রাওয়া কনভেনশন সেন্টারে বক্তারা জড়িতদের চাকরি চ্যুতির পাশাপাশি বিচার করতে হবে
০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৩২ পিএম | আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৩২ পিএম
আওয়ামী লীগ যতদিন পর্যন্ত মাফ না চায়, যতদিন পর্যন্ত তাদের অপকর্মের জন্য বিচারের সম্মুখীন না হয়, ততদিন তাদের রাজনীতি সুযোগ দেয়া হবে না। বিডিআর বিদ্রোহের নামে দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তা হত্যা তৎকালীন র্যাব, এনএসআই ও ডিজিএফআইয়ের কতিপয় কর্মকর্তাদের মদদ ছাড়া সম্ভব হয়নি। একইভাবে ৫ মে শাপলা হত্যাকান্ড ও পরবর্তী সময়ে ঘটা গুম-খুনের ঘটনায় তৎকালীন সশস্ত্র-বাহিনীর কর্মকর্তাদের সহযোগিতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। মেজর জেনারেল (অব:) তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও মেজর জেনারেল (অব:) জিয়াউল আহসানের পাশাপাশি অনেক সেনা কর্মকর্তা এসব ঘটনার সঙ্গে যুক্ত।
গতকাল শনিবার রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া কনভেনশন হলে বৈষম্য-মুক্ত সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশ ২.০ বিনির্মাণে প্রয়োজনীয় রূপরেখা শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তরা
এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে সেনাবাহিনীর সাবেক বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পাশাপাশি বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয় হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা বিগত সরকারের আমলে সামরিক কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক কারণে বরখাস্ত ও তাদের ওপর নিপীড়নের প্রতিবাদ জানিয়ে বঞ্চিত সামরিক কর্মকর্তাদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক কারণে বরখাস্ত ও বৈষম্যের মাধ্যমে নিপীড়িত এসব কর্মকর্তাদের অন্য দাবিগুলো হলো-বঞ্চিত অফিসারদের পুনর্বাসন এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান। এছাড়া সামরিক বাহিনীতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে কমিশন গঠন করে সামরিক আইনের সংস্কারের দাবি জানান তারা।
প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিনকে অপসারণের দাবি জানানোর পর এবার দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিদ্যমান সংবিধান বাতিলের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আওয়ামী লীগ যতদিন পর্যন্ত মাফ না চায়, যতদিন পর্যন্ত তাদের অপকর্মের জন্য বিচারের সম্মুখীন না হয়, ততদিন তাদের রাজনীতি সুযোগ দেয়া হবে না। বর্তমান সরকারের উপদেষ্টাদের কাছে প্রশ্ন আপনারা বিডিআর হত্যাকান্ড, শাপলা চত্বরের হত্যাকান্ডের ব্যাপারে কি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন? আওয়ামীলীগ সরকারের সময় ডিজিএফআই ও এনএসআইকে লাঠিয়াল বাহিনী বানানো হয়েছিল। বর্তমান বিপ্লবী সরকারকে চেতনা ধরে রেখে কাজ করতে হবে। মেজর জেনারেল (অব:) তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও মেজর জেনারেল (অব:) জিয়াউল আহসান র’এর এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছে।
তিনি আরও বলেন, পাসপোর্ট করতে গেলে ডিজিএফআই, স্কুলে ডিজিএফআই, আন্দোলন দমনে ডিজিএফআই, বাজার নিয়ন্ত্রণে ডিজিএফআই! আসলে ডিজিএফআই-এর কাজ কী? ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়ায় পুলিশ তাদের পোশাক পরিবর্তনের দাবি করেছে। তারা সংস্কারের এ দাবি করেছে। আমি মনে করি ডিজিএফআই এর পক্ষ থেকে বক্তব্য আসা উচিত যে তাদেরও সংস্কার প্রয়োজন। তা না হলে অতীতে যে ঘটনাগুলো তারা ঘটিয়েছে সেগুলোর দায় তাদের নিতে হবে। আমি সেদিন রিপোর্ট দেখলাম- মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ও তারেক সিদ্দিকী র-এর এজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন। একটি সার্বভৌম দেশে পার্শ্ববর্তী একটি দেশের প্রভাব কত বেশি ছিল যে র-এর অফিস ক্যান্টনমেন্টের মধ্যেও ছিল। অবশ্যই এ বিষয়গুলো সেনাবাহিনী জানত। সুতরাং এতদিন পর্যন্ত নিশ্চুপ ছিলেন কিন্তু এখন অজু করে সাধু হয়ে যাবেন সে সুযোগটি নেই।
হাসনাত বলেন, আমরা দেখতে পেয়েছি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে ক্ষমা চাওয়ার পূর্বে মাফ করে দেওয়া হয়েছে। তারা তো ক্ষমাই চায়নি। আমরা কি শুনেছি, আওয়ামী লীগ
এই পর্যন্ত কোনো বক্তব্য দিয়েছে? এই গণহত্যার জন্য তারা কি মাফ চেয়েছে? তারা মাফ চাওয়ার পূর্বে আপনারা কাদের জন্য তাদের মাফ করে দিলেন?
সেমিনারে ছাত্র-আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, ফ্যাসিস্টদের দোসরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে এই সরকারকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে আপনারা আজ সরকারের উপদেষ্টা হয়েছেন, আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মী এবং আন্দোলনে খুনের সাথে জড়িতদের শুধু চাকরিচ্যুত করলেই হবে না। এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যে রক্তের উপর চেয়ারে বসেছেন সেই রক্তের সাথে বেইমানি করবেন না। গার্মেন্টস সেক্টর ও সচিবালয়সহ সব জায়গায় এখনও আওয়ামী এজেন্টরা রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে দ্রুতæত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নৌবাহিনীর সাবেক কমান্ডার নেসার আহমেদ জুলিয়াস বলেন, আমরা সবসময়ই সশস্ত্র বাহিনীকে দেশের আদর্শ মনে করি। আমাদের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনী, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দেশ গঠনে এবং বিভিন্ন সময়ে জাতীয় নিরাপত্তা ও দুর্যোগ মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। তবে, দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ক্ষমতাসীনদের স্বার্থে সশস্ত্র বাহিনীর নিরপেক্ষতা এবং পেশাদারিত্ব বারবার বিঘ্নিতত হয়েছে। এর ফলে আমরা দেখেছি কীভাবে সামরিক আইন ও নিয়মের অপব্যবহার হয়েছে, পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে, গুম ও খুন করা হয়েছে এবং বাহিনীর মেধাবী কর্মকর্তাদের অযৌক্তিকভাবে সামরিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত করে বিনা পেনশনে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, আমাদের এই গৌরবময় প্রতিষ্ঠানগুলোতে বৈষম্যের ক্ষতিকর ঘুণপোকা প্রকটভাবে দেখা দিয়েছে এবং ধ্বংস করেছে বাহিনীর প্রশাসনিক অবকাঠামো। এই ঘুণপোকা শুধু কর্মকর্তাদের ক্যারিয়ার নষ্ট করেনি, নষ্ট করেছে জাতীয় নিরাপত্তা এবং সামরিক পেশাদারিত্ব।
তিনি বলেন, সামরিক বাহিনীকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের চর্চা বন্ধ করা এবং তাদের নিরপেক্ষতা ও পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা অবিচারের শিকার হয়েছেন, তাদের প্রতি সম্মান ও ন্যায়বিচার ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন। এই সমস্যার সমাধান করতে হলে প্রথমে আমাদের অবশ্যই বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তাদের প্রতি সংঘটিত অন্যায়কে স্বীকার করতে হবে। এই অন্যায়ের স্বীকৃতি দেওয়াই হবে পুনরুদ্ধারের প্রথম পদক্ষেপ। সরকারের উচিত অনতিবিলম্বে একটি নিরপেক্ষ কমিটি গঠন করা, যার মাধ্যমে নির্যাতিত কর্মকর্তাদের বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনা করে ন্যায়বিচার প্রদান করা হবে। তাদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে তারা যেন দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে অবদান রাখতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
এছাড়া নির্যাতিত কর্মকর্তাদের জন্য একটি আর্থিক পুনর্বাসন প্যাকেজ তৈরি করা, যার মাধ্যমে তারা তাদের পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবেন। বৈষম্যের শিকার হওয়া কর্মকর্তাদের সমুদয় পেনশন ফেরত দেওয়া এবং যাদের চাকরির বয়স রয়েছে তাদেরকে চাকরিতে পুনর্বহাল করা। সবশেষে একটি নিরপেক্ষ সংস্কার কমিশন গঠন করে বিদ্যমান সামরিক আইনে মানবাধিকারসহ অন্যান্য সাংঘরষিক আইনের পরিবর্তন করা, যেন আর কোনো সরকার সামরিক বাহিনীকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করতে না পারে।
সংবাদ সম্মেলনে লেফটেন্যান্ট (অব.) সাইফুল্লাহ খান সেনাবাহিনী প্রধানের প্রশংসা করে বলেন, আমরা বিশ্বাস করি আমাদের সেনাবাহিনী প্রধান অত্যন্ত ন্যায়পরায়ণ এবং দয়ালু, উনি জুনিয়র অফিসারদের মনের ভাষা বুঝেন। সেনাপ্রধান এই সপ্তাহের মধ্যে আমাদের সঙ্গে দেখা করবেন এবং আমাদের কথা শুনে উনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করবেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাসান নাসির বলেন, বিগত ১৫ বছরে বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক বিবেচনায় চাকরিচ্যুত স্বশস্ত্রবাহিনীর কর্মকর্তাদের নিয়ে আমরা বৈঠক করি। সবার অভিযোগ আমরা একত্রিত করে আমরা চাকরি ফিরে পাবার দরখাস্ত দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেই। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ সেপ্টেম্বর সংশ্লিষ্ট বাহিনীর সার্ভিস হেডকোয়ার্টারে আমরা আবেদনগুলো জমা দেই। সার্ভিস হেডকোয়ার্টারের ভূমিকায় সন্তুষ্ট না হয়ে ৫ সেপ্টেম্বর আমরা অন্তর্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে এগুলো জমা দেই। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের বঞ্চনার সুরাহা পেলেও দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় স্বশস্ত্রবাহিনীর কর্মকর্তা ও সৈনিকরা তাদের প্রতি ঘটা অবিচারের সুরাহা পায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো রিভিউ বোর্ড বা কোনো তদন্ত কমিটিও গঠন এখন পর্যন্ত করেনি। সশস্ত্র-বাহিনীর সদস্যরা জীবন বাজি রেখে এ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার কাজে নিয়োজিত থাকেন।
তিনি বলেন, সশস্ত্র-বাহিনীর প্রায় ৪’শর বেশি সদস্য বিগত ১৫ বছরে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। রাজনৈতিক বিবেচনায় ও মতাবলম্বী হওয়ার কারণে তাদের চাকরী-চ্যুতি ছাড়াও মানসিক ও শারীরিক নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে। এটা শুরু হয় বিডিআর বিদ্রোহের পর থেকে। কয়েকজন সেনা কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়, এর মধ্যে আমিও একজন।
হাসান নাসির আরো বলেন, বিডিআর বিদ্রোহে দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তা হত্যা তৎকালীন পুলিশ, র্যাব, এনএসআই এবং ডিজিএফআইয়ের কতিপয় কর্মকর্তাদের মদদ ছাড়া সম্ভব নয়। একইভাবে ৫ মে শাপলা হত্যাকাÐ এবং পরবর্তী সময়ে ঘটা গুম-খুনের ঘটনায় তৎকালীন সশস্ত্র-বাহিনীর কর্মকর্তাদের সহযোগিতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। তারেক সিদ্দিকি ও জিয়াউল আহসানের পাশাপাশি অনেক সেনা কর্মকর্তা এসব ঘটনার সঙ্গে যুক্ত।
লে. কর্ণেল (অব) হাসিব বলেন, ২০১১ সালে আমাকে কর্মস্থল থেকে গুম করা হয়। সে সময় ৪৫ দিন আমাকে হাত-পা বেধে রাখা হয়। ২০০৮ সালে আমাকে র’এর সাথে কাজ করতে বলা হয়েছিল। আমি রাজি না হওয়ায় সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান আমার বিরুদ্ধে লাগে। আমি জন্ম সূত্রে ভারত বিরোধী এটাই ছিল আমার অপরাধ। সাবেক সেনা প্রধান ইকবাল করিম ভুঁইয়া আমাকে অন্যায়ভাবে জেলে পাঠায়। মেজর জেনারেল (অব:) তারিক আহমেদ সিদ্দিক সেনা বাহিনীকে ধ্বংস করেছে। সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল মামুন খালেদ ও মেজর জেনারেল (অব:) জিয়াউল আহসান আয়না ঘর তৈরি করে। আয়না ঘরের মূলহোতা সাবেক সেনা কর্মকর্তা মামুন খালেদ ও আকবর হোসেন। আমাকে পরিকল্পিতভাবে জঙ্গী বানানো হয়েছিল। এর নেপথ্যে ছিলেন বেশ কয়েকজন সেনা কর্মকর্তা। সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান নাসির (অব.)। এতে বক্তব্য রাখেন সাবেক রাষ্ট্রদূত মারুফ হাসান, লে. কর্নেল (অব.) হাসিনুর রাহমান বীর প্রতীক, লে. কর্নেল (অব.) শাহির, কমান্ডার মোহাম্মদ শাহরিয়ার আঁকন (অব.), কমান্ডার নেসার আহমেদ জুলিয়াস (অব.), মেজর আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ (অব.), লেফটেন্যান্ট সাইফুল্লাহ খান (অব.), ক্যাপ্টেন হেফাজ উদ্দিন (অব.)। সংবাদ সম্মেলনে লে. জেনারেল (অব:) মতিউর রহমান ও বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব:) জাকির হাসানসহ অনেক সাবেক সেনা কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
বিভাগ : মহানগর
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ম্যাচের আগে হঠাৎ বরখাস্ত এভারটন কোচ
চীনের অবিশ্বাস্য সামরিক উত্থানে টনক নড়েছে ভারতের
পারমাণবিক বোমা সজ্জিত নতুন যুদ্ধজাহাজে আতঙ্ক ছড়াচ্ছেন কিম
ধর্ষণের প্রতিশোধে বাবাকে হত্যা, গ্রেফতার ২ কিশোরী
আমাকে ধর্ষণ করার ভিডিও দেখে স্বামী
হজযাত্রীর সর্বনিম্ন কোটা নির্ধারণে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টতা নেই
ফিলিপাইনে ৪০০ বিদেশি অনলাইন প্রতারক গ্রেফতার
ইসরাইলি ৪শ’ সেনা নিহত গাজায় স্থল অভিযানে
কুষ্টিয়ায় কৃষি যন্ত্র বিতরণে দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে দুদক
জীববৈচিত্র্য সুরক্ষা করতে হবে
শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
ভোলায় শীতার্তদের মাঝে জেলা প্রশাসকের কম্বল বিতরণ
গাজীপুরে বিএনপি নেতার উপর হামলা
চাঁদপুরে হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা জসিম গ্রেপ্তার
বিভিন্ন বিভাগ ছোট হচ্ছে পাকিস্তানে
আশুলিয়ায় চাঁদার দাবিতে প্রকাশ্যে দিবালোকে দোকানীকে গুলি
গ্রিনল্যান্ড দখলের হুমকি নিয়ে ট্রাম্পকে সতর্ক করল জার্মানি-ফ্রান্স
৪ ভূখ-কে অন্তর্ভুক্ত করে ইসরাইলি মানচিত্র প্রকাশ
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
চলতি বছর বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্যের দাম কমার পূর্বাভাস