ঢাকা   শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪ | ১৭ কার্তিক ১৪৩১
বাইডেনের পারফরম্যান্স ছিল দুর্বল, বিভ্রান্তিকর, বিব্রতকর নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান নিউইয়র্ক টাইমস সম্পাদকীয় বোর্ডের লড়াই ত্যাগ না করে দৃঢ়ভাবে ফেরার সংকল্প বাইডেনের

বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন ‘দোদুল্যমান’ ভোটাররা!

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক :

৩০ জুন ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ৩০ জুন ২০২৪, ১২:০৮ এএম

যুক্তরাষ্ট্রে আগামী ৫ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। মার্কিন ভোটারদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা নির্বাচনে ট্রাম্প না বাইডেন- কাকে বেছে নেবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না। কিন্তু এ নির্বাচনকে ঘিরে গত বৃহস্পতিবার রাতের প্রথম বিতর্কে বাইডেনের পারফরম্যান্স দেখে তারা হতাশ হয়েছেন। জানিয়েছেন ট্রাম্পকেই ভোট দেবেন তারা। সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগা এমন ১৩ জন ভোটার রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের মধ্যে ১০ জনই বলেছেন, রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পের বিপরীতে ৮১ বছর বয়সি বাইডেনের পারফরম্যান্স ছিল দুর্বল, বিভ্রান্তিকর, বিব্রতকর এবং একঘেয়েমি।

তাদের মধ্যে জিনা গ্যানন (৬৫) জর্জিয়া রাজ্যের একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তিনি ২০২০ সালে বাইডেনকে ভোট দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘জো বাইডেনকে শুরু থেকেই খুব দুর্বল এবং বিভ্রান্ত দেখাচ্ছিল। এটা দেখে আমি উদ্বিগ্ন হয়েছি এই ভেবে যে, আমাদের বৈশ্বিক শত্রুরা বাইডেনকে এত নাজুক অবস্থায় দেখবে। আমি হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। টিভিতে এবং বিশ্বের সামনে আমাদের প্রেসিডেন্টকে এমন ভঙ্গিতে দেখে আমার একটুও ভালো লাগেনি। আমি অবশ্যই ট্রাম্পকে ভোট দেব।’ যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের আগের বিতর্কগুলো সাধারণত ভোটারদের ওপর খুব একটা প্রভাব ফেলে না। তবে এবারের নির্বাচনে বাইডেন এবং ট্রাম্প হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়াও বেশ কয়েকটি সুইং রাজ্যের ভোটের ওপর নির্ভর করছে প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাকে পেতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ভোটার যারা এখনও সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না; সেই ভোটারদের মনও তো জয় করতে হবে।

বিতর্কে বাইডেনের পারফরম্যান্স ছিল নড়বড়ে, যেখানে ট্রাম্প তাকে বার বার আক্রমণ করে যাচ্ছিলেন। বাইডেনের দুর্বল পারফরম্যান্স দেখে তার সহকর্মী ডেমোক্র্যাটদের মনে এই প্রশ্ন জাগছিল, বাইডেন কি আরো চার বছর মেয়াদের জন্য কাজ করতে সক্ষম?

বাইডেনের পারফরম্যান্স দেখে হতাশ ৯ জন ভোটারের মধ্যে সাতজন রয়টার্সকে বলেছেন, তারা এখন ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন। কারণ তারা আর বিশ্বাস করেন না যে, বাইডেন প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।

মেরেডিথ মার্শাল (৫১); যিনি লস অ্যাঞ্জেলেস এলাকায় বসবাস করেন এবং স্বনির্ভর একজন মানুষ তিনি বলেন, বাইডেন-ট্রাম্প বিতর্ক তাকে হতবাক করেছে। তিনি ২০২০ সালে বাইডেনকে ভোট দিয়েছিলেন, কিন্তু এখন তিনি ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন। তিনি মনে করেন, বাইডেনের মানসিক তীক্ষèতার অভাব রয়েছে।

এদিকে সাম্প্রতিক রয়টার্স ও বহুজাতিক বাজার গবেষণা এবং পরামর্শক সংস্থা ইপসোস-এর এক জরিপ অনুসারে দেখা যায়, প্রায় ২০ শতাংশ ভোটার বলেছেন, তারা এ বছরের প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্প বা বাইডেন কাউকেই বাছাই করেননি। বরং তৃতীয় পক্ষের বিকল্পের দিকে ঝুঁকছেন অথবা একেবারেই ভোট দেবেন না।
তবে বাইডেনের জন্যও ভালো খবর আছে। দক্ষিণ ক্যারোলিনার ২৮ বছর বয়সি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপক অ্যাশলে আল্টাম বিতর্কের আগে বাইডেন বা তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রার্থীকে ভোট দেয়ার কথা ভেবেছেন। বিতর্ক দেখার পর এখন তিনি বাইডেনকে ভোট দেবেন বলে মনস্থির করেছেন। তিনি বলেন, তিনি বাইডেনের প্রতিক্রিয়া নিয়ে সন্তুষ্ট। কারণ বাইডেন প্রশ্নগুলো সমাধান করতে ট্রাম্পের চেয়েও বেশি ইচ্ছুক ছিলেন।

বিতর্কের এক পর্যায়ে বাইডেন উল্লেখ করেছেন, ট্রাম্পের বয়স ৭৮ বছর। যা তার চেয়ে মাত্র তিন বছর কম।
ফেব্রুয়ারিতে প্রচারাভিযানের সময় বয়স এবং মানসিক ক্ষমতার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়, যখন বিচার বিভাগের বিশেষ কাউন্সেলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাইডেন স্মৃতিশক্তির ঘাটতিতে ভুগছেন। তবে বাইডেন প্রথম বিতর্কে খারাপ করেছেন বলে স্বীকার করলেও নির্বাচনে তিনি ট্রাম্পকে হারানোর প্রত্যয় জানিয়েছেন।

জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে বাদ পড়বেন না : মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অন্য দলের সদস্যদের এবং বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টিকোণ থেকে, টেলিভিশন বিতর্কে পারফরম্যান্সের দিক থেকে অসফল হওয়ার জন্য প্রেসিডেন্ট পদে লড়াইয়ের মাঠ ছেড়ে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই। বাইডেনের প্রচারণার মুখপাত্র সেথ শুস্টার দ্য হিলকে একথা বলেছেন। শুস্টার বলেন, ‘অবশ্যই তিনি বাদ পড়ছেন না’।

সিএনএন আরো উল্লেখ করেছে যে, বাইডেনের প্রচার শিবিরের সদস্যরা বলেছেন, বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্টের ১০ সেপ্টেম্বর ট্রাম্পের সাথে দ্বিতীয় দফা বিতর্ক থেকে বাদ পড়ার কোনো ইচ্ছা নেই।
এর আগে, ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল দাবি করেছিল যে, মার্কিন কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে যা তারা বিতর্কে বাইডেনের ব্যর্থ পারফরম্যান্সকে বিবেচনা করে। কিছু ডেম আগামী নির্বাচনে নতুন প্রার্থী খুঁজে পাওয়ার আশা করছে। তবে, সংবাদপত্রের মতে, পার্টির স্পনসররা নির্বাচনের আগে বাইডেনকে প্রতিস্থাপন করার বিকল্পটিকে সন্দেহের সাথে দেখেন।

বৃহস্পতিবার আটলান্টায় বর্তমান এবং সাবেক প্রেসিডেন্টের আগে প্রথম টেলিভিশন বিতর্ক হয়েছিল। বাইডেন এবং ট্রাম্প বিতর্কের সময় বক্তৃতা পয়েন্ট রাখতে নিষেধ করেছিলেন। সিএনএন এক্সপ্রেস জরিপ অনুসারে, দুই তৃতীয়াংশ দর্শক বলেছেন যে ট্রাম্প বিতর্কে জিতেছেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হওয়া প্রথম বিতর্কে পারফরম্যান্স খারাপ হয়েছে বলে স্বীকার করে নিয়েছেন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্রেটিক প্রার্থী জো বাইডেন। এছাড়া বয়স হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ‘আমি জাানি আমি আর যুবক নই। আমি আগের মতো বিতর্ক করতে পারি না।’

এদিকে ভার্জিনিয়ায় একটি র‌্যালিতে অংশ নিয়ে ট্রাম্প বিতর্কে বড় জয় পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, ৪ কোটি ৮০ লাখ মানুষ টিভিতে এই বিতর্ক দেখেছেন। র‌্যালিতে ট্রাম্প বলেন, ‘বাইডেনের সমস্যা তাঁর বয়স না। তাঁর দক্ষতা। সে পুরোপুরি অদক্ষ।’

নির্বাচন থেকে বাইডেনকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান নিউইয়র্ক টাইমস সম্পাদকীয় বোর্ডের : আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে জো বাইডেনকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রভাবশালী পত্রিকা নিউইয়র্ক টাইমস। প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ করতে অন্য ডেমোক্রেটকে সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পত্রিকাটি। বাইডেনকে পত্রিকাটির সম্পাদকীয় বোর্ড বলেছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও ট্রাম্পের মধ্যে বৃহস্পতিবারের বিতর্ক প্রমাণ করেছে যে, ৮১ বছর বয়সি বাইডেন ‘নিজের পরীক্ষায় ব্যর্থ’ হয়েছেন। এতে বলা হয়েছে, ‘বাইডেন এখন সবচেয়ে বড় যে জনসেবা করতে পারেন তা হলো ঘোষণা করা যে, তিনি আর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চালিয়ে যাবেন না।’

প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যেই ইতোমধ্যে দ্ইু দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বাছাইয়ের ভোটাভুটি হয়েছে এবং প্রতিটি অঙ্গরাজ্যেই বাইডেন প্রায় তার সব প্রতিপক্ষকে হারিয়েছেন। তবে এরপরও বাইডেনকে যদি সরে দাঁড়াতে হয় তাহলে বাইডেনের জায়গায় কে আসবেন এ নিয়ে বড় সমস্যায় পড়তে হবে ডেমোক্রেটদের। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি।


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইসলামী রাষ্ট্র গঠিত হলে পূর্ণাঙ্গ মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে : মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজী

ইসলামী রাষ্ট্র গঠিত হলে পূর্ণাঙ্গ মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে : মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজী

শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসকারী কুশীলবদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে -জাতীয় শিক্ষক ফোরাম

শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসকারী কুশীলবদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে -জাতীয় শিক্ষক ফোরাম

ফিলিস্তিনে ইসরাইলের বর্বর হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় আলোচনা সভা, মুসলিম উম্মাহর ঐক্য চান আলোচকরা

ফিলিস্তিনে ইসরাইলের বর্বর হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় আলোচনা সভা, মুসলিম উম্মাহর ঐক্য চান আলোচকরা

বিনা ভোটের সরকার দেশের লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা লুট করে পাচার করেছে - সাঈদ সোহরাব

বিনা ভোটের সরকার দেশের লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা লুট করে পাচার করেছে - সাঈদ সোহরাব

গণহত্যায় জড়িত পুলিশের তালিকা হচ্ছে

গণহত্যায় জড়িত পুলিশের তালিকা হচ্ছে

'নিজ জন্মভূমি ভারতেই অপমানিত হলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর'

'নিজ জন্মভূমি ভারতেই অপমানিত হলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর'

জাতীয় পার্টির সব কার্যালয়ের সামনে গণপ্রতিরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করলো ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা

জাতীয় পার্টির সব কার্যালয়ের সামনে গণপ্রতিরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করলো ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা

বিএনপি-র নির্বাহী কমিটির সদস্য হামিদুর রহমান হামিদের বংশাল এলাকায় পথসভা

বিএনপি-র নির্বাহী কমিটির সদস্য হামিদুর রহমান হামিদের বংশাল এলাকায় পথসভা

সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ হলো কাকরাইল ও এর আশপাশের এলাকায়

সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ হলো কাকরাইল ও এর আশপাশের এলাকায়

জিশান-সাইফউদ্দিন ঝড়ে জয় দিয়ে শুরু বাংলাদেশের

জিশান-সাইফউদ্দিন ঝড়ে জয় দিয়ে শুরু বাংলাদেশের

সাভার সার্কেল পুলিশের সাবেক এএসপি শাহিদুল কারাগারে

সাভার সার্কেল পুলিশের সাবেক এএসপি শাহিদুল কারাগারে

চট্টগ্রামে বই পড়ে ৫ হাজার ৫০৩ শিক্ষার্থীর পুরস্কার লাভ

চট্টগ্রামে বই পড়ে ৫ হাজার ৫০৩ শিক্ষার্থীর পুরস্কার লাভ

বিএনপি জনগনের সাথে ছিল আছে এবং থাকবে - ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম

বিএনপি জনগনের সাথে ছিল আছে এবং থাকবে - ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম

গোদাগাড়ীতে কোচিং সেন্টারের পরিচলক এক ছাত্রীর সাথে আপত্তিকর দেখে এলাকাবাসী অবরুদ্ধ করে থানা পুলিশের হাতে তুলে দেন।

গোদাগাড়ীতে কোচিং সেন্টারের পরিচলক এক ছাত্রীর সাথে আপত্তিকর দেখে এলাকাবাসী অবরুদ্ধ করে থানা পুলিশের হাতে তুলে দেন।

'মানুষের গণতন্ত্র, ন্যায় বিচার ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করাই হচ্ছে গণঅধিকার পরিষদের মূল লক্ষ্য'  - গণঅধিকার পরিষদ

'মানুষের গণতন্ত্র, ন্যায় বিচার ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করাই হচ্ছে গণঅধিকার পরিষদের মূল লক্ষ্য' - গণঅধিকার পরিষদ

জাতির জনক ট্যাগ ব্যবহার করে ফ্যাসিজমের প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো- ড.সলিমুল্লাহ খান

জাতির জনক ট্যাগ ব্যবহার করে ফ্যাসিজমের প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো- ড.সলিমুল্লাহ খান

আনুপাতিক হারে সংসদ নির্বাচনের  দাবি সংস্কারের নামে কুসংস্কার  বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন

আনুপাতিক হারে সংসদ নির্বাচনের দাবি সংস্কারের নামে কুসংস্কার বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন

সিলেট সীমান্ত হয়ে ভারতে পালাতে যেয়ে ধরা খেলেন এক আ'লীগ নেতা !

সিলেট সীমান্ত হয়ে ভারতে পালাতে যেয়ে ধরা খেলেন এক আ'লীগ নেতা !

নির্বাচনে জিততে যেভাবে ধর্মকে ব্যবহার করছেন ট্রাম্প

নির্বাচনে জিততে যেভাবে ধর্মকে ব্যবহার করছেন ট্রাম্প

আগামীদিনের রাজনীতি তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের গড়ার রাজনীতি

আগামীদিনের রাজনীতি তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের গড়ার রাজনীতি