আশুরা: করণীয় ও বর্জনীয়
১৩ জুলাই ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৩ জুলাই ২০২৪, ১২:০৫ এএম
মুহাররম হিজরী বর্ষের প্রথম মাস এবং আরবী বার মাসের মধ্যে সম্মানিত চারটি মাসের একটি। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন : নিশ্চয় আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধান ও গননায় মাস বারটি। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এর (হারাম বা সম্মানিত ৪ মাসের) মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না। আর মুশরিকদের সঙ্গে তোমরা যুদ্ধ কর সমবেতভাবে, যেমন তারাও তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে যাচ্ছে সমবেতভাবে। আর মনে রেখো, আল্লাহ মুত্তাকীদের সঙ্গে রয়েছেন।’ (সুরা তাওবাহ : আয়াত ৩৬)।
উক্ত আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বার মাসের মধ্যে চারটি মাস কে সম্মানিত বলেছেন। তার মধ্যে মহররম অন্যতম। বিশেষ করে এই মাসের দশ তারিখ ইসলামী শরীয়তে একটি গুরুত্ব ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন। এই দিনটি ইসলমাী ইতিহাসে ‘আশুরা’ নামে পরিচিত। ‘আশুরা’ শব্দটি আরবি। এর অর্থ, দশম। শব্দটি হিজরি বর্ষের ১০ তারিখকে বুঝায়। দিনটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো, এই দিনটি ইতিহাসের এক মহান ঘটনার স্বাক্ষী। আল্লাহ তায়ালা এই দিনে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম এবং তার অনুসারীদেরকে ফেরাউন ও তার সন্যদের হাত থেকে নাজাত দিয়েছেন এবং ফেরআউনকে তার সন্যসহ নদীতে ডুবিয়ে ধ্বংস করেছেন। (বুখারী-১৮৭৮)
এই দিনটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার ব্যাপারে এটিই বিশুদ্ধ বর্ণনা। এছাড়া এই দিনের ব্যাপারে আরো কিছু ঘটনার বর্ণনা পাওয়া যায়। যেমন- ১০ মহররম পৃথিবী সৃষ্টি করা, এই দিনে কেয়ামত সংঘটিত হওয়া, হযরত আদম ও হাওয়া আলাইহিস সালামের সৃষ্টি, বেহেশতে প্রবেশ। জান্নাত থেকে বের হয়ে আদম-হাওয়া আরাফাতের ময়দানে একত্রিত হওয়া, হযরত ইবরাহিম আলাইহিস সালামের আগুন থেকে নাজাত,হযরত নুহ আলাইহিস সালামকে মহাপ্লাবন থেকে নিষ্কৃতি ও তাঁর পাপিষ্ঠ জাতিকে ধ্বংস,এই দিনেই অত্যাচারী শাসক নমরূদের ধ্বংস,হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম মাছের পেট থেকে মুক্তি, হযরত ঈসা আ. কে আসমানে উঠিয়ে নেয়া,আদম আ. এর তাওবা কবুল হওয়া,ইউসুফ আ. এর কারাগার থেকে মুক্তি এবং আইউব আ. এর দৃষ্টিশক্তি ফিরে আসা ইত্যাদি।
আশুরার দিনের ব্যাপারে বিভিন্ন কিতাব বা বই পুস্তুকে এজাতীয় অনেক ঘটনা উল্লেখ রয়েছে। তথ্যের বিবেচনায় এগুলো সঠিক নয়; বরং এসব ভিত্তিহীন বর্ণনা। আশুরার দিনের সাথে এসবের কোন সম্পর্ক নেই। হযরত মুসা আলাইহিস সালাম এর বিষয়টি-ই শুধু হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। ইমাম ইবনুল জাওযী এগুলোকে জাল বর্ণনা বলেছেন। তাই ভিত্তিহীন ঘটনাগুলো বলা এবং প্রচার করা থেকে বিরত থাকা জরুরী। (ইসলাহী খুতুবাত-১৪/৭৭, মা সাবাতা মিনাস সুন্নাহ ফি আইয়্যামিস সানাহ-৪৪)
অবশ্য পরবর্তীতে ১০ মুহররাম পৃথিবীর ইসলামের ইতহাসে অনেক ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে কারবালার ঘটনাটি অন্যতম। রাসূল সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ইন্তেকালের প্রায় ৫০ বছর পর ৬১ হিজরির মুহাররম মাসের ১০ তারিখ কারবালার প্রান্তরে তাঁরই প্রাণপ্রিয় নাতি হযরত ইমাম হুসাইন রা. ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে শাহাদাত বরণ করেন। কারবালার এই ঘটনাও ইসিলামী ইতিহাসে অনেক তাৎপর্যপূর্ণ। তবে এর সাথে আশুরা নূনতম কোন সম্পর্ক নেই। কেননা আশুরার দিনটি কারবালার উক্ত ঘটনার জন্য ফজিলতপূর্ণ নয়; কিংবা আশুরার কারণে হযরত ইমাম হুসাইন শাহাদাত বরণ করেছেন এমনটিও নয়। তাই আশুরা মানেই কারবালা বা কারবালা মানেই আশুরা এমন মনে করা নিছক বিভ্রান্তি ছাড়া কিছু নয়। তাই এই দিনে শুধু হাদিসে বর্ণিত আমলগুলো করা একজন মুমিন হিসেবে আমাদের দায়িত্ব। কারবালাকে কেন্দ্র করে সুন্নাহ পরিপন্থী কোন কাজে লিপ্ত হওয়া বৈধ নয়।
রোযা রাখা : এই দিনের অন্যতম আমল হলো রোযা রাখা। হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় আগমন করে দেখতে পেলেন যে, ইয়াহুদিগণ অশুরার দিনে রোযা পালন করে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেনঃ কি ব্যাপার? ( তোমরা এ দিনে রোযা পালন কর কেন?) তারা বলল, এ দিন অতি উত্তম, এই দিনে আল্লাহ তায়ালা বনী ইসরাইল কে তাদের শত্রুর কবল থেকে নাজাত দান করেন। ফলে এই দিনে মুসা আলাইহিস সালাম রোযা পালন করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি তোমাদের অপেক্ষা মুসার অধিক নিকটবর্তী , এরপর তিনি এই দিনে রোযা পালন করেন এবং রোযা পালন করার নির্দেশ দেন। (বুখারী-১৮৭৮,মুসলিম-২৫২৭)
রমযানের রোযা ফরয হবার পূর্বে আশুরার রোযা ফরয ছিল। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং মুসলমানগন সবাই এই রোযা রাখত। দ্বিতীয় হিজরীতে রমযানের রোযা ফরয হলে আশুরার রোযার ফরযিয়ত রহিত হয়ে যায়। তবে নফল হিসেবে বহাল থাকে।
হাদিস শরীফে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, জাহেলী যুগে লোকেরা আশুরার দিন রোযা পালন করত। রমযানের রোযা ফরয হওয়ার পূবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দিন রোযা পালন করেছেন এবং মুসলমানগণও। যখন রমযানের রোযা ফরয হলো, তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন অশুরার দিন আল্লাহর দিনসমুহের একটি দিন। সুতরাং যার ইচ্ছা সে এ দিন রোযা পালন করবে, আর যার ইচ্ছে সে তা ছেড়ে দিবে। (মুসলিম-২৫১৩)
রমযানের রোযার মাধ্যমে আশুরার রোযার ফরযিয়ত রহিত হলেও নফল হিসেবে এই রোযার গুরুত্ব অপরিসীম। তাই এই দিনের রোযা কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিশেষ গুরুত্ব দিতেন এবং বছরের অন্যন্য নফল রোযার মাঝে আশুরার রোযা বিশেষ মর্যাদা দিতেন। এক হাদিসে এসেছে, ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্নিত , তিনি বলেন: আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আশুরার দিনের রোযার উপরে অন্য দিনের রোযাকে প্রাধান্য দিতে দেখি নাই। এবং এ মাস অর্থাৎ রমযান এর উপর অন্য মাসের গুরুত্ব প্রদান করতেও দেখি নাই। (বুখারী-১৮৮০)
অন্য বর্ণনয় এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যিলহজে¦র প্রথম নয়দিন ও আশুরার দিন রোযা রাখতেন। আর তিনি প্রতি মাসে তিনদিন, মাসের সোম ও বৃহস্পতিবার রোযা রাখতেন। (আবু দাউদ-২৪২৯,নাসায়ী-২৩৭৪)
হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, রমযানের রোযার পর সর্বোত্তম রোযা হলো, মুর্হারামের রোযা। (মুসলিম-২৮১২,তিরমিযি-৪৩৮)
