নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বিরোধীদলগুলোর চিত্র কি?

Daily Inqilab এডভোকেট মুহাম্মদ শাহ আলম

০৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৪ এএম

বহুল আলোচিত দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত। বিরোধী দলগুলো অনেকটা ধীরে চলো নীতিতে কর্মসূচি পালন করছে। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ২০২৩ সাল থেকে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে সরকার পতনের একদফা আন্দোলন এবং ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের চ্যালেঞ্জসহ রাজনৈতিক অঙ্গনে যে উত্তাপ উত্তেজনা ছিল, তা এখন নেই। নির্বাচনের পর জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভোটার উপস্থিতি, বিভিন্ন অনিয়ম, সহিংসতা, নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থীদের বক্তব্য-বিবৃতিতে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ ইত্যাদি নানাবিধ বিষয় আলোচিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এই নির্বাচনকে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের বিজয় বলা হয়েছে। বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধীদল ভোটার উপস্থিতি কম হওয়া এবং ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ায় তাদের নির্বাচন বর্জন সফল দাবি করে দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে এসে রাজনীতি অনেকটাই শান্ত হয়ে গেছে। বিএনপির পক্ষ থেকে নামমাত্র লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। অন্যান্য বিরোধীদলও নামমাত্র কর্মসূচি পালন করছে। সামনে রোজা, ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহা। এ অবস্থায় বিরোধীদলগুলোর পক্ষে বড় ধরনের কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করা স্বাভাবিকভাবেই সম্ভব হবে না। তাছাড়া দীর্ঘ আন্দোলনে বিএনপির অনেক নেতাকর্মী এখনো কারাগারে, অনেকে আত্মগোপনে। এই অবস্থায় বিএনপি ও অন্যান্যা বিরোধীদলের পক্ষে জোরালো আন্দোলনে যাওয়া সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। যদিও বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রমজান মাসে প্রচলিত ইফতার মাহফিলের পাশাপাশি ১০টি বিভাগীয় শহরে সাংগঠনিকভাবে ইফতার মাহফিলের আয়োজনের চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। একইসঙ্গে গণসংযোগ, বিক্ষোভ সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধন লিফলেট বিতরণ, আলোচনা সভার মতো কর্মসূচি পালন করবে।

এরই মাঝে ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফর এবং বিএনপি›র সঙ্গে বৈঠক রাজনৈতিক অঙ্গন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনুষ্ঠিত টকশোগুলোতে কিছুটা উত্তাপ ছড়াচ্ছে। নির্বাচনের আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৎপরতায় সরকারবিরোধী মনোভাবাপন্ন মানুষের মাঝে এক ধরনের আশার সঞ্চার করেছিল। সরকার একতরফা নির্বাচন করলে যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতি প্রয়োগসহ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে ধারনা করেছিল। একই কারণে সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের মনোবলে কিছুটা শংকার সৃষ্টি হয়েছিল। তবে নির্বাচনের পর তাদের ভূমিকা নিয়ে বিরোধীরা অনেকটা হতাশ হয়ে পড়েছে। ভূরাজনৈতিক কারণে যুক্তরাষ্ট্র তলে তলে সরকারের সাথে আপোষ করে ফেলেছে কিনা, এমন চিন্তা করছে। যদিও ৭ জানুয়ারির নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি বলে মতপ্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ অবস্থায় গত ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনদিনের সফরে আসে মার্কিন নিরাপত্তা পরিষদের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক জ্যেষ্ঠ পরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল আইলিন লাউবেচারের নেতৃত্বে তিন সদ্যের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল। দলের অন্য দুই সদস্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) সহকারী প্রশাসক মাইকেল শিফার, দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আফরিন আক্তার। মার্কিন প্রতিনিধি দলটি ঢাকা পৌঁছেই বিকেল ৩টায় রাজধানীর গুলশানের হোটেল ওয়েস্টিনে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠকে মিলিত হয়। যদিও নির্বাচনের আগে বেশ কয়েকটি মার্কিন প্রতিনিধিদল ঢাকা সফর করেছিলেন। সেই সময় তারা সরকারের সাথে দফায় দফায় মিটিং করলেও বিএনপির সাথে সরাসরি কোনো বৈঠক করেনি। দেড় ঘণ্টাব্যাপী চলা বৈঠকে সদ্য কারামুক্ত বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক স¤পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন এবং মার্কিন প্রতিনিধি দলের সাথে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা অংশ নেন। বেঠক শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলতে চাননি বিএনপি নেতারা। তবে একটি দৈনিকের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বৈঠকে দেশের রাজনৈতিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতি তুলে ধরেছেন দলটির শীর্ষ নেতারা। একই সঙ্গে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও পূর্বাপর রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলির বিস্তারিত তথ্যসংবলিত একটি ফাইলও প্রতিনিধি দলের কাছে হস্তান্তর করেছে। এতে একতরফা নির্বাচনে জনগণের ভোট বর্জন, ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের ডামি স্বতন্ত্র প্রার্থী দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার, নানা অনিয়ম ও বিরোধীদলের নেতাকর্মীর ওপর নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল ২৮ অক্টোবরের পূর্বাপর ঘটনা এবং নির্বাচন-পরবর্তী বিএনপির অবস্থান স¤পর্কে জানতে চেয়েছে। জবাবে বিএনপি বলেছে, রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের প্রকৃত ঘটনা, গ্রেপ্তারকৃত নেতাকর্মীর মধ্যে ১৫ জনের মৃত্যু, ভোটে অংশ নেওয়া দলগুলোর মধ্যে আসন ভাগবাটোয়ারা এবং নির্বাচন যে একতরফা ছিল ও সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ ভোট বর্জন করায় ওই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ যে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল নয়, এ বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। এ সময় মার্কিন প্রতিনিধি দল জানায়, এটি দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় স¤পর্কের একটি অংশ। এর মানে এই নয় যে, বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে। এই সফরে মার্কিন প্রতিনিধি দলটি দলগতভাবে আওয়ামী লীগের সাথে কোন বৈঠক না করলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, শ্রমিক নেতা, সরকারের একাধিক মন্ত্রীর সাথে বৈঠকে মিলিত হয়েছেন। বৈঠকগুলোর বিষয়ে ঢাকাস্থ দূতাবাস আলাদা আলাদা সংক্ষিপ্ত বার্তা প্রচার করেছে। এইসব বৈঠকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আমরা আগামী পঞ্চাশ বছর এবং তার পরেও অর্থনৈতিক বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার জন্য উন্মুখ। বাংলাদেশ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার উল্লেখ করে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র একটি সমৃদ্ধ, নিরাপদ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে সমর্থন করে। দুই দেশ অর্থনৈতিক উন্নয়ন, নিরাপত্তা, শরণার্থী, জলবায়ু, শ্রম এবং বাণিজ্যসহ পার¯পরিক স্বার্থে কাজ করতে পারি। বাংলাদেশের নাগরিক সমাজের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের বৈঠকে সুস্থ গণতন্ত্র এবং ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে নাগরিক সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা কামনা করা হয়েছে।

নির্বাচনের পরপরই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের এই সফরকে বিশেষজ্ঞ মহল বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার বিশ্লেষণের চেষ্টা করলেও অধিকাংশের ধারণা, দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক অবস্থা বিশেষ করে মিয়ানমারের গৃহ যুদ্ধ, এই অঞ্চলে চীনের প্রভাব ইত্যাদি নানাবিধ কারণে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে পার¯পরিক স্বার্থের অগ্রগতির জন্য কূটনৈতিক স¤পর্ক জোরদার, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের সঙ্গে আলোচনা করতে এই সফর। এই সফরের মধ্যদিয়ে আগামী দিনে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সাথে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে আগ্রহী এমন বার্তাই দেয়া হয়েছে। এদিকে নির্বাচনের পর দলগতভাবে বিএনপি নিজেদের অবস্থান স¤পর্কে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সু¯পষ্টভাবে কয়েকটি বার্তা পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে বলে রাজনৈতিক বোদ্ধারা মনে করছেন। যেমন বিএনপির সকল স্তরের নেতাকর্মীদের উপর মামলা, মোকদ্দমা, গ্রেফতার, লোভ-লালসা, ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেও দলকে ভাঙ্গতে পারেনি এবং বিএনপি যেকোনো সময়ের তুলনায় ঐক্যবদ্ধ। বরং নেতাকর্মীরা জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে আবার রাজপথে নেমে আসছে। আর এই ত্যাগ স্বীকার করতে গিয়ে বিএনপি’র অনেক নেতাকর্মীর ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি হারিয়ে পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। গ্রেফতার এড়াতে অনেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে শহরে গিয়ে ছোটখাট কাজ করে জীবীকা নির্বাহ করছে। যারা বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে আটক ছিল বা এখনো আছে তাদের পরিবার থানা, কোর্ট ও জেলগেটে ঘোরাঘুরি করে অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। এতকিছুর পরও এবং নিজেদের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ জেনেও নেতাকর্মীরা বিএনপি ছেড়ে যায়নি।

বিএনপির সবচেয়ে বড় সাফল্য জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনকে বুঝতে সক্ষম হয়েছে, দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। পক্ষান্তর, জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে আবর্তিত কিংস পার্টি এবং সরকারের লেজুড়বৃত্তিতে জড়িত রাজনৈতিকদলগুলো এই সময়ে এসে ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছে। অনেক দলের অস্তিত্ব নিয়ে টানাটানি শুরু হয়েছে। সংসদের বিরোধীদল জাতীয় পার্টিতে ইতোমধ্যে দ্বিধাবিভক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। দলের নেতাকর্মীদের বহিষ্কারের হিড়িক পড়ছে। জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান বেগম রওশন এরশাদ দশম জাতীয় সম্মেলন ঘোষণা করেছেন। এর আগে তিনি জিএম কাদের এবং মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছেন। জিএম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকেও অনেককে বহিষ্কার করা হয়েছে, অনেকে পদত্যাগ করেছে। সব মিলিয়ে বিরোধী রাজনীতিতে একধরনের অস্থিরতা চলছে। অন্যদিকে, অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে, বিএনপির সামনে এখন আন্দোলনের চেয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের মনোবল চাঙা রাখা, কারাগারে আটক নেতাকর্মীদের মুক্ত করা এবং দলকে শক্তিশালী করার জন্য সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দিয়েছে।

লেখক: আইনজীবী।


বিভাগ : ইসলামী জীবন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

৩২ দিনে ৮ বার বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩২ দিনে ৮ বার বাড়ল স্বর্ণের দাম

রাইসির মৃত্যু হলে কে হবেন ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট

রাইসির মৃত্যু হলে কে হবেন ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করুন : বাইডেনকে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করুন : বাইডেনকে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

হেলিকপ্টার খুঁজতে গিয়ে নিখোঁজ ৩ উদ্ধারকারী

হেলিকপ্টার খুঁজতে গিয়ে নিখোঁজ ৩ উদ্ধারকারী

রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত: বৈরী আবহাওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত

রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত: বৈরী আবহাওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত

ঘুষের দর-কষাকষির অডিও ভাইরাল

ঘুষের দর-কষাকষির অডিও ভাইরাল

আইপিএল: প্লে অফে কে কার মুখোমুখি

আইপিএল: প্লে অফে কে কার মুখোমুখি

আট গোলের রোমাঞ্চ: ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে রিয়ালের ড্র

আট গোলের রোমাঞ্চ: ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে রিয়ালের ড্র

সহজ জয়ে লা লিগায় রানার্সআপ  বার্সা

সহজ জয়ে লা লিগায় রানার্সআপ  বার্সা

ক্লপকে অশ্রুসিক্ত বিদায় লিভারপুলের

ক্লপকে অশ্রুসিক্ত বিদায় লিভারপুলের

সিটির অমরত্বের রাত...

সিটির অমরত্বের রাত...

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

ফতুল্লায় হত্যা মামলার আসামি কেরানিগঞ্জে গ্রেপ্তার

ফতুল্লায় হত্যা মামলার আসামি কেরানিগঞ্জে গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবানে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবানে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

রাজশাহীতে মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশকে মারপিট, যুবক আটক

রাজশাহীতে মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশকে মারপিট, যুবক আটক

স্বাচিপ রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি ডা. জাহিদ, সম্পাদক ডা. অর্ণা জামান

স্বাচিপ রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি ডা. জাহিদ, সম্পাদক ডা. অর্ণা জামান

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রগঠনের দাবিতে সারাদেশে জেলা ও মহানগরীতে ইসলামী

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রগঠনের দাবিতে সারাদেশে জেলা ও মহানগরীতে ইসলামী

খালেকুজ্জামানের বাড়ী সরকারিভাবে পুননির্মাণের দাবি - ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

খালেকুজ্জামানের বাড়ী সরকারিভাবে পুননির্মাণের দাবি - ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত সাবেক বিজেপি নেতা

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত সাবেক বিজেপি নেতা

সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতকরণে বিএসটিআই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতকরণে বিএসটিআই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী