রাসূলে আরাবী প্রিয় নবী (সা.)-এর জীবনী

Daily Inqilab মুফতি জাকারিয়া মাসউদ

৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

মানুষ স্বভাবগতভাবেই বড্ড অনুকরণপ্রিয়। জন্মলগ্ন থেকেই শিশু অনুকরণ করে তার পিতা মাতাকে। একটু বড় হলে অনুকরণ করে তার খেলার সাথী বা বন্ধু বান্ধবকে। আরো বড় হলে জীবন চলার পথে অনুকরণ করে পছন্দের কোন মানুষকে। এই অনুকরণ-অনুসরণ, একটি মানুষ জন্মলগ্ন থেকেই তার স্বভাব বহন করে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো, সত্যিকারার্থে এমন মানুষ আছে কি? যিনি মানুষের জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় হতে পারেন। হ্যাঁ, আছেন। তি নি হলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, আর নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের উপর অধিষ্ঠিত। (সূরা ২৪ আন-নূর, আয়াত ৫৬)। হাদীস শরীফে ইরশাদ রয়েছে, হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, তোমাদের মাঝে কেহ (পূর্ণ) ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তার কাছে তার পিতা, সন্তান ও সমস্ত মানুষের চেয়ে অধিক প্রিয় না হব। (বোখারী শরীফ)।

পারিভাষিক অর্থে সিরাত অর্থ জীবনী বা। তবে সীরাত বলতে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর জীবনীই বোঝানো হয়ে থাকে। অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর জীবনে যা কিছু ঘটেছে, তার সাথে সম্পৃক্ত, সরাসরি বা পরোক্ষভাবে তার সকল দিক, চারিত্রিক দিক, পারিবারিক জীবন, সামরিক জীবন, এককথায় রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর সকল দিক সীরাতের অন্তর্ভুক্ত। সীরাতের অধ্যয়ন একটি উত্তম আমল বা সাওয়াবের কাজ, সিরাত পাঠ মুমিনের ঈমানকে মজবুত করে, সিরাত অধ্যয়ন কোরআন বোঝার জন্য সহায়ক, সিরাত অধ্যয়ন হাদীস বোঝার জন্যও সহায়ক, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর জীবন মুমিনদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ বা নমুনা। তাই সিরাত পাঠের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

বিশ^নবীর (সা.) জন্ম : সায়্যিদুনা ওয়া সায়্যিদুল মুরসালীনা ওয়ানা নবিয়্যীন হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর পবিত্র জন্ম হয় রবিউল আউয়াল মাস, সোমবার, আম্মুল ফিল (হস্তি বর্ষ) মোতাবেক ৫৭১ ঈসায়ী সনে। তাঁর জন্মের কয়েক মাস আগে পিতা আব্দুল্লাহ ইন্তেকাল করেন। নিজের দাদা আব্দুল মুত্তালিব তাঁর না রাখেন ‘মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব’। মমতাময়ী মা হযরত আমেনার পক্ষ থেকে তাঁর নাম রাখা হয় ‘আহমদ’। নিজ মাতা এবং আবু লাহাবের আযাদকৃত বাঁদী সুওয়াইবাহ (রা.) কিছুদিন তাঁকে দুগ্ধ পান করান। এরপর কুরাইশ বংশের ঐতিহ্য অনুযায়ী হযরত হালিমা সাদিয়া (রা.) - কে দুগ্ধপান ও লালনের জন্য দেওয়া হয়।

চার বছর বয়সে শক্কে সদর : তথা বক্ষ বির্দীর্ণ করার ঘটনা সংঘটিত হয়। ঐতিহাসিকদের মতে, শক্কে সদরের ঘটনা চারবার সংঘটিত হয়েছে। ১. শৈশবে হযরত হালিমা সাদিয়ার কাছে থাকা অবস্থায়। ২. দশবছর বয়সে (ফাতাহুল বারী ১৩/৪৮১)। ৩. নবুওয়াতপ্রাপ্তির সময় (মুসনাদে আবীদাউদ আততায়ালাসী ২১৫)। ৪. মে’রাজের সময় (বুখারী শরীফ হা ৩৪৯)। আরেক মতে পঞ্চমবার শক্কে সদরের কথাও উল্লেখ আছে, যা সহীহ মতানুসারে সাব্যস্ত নয়। (সীরাতে মুস্তফা ১/৭৫) রাসূল (সা.) প্রায় ছয় বছর হযরত হালিমা সাদিয়ার হাতে লালিত হন।

