ঢাকা   শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

রমজান : সামগ্রিক পরিশুদ্ধির মাস

Daily Inqilab মুফতি আহমদ আবদুল্লাহ

২৩ মার্চ ২০২৪, ১২:১৫ এএম | আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৪, ১২:১৫ এএম

আল্লাহর রহমতের চিরন্তন সর্বজনীন উৎস কুরআন নাজিলের শুকরিয়া আদায়ের লক্ষ্যেই সিয়াম ফরজ করা হয়েছে। আর সিয়ামের মাধ্যমে তাকওয়ার গুণাবলী অর্জন এবং কুরআনের জীবন পদ্ধতির বাস্তব অনুশীলনের মাধ্যমে তাযকিয়াহর শীর্ষে উন্নীত হওয়ার জন্যই সিয়াম ফরয করা হয়েছে। তাকওয়াকে আমরা কুরআন ও সুন্নাহর অনুবাদের ক্ষেত্রে শুধু আল্লাহভীতি, পরহেজগারী ও ভয় করা অর্থেই ব্যবহার করে থাকি। আর সিয়ামকে আমরা পানাহার যৌনচার ও পাপাচার বর্জন অর্থেই ব্যবহার করে থাকি। ইসলামী শরীয়ার পরিভাষায় রোযার সংজ্ঞা হচ্ছে, ‘সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার, কামাচার ও পাপাচার বর্জনের নামই রোযা। প্রকৃত পক্ষে সওম শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে, বিরত থাকা, বিরত করা ও বিরত রাখা।

যে মুসলিম জনগোষ্ঠী সিয়ামের মাধ্যমে শুধু সুনির্দিষ্ট সময়কাল পর্যন্ত পানাহার, কামাচার হতে বিরত থাকে অথচ পরিপূর্ণ জীবন ধারায় আল্লাহ দ্রোহী জীবনধারা হতে বিরত থাকে না। আল্লাহদ্রোহী কুশিক্ষা, বর্বরতা, মাদকাসক্তি, ব্যভিচার, ধর্ষণ, সন্ত্রাস, খুন-খারাবী, হিংসা-বিদ্বেষ, প্রতিহিংসা, অসভ্যতা, এসিড নিক্ষেপ, পাশবিকতা, মানবাধিকার হরণের ঘৃণ্য পাপাচার হতে বিরত রাখে না, তাদের সিয়াম সাধনা নিছক আনুষ্ঠনিকতা ছাড়া আর কিছুই নয়। যে সিয়াম দ্বারা সিয়াম পালনকারী শুধু একমাস উপবাস ও দিনের বেলায় যৌনচার হতে বিরত থাকে, অথচ সমগ্র জিন্দেগীতে পাপাচারের গড্ডালিকা প্রবাহে ভাসিয়ে ভ- ও বক ধার্মিক সেজে আনুষ্ঠানিকতা মেনে চলে; সালাত ও সিয়াম আদায় করে কিন্তু মিথ্যা বর্জন করে না, তাদের রাত জাগা ও উপবাস থাকা ছাড়া আল্লাহর নিকট কোন প্রতিদানই পাবে না।

আল কুরআন শুধু সিয়ামই ফরজ করেনি, একই সাংবিধানিক ভাষায় লিখিতভাবে ফরজ করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং হত্যা ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ গঠনের লক্ষ্যে কিসাসের বিধান কায়েম করা ও আল্লাহ তায়ালার পরিপূর্ণ দীন প্রতিষ্ঠা করাকেও ফরজ করা হয়েছে। কুরআনে সিয়ামকে যেমন লিপিবদ্ধভাবে ফরজ করা হয়েছে, তেমনি সালাতকে সুনির্ধারিত সময়ে লিখিতভাবে সাংবিধানিক ভাষায় ফরয করা হয়েছে। কুরআন শরীফে অসংখ্য আয়াতে মানব জাতিকে বিশ্বজনীন কল্যাণকর জীবন আচরণের নির্দেশনা ও নিন্দনীয় কার্যাবলীকে বর্জন করার বিধান দেয়া হয়েছে। এ ধরনের মুনকার ঘোষিত সকল ব্যবস্থাপনা হতে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রকে বিরত হওয়া, বিরত করা ও বিরত থাকার নামই সিয়াম সাধনা। শুধু উপহাস-ব্রত পালনের নামই সিয়াম-সাধনা নয়। মানবতার জন্য অকল্যাণকর সকল ক্রিয়াকা- ও আচরণ থেকে বিরত থাকা, বিরত করা, ও বিরত রাখার নাম সিয়াম বা রোজা। রোজা হচ্ছে ইসলামের তৃতীয় রোকন বা স্তম্ভ। শব্দটি আরবী শব্দ সাওম থেকে প্রথম ফার্সী ভাষায় এবং পরে ফার্সী থেকে অপরিবর্তিতভাবে বাংলা ভাষায় এসেছে। মূল আরবী শব্দ সাওমের অর্থ হচ্ছে সংযম, বিরত থাকা বা উপবাস যাপন। আর পরিভাষা হিসেবে এর অর্থ হছে, সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও যৌন সংসর্গ থেকে বিরত থাকা। সাওম বা রোযা শুধু মুসলমানদের উপরই নয়, পূর্ববর্তী জাতিসমূহের উপরও আল্লাহ তায়ালা রোযা ফরজ করে দিয়েছেন।

সওমের তাৎপর্য : কুরআন অবতীর্ণের মাস রমজানুল মুবারকে আল কুরআনের আদেশ নিষেধ জীবনের সকল ক্ষেত্রে মেনে পানাহার, ব্যভিচার, কামাচার, পাপাচার তথা মহান আল্লাহ তায়ালার মর্জির বিপরীত সকল নিষিদ্ধ কর্ম হতে ব্যক্তি জীবনে বিরত থাকা। নিজের পরিবারের সকল সদস্যকে আল্লাহর তরফ হতে অবতীর্ণ আল কুরআন ও আল কুরআনের জীবন বিধানের পরিপূর্ণ প্রতিষ্ঠাতা কুরআনের জীবন্ত প্রতীক রাসুল (সা.) কর্তৃক নিন্দনীয় ও বর্জনীয় সকল ক্রিয়াকা- থেকে বিরত রাখা। আর মুসলিম বৃহত্তম জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত সমাজ ও রাষ্ট্রকে আল্লাহ ও রাসুল কর্তৃক অশ্লীল ও নিষিদ্ধ সকল কর্মতৎপরতা মানব রচিত আইন ও অপসংস্কৃতি হতে বিরত করার লক্ষ্যে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। মহান রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন, ‘হে ইমানদারগণ ! তোমাদের উপর সিয়াম ফরজ করা হয়েছে, যেমন তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর ফরয করা হয়েছিল। যেন তোমরা মুত্তাকি হতে পারো। আর তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা করতে পারো; কেননা তিনি তোমাদের হেদায়েত দান করেছেন, যেন তোমরা আল্লাহর শুকর আদায় করতে পারো।(সূরা বাকারা: ১৮৩ ও ১৮৫ )

লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে যে, উপরোক্ত আয়াত দ্বারা আল্লাহ তায়ালা সিয়াম পালনের নির্দেশ দানের সঙ্গে সঙ্গে সিয়ামের উদ্দেশ্য বলে দিয়েছেন। উদ্দেশ্য হচ্ছে তিনটি। ক. মুত্তাকি হওয়া, খ. হেদায়েত প্রদানের জন্য আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা, গ. তার শোকর আদায় করা। উদ্দেশ্য তিনটির মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে মুত্তাকি হওয়া। মুত্তাকি বলতে কি বুঝায়? মুত্তাকী শব্দিটি এসেছে আরবী তাকওয়া থেকে এবং যে ব্যক্তি তাকওয়া অবলম্বন করে তিনি হচ্ছেন মুত্তাকী। তাকওয়া শব্দের অর্থ হচ্ছে সংযম ও আল্লাহভীতি এবং মুত্তাকী শব্দের অর্থ হচ্ছ সংযমী, পুণ্যবান ও আল্লাহভীরু। সিয়াম বা রোজা পালনের দ্বারা মানুষ যদি সংযমী ও খোদাভীরু হতে পারে, তাহলেই সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব। কেননা একজন সংযমী বা আল্লাহভীরু ব্যক্তির দ্বারা সমাজে কোন অন্যায় বা জুলুম হতে পারে না। যেহেতু আল্লাহভীরু ব্যক্তি সর্বদাই আল্লাহর নিকট পরকালে জওয়াব দেওয়ার ভয়ে ভীত থাকে। তার মনে সর্বদাই এ ভয় বিরাজ করবে যে, তিনি যদি অন্যায় করেন দুনিয়াতে রেহাই পেয়েও যান, পরকালে তিনি নিস্তার পাবেন না। সেখানে তাকে শাস্তি পেতেই হবে। আল্লাহর কাছে এই জবাবদিহি ও পরকালে শাস্তির ভয়ই মানুষকে যাবতীয় অন্যায় থেকে বিরত রাখবে। মানুষ যদি এভাবে সংযমী হয়, কেউ কোন অন্যায় অত্যাচার না করে,কারো অধিকার হরণ না করে, কারো ইজ্জত আবরুর উপর হামলা না করে, কাউকে বে আইনিভাবে হত্যা না করে। যার যার অধিকার তাকে যথাযথভাবে প্রদান করে, তাহলেই সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হবে। রোজার মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন করে মুত্তাকী হলেই শুধু এরূপ সংযমী হওয়া সম্ভব। আবার রোজা পালন করতে হয় বছরে এক মাস এবং তা রমজান মাসে, কুরআন নাজিলের মাসে। আল কুরআন হচ্ছে, মানুষের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত শ্রেষ্ঠ নিয়ামত।

এ কুরআনের মাধ্যমেই আল্লাহতায়ালা মানুষকে হেদায়েত তথা পার্থিব জীবনের জন্য সঠিক ও কল্যাণকর পথ প্রদর্শন করেছেন। কুরআনে রয়েছে মানব জীবনের সকল ক্ষেত্র যথা তার ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, বিয়ে-তালাক, উত্তরাধিকারিত্ব, উপার্জন ও ব্যয় ব্যবসা-বাণিজ্য, রাষ্ট্র পরিচালনা, বিচার ও প্রশাসন, এক কথায় জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যত কাজ মানুষকে করতে হয় তার প্রতিটির জন্য সর্বোত্তম পথের দিশা।

আল্লাহ তায়ালার প্রদর্শিত পথ সর্বোত্তম কেনো? কারণ, তিনি সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী, কুশলী ও সর্বোপেক্ষা ক্ষমতাবান। তিনি হচ্ছেন অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যত সম্পর্কে সম্যক অবগত। তার নির্দেশেই এ বিশ্বজগত পরিচালিত হচ্ছে আবার তার নির্দেশেই সব একদিন ধংস হয়ে যাবে। আবার তিনিই সবাইকে পুনর্জীবিত করে হিসেব-নিকাশ সম্পন্ন করে যার যার প্রাপ্য শাস্তি বা পুরস্কার তাকে তা দিয়ে দিবেন। এ ক্ষমতা একমাত্র তারই করায়েত্তে। কাজেই তার শাস্তি এড়িয়ে পুরস্কার পেতে হলে তার নির্দেশিত পথেই মানুষকে চলতে হবে। তিনি যদি দয়া করে মানুষকে এ পথ প্রদর্শন না করতেন তাহলেও তার কোন ক্ষতি হত না। তা সত্ত্বেও তিনি মানুষকে সর্বোত্তম পথের সন্ধান দিয়েছেন। মহান রাব্বুল আলামীন আরও স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন তাঁর প্রদর্শিত পথ ছাড়া অন্য কোন পন্থা বা পদ্ধতি তার কাছে আদৌ গ্রহণযোগ্য হবে না। মানুষ যেন এ কথা উপলব্ধি করে যে শাস্তি ও পুরস্কার প্রদানের ক্ষমতা একমাত্র তারই আছে, অন্য কারোই নাই। এ জন্য সকলেরই উচিত তার ক্ষমতা ও শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করে তার শোকর আদায় করা। মানুষ যদি আল্লাহ প্রদত্ত হেদায়েত প্রাপ্ত হয়েও তার শোকর আদায় না করে , তাহলে সে হবে অকৃজ্ঞ। তিনি যদি মানুষকে সঠিক পথের দিশা না দিতেন, তাহলেই কেউ উত্তম পথ পেত না। দুনিয়াতে কোন মুমিন-মুসলমানের অস্তিত্বও থাকতো না। সকলেই কাফের, মুশরিক বা সংশয়বাদী হিসেবে জীবন যাপন করে পরকালে জাহান্নামের ইন্ধন হতো। শুধু পরকালেই নয়, আল্লাহ তায়ালার প্রদর্শিত পথে না চলে এ পৃথিবীতেও বহু লোক আজও ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে চরম অশান্তির অনলে দগ্ধ হচ্ছে।আর যারা তার হেদায়েত মেনে নিয়ে জীবন যাপন করেন, তারা এ পৃথিবীতেও অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ জীবন অতিবাহিত করেন। পরকালের শান্তিতো তাদের জন্যই অপেক্ষা করছেই। কাজেই মহান রাব্বুল আলামীনের প্রদত্ত হেদায়েতের জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শোকরিয়া স্বরুপ তার শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতির ঘোষণা প্রদানের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। (চলবে)


