হত্যা মামলার আসামি হয়েও ধরাছোয়ার বাইরে পুলিশ কর্মকর্তারা
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২০ পিএম | আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২০ পিএম
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী সরকারের পতন হলেও হত্যায় অভিযুক্ত ও ইন্ধদাতা পুলিশ কর্মকর্তারা এখনো বহাল তবিয়তে। খুনের মামলায় অভিযুক্ত অনেক পুলিশ কর্মকর্তা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও এদের গ্রেফতারের কোন উদ্যোগ নেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা পুলিশ সদর দফতরের। অথচ পুলিশের অতিরিক্ত আইজি, ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি ও এসপিসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার তিন শতাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতাকে হত্যার অভিযোগে শত শত মামলা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় যেসব পুলিশ কর্মকর্তা সদর দফতরের বিশেষ মনিটরিং সেল থেকে সারাদেশে ছাত্র-জনতার ওপর গুলি ও নিপীড়নের আদেশ দেয়াসহ সমন্বয়ের কাজ করেছেন ফ্যাসিবাদের সেসব দোসররা পদায়ন পেয়ে এখনো নৌপুলিশ, এসবি, সিআইডি, পুলিশ হেডকোয়ার্টারের বিভিন্ন শাখায় কর্মরত রয়েছেন। ফলে আওয়ামী লীগের আমলে বৈষম্যের শিকার পুলিশ কর্মকর্তারা এখনো বঞ্চিত হচ্ছেন এবং পেশাদার, সৎ ও বঞ্চিত পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জুলাই-আগস্ট আওয়ামী সরকার বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত শত শত ছাত্র-জনতা এখন রাজধানীর পঙ্গু ও চক্ষু হাসপাতালসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন। অন্তবর্তীকালিন সরকার আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের চেষ্টা করছেন। কিন্তু আওয়ামী সরকার বিরোধী আন্দোলন ঠেকাতে হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে হত্যা ও গুলি করে আহত করার সাথে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িত পুলিশ কর্মকর্তাদের গ্রেফতারের কোন উদ্যোগ নেই। অথচ ছাত্র-জনতাকে খুনের বা গুলি করার অভিযোগ এনে এরই মধ্যে তিন শতাধিক পুলিশ কর্মকর্তা-সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন নিহত-আহতের পরিবারের সদস্যরা। আন্তবর্তীকালিন সরকার গঠনের পর আন্দোলনকারীতের প্রথম দাবি ছিল ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালানোর সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করা। যা এখন শুধু সরকারী কর্মকর্তাদের বক্তব্য আর স্লোগানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। হত্যা ও গুলির সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে ছাত্র-জনতার দাবি উপেক্ষিত।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত হত্যা মামলার আসামি হয়েও অফিস করছেন বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তা। হত্যা মামলার আসামিদের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন না করায় প্রশ্ন উঠেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ও পুলিশ সদর দফতরের বিরুদ্ধে। অনেকেই প্রশ্ন করেছেন যে, ছাত্র-জনতার রক্তে গড়া এ সরকার তা হলে কি শহীদদের রক্তে কোন মূল্য দিচ্ছেন না? তা না হলে হত্যা মামলার আসামি হয়েও কিভাবে পুলিশের এসব কর্মকর্তা বড় বড় পদে বসে রয়েছেন। এতে করে পুলিশ বাহিনীতে পেশাদার ও ১৫ বছরের বঞ্চিত কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ইনকিলাবকে বলেন, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, বেনজির আহমেদ, মনিরুল ও হাবিবসহ তিন শতাধিক পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতাকে হত্যার অভিযোগ এনে সারাদেশে শত শত মামলা দায়ের করা হয়েছে। এদের মধ্যে সাবেক আইজিপিসহ ২৫ জনকে গ্রেফতার করা হলেও অনেকেই বাকীরা এখনও ধরা ছোয়ার বাইরে। হত্যা মামলার আসামি হয়েও অনেক পুলিশ কর্মকর্তা অফিস করছেন। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং পুলিশ সদর দফতরের দৃষ্টি আকর্ষন করা হলেও এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহনের উদ্যোগ নেই। ওই কর্মকর্তারা আরও বলেন, হত্যা মামলার আসামি পুলিশ কর্মকর্তাদের সবাই পতিত আওয়ামী সরকারের ঘনিষ্ট কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত। এ সব কর্মকর্তারা বিগত ১৫ বছর নানা ধরনের অপরাধের সাথেও সম্পৃক্ত ছিলেন এমন বহু অভিযোগ রয়েছে। এদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা না হলে পুলিশে অসন্তুষ বাড়বে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জুলাই-আগস্ট আওয়ামী সরকার পতনের আন্দোলনে যেসব মামলা দায়ের করা হয়েছে এর মধ্যে-সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকারের বিরুদ্ধে ৭ টি হত্যা মামলা, সাবেক আইজিপি এম সানাউল হকের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে ২ টি হত্যা মামলা, সাবেক আইজিপি শহীদুল হকের বিরুদ্ধে ১৫টি হত্যাসহ ২১টি মামলা, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে ১৫২ অধিক হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি নব বিক্রম ত্রিপুরার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি হেমায়েত উদ্দিনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমানের বিরুদ্ধে ৪টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি আবদুস সালামের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি বিনয় কৃষ্ণ বালার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি নওশের আলীর বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিএমপির সাবেক পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের বিরুদ্ধে ২টি মামলা, ডিএমপির সাবেক পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৬ টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মাহবুব হাসেনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি আতিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৫ টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি র্যাবের সাবেক ডিজি এম খুরশিদ হোসেনের বিরুদ্ধে ৬টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি নবজ কুমার মজুমদারে বিরুদ্ধে ৬টি হত্যা মামলা, এসবির সাবেক প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৩৫টি হত্যাসহ ৪৫টি মামলা, র্যাবের সাবেক ডিজি ব্যারিষ্টার হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে ২০টি মামলা. সাবেক অতিরিক্ত মীর রেজাউল আলমের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, সাবেক সিআইডি প্রধান মো: আলী মিয়ার বিরুদ্ধে ৮টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি দিদার আহম্মেদের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার লুৎফুল কবিরের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, পুলিশ সদর দফতরের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি কৃষ্ণপদ রায়ের বিরুদ্ধে ৭ টি হত্যাসহ ৯টি মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি বশির আহমেদের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিএমপির সাবেক পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ৯০টি হত্যাসহ ১১৭টি মামলা, এপিবিএনয়ের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি বর্তমানে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার হাফিজ আক্তারের বিরুদ্ধে ১৪ টি মামলা, ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার ড খ ম মহিদ উদ্দিনের বিরুদ্ধে ৫টি মামলা, ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেনের বিরুদ্ধে ৬ টি মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি কামরুল আহসানের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ওয়াই এম বেলালুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি মাহফুজুর রহমান নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি আব্দুল জলিল মন্ডলের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা,
সাবেক ডিআইজি নিবাস চন্দ্র মাঝির বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি শৈবাল কান্তি চৌধুরীর বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি শেখ নাজমুল আলমের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি ইমাম হোসেনের বিরুদ্ধে টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৬টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি সিটিটিসি প্রধান মো: আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১৮টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি রিপন সরদারের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক ডিআইজি খালিদ হাওলাদারের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিআইজি ইমতিয়াজের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, ডিআইজি মাহফুজুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিআইজি একেএম নাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, ডিআইজি মোল্লা নজরুলের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, ডিআইজি নুরে আলম মিনার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিআইজি জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিআইজি সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ডিআইজি ইমতিয়াজের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, ঢাকা রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১৫টি হত্যা মামলা, ডিআইজি আনিছুর রহমানের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, ডিএমপির সাবেক ডিবি প্রধান ডিআইজি হারুর অর রশিদের বিরুদ্ধে ১৭০টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি চৌধুরী মঞ্জুরুল কবিরের বিরুদ্ধে ২০টি হত্যা মামলা, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি কাহার আখন্দের বিরুদ্ধে ৪টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি টুটুল চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি টুটুল চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি শামসুন্নাহারের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মারুফ হোসেন সরদারের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার অতিরিক্ত ডিআইজি বিপ্লব কুমারের বিরুদ্ধে ১২১টি মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি রশিদুল হকের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি ডিবির যুগ্ম কমিশনার খন্দকার নুরুন্নবীর বিরুদ্ধে ৪টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি জায়েদুল আলমের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মেহেদি হাসানের বিরুদ্ধে ৩০টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি উত্তম কুমার পালের বিরুদ্ধে ৪টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি লিটন কুমার সাহার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি সঞ্জিত কুমার রায়ের বিরুদ্ধে ৯টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি নাসিয়ান ওয়াজেদের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি ফরিদ উদ্দিনের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মুখলেসুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি সিরাজ আমিনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি আশরাফ হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি আনিসুর রহমানের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি জাফর হোসেনের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি আজবাহার আলী শেখের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমানের বিরুদ্ধে ১৩টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি নাবিদ কামাল শৈবালের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মো: শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে ৫টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি আশরাফ আলী ভুইয়ার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি সুদ্বীপ কুমার চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে ৪টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি প্রলয় কুমার জোয়ারদারের বিরুদ্ধে ৮টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি আয়শা সিদ্দিকার বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি মোক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি সুনন্দা রায়ের বিরুদ্ধে ১৩টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি ইলতুতমিশের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি কাজী আশরাফুল আজিমের বিরুদ্ধে ৫টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি জসিম উদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, অতিরিক্ত ডিআইজি সামসুল ইসলাম আকন্দের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেনের বিরুদ্ধে ৮টি হত্যা মামলা, সাবেক পুলিশ সুপার এইচ এম মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, সাবেক পুলিশ সুপার আজিজুল হকের বিরুদ্ধে ৪টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার সৈয়দ বজলুল করিমের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ মহিউদ্দিন ফারুকীর বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ এসআমে তানভীর আরাফাতের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহর বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা,
পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১৮টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার আবু মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেলের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার তারিক রি রশিদের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার মানষ কুমার পোদ্দারের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার আবদুল আহাদের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার মোমিনুল ইসলাম ভুইয়ার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার হাবিবুন নবী আনিছুর রশিদের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান আল মামুনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার আ ফ ম আল কিবরিয়ার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার আশরাফ ইমামের করিমের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা, পুলিশ সুপার মিশুক চাকমার বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা, এসপিদের মধ্যে রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে ১টি মামলা হত্যা মামলা, এসপি আহমেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি ইয়াসিন আরাফাতের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি শাহজহানের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি আব্দুল জলিলের বিরুদ্ধে ১টি মামলা, এসপি জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি শাহরিয়ার আল মামুনের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি মাহবুব উজ-জামানের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি তাহিয়াত আহমেদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২টি, হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধে ৩টি, এসপি মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি মামলা, এসপি ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে ২৬ টি মামলা, এসপি মোসা: লাকির রিরুদ্ধে ১টি, এসপি আনসার উদ্দিনের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি মাহবুব আলম খানের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি মো: মামুনের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি মাহফুজুল আল রাসেলের বিরুদ্ধে ৩টি, এসপি তানভীর সালেহীন ইমনের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি জাহিদ তালুকদারের বিরুদ্ধে ৪টি, এসপি আরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি নাজমুল ইসলামের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি সুমন দেবের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি মীর্জা সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি মোহাম্মদ মাইনুল ইসলামের বরিুদ্ধে ২টি, এসপি শাহেন শাহ মাহফুজের বিরুদ্ধে ৫টি, এসপি গোবিন্দ চন্দ্রের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি সনাতন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে ১টি, এসপি আজাদ রহমানের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি রাজিব ফারহানের বিরুদ্ধে ১টি, এসপি হাসান আরাফাতের বিরুদ্ধে ৪টি, এসপি জুয়েল রানার বিরুদ্ধে ৩টি, এসপি আরিফুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৪টি, এসপি নুরুল আমিনের বিরুদ্ধে ৫টি, এসপি আবদুল্লাহ আল কাফির বিরুদ্ধে ১০টি, এসপি হাফিজ আল ফারুকের বিরুদ্ধে ২টি, এসপি শাহ নুর আলম পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে ১টি, শাহবাগ ও বাড্ডা বিভাগের সাবেক উপ-পুলিশ কমিশনারদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ১টি করে মামলা, হয়।
এছাড়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপাদের মধ্যে হাসানুজ্জামান মোল্লার বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গোলাম সাকলাইন শিতিলের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদ নাসের জনির বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুনায়েদ আলম সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ২টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি, শহিদুল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাসের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম আজাদ সাইফুলের বিরুদ্ধে ৩টি, আজ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হারুল ইসলাম মুকুলের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বদরুজ্জামান জিলুর বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহিদ কবির সেরনিয়াবাদের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজলে এলাহির বিরুদ্ধে ২টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উৎপল কুমার রায়ের বিরুদ্ধে ৩টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহদুর রহমান রিপনের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাজ্জাদ হোসেন রায়হানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ২টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হুসাইন মো: রায়হানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাদেক দস্তগীর কাওসারের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু আশরাফ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিশু বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ২টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাঈদ নাসিরুল্লার বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতিকুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাকিল মোহাম্মদ শামীমের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রওশানুল হক সৈকতের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সন্ধিপ সরকারের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: ইলিয়াস হোসেনের রিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হাসানের বিরুদ্ধে ৩টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহীনুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহআলমের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উত্তম কুমার বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাকিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আফজাল হোসেন টটুলের বিরুদ্ধে ২টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মেহেদী হাসানের বিরুদ্ধে ২টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিনের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে ১টি, রফিকুল ইসলাম (তৎকালীন ওসি গুলশান) ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাকিবুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল আরাফাত লেলিনের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এনামুল হক মিঠুর বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হারুনের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকারের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১টি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সপি শিবলী নোমানের বিরুদ্ধে ১টি, এবং সাবেক এডিসি শাহবাগ জোনের বিরুদ্ধে ১টি হত্যা মামলা রয়েছে।
বিভাগ : মহানগর
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বোয়ালমারীতে পর্ণোগ্রাফির চক্রের ২ সদস্য আটক, প্রায় বারো লাখ টাকা খোয়ালেন প্রবাসীর স্ত্রী
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর বৃদ্ধের মরদেহ মিলল পুকুরে
চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক সড়কে ৫ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
বুধবার রাতে সচিব নিবাসেও আগুন লেগেছিল
শৈলকুপায় নিহতের ঘটনায় অর্ধশতাধিক বাড়িঘর গুড়িয়ে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা
মধ্যরাতে আগুন লেগেছিল সচিব নিবাসেও
গোয়েন্দা সংস্থা একটি রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে : রিজভী
ফুলপুরে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সচিবালয়ের ৮ তলায় মিলল কুকুরের দগ্ধ মরদেহ, চাঞ্চল্যের সৃষ্টি
সুন্দরবন সংলগ্ন গাবুরা পল্লীতে ফ্রিজ থেকে উদ্ধার হলো হরিণের মাংস
ফায়ার ফাইটার নয়নের জানাজা সম্পন্ন
প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরী কলেজে রজতজয়ন্তী উদ্যাপন
‘সচিবালয়ে আগুনের পেছনে আওয়ামী দোসরদের ষড়যন্ত্র রয়েছে’
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ড : প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার দাবি ফখরুলের
আটঘরিয়া-চাঁদভা হাড়লপাড়া সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে দুর্ভোগে পথচারীরা
পুড়ে যাওয়া ২ মন্ত্রণালয় দেখে আসিফ মাহমুদ: ‘আমাদের সব শেষ হয়ে গেছে’
দেশে ফিরলেন মিজানুর রহমান আজহারী, অংশ নেবেন মাহফিলে
আরেকটি বিধ্বংসী দ্বিশতক হাঁকালেন রিজভি
অবৈধ শিসা তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর
সচিবালয়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন , বন্ধ দাপ্তরিক কাজ