ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১৯ পিএম | আপডেট: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১৯ পিএম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম বলেছেন, ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগৎবাসী দেখতে পাবে। সকল মত ও পথের মানুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ইসলামের সুফল ভোগ করতে পারবে। এমনকি একটি পশুও তার মর্যাদা ফিরে পাবে। এ জন্য ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিজয়ী আদর্শ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তিনি বলেন, ইসলামের সুনাম ক্ষুণ্ণ করতে একটি মহল বিভিন্ন জায়গায় ভাঙচুর চালাচ্ছে। বিভিন্ন মাজারে হামলা চালাচ্ছে। এটা ঠিক নয়। যারা অপরাধের সাথে জড়িত, গাঁজা, মদ-জুয়ার আসর জমায় এমনকি অশ্লীল কার্যক্রমের সাথে জড়িত, তাদেরকে আইনের হাতে তুলে দেয়া যেতে পারে। কোনভাবেই আইন হাতে তুলে নেয়া যাবে না। এমন কোন কার্যক্রম করে ইসলামের বিরুদ্ধে বিষিয়ে তুলে বিদেশের হস্তক্ষেপের সুযোগ করে দেয়া কোন ইসলাম ও দেশপ্রেমিক মানুষের কাজ হতে পারে না। তিনি সকলকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহবান জানান। ইসলামকে বিজয়ী করতে পারলে কোন অপরাধ, কোন অশ্লীলতা, মদ-জুয়া, পাপাচার, জুলুম, খুন-সন্ত্রাস, মাদক এগুলো থাকবে না। সর্বত্র শান্তিময় পরিবেশ বিরাজ করবে।

 

গতকাল বিকালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তরের তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা শাখা আয়োজিত গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম এসব কথা বলেন। তেজগাঁও ট্রাক-স্ট্যান্ড মেয়র আতিকুল ইসলাম সড়কে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন, সংগঠনের ঢাকা মহানগর উত্তর সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি ফরিদুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক হাফেজ নাজমুল হাসান।

 

সংগঠনের তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা সভাপতি মঈন উদ্দিন পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি মুহাম্মদ মঈন উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত গণ-সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, যুবনেতা আহমদুল্লাহ আব্বাস, জিয়াদুর রহমান, রাকিবুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন, সোহেলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

 

 


বিভাগ : মহানগর


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান