জুলাই বিপ্লব এবং আমাদের সাহিত্য

Daily Inqilab গাজী গিয়াস উদ্দিন

২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ এএম

কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যের বড় একটা অংশ ইংরেজ তাড়াও আন্দোলন দ্বারা প্রভাবিত। তিনি যখন বলেন ‘ভগবান বুকে এঁকে দেবো পদচিহ্ন’ তখন তিনি ভগবান বলতে যে অত্যাচারী ব্রিটিশরাজকেই ইঙ্গিত করেন, তা বোঝা যায়। ‘শিকল পরা ছল মোদের এই শিকল পরা ছল/ শিকল পরেই শিকল তোদের করবো রে বিকল’- এখানে তোদের বলতে যে ইংরেজদের বুঝানো হচ্ছে, বোঝা যায়। নজরুলের কবিতার শক্তি এখানে।

ভাষা আন্দোলন নিয়ে অনেক কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ , নাটক রচিত হয়েছে। ভাষা আন্দোলন নিয়ে কবিদের মধ্যে সর্বপ্রথম সরব হয়েছিলেন ফররুখ আহমদ। ছড়া-কবিতায় তিনি বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠত্ব উচ্চারণ করে গেছেন বলিষ্ঠ কণ্ঠে। ‘ভাষার গান’ তাঁর এক অমর সৃষ্টি।

১৯৭১-এ স্বাধীন বাংলাদেশের কবি লেখকগণ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অজস্র কবিতা ছোটগল্প, উপন্যাস লিখেন। পঞ্চাশের শামসুর রাহমান-আল মাহমুদ থেকে শুরু করে নব্বইয়ের দশকের কবি-সাহিত্যিকরা অমর সাহিত্য রচনা করে গেছেন ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে।

২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব গোটা বাঙালি জাতিকে নাড়া দিয়ে গেছে গভীরভাবে। একাত্তরে অর্জিত স্বাধীনতা হারিয়ে যেতে বসেছিল জাতির ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের হাতে। গুম-খুন- আর্থ- সাংস্কৃতিক নৈরাজ্যের নরকপুরীতে পরিণত হয়েছিল স্বদেশ। ৫ আগস্ট জাতির জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। জুলাই বিপ্লব নিয়ে বাংলাদেশের কবি-সাহিত্যিকরা যেভাবে সরব হন, তা সত্যিই এক বিস্ময়কর ব্যাপার।

কবি,দার্শনিক ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার এর একটি বই ‘গণঅভ্যুত্থান ও গঠন’। ২০২৩ সালের ৫ আগস্ট এটা প্রকাশ পায়। বাংলাদেশের তরুণদের বড় একটা অংশ জুলাই বিপ্লবে সে বই দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। সে বই পড়ে তারা দিক-নির্দেশনা পেয়েছে।

রাষ্ট্রচিন্তা প্রকাশনী থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত ‘গণঅভ্যুত্থান ও গঠন: বাংলাদেশের গণরাজনৈতিক ধারার বিকাশ প্রসঙ্গে’ বইটি নিয়ে ফরহাদ মজহার বলেন, এই গ্রন্থটির পেছনে আমার নিজের ক্ষতবিক্ষত হৃদপি-ের অনেক টুকরা জড়িত। তিনি বলেন, ভেবেছি, একাত্তরের শহীদদের প্রতি কিছু দায় কি শোধ করা গেল? আমরা যারা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি যে, বাহাত্তরে আমরা নিজেদের রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী হিসেবে গঠন করতে পারিনি, সেই কাজ আমাদের অবশ্যই সম্পূর্ণ করতে হবে, সেটা স্মরণ করিয়ে দেবার জন্য এই গ্রন্থ।

জুলাই বিপ্লবে কবিদের যাঁরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন মাহবুব হাসান, আবদুল হাই শিকদার, জাহাঙ্গীর ফিরোজ, মোশাররফ হোসেন খান, তমিজ উদদীন লোদী, জগলুল হায়দার, সায়ীদ আবুবকর, জাকির আবু জাফর, মনসুর আজিজ, সৈয়দ সাইফুল্লাহ শিহাব, নয়ন আহমেদ, রেদওয়ানুল হক, ফজলুল হক তুহিন, তাজ ইসলাম, হাসান নাজমুল প্রমুখ।
১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে রংপুরের আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার পর সমস্ত বাংলাদেশ অগ্নিগিরির মতো ফুঁসে ওঠে। এ সময় কবি সায়ীদ আবুবকরও ফুঁসে উঠেন কবিতায়:

পুকুরের পানির মতো এ নিস্তরঙ্গ মৃত্যুর শহরে আচমকা এ-কি
জীবনের উন্মাদনা! যে ছিলো অচল, ছুটছে সে উল্কার গতিতে।
যে ছিলো নিথর, উড়ছে সে ঈগলের অধীর ডানায়। কী হলো হঠাৎ......
আমি হতবাক হয়ে চেয়ে চেয়ে দেখি আদনান, ফারহান, শাকিল ও আবু সাইদের রক্তে লাল হয়ে ঈগলের মতো উড়ছে আকাশে আমাদের
প্রাণের পতাকা আর বিশ কোটি বাঙালি ছুটছে ঊর্ধ্বশ্বাসে, কে জানে কোথায়।
মাহবুব হাসান তাঁর ‘বোবা-কালা জনগণ’ কবিতায় বলেন:
জনগণ কি বোবা-কালা হয়ে গেছে?
আমি ভাবছি মানুষের সহ্য ক্ষমতা
বা প্রতিবাদের গৌরব কি মিথ?
চৌদিকে সন্ত্রাস ওঁৎ পেতে আছে চিতার চৌকিতে
রাজনৈতিক ছত্রপতির ছায়ার ভেতরে!
তারা ভুলে গেছে
মিছিলের মানে, স্লোগানের মর্ম-ধর্ম,
প্রতিবাদের শব্দগুলো কি গ্রীষ্মের ছুটিতে বেড়াতে গেছে?
আবদুল হাই শিকদার তাঁর ‘শহীদ আবু সাইদ’ কবিতায় বলেন:
সাইদ সাইদ বলে ডেকে ডেকে পাড়া মাত করি ,
ও পুত্র, বাপ আমার, ফিরে আয় ফ্যাসিবাদ উৎখাত করি।
সমস্ত বাংলা আজ সাইদ সাইদ
সাইদের রক্ত আনে রাহু মুক্ত ঈদ।
তমিজ উদ্দীন লোদীর ‘ফেটে পড়ুক আশার গরিমা’ কবিতা থেকে :
এতো এতো আলো কোথায় ছিল
আলোর পাখিরা নিয়ে এলো আলো
ঘোরতর অন্ধকারে জ্বলে ওঠা , ফিনিক দেয়া আলো
ক্রমশ বিস্তৃত হলো
জাকির আবু জাফর তাঁর ‘দীপ্ত বাংলাদেশ’ কবিতায় লিখেন:
স্বৈরাচারীর জগদ্দল আজ শেষ
নতুন স্বপ্নে হাসছে বাংলাদেশ।।
সংকট আর সংগ্রামে দৃঢ বল
অনড় অটল বিশ্বাসে উচ্ছ্বল।
আত্মগর্বা উচ্চকণ্ঠ-রব
মানেনি কখনো, মানবে না পরাভব।
বীর-বীরত্বে বিস্ময় অনিঃশেষ
হাজার যুগের মুক্ত বাংলাদেশ।
ফজলুল হক তুহিনের ভাষায় :
সব ভুলে আবু সাঈদের হাত দুটি
হয়ে গেছে দোয়েলের ডানা- অলৌকিক ডানার উড়াল
বুক তার বাংলাদেশের রক্তাক্ত পতাকা!
কবি ও চলচ্চিত্র পরিচালক মোহাম্মদ রোমেল এর কাব্য “ অধরা শহীদি মিছিল “ (২০২৫) এর উল্লেখ করতে চাই। উদয় হাসানের মূল্যায়নে উক্ত কাব্য সম্পর্কে বলা হয়েছে:
“ এ কাব্য গ্রন্থের ভেতর যাপিত জীবন থেকে উঠে আসা বাংলার ভাবসম্পদের পাটাতনে দাঁড়িয়ে একটা এন্টিকলোনিয়াল গণ সাহিত্যের ভাব ও ভাষাকে রপ্ত আত্মস্থ এবং বিচিত্রভাবে প্রয়োগ করবার সজ্ঞান প্রয়াস ধরা পড়ে। ফ্যাসিবাদের নৃশংস স্মৃতির ফসিল এ কাব্য।
গাজী গিয়াস উদ্দিন এর “ আবু সাঈদ “ কবিতার ভাষ্য ছিল :
আবু সাঈদ জন্মায়না যুগে যুগে / ওর খুনে- মননে ছিল বোধ / শানিত চেতনা / ওকে কেউই চিনত না / মহাবীর আবু সাঈদ মৃত্যুঞ্জয়ী।

এসময় একের পর এক ‘দ্রোহের কবিতা’ সংকলন প্রকাশিত হতে দেখা যায়। জুলাই বিপ্লব নিয়ে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করতে থাকে বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিন। এর মধ্যে সীমান্ত আকরামের ‘দ্রোহের কবিতা’ সংকলনটি উল্লেখযোগ্য। বাংলা একাডেমি জুলাই বিপ্লবের কবিতা ও ছোটগল্প নিয়ে আলাদা আলাদা সংকলন করার পরিকল্পনা নিয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে।

জুলাই বিপ্লবে ঊষর মরুতে ক্লান্ত বিদ্রোহীদের প্রশান্তময় নিমের ছায়ার মতো কাজ করে সাহিত্য। যোদ্ধাদের ক্লান্তদেহ শীতল জলের ছিটায় সতেজ করে তোলে কবিতা গান, তথা শিল্প সাহিত্য।

একজন সাহসী প্রাবন্ধিকের চোখে জুলাই বিপ্লবের অগ্নি কাব্যিক চিত্র :
আজন্ম বিদ্রোহী কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন ‘রাজবন্দির জবানবন্দি’। দ্রোহের আগুন জ্বালিয়ে সাম্রাজ্যবাদীদের সিংহাসন নড়বড়ে করে শান্ত হয়ে গেলেন রণ সঙ্গীতের এই বুলবুলি। হয়ে গেলেন আমৃত্যু নির্বাক। ২০২৪ , জুলাই মাস: বিষের বাঁশি হাতে জেগে উঠলেন নজরুল। প্রকম্পিত বাংলার রাজধানী ঢাকা; আন্দোলতের তীব্রতা ছড়িয়ে পড়েছে শহর থেকে শহরে, গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে। তাঁর বিদ্রোহী তোলে আবার নতুন ঝংকার-
“মহাবিদ্রোহী রণক্লান্ত
আমি সেদিন হব শান্ত
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দনরোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবেনা
অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণভূমে রণিবেনা।”
মুক্তির নেশায় মাথায় পতাকা বেঁধে বিপ্লবীদের কণ্ঠে বাজিয়ে দিলেন-
“কারার ঐ লৌহকপাট
ভেঙে ফেল কর রে লোপাট
লাথি মার ভাঙরে তালা
যতসব বন্দিশালা আগুন জ্বালা, আগুন জ্বালা
ফেল উপাড়ি”
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে ছড়িয়ে পড়া সুরের মূর্ছনা স্পর্শ করে ফ্যাসিস্ট মুক্তি আন্দোলনে নিমগ্ন প্রতিটি মানুষকে। সকল ধর্ম-মত-আদর্শ একাকার হয়ে পুরো বাংলায় ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয় একটি স্লোগান: ‘ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ চাই, স্বৈরাচার মুক্ত বাংলাদেশ চাই’। কী ভয়াবহ আন্দোলন:
রক্তের সাথে মিশেছে রক্ত! শিশুর রক্ত, যুবকের রক্ত, ছাত্রের রক্ত, ছাত্রীর রক্ত, মুসলিমের রক্ত, হিন্দুর রক্ত, রিক্সাওয়ালার রক্ত, পথচারীর রক্ত, অভিজাতবাসীর রক্ত, বস্তিবাসীর রক্ত। রক্তত্যাগের কী এক অভিন্নতা!! ঈগলের মতো দুহাত ছড়িয়ে......

গীতিকার ইথুন বাবু ফ্যাসিবাদীদের রক্তচোখ উপেক্ষা করে মৌসুমী চৌধুরীর গলায় তুলে দিলেন প্রতিবাদী কণ্ঠহার
“দেশটা তোমার বাপের নাকি করছো ছলাকলা
কিছু বললে ধরছো চেপে সব জনগণের গলা।”
এভাবে শিল্প-সাহিত্য উদ্বুদ্ধ প্রতিবাদী ছাত্র-জনতার মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। এরই মধ্যে ভেসে আরেক সৌম্য সুর-
“মুক্তির মন্দির সোপান তলে
কত প্রাণ হলো বলিদান
লেখা আছে অশ্রুজলে...”
বিপ্লবোত্তর দেশব্যাপী গ্রাফিতিতে প্রকাশ পেয়েছে আন্দোলনের সচিত্র প্রতিবেদন। তাৎপর্যপূর্ণ শ্লোগানে দেশের নানা রকমের অসংগতি তুলে ধরেছে নবস্বপ্নের শিল্পীরা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার ফুটে উঠেছে গ্রাফিতিগুলোতে। এসব গ্রাফিতি দেখে উজ্জীবিত হয়ে পথচারীরা।

একটা গ্রাফিতি ছিল , “চিরকাল বসন্তের বাহিরেও কিছু ফুল ফোটে।” কবি হাসান রুবায়াত লিখে রেখেছিলেন কোথাও, কিন্তু তরুণরা তা তুলে ধরলেন যা জুলাই বিপ্লবের মহাকাব্যের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেলো।

 জাতিসংঘের অধিবেশনে স্বাপ্নিক প্রাণপুরুষ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস গ্রাফিতি আঁকা আর্টবুক জাতিসংঘের মহাসচিবসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের হাতে তুলে দেন। এসব আর্টবুকের মাধ্যমে জুলাই বিপ্লব সচিত্র প্রতিবেদন হয়ে দেশ হতে দেশে পৌঁছে যায়।

লেখক আবু জাফর সাঈদের ভাষায় : প্রয়াত, বর্তমান এবং সময়ের প্রয়োজনে আবির্ভূত হওয়া অনেক কবির কবিতা, শিল্পীর গান জুলাই বিপ্লবকে সফল করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। বিপ্লবীদের শিরায় শিরায় উষ্ণ রক্তের ফোয়ার সৃষ্টি করেছিল এসব শিল্প-সাহিত্য। বিপ্লবীদের সাথে স্মরণীয় হয়ে থাক সৃষ্টিশীল এই মানুষগুলো।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কবিতা
সেই মুহূর্তটি
নজরুলের কবিতায় অখণ্ড মানবচিন্তা
বিশ্ব সাহিত্যের সম্মানজনক ‘বুকার পুরস্কার’ পেলেন ভারতীয় লেখিকা বানু মুশতাক
কবিতা
আরও
X

আরও পড়ুন

জাতীয় স্বার্থে দূরদর্শী ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য সবার প্রতি জামায়াত আমিরের আহবান

জাতীয় স্বার্থে দূরদর্শী ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য সবার প্রতি জামায়াত আমিরের আহবান

বেলগোরোড, কুরস্ক অঞ্চলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে রুশ সেনা

বেলগোরোড, কুরস্ক অঞ্চলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে রুশ সেনা

সুনাম হারাচ্ছে এলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানগুলো

সুনাম হারাচ্ছে এলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানগুলো

চীনের মধ্যস্থতায় ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান

চীনের মধ্যস্থতায় ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান

বিশাল বহর নিয়ে ৩১ মে ঢাকায় আসছেন চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী

বিশাল বহর নিয়ে ৩১ মে ঢাকায় আসছেন চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী

কাতারের কাছ থেকে বিলাসবহুল জেট গ্রহণ করেছেন ট্রাম্প

কাতারের কাছ থেকে বিলাসবহুল জেট গ্রহণ করেছেন ট্রাম্প

মাওবাদী নেতাসহ ৩০ জনকে হত্যা করেছে ভারত : বিরোধী দলগুলোর নিন্দা

মাওবাদী নেতাসহ ৩০ জনকে হত্যা করেছে ভারত : বিরোধী দলগুলোর নিন্দা

গণ-অভ্যুত্থানের পর সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা দিল সেনাবাহিনী

গণ-অভ্যুত্থানের পর সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা দিল সেনাবাহিনী

অধ্যাপক ইউনূস ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’ : নাহিদ ইসলাম

অধ্যাপক ইউনূস ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’ : নাহিদ ইসলাম

ঈদের আগেই বাজারে মিলবে যেসব নতুন নোট

ঈদের আগেই বাজারে মিলবে যেসব নতুন নোট

প্রধান উপদেষ্টার কাছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের স্মারকলিপি

প্রধান উপদেষ্টার কাছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের স্মারকলিপি

জানতে দেয়া হয়নি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকের সিদ্ধান্ত

জানতে দেয়া হয়নি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকের সিদ্ধান্ত

পুঁজিবাজারে লেনদেন সূচক বেড়েছে

পুঁজিবাজারে লেনদেন সূচক বেড়েছে

কালোবাজারি রোধে কঠোর রেল

কালোবাজারি রোধে কঠোর রেল

বিদেশে খেলনার বাজার ৪০ হাজার কোটি টাকা

বিদেশে খেলনার বাজার ৪০ হাজার কোটি টাকা

অবৈধ রেলিক সিটিতে রাজউকের অভিযান, কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা

অবৈধ রেলিক সিটিতে রাজউকের অভিযান, কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা

সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাসহ ৫ দফা দাবি গণ অধিকার পরিষদের

সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাসহ ৫ দফা দাবি গণ অধিকার পরিষদের

দেশের সংকটময় যেকোনো পরিস্থিতিতে নেতৃত্ব দেন জিয়া পরিবার -ব্যারিস্টার অমি

দেশের সংকটময় যেকোনো পরিস্থিতিতে নেতৃত্ব দেন জিয়া পরিবার -ব্যারিস্টার অমি

বন্দরে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

বন্দরে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

চালককে হাতুড়িপেটা করে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই

চালককে হাতুড়িপেটা করে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই