বঙ্গবন্ধুই স্বাস্থ্য খাতের ভিত্তি স্থাপন করেন
১৭ মার্চ ২০২৩, ১২:৪০ এএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১০:২৮ পিএম
স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই যুদ্ধ-বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত, কপর্দকহীন একটি দেশ গঠনের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন। দেশে তখন খাদ্য নেই, অর্থ নেই, ব্যাংকে রিজার্ভ শূন্য, বিপর্যস্ত অর্থনীতি। সেই সঙ্গে রাস্তা-ঘাট, রেলপথসহ সব যোগাযোগের মাধ্যম এবং অবকাঠামোতে শুধু ধ্বংস আর ধ্বংসের চিহ্ন। প্রশাসনিক ব্যবস্থা এবং পুলিশ-সেনাবাহিনী তখনো পুরোপুরি পুনর্গঠিত হয়নি। এ রকম একটা ভঙ্গুর এবং অর্থনৈতিক দুরবস্থার মাঝে দেশ গঠনের দায়িত্ব নিয়েই বঙ্গবন্ধু ব্যাপকভাবে জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি হাতে তুলে নেন। পাঁচটি মৌলিক অধিকারের অন্যতম স্বাস্থ্যসেবাকে তিনি বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন এবং তা বাস্তবায়নে সুপরিকল্পিতভাবে কর্মযজ্ঞ শুরু করেন। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জনগণের চিকিৎসা এবং চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতি করা অবশ্যই জরুরি। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যচিন্তা ছিল অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত, যুগোপযোগী, আধুনিক ও জনকল্যাণমুখী।
বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও বেড়ে ওঠা গ্রামবাংলার আবহে, প্রান্তিক জনগণের মাঝেই। তার সারা জীবনের রাজনীতি ছিল গরিব-দুঃখী, খেটে খাওয়া ও মেহনতি মানুষের জন্য। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা শুধু রাজধানী বা শহরকেন্দ্রিক ছিল না। বরং জেলা, থানা, ইউনিয়ন এবং গ্রামসহ তৃণমূল পর্যায়ে সেই সুযোগ নিশ্চিত করাই ছিল তার মূল উদ্দেশ্য। সেগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে তিনি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, জেলা হাসপাতাল, মহকুমা হাসপাতাল, থানা হেলথ কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি সুবিন্যস্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রণয়নের পথ দেখিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে তার উত্তরসূরি এবং সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই পূর্ণতা পায় এই কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক চিকিৎসা সেবা।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে থানা পর্যায়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ছিল খুবই দুর্বল। সেখানে যেমন ডাক্তার, নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীর অভাব ছিল, তেমন সার্বিক অবকাঠামো ছিল খুবই নড়বড়ে। বঙ্গবন্ধুই এসবের উন্নতি কল্পে থানা হেলথ কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশব্যাপী প্রায় প্রতিটি থানায় স্বাস্থ্যসেবা স¤প্রসারণের ব্যবস্থা করেন। ১৯৭২ সালে সব জেলায় পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল ছিল না, এমনকি দেশে সর্বসাকুল্যে হাসপাতাল ছিল মাত্র ৬৭টির মতো। এই অবস্থায় তিনি প্রতি জেলায় একটি করে জেলা হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নেন। একই সময়ে তিনি চিকিৎসক সংকট মোকাবিলায় দ্রæততম সময়ে তৎকালীন মিটফোর্ড হাসপাতালকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পরিণত করেন এবং প্রথম ব্যাচেই ১৫০ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি নিশ্চিত করেন। তখন সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশের মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে চিকিৎসক হওয়ার আগ্রহ থাকলেও পাশ করার পর তাদের চাকরির নিশ্চয়তা ছিল না। নবীন চিকিৎসকদের জন্য এমবিবিএস পাশের পরপরই তিনি সর্ব প্রথম ইন সার্ভিস ট্রেনিং বা ইন্টার্নিশিপ নামক বৈতনিক প্রশিক্ষণ চালু করেন। শুধু তা-ই নয়, তাদের প্রশিক্ষণকালীন সময়কে নিয়মিত চাকরির অন্তর্ভুক্ত করেন এবং এক বছর প্রশিক্ষণ শেষেই সরকারি চাকরির অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় স্থায়ী চাকরি হিসেবে পদায়ন করার ব্যবস্থা করেন।
সেই সময়ে বাংলাদেশে চিকিৎসকদের এমবিবিএস পরবর্তী উচ্চশিক্ষার তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না, তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য লন্ডন বা বিদেশের অন্য কোনো দেশে যেতে হতো। কিন্তু যুদ্ধপরবর্তী সময়ে সে সুযোগও বন্ধ হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু দেশে উচ্চ প্রশিক্ষিত ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেই তৎকালীন ‘শাহবাগ হোটেল’কেই আইপিজিএম অ্যান্ড আর’-এ রূপান্তরিত করেন। এই প্রতিষ্ঠানটি পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই পূর্ণাঙ্গ এবং দেশের সর্ব প্রথম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আজকের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নিয়েছে। এছাড়া স্নাতকোত্তর পর্যায়ে চিকিৎসকদের আন্তর্জাতিক মানের আরো বিশেষজ্ঞ তৈরির প্রয়োজনে ১৯৭২ সালের জুন মাসে অর্ডিনেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ কলেজ ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস (বিসিপিএস)-কে প্রতিষ্ঠা করেন। মেডিক্যাল উচ্চশিক্ষার এই দুটি বিদ্যাপীঠ থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ হিসেবে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে দেশের জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছে। এভাবে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মেডিক্যাল শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যগবেষণা এবং অবকাঠামোর যে অনন্য সাধারণ উৎকর্ষ জাতির জনকের পদক্ষেপে সাধিত হয়েছিল, তা অনস্বীকার্য এবং চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
স্বাধীনতার পরপরই অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবার জন্য বঙ্গবন্ধু ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশে পাঠান। তাছাড়া দেশে অবস্থানরত অসংখ্য যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষের যথাযথ সুচিকিৎসার জন্য প্রতিষ্ঠা করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন বানিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল)। আহতদের দেশেই চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার জন্য তিনি বিখ্যাত আমেরিকান অর্থোপেডিক সার্জন ডা. গ্রাস্ট ও তার স্ত্রী ডা. মেরিকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানান। তাদের নেতৃত্বেই যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার সুব্যবস্থা হয়। দেশি ডাক্তারগণ যাতে এই চিকিৎসার হাল ধরতে পারেন, সে লক্ষ্যে এই প্রতিষ্ঠানের অধীনেই দেশে সর্বপ্রথম এম এস ও ডি. অর্থো নামক উচ্চতর কোর্স ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা চালু করেন। একই সময়ে অর্থোপেডিক সার্জারির পাশাপাশি প্লাস্টিক সার্জারি এবং পুড়ে যাওয়া রোগীদের সেবার জন্য প্লাস্টিক সার্জারিরও কার্যক্রম শুরু হয়। ঐ সময়ের সেই বিচক্ষণ উদ্যোগের পরিপূর্ণ রূপ আজকের ‘শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি’। এছাড়াও তিনি জাতীয় হৃদেরাগ ইনস্টিটিউট, বিশেষায়িত সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা এবং দেশের তৎকালীন একমাত্র কলেরা হাসপাতালকে আইসিডিডিআরবি হিসেবে রূপান্তরিত করেন। শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যের দিকেও বঙ্গবন্ধুর সজাগ দৃষ্টি ছিল। আর এই লক্ষ্যেই তিনি ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ঢাকা শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। পাশাপাশি মায়েদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে তিনি মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। তাছাড়া জমি প্রদান করার মাধ্যমে বারডেম হাসপাতাল ও গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের গোড়া পত্তন করেন, যা বর্তমানে সুনামের সঙ্গে দেশের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। ‘প্রতিকারের থেকে প্রতিরোধ শ্রেয়’Ñ এ নীতিকে বাস্তবায়ন করার জন্য তিনি ১৯৭৪ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন বা নিপসম প্রতিষ্ঠা করেন, যা বর্তমানে বাংলাদেশে প্রিভেনটিভ মেডিসিনের মহীরুহ হিসেবে কাজ করে চলেছে। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করে ছিলেন চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতিকল্পে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্যসংক্রান্ত গবেষণার প্রচলন, মাননিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল বা বিএমআরসি প্রতিষ্ঠা করেন।
আবার দেশের সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনাবিষয়ক নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন। ভবিষ্যতে জনবিস্ফোরণের বিষয়টি উপলব্ধি করে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে তিনি পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর স্থাপন করেন। ১৯৭৪ সালে ‘জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান’ এবং এরই ধারাবাহিকতায় ‘বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ’ গঠিত হয় তার নির্দেশনায়। ক্ষতিকর, অপ্রয়োজনীয় ও বেশি দামি ওষুধ আমদানি বন্ধ এবং ওষুধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তিনি জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলামকে আহŸায়ক করে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেন।