বিভাগ : ইসলামী জীবন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম
মসজিদে পরে এসে ঘাড় ডিঙিয়ে সামনের কাতারে যাওয়া জায়েজ নেই
দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য সুন্দর জীবন এবং কৃতজ্ঞতাবোধ
যুগে যুগে জুলুম ও জালিমের পরিণতি
সালাম ইসলামী সম্ভাষণ রীতির এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ
আরও

আরও পড়ুন

শেষ বিকেলে লুইস-অ্যাথানেজের 'আক্ষেপে' ম্যাচে ফিরল বাংলাদেশে

শেষ বিকেলে লুইস-অ্যাথানেজের 'আক্ষেপে' ম্যাচে ফিরল বাংলাদেশে

রানআউট হজ,লুইসের ব্যাটে এগোচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

রানআউট হজ,লুইসের ব্যাটে এগোচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

জমকালো 'কনটেনন্ডার সিরিজ',কে কার বিপক্ষে লড়বেন?

জমকালো 'কনটেনন্ডার সিরিজ',কে কার বিপক্ষে লড়বেন?

তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা নিয়ে সিয়ামের বাড়িতে মীর হেলাল

তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা নিয়ে সিয়ামের বাড়িতে মীর হেলাল

অবশেষে ২৬ মামলার আসামি কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী আল-আমিন গ্রেফতার

অবশেষে ২৬ মামলার আসামি কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী আল-আমিন গ্রেফতার

'জুলাই অনির্বাণ’ এ রক্তপিপাসু হাসিনার নির্মমতা দেখে কাঁদছেন নেটিজেনরা

'জুলাই অনির্বাণ’ এ রক্তপিপাসু হাসিনার নির্মমতা দেখে কাঁদছেন নেটিজেনরা

দেশনেত্রীর প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা ও সম্মান

দেশনেত্রীর প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা ও সম্মান

বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনসহ সরকারের কাজের পরিধি বিশাল

বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনসহ সরকারের কাজের পরিধি বিশাল

অদক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারাই চলছে ফার্মেসি

অদক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারাই চলছে ফার্মেসি

নির্বাচন কমিশন গঠন : গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু

নির্বাচন কমিশন গঠন : গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু

বেনাপোল দিয়ে যাত্রী পারাপার কমেছে অর্ধেক, রাজস্ব আয় ও ব্যবসা বাণিজ্যে ধস

বেনাপোল দিয়ে যাত্রী পারাপার কমেছে অর্ধেক, রাজস্ব আয় ও ব্যবসা বাণিজ্যে ধস

দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম

দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম

মসজিদে পরে এসে ঘাড় ডিঙিয়ে সামনের কাতারে যাওয়া জায়েজ নেই

মসজিদে পরে এসে ঘাড় ডিঙিয়ে সামনের কাতারে যাওয়া জায়েজ নেই

দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য সুন্দর জীবন এবং কৃতজ্ঞতাবোধ

দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য সুন্দর জীবন এবং কৃতজ্ঞতাবোধ

যুগে যুগে জুলুম ও জালিমের পরিণতি

যুগে যুগে জুলুম ও জালিমের পরিণতি

সালাম ইসলামী সম্ভাষণ রীতির এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ

সালাম ইসলামী সম্ভাষণ রীতির এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ

করিমগঞ্জের নাম কি আদৌ শ্রীভূমি দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ?

করিমগঞ্জের নাম কি আদৌ শ্রীভূমি দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ?

বিশাল স্বর্ণখনির সন্ধান পেলো চীন

বিশাল স্বর্ণখনির সন্ধান পেলো চীন

মাছ ধরার নৌকার সঙ্গে ভারতীয় সাবমেরিনের সংঘর্ষ

মাছ ধরার নৌকার সঙ্গে ভারতীয় সাবমেরিনের সংঘর্ষ

যৌন পর্যটনের নতুন কেন্দ্র হয়ে উঠছে টোকিও : বাড়ছে ভিড়

যৌন পর্যটনের নতুন কেন্দ্র হয়ে উঠছে টোকিও : বাড়ছে ভিড়