েছে; তবে সুইডিস ভাষায় একে আমরা বাসতু বলে থাকি। আজ বলব আমার জীবনের ফিনিস সাওনার ওপর প্রথম অভিজ্ঞতার কথা। এসেছি হেলসিঙ্কিতে বেড়াতে (আমার ফিনিস বান্ধবী ছালা বার্ক, যার সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় হয়েছিল স্পেনের গ্রানক্যানেরি আইল্যান্ডে) তার বাড়িতে।

দুদিন হেলসিঙ্কি ঘোরার পর হেলসিঙ্কি থেকে গাড়িতে তার বাবা-মা এবং ছোট বোন মিলে রওয়ানা দিলাম যয়েনসুরের উদ্দেশ্যে। যয়েনসু ফিনল্যান্ডের আরেকটি শহর। হেলসিঙ্কি থেকে যয়েনসুর গাড়ির দূরত্ব ৬-৭ ঘণ্টার জার্নি। যয়েনসু রাশান বর্ডারের খুবই কাছে।

যয়েনসুতে ছালার নানিবাড়ি এবং তার বড় খালাও সেখানে থাকেন। সন্ধ্যায় পৌঁছে গেলাম যয়েনসুতে। বিশাল বাড়ি, লেকের ধারে, সব দেখে মনে হলো প্যারাডাইসে এসেছি। চারদিকে বরফ আর বরফ। সবাই জানে আমরা আসব। আজ আয়োজন করেছে বাইরে সাওনার অ্যাক্টিভিটির ওপর প্রতিযোগিতা এবং শুধু ছেলেদের জন্য। কাঠের তৈরি এই মডার্ন সাওনা ঘরে জ্বলছে কাঠের আগুন এবং উপরে বিরাট এক পানির ট্যাংক, যেখানে পানি টগবগ করে ফুটছে।

ছোট্ট এই সাওনা ঘরের ভেতরে তৈরি হয়েছে প্রচুর বাষ্প, যা দেখতে মেঘের মতো এক পরিবেশ, কাউকে দেখার কোনো উপায় নেই, কারণ বাইরের তাপমাত্রা মাইনাস ৩০ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড, দরজা খুলে ভেতরে ঢুকতেই তাপমাত্রা +৭৫ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড। কী এক অদ্ভুত বিপরীত প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি! ৮ জন ছেলে-মেয়ে অলরেডি ঢুকে আছে সেই সাওনা ঘরের ভেতরে।

জীবনে প্রথম ফিনল্যান্ডে আদম সেজে ঢুকে গেলাম আমরাও ভেতরে। সবাইকে জাস্ট হাই বলতেই বেশ একটু নতুন পরিবেশ সৃষ্টি হলো। তাদের ধারণা ছিল ছালা বার্কের বয়ফ্রেন্ড নিশ্চয় সুইডিস হবে এবং সাওনাতে অভ্যস্ত, আমাকে দেখে কিছুটা হতাশ হলো তারা। কারণ, প্রতিযোগিতা ভালো হবে না। তাদের ধারণা, বাংলাদেশের ছেলে, পাঁচ মিনিটও এ গরমে টিকবে না!

আমি ভেতরে ঢুকে বেশ চুপচাপ। হাতে সবার কোল্ড ড্রিংক। এবার দেখি পানি বেশ মারছে আগুনের উপর। তাতে করে তাপমাত্রা আরও বেশি ধারণ করছে। ছোট ছোট পাতা ভরা গাছের ডাল (দেখতে কিছুটা বাংলাদেশের দেবদারু গাছের পাতার মতো) সাওনা ঘরের মধ্যে, তা দিয়ে একে অপরকে বেশ করে বাড়ি মারছে মাঝে মধ্যে, সাথে আমাকেও। মনে হলো, শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে এমনটি ব্যবস্থা। এতক্ষণ পরে এবার আমিও পানি মারা শুরু করলাম।

এক পর্যায় সবাই না টিকতে পেরে বেরিয়ে গেল সাওনা থেকে রিল্যাক্স রুমে। ওরা ইচ্ছে করে বেশি পানি মেরেছে আমাকে জব্দ করার জন্য এবং মনে মনে ভাবছে, আমি বেশিক্ষণ থাকতে পারব না এই সাওনা ঘরে। পরে জানতে পারি বিষয়টি। ওদের ধারণা নেই যে বাংলাদেশে চৈত্র মাসে গরমের সময় আমরা কীভাবে ম্যানেজ করি! সবাই পরাজিত প্রথম পর্বে।

এবার প্লান করেছে সাওনা ঘর থেকে বাইরে পুরো আদম সেজে দৌড়ে তুষারের ভেতর হেঁটে গিয়ে লেকের মধ্যে বেশ ছোট্ট করে একটু গর্ত করা রয়েছে, সেখানে গিয়ে ডুব মেরে আবার ফিরতে হবে সাওনা ঘরে। ১৫ মিনিট সময়ের মধ্যে যে বেশিবার পারবে সেই হবে উইনার। পায়ে উলের মোটা মোজা পরা থাকতে হবে নইলে পা গরম এবং ঠান্ডার সমন্বয়ে জমে ফেঁটে যেতে পারে।

বিষয়টি নিয়ে বেশ ভয় এবং চিন্তার মধ্যে পড়ে গেলাম। ভাবলাম, ওরা যখন পারছে আমি কেন পারবো না? লেগে গেলাম তাদের সঙ্গে! বিশ্বাস আমারই হয়নি জানতে পেরে যে, আমি তাদের সবার থেকে একবার বেশি ডুব দিয়ে সবাইকে হারাতে পারবো। সেদিনের সাওনার অ্যাক্টিভিটিসে জেতার কারণে ফিনল্যাল্ডে জিরো থেকে হিরো হয়ে ঐ দিনেই সবার ভালো বন্ধু হয়ে গেলাম।

জীবনের এ এক নতুন অভিজ্ঞতা, তা সম্ভব হয়েছিল ফিনিস বান্ধবীর সাথে বন্ধুত্বের কারণে। প্রসঙ্গত বলতে হয়, আমি সুইডেনে এসে সুইডিস বাসতু ব্যবহার করেছি এর আগে, সে কারণেই ফিনল্যান্ডের সেদিনের প্রতিযোগিতায় জেতাটি কিছুটা সুবিধার হয়েছিল। আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশের যারা ফিনল্যান্ডে আছে তাদের এ এক্সপেরিয়েন্স না থাকলেও তারা জানে এর সম্বন্ধে, যা শুধু অনুভব করার মতো।

আজ থেকে ৩৮ বছর আগের কথা! ফিনল্যান্ডের সাওনা, সঙ্গে তুষারের ভেতর হেঁটে লেকের মধ্যে ডুব দিয়ে আবার সাওনা ঘরে ফিরে আসা! কীভাবে ভুলি এমন অভিজ্ঞতা? জানি, আমাদের সমাজে এটা বেমানান। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক বিষয় রয়েছে, যা কারো জন্য মানান কারো জন্য বেমানান, আর এই মানান এবং বেমানানের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে মানুষ জাতি। তবে অন্তর যদি হয় সুন্দর তাহলে সব কিছুই অ্যাডজাস্ট করা সম্ভব।

হঠাৎ কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম ফিনল্যান্ডে বেড়াতে আমার সহধর্মিনী মারিয়ার সঙ্গে। ভ্রমণে সব সময় নতুন কিছু চোখে পড়ে, এটা সত্য। তবে অনেক সময় পুরনো ঘটনাও স্মৃতির জানালায় এসে হাজির হয়। তাছাড়া বয়স এবং সময়ের পার্থক্যে দেখা যায়, যে জিনিসগুলো অতীতে দেখেছি একভাবে, সেগুলো নতুন করে যখন দেখি, মনে হয়, অন্য কিছু দেখছি। সেদিন ফিনল্যান্ডে জাহাজ থেকে নেমে ছোট্ট একটি ব্রিজ চোখে পড়তেই দেখি, ব্রিজের দুই পাশে ছোট, বড় নানা রংয়ের, নানা আকৃতির তালা ঝুলছে। আমি আমার সহধর্মিনী মারিয়াকে জিজ্ঞেস করলাম, এ আবার কী? সে বললো নারী-পুরুষ একে অপরকে চিরকাল ভালোবাসার বন্ধনে আটকে রাখার বাসনায় এই ব্রিজের রেলিং নেটে তালা ঝুলিয়ে চাবি পানিতে ফেলে দেয়। তুমিও চাইলে করতে পার। উত্তরে আমি বললাম, কিন্তু আমরা তো ৩২ বছর পার করে দিলাম বিনা তালা চাবিতে? প্রিয় বউ আমার উত্তরে বললেন, তারপরও বলা তো যায় না হঠাৎ দেখা গেল তোমার সেই বাল্যপ্রেমিকা ছালার সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। কথাটি বলেই মারিয়া হাসি দিয়ে বলেছিল জোক করলাম। যাইহোক ছালার সঙ্গে তালা চাবি মারা হয়নি তবে এক সঙ্গে অনেক সময় কাটিয়েছি তখন। সে বহু বছর আগের কথা।

লেখক : সাবেক পরিচালক ফাইজার, সুইডেন।
[email protected]


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আওয়ামী সিন্ডিকেট দমানো যায়নি
প্রশাসনিক সংস্কার সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ
জনশক্তি রফতানিতে কাক্সিক্ষত গতি বাড়েনি
পুনঃতদন্তের উদ্যোগ নেই
নাগরিক সেবায় দুই সিটির চ্যালেঞ্জ
আরও

আরও পড়ুন

ভোটের মাধ্যমে জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের ঐক্যবন্ধ থাকতে হবে-লুৎফর রহমান আজাদ

ভোটের মাধ্যমে জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের ঐক্যবন্ধ থাকতে হবে-লুৎফর রহমান আজাদ

গফরগাঁওয়ের বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবদুছ ছালামের ইন্তেকাল

গফরগাঁওয়ের বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবদুছ ছালামের ইন্তেকাল

আওয়ামী দোসররা মানুষের ওপর পাশবিক নির্যাতন চালিয়েছে: তানভীর হুদা

আওয়ামী দোসররা মানুষের ওপর পাশবিক নির্যাতন চালিয়েছে: তানভীর হুদা

ফিলিস্তিনিদের জন্য কোটি টাকার সহায়তা নিয়ে মিশরে পৌঁছেছে হাফেজ্জী চ্যারিটেবল

ফিলিস্তিনিদের জন্য কোটি টাকার সহায়তা নিয়ে মিশরে পৌঁছেছে হাফেজ্জী চ্যারিটেবল

১৭টি বছর শ্রমিকদলের নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতন করেছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা- কেন্দ্রীয় সভাপতি

১৭টি বছর শ্রমিকদলের নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতন করেছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা- কেন্দ্রীয় সভাপতি

বিএনপি যতই চাপ দিক, সংস্কারের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচন: উপদেষ্টা নাহিদ

বিএনপি যতই চাপ দিক, সংস্কারের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচন: উপদেষ্টা নাহিদ

ছয় বছর পর স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি পাকিস্তান

ছয় বছর পর স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি পাকিস্তান

তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে অনশনসহ কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের

তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে অনশনসহ কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের

টানা তিন সেঞ্চুরিতে তিলাকের বিশ্ব রেকর্ড

টানা তিন সেঞ্চুরিতে তিলাকের বিশ্ব রেকর্ড

সাময়িক বন্ধের পর খুললো যমুনা ফিউচার পার্ক

সাময়িক বন্ধের পর খুললো যমুনা ফিউচার পার্ক

জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা: জ্বালানি উপদেষ্টা

জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা: জ্বালানি উপদেষ্টা

গৌরনদীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকান ঘরে বাস নিহত-১ আহত-৬

গৌরনদীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকান ঘরে বাস নিহত-১ আহত-৬

কুড়িগ্রামের উলিপু‌রে ২ আ'লীগ নেতা গ্রেপ্তার

কুড়িগ্রামের উলিপু‌রে ২ আ'লীগ নেতা গ্রেপ্তার

লাওসে ভেজাল মদপানে ৬ বিদেশির মৃত্যু

লাওসে ভেজাল মদপানে ৬ বিদেশির মৃত্যু

না.গঞ্জে ডেঙ্গু পরীক্ষার টেস্ট কিট সংকট কে কেন্দ্র করে টেস্ট বাণিজ্যের অভিযোগ

না.গঞ্জে ডেঙ্গু পরীক্ষার টেস্ট কিট সংকট কে কেন্দ্র করে টেস্ট বাণিজ্যের অভিযোগ

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বড় ধরনের বিক্ষোভের প্রস্তুতি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বড় ধরনের বিক্ষোভের প্রস্তুতি

‘পতনের’ মুখে ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন

‘পতনের’ মুখে ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন

বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতির প্রদর্শনী

বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতির প্রদর্শনী

আগামীকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

আগামীকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