৬ বছর বয়সে মাতার বিয়োগ : রাসূল (সা.)- এর মাতা হযরত আমেনার ইন্তেকাল হয়। আবওয়া নামক স্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। (শরহুল মাওয়াহেব লিয যারকানী ১/১৬০)। ৭ বছর বয়স থেকে তিনি দাদা আব্দুল মুত্তালিবের তত্ত্বাবধানে লালিত হন। ৮ বছর বয়সে দাদার ইন্তেকাল হয়। এর পর থেকে চাচা আবু তালেবের হাতে লালিত হন। (তবকাতে ইবনে সাআদ ১/৭৪)। ১২ বছর বয়সে সিরিয়া গমন। চাচার সাথে সিরিয়ার ব্যবসায়িক সফরের সঙ্গী হন। এই সফরে বুহাইরা রাহের তাঁর নবুওয়াতের ভবিষ্যদ্বাণী করেন। (আল খাসায়েসুল কুবরা ১/৮৪)। মতান্তরে ১৪/১৫/২০ বছর বয়সে: আরবে ফুজার যুদ্ধের ঘটনা ঘটে। আপন কোন কোন চাচার পীড়াপীড়িতে রাসূল (সা.) অংশ নেন। কিন্তু কেতালে অংশগ্রহণ করেননি। (রাওজুল আনফ ১/১২০)।

১৬ বছর বয়সে সামাজিক সংগঠন : মক্কাবাসীর (পাঁচ বংশীয় চুক্তি) হিলফুল ফুজুল নামের চুক্তিতে অংশগ্রহন করেন। ২৫ বছর বয়সে বিবাহ বন্ধন : রাসূল (সা.) হযরত খাদিজা (রা.) - এর ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে সিরিয়ার দ্বিতীয় সফর করেন। এই সফর থেকে প্রত্যাবর্তনের কিছুদিন পর তাঁর সততা ও নিষ্ঠা এবং ব্যবসায়িক মুনাফা অবলোকন করে হযরত খাদিজা (রা.) রাসূল (সা.) - এর কাছে বিয়ের প্রস্তাব পেশ করেন এবং বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। (তবকাতে ইবনে সাআদ ১/৮৩)। তৃতীয়বার সংস্কারের সময় হাজরে আসওয়াদকে নিজ হাতে স্থাপন করেন এবং এর মাধ্যমে পরস্পর যুদ্ধান্দেহী আরব গোত্রগুলোর মধ্যে ভালোবাসা ও সম্প্রতি সৃষ্টি করতে সক্ষম হন। (সীরাতে ইবনে হেশাম ১/২৫)। ৩৯ বছর বয়স পর্যন্ত নিজের এমন নজির বিহীন সততা, নিষ্ঠা, কর্মতৎপরতা ও কীর্তি স্থাপন করেন, যার কারণে আপন-পর-সকলের মুখে তাঁর সততা ও নিষ্ঠার কথা উচ্চারিত হতে থাকে।

৪০ বছর বয়সে নবুয়ওত লাভ : তিনি বেশির ভাগ সময় হেরাগুহাতেই ব্যয় করেছেন। এখানেই তাঁকে নবুওয়াতের তাজ পরানো হয়। তাঁর ওপর সূরায়ে আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত অবতীর্ণ হয়। (শরহুল মাওয়াহিব ১/২০৭) ঐতাহাসিকদের ঐক্যমত হলো নবুওয়াত দান করা হয়েছে রবিবার। কিন্তু মাসের ব্যাপারে ঐতিহাসিকদের ভিন্ন মত রয়েছে। ইবনে আব্দুল বার (রহ.)- এর মতে ৮ রবিউল আউয়াল তাঁকে নবুওয়াতের তাজ পরানো হয়। এই মতানুযায়ী নবুওয়াতপ্রাপ্তির সময় তাঁর বয়স ছিল ৪০ বছর। কিন্তু ইবনে ইসহাকের মত হলো তাঁকে ১৭ রমযান নবুওয়াত দানে ভূষিত করা হয়। এই মতানুযায়ী তখন তাঁর বয়স হয় চল্লিশ বছর ছয় মাস। হযরত ইবনে হাজার আসকলানী (রহ.) এই মতকেই প্রধান্য দিয়েছেন। (ফতহুল বারী ১২/৩১৩)।

নবুওয়াতের দ্বিতীয় বছর: রাসূলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) গোপনে তাবলীগে দ্বীনের কাজ শুরু করেন। এই বছরই হযরত খাদিজা ৯রা.), হযরত ওয়ারাকা ইবনে নাওফল (রা.), হযরত আলী (রা.), হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.), হযরত আফীফ কিন্দী (রা.), হযরত তলহা (রা.), হযরত সা’আদ ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রা.), হযরত খালেদ ইবনে সাঈদ (রা.), হযরত উসমান ইবনে আফফান (রা.), হযরত আম্মার (রা.), হযরত সুহাইব (রা.), হযরত আমর ইবনে আ’বাসা (রা.) এবং হযরত যায়েদ ইবনে হারেসা (রা.) ঈমান আনায়ন করেন। এ সকল মহান ব্যক্তিসহ আরো কয়েকজন সাহাবীকে সাবেকীনে আওয়ালীন তথা সর্ব প্রথম সাহাবী বলা হয়।

মদিনায় হিজরত : বাইআতে উকবায়ে ছানিয়া অনুষ্ঠিত হয়। যাতে ৭৩ জন পুরুষ এবং ২ জন নারী ইসলাম গ্রহন করেন। এ বছরই মুসলমানরা মদীনা হিজরতের অনুমতি পান। এ বছরই কুরাইশরা (নাউজু বিল্লাহ) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- কে হত্যার সিন্ধান্ত নেয়। হযরত জিবরাঈল (আ.) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- কে কুরাইশদের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে অবগত করে বলেন, আল্লাহ তা’আলা আপনাকে এখান থেকে হিজরতের অনুমতি প্রদান করেছেন। অনুমতিপ্রাপ্ত হয়ে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হযরত আবু বকর (রা.)- কে সঙ্গে নিয়ে মদীনায় হিজরত করেন। হিজরতের পরের সময়কে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর মাদানী যিন্দেগী বলা হয়। যা ছিল অত্যন্ত গৌরবদীপ্ত সময়। এ সময়গুলোতে রাসূল (সা.)- এর অক্লান্ত মেহনত, চেষ্টা কুশেশ এবং আতেœাৎসর্গের মাধ্যমে ইসলামের বিজয়কেতন হস্তগত হয়।

নবীজী (সা.) এর পরলোকগমন: মুসাইলামাতুল কাযযাব এবং আসওয়াদে আনসী নবুওয়াতের মিথ্যা দাবিদার হিসেবে আতœপ্রকাশ করে। বিদায় হজে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঐতিহাসিক ভাষণ দান করেন। এতে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বিবিগণসহ এক লক্ষেরও বেশি সাহাবায়ে কেরাম উপস্থিত ছিলেন। ইসলামের সমস্ত বিধানাবলি বুঝিয়ে দেওয়া হয়। জাহিলিয়্যাত এবং শিরকী সকল বিষয়কে মিটিয়ে দেওয়া হয়। উম্মতকে আল বিদা বলে মুসলিম উম্মাহ এবং পুরো দুনিয়াকে এতীম বানিয়ে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আল্লাহর সান্নিধ্যে তাশরীফ নিয়ে যান। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়া আসহাবিহী ওয়া সাল্লাম।


