ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১
ঈদ যাত্রার চিরচেনা ভোগান্তি এড়াতে রাজধানীর ঢাকার কর্মজীবীদের অনেকেই পরিবার-পরিজনকে গ্রামে পাঠিয়ে দিচ্ছেন ষ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণার পর থেকে ঢাকা ছাড়তে শুরু করে হাজারো মানুষ ষ সদরঘাটে লঞ্চ মালিকরা ঈদের সময় যাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধির সুদিনের অপেক্ষায় রয়েছে

আগেই ফিরছেন বাড়ি

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১২ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৪৮ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৩৮ পিএম

ঈদুল ফিতরের আর কয়েকদিন বাকি। এ সময় শেকড়ের টানে ঈদ করতে মানুষ গ্রামে ফেরেন। প্রতিবছর ঈদে গ্রামে ফেরার সময় সড়ক, নৌ, রেল সবখানে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। মহা সড়কে যানজট, ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয়, লঞ্চে ভীড় নিদারুণ কষ্ট করতে হয়। সেই ঘরে ফেরার কষ্ট কমাতে ইতোমধ্যেই কর্মজীবীদের অনেকেই তাদের পরিবার পরিজনকে গ্রামে পাঠাতে শুরু করেছেন। রাজধানীর গাবতলী, মহাখালী বাস টার্মিনাল, কমলাপুর রেলস্টেশনে সে চিত্রই দেখা গেল। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় অনেকেই তাদের স্ত্রী-সন্তানকে বাসে তুলে দিতে টার্মিনালে এসেছেন; ট্রেনে কমলাপুরে হাজির হয়েছেন। তবে সদরঘাট টার্মিনালে মানুষের সংখ্যা খুবই কম দেখা গেল। ঈদের আগ মুহূর্তে প্রিয়জনের সঙ্গে বিশেষ দিনটি কাটাতে অধিকাংশ মানুষ কর্মস্থল থেকে গ্রামে ফিরে যান। অল্প সময়ে এই বিপুল সংখ্যক মানুষ ঢাকা থেকে বের হওয়ায় সড়ক থেকে রেলপথ সব জায়গায় থাকে বাড়তি চাপ। ফলে এই সময়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েন শিশু, বৃদ্ধ এবং রোগীরা। তাই অনেকেই ঈদযাত্রার ভোগান্তি এড়াতে আগে আগেই ফেরেন গ্রামে। রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, একাধিক বাস টার্মিনাল ও সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় বাড়ি ফেরা মানুষের সঙ্গে কথা বলে এমনটাই জানা গেছে।
ঈদ উপলক্ষে ট্রেন, বাস ও লঞ্চে এ বছর লাখ লাখ মানুষ ঈদ উদযাপন করতে রাজধানী ঢাকা ছেড়ে যাবে। এতে সড়কপথের যানজট এবং ট্রেনের অগ্রিম টিকিট পাওয়া নিয়ে নানা ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এসব ভোগান্তি থেকে বাঁচতে অনেকেই গ্রামে পরিবার-পরিজনের সদস্যদের পাঠিয়ে দিয়েছেন। গত ২০ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করার পর থেকে ঢাকা ছাড়ছেন অনেকে। প্রতি বছর ঈদের ভোগান্তি এড়াতে অনেক আগেই চলে যাচ্ছেন গ্রামের বাড়িতে।
গত বছর পদ্মা সেতু খোলে দেয়ার কারণে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষে যাতায়াত সহজ হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের লোকজনও বাসে করে এখন গ্রামের বাড়িতে যেতে পারছেন। তাই এই অঞ্চলেন মানুষের অনেকেই আগেই বাড়ি চলে যাচ্ছেন।
ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরি করেন আবদুল লতিফ। স্ত্রী ও ছোট এক সন্তান নিয়ে থাকেন ঢাকাতেই। ঈদের আগ মুহূর্তে গার্মেন্টস ছুটি হওয়ায় ছোট সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে তখন বাড়ি ফেরা কষ্টসাধ্য। এ কারণে আগে আগেই স্ত্রী-সন্তানকে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। লতিফ বলেন, ঈদের আগে অনেক ভিড় থাকে। তখন ছোট সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে বাড়ি যাওয়া অনেক ভোগান্তির। টিকিট পাওয়া, ট্রেনে ওঠা নিয়ে নানা ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এসব ঝামেলা যেন না পোহাতে হয় তাই আগেই স্ত্রী-সন্তানকে বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছি।
কলেজছাত্র নূর হোসেন বলেন, ক্লাস বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আগেই নিজ বাড়িতে ফিরে যাচ্ছেন। ক্লাস বন্ধ হয়ে গেছে। বন্ধুদের অনেকেই বাড়ি চলে যাচ্ছে। তাই আমিও বাড়ি চলে যাচ্ছি। ঈদের আগে এমনিতেও অনেক ভিড় থাকে। তাই ভোগান্তিতে যেন না পড়তে হয় সেজন্য আগেই বাড়ি যাচ্ছি।
বগুড়া যাবেন আনিস। তিনি বলেন, ঈদের আগে ট্রেনের টিকিট পাইনি। বাসে গেলে অনেক ভোগান্তি হয়। তাই ঈদ করতে পরিবারের মহিলা ও শিশুদের আগে বাড়ি চলে যেতে বলেছি। তারা নিরাপদে বাড়ি চলে গেলে আমি একা যেকোনো উপায়ে বাড়ি যেতে পারবো।
ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে বাড়ি ফিরছেন আবুল হাশেম। সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে তিনি বলেন, ঈদের দুই/একদিন আগে রাস্তায় প্রচন্ড যানজট থাকে। যানজটের কারণে একই জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয়। মহিলা ও শিশুদের বেশি কষ্ট হয় তাই আগেই তাদের নিয়ে বাড়ি চলে যাচ্ছি।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। তবে অগ্রিম টিকিটের জন্য রাজধানীর বাস টার্মিনালে যাত্রীদের কোনো চাপ লক্ষ্য করা যায়নি। গতকাল রাজধানীর সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে সরেজমিন গিয়ে বিভিন্ন কাউন্টারে খোঁজ নিয়ে এই তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি চলবে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত। ১৪ এপ্রিল থেকে বিশেষ সেবা চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি)। ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত বিশেষ সেবার বাস চলবে।
এদিকে বিভিন্ন কাউন্টারের কর্মকর্তা জানান, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অগ্রিম টিকিটের জন্য যাত্রীরা আসছেন। ১৬ তারিখ পর্যন্ত বাসের পর্যাপ্ত পরিমাণের টিকিট রয়েছে। এজন্য অগ্রিম টিকেট না কাটলেও যাত্রীদের গন্তব্যে যেতে কোনো সমস্যা হবে না। তারা জানান, অনেকেই ঈদের অগ্রিম টিকিটের জন্য কাউন্টারগুলোতে ফোন দিয়েছেন। সেসব যাত্রী ১৯ থেকে ২১ এপ্রিলের মধ্যে বাড়ি ফেরার জন্য টিকিট চাচ্ছেন। ১৯ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত টিকিটের চাহিদা বেশি রয়েছে। এ সময় যাত্রীদের চাপ বেশি থাকবে জানিয়ে তারা বলেন, অতিরিক্ত টাকা নেয়া হচ্ছে না। স্বাভাবিক দামেই টিকিট বিক্রি করা হবে।
শ্যামলী পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার বলেন, ১৬ তারিখ পর্যন্ত পর্যাপ্ত টিকিট রয়েছে। এজন্য অগ্রিম টিকিট কাটার প্রয়োজন হবে না। অনলাইন থেকেও টিকিটগুলো সংগ্রহ করার সুযোগ রয়েছে। ঈদের জন্য মূলত ১৭ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত টিকিট বিক্রি করা হবে। কারণ ১৭ তারিখ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত টিকিটগুলো অনলাইনে কেনার সুযোগ নেই, অনলাইনে ১৭ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত টিকিটগুলো প্রায় এক মাস পূর্ব থেকেই বন্ধ করে রাখা হয়েছে।
শ্যামলী এন আর ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাকেশ বলেন, বাস মালিকরাই আগামী ৭ এপ্রিল থেকে একযোগে ঈদের অগ্রিম টিকিট দেওয়া শুরু করেছে। ওই দিন সকাল থেকেই সংশ্লিষ্ট বাসের কাউন্টারে টিকিট পাবেন যাত্রীরা। ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ের অগ্রিম টিকিট দেওয়া হবে।
টিকিট কালোবাজারির বিষয়ে তিনি বলেন, যাত্রীরা যাতে বাসের অগ্রিম টিকিট সুশৃঙ্খলভাবে কাউন্টার থেকে কিনতে পারেন, সেজন্য বাস মালিকদের পক্ষ থেকে মনিটরিং টিম কাজ করবে। তবে বাসের কোনো টিকিট কালোবাজারি হবে না। কারণ বাস মালিকদের মনিটরিং টিমের সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনও কাজ করবেন। এছাড়া প্রশাসনের গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমেও টিকিট কালোবাজারি ও যাত্রী হয়রানি রোধ করা হবে।
বাসের ভাড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, বিআরটিএর নির্ধারিত ভাড়া অনুযায়ী বাসের ভাড়া নেয়া হবে। ভাড়ার তালিকার বাইরে বাড়তি ভাড়া নেয়া যাবে না। সব বাস মালিকদের সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া আসন্ন ঈদে ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল ঘরমুখো মানুষের অস্বাভাবিক চাপের মুখে পড়বে বলে জানিয়েছে নৌ পরিবহন, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি। এ কমিটির একটি প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতিদিন ৩ লাখ লোক হিসেবে ৯ দিনে গড়ে কমপক্ষে ২৭ লাখ লোক সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল দিয়ে বাড়ি যাবে। সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশিস কুমার দে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ প্রকাশ করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি বছর ঈদুল ফিতরে ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ ছেড়ে যায় প্রায় দেড় কোটি মানুষ। এর মধ্যে ৩৭ দশমিক ৫০ লাখ (২৫ শতাংশ) নৌপথে যাতায়াত করে। এর প্রায় শতভাগই উপকূলীয় জেলা বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালী, চাঁদপুর, শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের যাত্রী।
সংগঠনটি জানায়, গত জুনে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর চাঁদপুর বাদে উপকূলীয় জেলাগুলোর নৌপথে যাত্রীর হার প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে। ফলে এবারের ঈদে লঞ্চে ৩০ লাখ মানুষ (মোট যাত্রীর ২০ শতাংশ) যাবেন এবং তাদের মধ্যে অন্তত ২৭ লাখ ঢাকা নদীবন্দর দিয়ে যাবেন।
অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ সামাল দিতে এবং ঝামেলামুক্ত ও নিরাপদ ঈদ যাত্রা নিশ্চিত করতে সরকারকে বিকল্প উপায়ে জাহাজের সংখ্যা বাড়াতে সুপারিশ করেছে জাতীয় কমিটি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

খুবিতে ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার শীর্ষক সেমিনার

খুবিতে ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার শীর্ষক সেমিনার

জাতিসংঘে যাওয়ার আগে হুঙ্কার দিলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

জাতিসংঘে যাওয়ার আগে হুঙ্কার দিলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো বিচারবিভাগের গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো বিচারবিভাগের গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্প থেকে ভারতীয়দের অপসারণের দাবি গণঅধিকার পরিষদের

গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্প থেকে ভারতীয়দের অপসারণের দাবি গণঅধিকার পরিষদের

পঞ্চগড়ে তীব্র তাপদাহে হাঁসফাঁস বিপর্যস্ত জনজীবন

পঞ্চগড়ে তীব্র তাপদাহে হাঁসফাঁস বিপর্যস্ত জনজীবন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর প্রকাশ্যে তালতলীতে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর প্রকাশ্যে তালতলীতে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন

আমরা ১৫ বছর কথা বলতে পারিনি   - মুশফিকুর রহমান

আমরা ১৫ বছর কথা বলতে পারিনি - মুশফিকুর রহমান

ফিরলেন জাকির, এসেই শান্তর ছক্কা

ফিরলেন জাকির, এসেই শান্তর ছক্কা

মাগুরায় গৃহবধূকে বিষপানে হত্যার অভিযোগ

মাগুরায় গৃহবধূকে বিষপানে হত্যার অভিযোগ

কেপিএম আবাসিক থেকে অজগর উদ্ধার কাপ্তাই ন্যাশনাল পার্কে অবমুক্ত

কেপিএম আবাসিক থেকে অজগর উদ্ধার কাপ্তাই ন্যাশনাল পার্কে অবমুক্ত

চার্টার্ড নয়, বাণিজ্যিক ফ্লাইটে নিউইয়র্ক যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

চার্টার্ড নয়, বাণিজ্যিক ফ্লাইটে নিউইয়র্ক যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

শাল্লায় কালনী নদীতে যুবক নিখোঁজ

শাল্লায় কালনী নদীতে যুবক নিখোঁজ

ভিসি নিয়োগের দাবিতে ইবিতে মহাসড়ক অবরোধ

ভিসি নিয়োগের দাবিতে ইবিতে মহাসড়ক অবরোধ

রেকর্ড রান তাড়ায় বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাসী শুরু

রেকর্ড রান তাড়ায় বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাসী শুরু

সালথায় সেতুর রেলিং-পাটাতন ভেঙে বেহাল দশা : জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে ১০ গ্রামের মানুষ

সালথায় সেতুর রেলিং-পাটাতন ভেঙে বেহাল দশা : জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে ১০ গ্রামের মানুষ

তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যা, ঢাবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যা, ঢাবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেও সুস্থ নন খালেদা জিয়া : মির্জা ফখরুল

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেও সুস্থ নন খালেদা জিয়া : মির্জা ফখরুল

আত্মহত্যা না কি খুন? ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের কর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত শুরু

আত্মহত্যা না কি খুন? ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের কর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত শুরু

বিচার বিভাগে পৃথক সচিবালয় ছাড়া আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় : প্রধান বিচারপতি

বিচার বিভাগে পৃথক সচিবালয় ছাড়া আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় : প্রধান বিচারপতি

বিভিন্ন সময়ে যেসব বিতর্কিত অভিযান চালিয়েছে মোসাদ

বিভিন্ন সময়ে যেসব বিতর্কিত অভিযান চালিয়েছে মোসাদ