আদালতের রায় উপেক্ষা করে ঢাবি শিক্ষকের যোগদানে বাধা
২১ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩৬ পিএম | আপডেট: ২১ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩৬ পিএম
আদালতের রায় উপেক্ষা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলামকে যোগদানের ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ অনুযায়ী রাজনৈতিকভাবে ভিন্ন- মতাবলম্বী হওয়ায় ২০১৪ সালের একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে ২০১৫ সালের ৩০ জুন প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলামকে স্থায়ীভাবে চাকুরিচ্যুত করে বিশ্ববিদ্যালয়ে সিন্ডিকেট। প্রফেসর সাইফুল ইসলামকে যথাযথভাবে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ প্রদান না করে তড়িঘড়ি করে তৎকালীন ভিসি ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় অবৈধ ও অন্যায় ভাবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চাকুরীচ্যুত হয়ে তিনি আদালতের স্মরণাপন্ন হন। এক রিট পিটিশনের দীর্ঘ শুনানি ও পর্যালোচনার পর ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ সালে উচ্চ আদালত প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলামের পক্ষে রায় দেন। রায় পেয়ে রায়ের কপিসহ বারবার বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের আবেদন করা সত্ত্বেও তার যোগদান কার্যকর করা হয়নি। উল্টো আদালতের নির্দেশ ভঙ্গ করে অবৈধভাবে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর প্রফেসর ড. রহমত উল্লাহ ও প্রফেসর ড. সাদেকা হালিমের সমন্বয়ে ট্রাইবুনাল গঠন ও তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে তাকে পুনরায় চাকুরীচ্যুত করা হয়। এভাবে একই ব্যক্তিকে দুইবার চাকুরিচ্যুত করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নজিরবিহীন।
তথ্যমতে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্ট্যাটুউটস্ ১৯৭৩ অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিশ্ববিদ্যালয় চাকুরিরত নয় এমন ব্যক্তির অর্থাৎ বাইরের মানুষ সম্পর্কে ট্রাইবুনাল গঠনের কোন এখতিয়ার নেই। যখন এই ট্রাইবুনালের কার্যক্রম চলেছে তখন প্রফেসর ড.সাইফুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করতে পারেননি। তখন তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের একজন সাধারণ মানুষ। এছাড়া আদালত ট্রাইবুনাল গঠন ও কার্যক্রম স্থগিত অর্ডার করে রেখেছেন।
এসবের যথাযথ ব্যাখ্যা চেয়ে প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিবাদী প্রশাসনের কাছে চিঠি দিয়ে কোন উত্তর পাননি বরং ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর তৎকালীন ভিসি প্রফেসর ড. মো. আখতারুজ্জামানসহ অন্যান্যরা বলেছিলেন, আমরা চাকুরিচ্যুত করেছি পারলে কোট অফ কনটেমপ্ট করুক; আমরা ড. সাইফুল ইসলামকে বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করতে দেব না।
পরবর্তীতে গত ০৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটলে প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম ০৮ আগস্ট নিয়ম অনুযায়ী রেজিস্টারের কাছে যোগদানের আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ল রিটেনারের মতামত অনুসারে ও মহামান্য আদালতের রায় অনুযায়ী ২৩/০৬/২০১৫ ও ০৯/০৯/২০২০ অর্থাৎ পূর্বের দুটো সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত বাতিলপূর্বক ১৫/০৯/২০১৪ তারিখ হতে ড. সাইফুল ইসলামকে সকল আর্থিক সুযোগ-সুবিধা প্রদানসহ প্রফেসর পদে পুনর্বহাল করা হয়। এ বিষয়ক পত্র প্রাপ্তির পর ওই দিনই অর্থাৎ ২৯ আগস্ট ২০২৪ তারিখেই যথা-নিয়মে প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর পদে যোগদান করেন।
প্রফেসর সাইফুল ইসলাম বলেন, এরপর আবারো শুরু হয় নতুন ষড়যন্ত্র। ফ্যাসিবাদের দোসর এবং ভারতের আধিপত্য বিস্তারের সহযোগীরা বিশেষত থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজের প্রফেসর ইসরাফিল শাহীন ও সুদীপ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে সকল শিক্ষক মাননীয় ভিসিকে অব্যাহত চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। ১০ বছর পরে যে সকল ছাত্র-ছাত্রী বর্তমান থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগে অধ্যায়নরত আছেন তাদেরকে উস্কানিমূলক ভুল ইনফরমেশন দিচ্ছেন। ১০ বছর পরে যারা এই বিভাগের ছাত্র-ছাত্রী হয়েছেন তারা ড. সাইফুল ইসলামকে চেনার কথা নয়। তার ব্যক্তিগত, রাজনীতি ও একাডেমিক কাজ বিষয়ে তারা অবহিত নন। কারণ এই সময়ে ড. সাইফুল ইসলাম জার্মানি ও যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশে বিদেশে একাডেমিক কাজ করেছেন এবং কখনোই বিভাগে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেননি।
স্বল্প সংখ্যক বিভাগের কতিপয় শিক্ষকগণের চাপের মুখে ড. সাইফুল ইসলামের যোগদানের অল্প কিছুদিন পরেই একটি বিশেষজ্ঞ কমিটির আইনি মতামতের প্রয়োজন মনে করে ১৯ সেপ্টেম্বর পুনরায় তার যোগদানে স্থগিতাদেশ দেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুনশী শামস উদ্দিন আহম্মদ স্বাক্ষরিত ড. সাইফুল ইসলামকে প্রেরিত এক পত্রে উল্লেখ করা হয়- "আদিষ্ট হয়ে আপনাকে জানাচ্ছি যে, আপনার যোগদানের বিষয়ে আদালত কর্তৃক প্রদত্ত রায় (মহামান্য হাইকোর্টের রায়ের রিট পিটিশন নং ৯৫৯৬/২০১৭) অধিকতর পর্যালোচনা করে এ বিষয়ে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটির আইনি মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে আপনাকে প্রদত্ত গত ২৯-৮-২০২৪ তারিখের রেজি: প্রশা-১/১২৬৮১ সংখ্যক পত্রের কার্যকারিতা স্থগিত করা হলো।"
প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, আমার বিভাগে আমি একমাত্র ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক হওয়ায় আমাকে নানাভাবে অপমান অপদস্ত করার চেষ্টায় থাকেন একটি মহল। চাকুরিচ্যুতির সময় আমি থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলাম। বিভাগের সহকর্মীগণ চেয়ারম্যান হিসেবে আমাকে মানতেন না। আমি লিখিতভাবে দুইবার তৎকালীন আওয়ামী প্রশাসনের কাছে চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার জন্য আবেদন করি কিন্তু আওয়ামী ফ্যাসিবাদী প্রশাসন আমাকে ষড়যন্ত্র করে আমার ক্যারিয়ার ও জীবন ধ্বংস করার লক্ষ্যে সেই অব্যাহতি পত্র গ্রহণ না করে লিখিতভাবে আবার আমাকে চেয়ারম্যান হিসেবে থাকতে বলেন। বিভাগে কতিপয় শিক্ষক ভয়াবহভাবে আর্থিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। আমি চেয়ারম্যান থাকাকালে আমাকে ব্যবহার করে আর্থিক দুর্নীতি করতে চেয়েছেন বারবার এমনকি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে অর্থ চেয়েছেন বিভাগ থেকে। তাদের সে সকল চিঠির নমুনা আমার কাছে সংরক্ষিত আছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আর্থিক সহযোগিতা নিতে হলে বিভাগের চেয়ারম্যানের মাধ্যমে নেয়ার বিধি-বিধান থাকলেও এই নিয়ম ভঙ্গ করে প্রায় সকল শিক্ষক অবৈধভাবে শেখ হাসিনার আওয়ামী ফ্যাসিস্ট প্রশাসনের কাছ থেকে বহু টাকা অবৈধভাবে নিয়েছে; যার রেকর্ডও আমার কাছে সংরক্ষিত আছে। প্রতিনিয়ত ষড়যন্ত্র করেছেন আমার বিরুদ্ধে এবং তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালে পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে একটি মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ এনে তাদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করে। আমার জানা মতে, থিয়েটার এন্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগের প্রায় ৩০ থেকে ৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী শুধুমাত্র ভিন্ন- মতালম্বী হওয়ায় এই বিভাগ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শিক্ষকদের দুর্ব্যবহার ও অত্যাচার-নির্যাতনের কারণে।
তিনি বলেন, আমার রাজনৈতিক পরিচয় খুবই স্পষ্ট। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের কলা অনুষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলাম। এমনকি ২০১৮-এর পর থেকে আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কেন্দ্রীয় রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। জেল-জুলুম, মৃত্যুর চ্যালেঞ্জ মাথায় রেখে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার পতনের লক্ষ্যে মিছিল, মিটিং, বক্তব্য অব্যাহত রেখেছিলাম। আমার ফেসবুক ওপেন আছে; আপনাদের অনুরোধ করবো সেটি পর্যবেক্ষণ করতে, বিশেষত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-আন্দোলনে আমার সক্রিয় সহযোগী ভূমিকা রাজপথের জনমানুষ নির্দ্বিধায় স্বীকার করবে। আমার প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভূমিকা এবং আমার ভূমিকা একই সূত্রে গাথা।
জীবন বাজি রেখে আমার ভালোবাসার সবচেয়ে প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীদের সহযোগিতা করেছি ভিন্নভিন্ন উপায়ে। গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তীতে জাতীয়তাবাদী দলের নির্দেশনায় শহীদ ও আহত ছাত্র-জনতার পাশে দাঁড়ানোর জন্য ঘরেঘরে, হাসপাতালে হাসপাতালে বারবার ছুটে গিয়েছি। এখনো আন্দোলনে ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে রাজপথে আছি।
অথচ ১৮ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের ঢাকা পোস্ট পত্রিকায় 'ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করে বয়কটের শিকার ঢাবির ৭৯ শিক্ষক' শিরোনামের লেখায় আমার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। সকল ষড়যন্ত্র চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে গত ১৬ বছর ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগী আওয়ামী দোসর থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের কতিপয় শিক্ষক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমার নাম ঢুকিয়েছে ফ্যাসিবাদীদের তালিকায়। এহনো সংবাদের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছি। আমি বিশ্বাস করি সত্যকে কখনো মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না। আমার প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা আমার বিষয়ে একটু অনুসন্ধান করলেই প্রকৃত সত্য জানতে পারবেন।
তিনি আরো বলেন, মহামান্য আদালতের স্পষ্ট রায় থাকা সত্ত্বেও এবং ল রিটেনারের মতামত সাপেক্ষে যোগদান পত্র প্রেরণ ও যোগদানের পর ফ্যাসিবাদের দোসরদের চাপে অধ্যাপক হিসেবে আমার যোগদান স্থগিত করা সত্যিই দুঃখজনক। আমি আশা করি, বর্তমান প্রশাসন স্মার্টলি এইসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে খুব শীঘ্রই আমার যোগদান কার্যকর করবেন।
বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. নিয়াজ আহমেদ খানকে একাধিকবার কল ও হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পাঠিয়েও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (প্রশাসন) প্রফেসর ড. সায়মা হক বিদিশা এ বিষয়ে প্রক্টরের সাথে কথা বলতে বলেন। প্রো-ভিসি (শিক্ষা) প্রফেসর ড. মামুন আহমেদ বিষয়টি সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত নয় বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমি যতদূর জানি ওনার বিষয়টি এখনো ফাইনাল হয়নি; সিন্ডিকেটে ফাইনাল হবে। রেজিস্ট্রার মুনসী শামস উদ্দিন আহম্মদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান কাজি তামান্না হক সিগমা বলেন, ২০১৫ সালের একটি ঘটনার প্রেক্ষিতে ওনাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে সিন্ডিকেট। তারপর তিনি আদালতের মাধ্যমে নিজের পক্ষে রায় এনে সম্প্রতি বিভাগে যোগ দেন। তখন বিষয়টি অধিকতর পর্যালোচনা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসন একটি কমিটি গঠন করে এবং সেই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ওনার যোগদানের অনুমতি পত্রের কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, নতুন ভিসি স্যার যোগদানের দুইদিন পর ২৯ আগস্ট তাড়াহুড়ো করে একটা ফাইল উপস্থাপন করা হয়েছিল। সেই ফাইলের ভিত্তিতে ওনাকে যোগদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ফাইলটি অসম্পূর্ণ ছিল। যে রায়ের উপর ভিত্তি করে ওনাকে যোগদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল সেই রায়ের পরেও আরো রায় আছে যেগুলো সামনে আনা হয় নাই। সেগুলো পরবর্তীতে আইডেন্টিফাইড হয়েছে। তারপর সবগুলো ফাইল আমরা ৪ সদস্যের একটি ল' রিভিউ কমিটিতে পাঠাই। সেই কমিটির মতামতের ভিত্তিতে দেখা যায় ওনার যোগদান করার আইনি কোনো সুযোগ নেই। তার উপর ভিত্তি করে ওনার যোগদানের অনুমতি বাতিল করা হয়।
বিভাগ : মহানগর
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
চাদে ভোটগ্রহণ শুরু, বিরোধী দলগুলোর বয়কটের আহ্বান
নালিতাবাড়ীতে জেল পলাতক হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, ১৮১ আরোহীর ১৭৯ জনই নিহত
সরকারের বৃহত্তর পরিসরে আলোচনার পরিকল্পনা জানুয়ারিতে : উপদেষ্টা মাহফুজ
রাশিয়া ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের জন্য প্রবেশ নিষেধের তালিকা বাড়িয়েছে
সৈয়দপুরে স্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় ঘাতক স্বামী জাহাঙ্গীর টঙ্গী থেকে গ্রেফতার
যশোরে আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
বাস্তব জীবনে ভালো রেসপন্স পাচ্ছে অলংকারের 'চেয়ারম্যান'
পর্যটক-অনাহারে থাকা কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশে' যে হাহাকার চলছে
জিম্মি মুক্তি চুক্তির দাবিতে ইসরাইলে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
জর্জিয়ায় রাজনীতিতে উত্তেজনা, প্রতিবাদে হাজারো মানুষ
এবার ৬৮ সদস্যের ‘সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল উইং প্রতিনিধি কমিটি’ করল নাগরিক কমিটি
হাওয়াই আগ্নেয়গিরিতে অল্পের জন্য শিশুর জীবন বিপদমুক্ত , পর্যটদের সতর্কতা
বায়ুদূষণে আজ বিশ্বের ১২৬ শহরের মধ্যে শীর্ষে ঢাকা
৩১ ডিসেম্বর মুজিববাদের কবর রচিত হবে: আসিফ মাহমুদ
মাওয়া টোলপ্লাজায় ৭ জন নিহত: সেই বাসমালিক গ্রেপ্তার
মনমোহন সিংয়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন
দখলমুক্ত হচ্ছে ঢাকার ৫৮ পুকুর
রাশিয়া মলদোভায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে
হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে ফাঁসি কার্যকরের দাবি শহিদ পরিবারের