বঙ্গবন্ধু তৎকালীন আইপিজিএম অ্যান্ড আর-এ কেন্দ্রীয় রক্ত-পরিসঞ্চালন বিভাগ উদ্বোধনের বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘কার টাকায় তুমি ডাক্তার, কার টাকায় তুমি ইঞ্জিনিয়ার?...’ এই বক্তব্য থেকেই উপলব্ধি করা যায়, জাতির পিতা চেয়েছিলেন চিকিৎসকরা গরিবের সেবা করুক, জনগণের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত রাখুক এবং তাদের মধ্যে একটি মানবিকবোধ জাগ্রত হোক। আবার ডাক্তারদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুই তাদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা থেকে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড মর্যাদা প্রদান করেন। শুধু ডাক্তার নয়, তিনি নার্সদেরও যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে জনগণকে নার্সদের প্রতি যে কোনো প্রকার নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আহŸান জানান। নার্সিংসেবার সুযোগ ও মানউন্নয়নে সংশ্লিষ্ট নার্সিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা ও নানামুখী পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই হয়েছিল। শহিদ ডাক্তারদের প্রতিও তার অগাধ শ্রদ্ধা আর সম্মান ছিল অপরিসীম। তৎকালীন আইপিজিএমআর পরিদর্শনের সময় তিনি শহিদ ডাক্তারদের নামের তালিকা প্রণয়নের এবং তা উক্ত প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে লিপিবদ্ধ করে রাখার নির্দেশ দেন। তার সেই নির্দেশনার বাস্তবরূপ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসনিকভবনের প্রবেশমুখের সামনের দেওয়ালে তা লিপিবদ্ধ করা আছে, যা আজও দৃশ্যমান।
সেদিন তিনি যে রূপরেখা দিয়ে গিয়েছিলেন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, আজও সেগুলোর বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে। জনগণ যতটুকু স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে, তা তারই কর্মপরিকল্পনা এবং কর্মের ধারাবাহিক ফসল বলা চলে। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তাহলে হয়তো আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থা আরো আগেই অনেক দূর এগিয়ে যেত। দেশ স্বাধীনের পর তিনি সময় পেয়েছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। এত স্বল্প সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু তার স্বপ্নের স্বাস্থ্য খাতকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়িত করে যেতে পারেননি। জাতির পিতা দেশকে নিয়ে যে চিন্তা করতেন, তারই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনে আত্মনিয়োগ করে জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ভবিষ্যতে একটি পূর্ণাঙ্গ, সুপরিকল্পিত ও সুদূরপ্রসারী স্বাস্থ্যব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হোক, এই আমাদের প্রত্যাশা।
লেখক: প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
সুইমিং পুলে প্রস্রাব করে নতুন বিতর্কে আল্লু অর্জুন, হয়েছে মামলা
কুড়িগ্রামে নসিমন খাদে পড়ে চালক নিহত
ভারত সীমান্তে চিন প্রদেশও মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের দখলে
বাংলাদেশিদের অবদান শান্তিরক্ষা মিশনে বিশ্ব স্বীকৃত
গাজায় যুদ্ধের প্রভাবে বেথেলহেমে খ্রিস্টানদের বড়দিনে হতাশা, নেই আনন্দ উৎসব
গণধর্ষণ মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি এক যুগ পর গ্রেপ্তার
ভূঞাপুরে শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষককে বরখাস্ত
আমরা নির্বাচন নিয়ে ধৈর্য ধরতে প্রস্তুত: জামায়াত আমির
ভূরুঙ্গামারীতে নিজ ভটভটি উল্টে যুবকের মৃত্যু
মিজানুর রহমান আজাহারীর আগমনে পেকুয়ায় দশ লক্ষ মুসল্লি সমাগমের সম্ভাবনা
ক্ষমতা ছাড়ার আগে রাশিয়ার ওপর আরেক দফা নিষেধাজ্ঞা বাইডেনের
আব্দুল্লাহ আল মামুন খান রনির উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
চট্টগ্রাম বোর্ডের নূরানি কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ : পাশের হার ৯৭.৮৮%
বিপিএলের সূচি
পিআইবির উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন করেন ডঃ মানোয়ার হোসেন মোল্লা
বিজয় দিবস হ্যান্ডবল আজ শুরু
শান্তি ও মানবতার জয়গানেই খুলনায় বড়দিন উদযাপন
চুয়াডাঙ্গায় সারাবাংলা ৮৮ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সপ্তাহ ব্যাপী কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু
কালিগঞ্জে বিভিন্ন সড়ক মহাসড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অবৈধ ডাম্পার
রাজনৈতিক মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে জামির আলী মার্কেট দখলের পাঁয়তারা