এই দিনে রোযা রাখার বিশেষ ফজীলত হলো, এর দ্বারা পূর্ববতী এক বছরের সগীরাহ গুনাহ মাফ হয়ে যায়। হাদীস শরীফে এসেছে, হযরত কাতাদাহ রা. থেকে বর্নিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি আশুরা দিবসে রোযা সম্পর্কে আমি আল্লাহর নিকট আশা করি যে, এর মাধ্যমে তিনি পূর্ববর্তী এক বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন। (তিরমিযি-৭৫০)
এই দিনের সম্মানার্থে যেহুতে ইহাহুদিরাও রোযা রাখে তাই রাসূল সা. আশুরার রোযার রাখার ক্ষেত্রে তাদের বিপরীত করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাছাড়া যেকোনো ইবাদাতের ক্ষেত্রেই বিধর্মীদের সাথে সাদৃশ্যতা অবলম্বন না রাখা ইসলামের নির্দেশ। তাই আশুরার রোযার ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। হাদীস শরীফে এসেছে, আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রা. বলেন, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশুরার দিন রোযা রাখেন , আমাদেরকেও রোযা রাখার নির্দেশ দেন। সাহাবীগণ বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! এ তো এমন দিন, যাকে ইয়াহুদি ও নাসারা সম্মান করে থাকে। তিনি বললেন, যখন আগামী বছর এ সময় আসবে, তখন আমরা ৯ই মুহাররামসহ রোযা রাখব। কিন্তু পরবর্তী বছর আগমনের পূর্বেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তিকাল করেন। ( আবু দাউদ-২৪৩৭)
হযরত ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, তোমরা আশুরার দিন রোযা রাখ এবং তাতে ইহাহুদিদের বিরুদ্ধাচরণ কর। আশুরার আগে বা পরে আরেকটি রোযা রাখ। (মুসনাদে আহমদ-২১৫৪)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেহেতু আশুরার সাথে আরেকটি রোযা রাখার আকাঙ্খা প্রকাশ করেছেন তাই এর দ্বারা ফুকাহায়ে কেরাম শুধু এককভাবে আশুরার দিন রোযা রাখাকে অনুত্তম বলেছেন। বরং সাথে আগে বা পরে আরেকটি রোযা রাখাকে মুস্তাহাব বলেছেন।
তাওবা-ইস্তেগফার করা : এই দিনে আল্লাহ তায়ালা অতীতের এক জাতির তাওবা কবুল করেছেন এবং ভবিষ্যতে আরেক জাতির তাওবা কবুল করবেন। অর্থাৎ দিনটি তাওবা কবুলের দিন। তাই এই মাসে বিশেষ করে আশুরার দিন অতীত জীবনের গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া। হাদিস শরীফে এসেছে, হযরত আলী রা. থেকে বর্ণিত,...... রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযান মাসের পর যদি তুমি কোন রোযা রাখতে চাও তবে মুহাররমের রোযা পালন করো। কেননা, এই মাসটি হলো আল্লাহর মাস। এতে এমন একটি দিন আছে যে দিন আল্লাহ তায়ালা এক সম্প্রদায়ের তাওবা কবুল করেছেন এবং আগামিতেও তিনি আরেক সম্প্রদায়ের তাওবা এই দিনে কবুল করবেন। (তিরমিযি-৭৩৯)
ভবিষ্যতে কোন সম্প্রদায়ের তাওবা কবুল করবেন, তা হাদিসে স্পষ্ট নেই। হয়ত সে সম্প্রদায়ও অতীত হয়ে গেছ বা ভবিষ্যতে আসবে। তাই আমরাও এই দিনে আল্লাহ তায়ালার কাছে তাওবা কবুলের আশা রাখতে পারি।
আশুরার দিন পরিবাবের জন্য যথাসম্ভব ভাল খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা : এই দিনের আরেকটি আমল হলো, পরিাবরের জন্য নিজ সাধ্যের ভিতরে ভাল ভরণ-পোষণ ও খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা। এর দ্বারা আশা করা যায় সারা বছর আল্লাহ তায়ালা পরিবারের জন্য ভাল খাবারের ব্যবস্থা করার তাওফীক দিবেন। হাদীসে এসছে, যে ব্যক্তি আশুরার দিন নিজ পরিবারে জন্য স্বচ্ছলতার সহীত খরচ করবে। আল্লাহ তায়ালা সারা বছর তাকে স্বচ্ছলতা দান করবেন। হাদসিটি সনদের বিচারে দুর্বল হলেও একাধিক সনদে বর্ণিত হওয়ায় তা আমলযোগ্য। কেউ চাইলে আশুরার দিন রোযার পাশাপাশি উক্ত আমলও করতে পারে। (শুয়াবুল ঈমান-৫/৩৩১-৩৩৩)
আশুরার দিনে বর্জনীয় : মৌলিকভাবে আশুরার দিনে হাদীস দ্বারা উপরোক্ত আমলগুলো প্রমাণিত। এছাড়া এই দিনে অন্যকোন আমল সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়। আফসোসের বিষয় হলো, বর্তমান সমাজে অনেকে আশুরার প্রকৃত আমলগুলো কে বাদ দিয়ে কারবালার ঐতিাহাসিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে নানা ধরনের কুসংস্কার ও গুনাহের কাজে লিপ্ত। যা বর্জনীয়। যেমন- এক. কারবালাকে স্মরণ করে হযরত ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাল্পনিক নকল কবর বানানো এবং তা বহন করে মিছিলসহ সড়ক প্রদক্ষিণ করা। দুই. তাযিয়া বা নকল কবরের সামনে হাতজোড় করে দাড়িয়ে সম্মান প্রদর্শন করা এবং তাতে নজরানা স্বরূপ অর্থ দান করা। তিন. শোক পালনের নামে হায় হুসেন, হায় আলি ইত্যাদি বলে বিলাপ, মাতম কিংবা মর্সিয়া ও শোকগাঁথা প্রদর্শনীর সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের বুকে পেটে পিঠে ছুরি মেরে রক্তাক্ত করা ইত্যাদি। কারবালাকে কেন্দ্রকরে এই দিনে এজাতীয় কাজগুলো শীয়াদের বানানো। এগুলোর সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই। আ ল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ ও সুন্নাহ মুতাবেক আমল করার তাওফীক দান করুন!
বিভাগ : ইসলামী জীবন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
শেষ বিকেলে লুইস-অ্যাথানেজের 'আক্ষেপে' ম্যাচে ফিরল বাংলাদেশে
রানআউট হজ,লুইসের ব্যাটে এগোচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
জমকালো 'কনটেনন্ডার সিরিজ',কে কার বিপক্ষে লড়বেন?
তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা নিয়ে সিয়ামের বাড়িতে মীর হেলাল
অবশেষে ২৬ মামলার আসামি কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী আল-আমিন গ্রেফতার
'জুলাই অনির্বাণ’ এ রক্তপিপাসু হাসিনার নির্মমতা দেখে কাঁদছেন নেটিজেনরা
দেশনেত্রীর প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা ও সম্মান
বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনসহ সরকারের কাজের পরিধি বিশাল
অদক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারাই চলছে ফার্মেসি
নির্বাচন কমিশন গঠন : গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু
বেনাপোল দিয়ে যাত্রী পারাপার কমেছে অর্ধেক, রাজস্ব আয় ও ব্যবসা বাণিজ্যে ধস
দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম
মসজিদে পরে এসে ঘাড় ডিঙিয়ে সামনের কাতারে যাওয়া জায়েজ নেই
দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য সুন্দর জীবন এবং কৃতজ্ঞতাবোধ
যুগে যুগে জুলুম ও জালিমের পরিণতি
সালাম ইসলামী সম্ভাষণ রীতির এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ
করিমগঞ্জের নাম কি আদৌ শ্রীভূমি দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ?
বিশাল স্বর্ণখনির সন্ধান পেলো চীন
মাছ ধরার নৌকার সঙ্গে ভারতীয় সাবমেরিনের সংঘর্ষ
যৌন পর্যটনের নতুন কেন্দ্র হয়ে উঠছে টোকিও : বাড়ছে ভিড়