বিভাগ : ইসলামী জীবন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা: সমালোচনার ঝড়

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা: সমালোচনার ঝড়

এয়ার এ্যাস্ট্রা’র বনানী সেলস অফিস উদ্বোধন করলেন সাদিয়া ইসলাম মৌ

এয়ার এ্যাস্ট্রা’র বনানী সেলস অফিস উদ্বোধন করলেন সাদিয়া ইসলাম মৌ

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী ‘বিধ্বস্ত’ হেলিকপ্টারের সঙ্গে রেডিও যোগাযোগ হয়েছে

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী ‘বিধ্বস্ত’ হেলিকপ্টারের সঙ্গে রেডিও যোগাযোগ হয়েছে

'ভুয়া তথ্য' ছড়িয়ে বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা

'ভুয়া তথ্য' ছড়িয়ে বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা

এখনও নিখোঁজ ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী

এখনও নিখোঁজ ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী

চীনে নতুন রুট চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের এয়ারলাইনগুলো

চীনে নতুন রুট চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের এয়ারলাইনগুলো

বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আগ্রহী কানাডা

বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আগ্রহী কানাডা

কুমিল্লায় ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় সাত জনের মৃত্যুদণ্ড, সাতজনের যাবজ্জীবন

কুমিল্লায় ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় সাত জনের মৃত্যুদণ্ড, সাতজনের যাবজ্জীবন

জাতীয় এসএমই মেলায় সোনালী ব্যাংকের অংশগ্রহণ

জাতীয় এসএমই মেলায় সোনালী ব্যাংকের অংশগ্রহণ

বঙ্গবন্ধু কন্যার লড়াইয়ের গল্প গোটা বিশ্বের কাছে তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

বঙ্গবন্ধু কন্যার লড়াইয়ের গল্প গোটা বিশ্বের কাছে তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

এখন প্রতি সপ্তাহে ২৫০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত সেভিংস খোলা যাচ্ছে বিকাশ অ্যাপে

এখন প্রতি সপ্তাহে ২৫০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত সেভিংস খোলা যাচ্ছে বিকাশ অ্যাপে

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি’র কৃষি সহায়তা প্রকল্প

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি’র কৃষি সহায়তা প্রকল্প

কুমিল্লায় উপজেলা নির্বাচনে এমপির ভূমিকায় ভোটের পরিবেশ বিঘ্নিতের আশঙ্কা

কুমিল্লায় উপজেলা নির্বাচনে এমপির ভূমিকায় ভোটের পরিবেশ বিঘ্নিতের আশঙ্কা

শীঘ্রই বাজারে আসছে টেকনো ক্যামন ৩০ সিরিজের ফোন

শীঘ্রই বাজারে আসছে টেকনো ক্যামন ৩০ সিরিজের ফোন

মাঝে মাঝে তার নম্বর খোলা পাওয়া যাচ্ছে, মাঝে মাঝে বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে : ডিবি প্রধান

মাঝে মাঝে তার নম্বর খোলা পাওয়া যাচ্ছে, মাঝে মাঝে বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে : ডিবি প্রধান

এমপি আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃত নম্বরটি খুলছেন আবার বন্ধ করছেন: ডিবি

এমপি আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃত নম্বরটি খুলছেন আবার বন্ধ করছেন: ডিবি

লুটপাট করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে আ'লীগ: প্রিন্স

লুটপাট করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে আ'লীগ: প্রিন্স

অ্যাকাডেমিক ব্যাংকিং সেবা ‘প্রাইমঅ্যাকাডেমিয়া’ চালু করলো প্রাইম ব্যাংক পিএলসি

অ্যাকাডেমিক ব্যাংকিং সেবা ‘প্রাইমঅ্যাকাডেমিয়া’ চালু করলো প্রাইম ব্যাংক পিএলসি

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ইউএইর সভাপতি মামুন সম্পাদক মুহাম্মদ মোরশেদ

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ইউএইর সভাপতি মামুন সম্পাদক মুহাম্মদ মোরশেদ