বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলান ইউসুফ আশরাফ বলেছেন, বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষ খুবই কষ্টে আছে। পানি কিছুটা কমলেও পুর্নবাসন এখন জরুরী হয়ে পড়েছে। তিনি বন্যাদুর্গত এলাকায় পুর্নবাসনে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, বহু ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময় অর্জিত স্বাধীনতা কোনো গোষ্ঠি ও চক্র যাতে বিনষ্ট করতে না পারে সে জন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ করতে হবে। তিনি বিগত স্বৈরাচারী হাসিনার শাসনামলে আলেম উলামা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে যে সকল মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা হয়েছে তা অবিলম্বে বাতিল করার জন্য অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, স্বৈরাচার হাসিনার পতনে যারা আহত ও নিহত হয়েছে তাদের তালিকা করে নিহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে ও আহতদের দ্রুত সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি আজ শনিবার বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
দারুল খিলাফাহ মিলনায়তনে সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা মৃহাম্মদ মামুনুল হকের পরিচালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন, নায়েবে আমীর মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মাওলানা আফজালুর রহমান, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা কোরবান আলী কাসেমী, মাওলানা আব্দুল আজীজ, মুফতি শরাফত হোসাইন, মাওলানা মহবুবুল হক, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী, মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা মুহাম্মদ ফয়সাল, মাওলানা আবু সাঈদ নোমান, মুফতি ওজায়ের আমীন, ড. জি এম মেহেরুল্লাহ, মাওলানা সামিউর রহমান মুসা, মাওলানা নিয়ামতুল্লাহ, মাওলানা শরীফ হোসাইন, মাওলানা জহিরুল ইসলাম, মুফতি হাবীবুর রহমান, মুহাম্মদ সাহাবুদ্দীন, মাওলানা সাব্বির আহমদ উসমানী, মাওলানা জসিম উদ্দীন, মাওলানা রুহুল আমীন খান, মাওলানা মুহসিন উদ্দীন বেলালী, মাওলানা আব্দুল মুমিন, মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মুফতি নুর মোহাম্মদ আজিজী, উত্তরের সভাপতি মাওলানা হাবীবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ছানাউল্লাহ আমিনী, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আনোয়ার হোসাইন রাজী।