৮ দফায় সময় বাড়িয়েও হজ নিবন্ধনে কোটা পূরণ হয়নি
১৩ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৫১ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:০৬ পিএম
হজ নিবন্ধনের লক্ষ্যে ৮ দফা সময় বাড়ানোর পরও কোট পুরণ করা যায়নি। এখনো ৭ হাজার ৫০৩ কোটা শূন্য রয়ে গেছে। সউদী-বাংলাদেশ দ্বি পাক্ষিক হজ চুক্তি অনুযায়ী এবার ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রী হজে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৫ জন। যার মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার ৩৫ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ৯ হাজার ৬৬০ জন হজে যাবেন। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, হজের প্যাকেজের টাকা বাড়ানোর কারণে হজে গমনেচ্ছু মানুষ হতে যেতে পারছেন না। ভুক্তোভোগীদের অভিযোগ বাংলাদেশ বিমান ও সউদী এয়ারলাইনস সিÐিকেট করে হজের বিমান ভাড়া বাড়িয়ে দেয়ায় হজ যাত্রীদের প্যাকেজে টাকা বেড়ে গেছে। বাংলাদেশের হজগমনেচ্ছুদের প্রায় দুই লাখ টাকা করে উড়োহাজাজ ভাড়া আদায় করা হলেও ভারত ও পাকিস্তানের হজ গমনেচ্ছুদের উড়জাহাজ ভাড়া এক লাখ টাকার মধ্যেই রাখা হয়েছে।
পবিত্র হজ ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ এর একটি। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা জীবনে একবার হজ পালনের জন্য অর্থ সম্পদ জমা করে থাকেন। কিন্ত চলতি বছর হজে খরচ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেকের ভাগ্যে হজ জুটছে না। দফায় দফায় হজ নিবন্ধনের সময়ে বাড়িয়ে কোটা খালি থাকছে। হজের খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেকে ওমরার দিকে ঝুঁকছেন।
হজ প্যাকেজের উচ্চ মূল্যের কারণে চলতি বছর হজযাত্রী কোটা পূরণ হয়নি। হজ প্যাকেজে সবচেয়ে বড় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিমান ভাড়া। এবার হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি ১ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। আকাশচুম্বি বিমান ভাড়া নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠলে কারো কানে পানি যায়নি। হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম সর্বশেষ হজযাত্রীদের বিমান ভাড়াসহ হজ প্যাকেজ মূল্য কমানোর দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করে লিখিত প্রস্তাব পেশ করেছেন। এবছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে লাগছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ২৯০ টাকা। আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় গেলে প্যাকেজ মূল্য হবে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৮৯৩ টাকা।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সঙ্কেটের দরুণ অনেক হজযাত্রী ইচ্ছা থাকা সত্বেও হজে যাওয়া থেকে পিছু হটছেন। আট দফা সময় বাড়িয়েও ৭ হাজার ৫০৩ জনের কোটা শূন্য রেখেই গত ১১ এপ্রিল হজযাত্রী নিবন্ধন কার্যক্রম শেষ হয়েছে। সউদী-বাংলাদেশ দ্বি পাক্ষিক হজ চুক্তি অনুযায়ী এবার ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রী হজে যাওয়ার কথা। সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার এবং ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়। সে হিসেবে কোটার চেয়ে কম থেকে গেল ৭ হাজার ৫০৩ জন হজযাত্রী।
কোটা খালি রেখেই হজযাত্রীদের ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগামী ১১ মে বিমানের প্রথম হজ ফ্লাইট জেদ্দার উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, সব মিলিয়ে এবার নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৫ জন। যার মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার ৩৫ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ৯ হাজার ৬৬০ জন হজে যাবেন। তবে আশা করা হচ্ছে, শেষ মুহ‚র্তে হজ গাইড ও মোনাজ্জেম হজের জন্য নিবন্ধনে যোগ হলে এই কোটার ঘাটতি কমে আসবে। বিভিন্ন সংস্থা থেকে হজে যাওয়ার জন্য আরো অন্তর্ভুক্ত হবেন। ফলে কোটা পূরণে তেমন বাকি থাকবে না ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল সেগুনবাগিচায় এক অনুষ্ঠানে এ কথা জানান। তবে কতজন এভাবে গাইড ও মোনাজ্জেম হিসেবে হজে যাবেন, সে সংখ্যা জানা যায়নি।
ধর্ম মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, এজেন্সির চ‚ড়ান্ত কোটা সউদী আরবে পাঠানোর পর বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের পিলগ্রিম আইডি দেওয়ার জন্য সিস্টেম উন্মুক্ত করা হবে। তার আগে কোনো এজেন্সির হজযাত্রী ৯৭ জনের কম হলে, তাদের গতকালের মধ্যে ‘অবশ্যই’ লিড এজেন্সি নির্ধারণ করে সমন্বয় করতে হবে। এরপর প্রতিটি এজেন্সির বিপরীতে প্রযোজ্য গাইড ও মোনাজ্জেম সংখ্যা যোগ করে চ‚ড়ান্ত কোটা সউদী আরবে ই-হজ সিস্টেমে এন্ট্রির জন্য পাঠাতে হবে।
গত ৮ ফেব্রæয়ারি থেকে শুরু হওয়া হজের নিবন্ধন সর্বশেষ ১১ এপ্রিল অষ্টম ও শেষবারের মত নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়। কিন্তু করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেনে যুদ্ধে অর্থনৈতিক মন্দার পরিস্থিতিতে এবার হজ প্যাকেজের খরচ বেড়ে যায়। এবছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে লাগছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ২৯০ টাকা। আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় গেলে প্যাকেজ মূল্য হবে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৮৯৩ টাকা। অর্থনৈতিক সঙ্কটের এই সময়ে অন্যান্য বছরগুলোর তুলনায় খরচ এতটা বেড়ে যাওয়ায় বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা হয়। সউদী আরব কিছু খাতে খরচ কমানোয় গত মার্চের শেষ দিকে হজ প্যাকেজের খরচ ১১ হাজার ৭২৫ টাকা কমানোর ঘোষণা দেয় সরকার। বারবার বাড়ায় নিবন্ধনের মেয়াদসীমা। তাতেও হজের নির্ধারিত কোটা পূরণ হয়নি। গত ১১ এপ্রিল নিবন্ধনের সার্ভার বন্ধ হবার মধ্য এবারের হজের নিবন্ধন কার্যক্রম শেষ হয়।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে চলতি বছরের হজ হতে পারে ২৭ জুন। এ বছরের নিবন্ধিত হজযাত্রীদের বায়োমেট্রিক ভিসার আবেদন ১৬ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে, ধর্ম মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় যারা হজে যাবেন, তারা সকল জেলার ইসলামিক ফাউন্ডেশন কার্যালয়, ঢাকার আগারগাঁওয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম মসজিদ কমপ্লেক্সে ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফিস, ঢাকার ওয়াকফ প্রশাসকের কার্যালয় এবং আশকোনা হজ অফিসে বায়োমেট্রিক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। অপরদিকে নিজ নিজ এজেন্সির মাধ্যমে এবং হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ অফিসে বায়োমেট্রিক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় নিবন্ধনকারীরা। সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় উভয়ক্ষেত্রেই যেখানে বায়োমেট্রিক ভিসার আবেদন কারীদের পাসপোর্ট জমা দিয়ে রশিদ গ্রহণ করতে হবে।
আগামী বছর হজের খরচ আরও বাড়বে- ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এমন ভয়ভীতি সূচক প্রচারণার পরও হজের কোটা পূরণ হয়নি। নিবন্ধনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যবস্থাপনায় প্রাক-নিবন্ধনের ক্রমিক উন্মুক্ত রয়েছে। উভয় ব্যবস্থাপনায় নতুন করে প্রাক-নিবন্ধন করে হজে যাওয়ার সুযোগ আছে। কোটা পূর্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিবন্ধন সার্ভার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
এদিকে হজ অফিস সূত্র জানিয়েছে, এবার অস্বাভাবিক ব্যয়ের দরুন বারবার সময় বাড়ানোর পরও কোটা পূরণ হচ্ছে না। আগে সাত দফা সময় বাড়িয়েও কোটা পূরণ করা যায়নি। চলতি বছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় একটি প্যাকেজের মাধ্যমে হজ পালনের নিয়ম রাখা হয়েছে। এবার সরকারিভাবে হজ পালনে খরচ নির্ধারণ করা হয় ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৫ টাকা। অন্যদিকে বেসরকারিভাবে এজেন্সির মাধ্যমে হজ পালনে সর্বনিম্ন খরচ ধরা হয় ৬ লাখ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা। এর সঙ্গে যুক্ত হবে কোরবানির খরচ। গত বছর সরকারিভাবে দুটি প্যাকেজের মাধ্যমে হজ হয়। সেই অনুযায়ী প্যাকেজ-১ এর ক্ষেত্রে এবার খরচ বাড়ে ৯৬ হাজার ৬৭৮ টাকা, প্যাকেজ-২ এর ক্ষেত্রে খরচ বাড়ে এক লাখ ৬১ হাজার ৮৬৮ টাকা।
বেসরকারিভাবে হজ পালনে গত বছরের তুলনায় এবার খরচ বাড়বে এক লাখ ৪৯ হাজার ৮৭৪ টাকা। এবারের হজে যাওয়ার খরচ অনেকেরই সাধ্যের বাইরে চলে গেছে। এতে দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়। বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। হাইকোর্ট রুলিং দিয়েও ব্যয় কমানোর নির্দেশ দিয়েছে। বিমান মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে রহস্যজনক নির্বিকার থাকায় হজযাত্রীদের কোনো আবেদন-নিবেদনে সাড়া নেই। যে কারণে ৮ দফা সময় বাড়ানোর পরও বিপুল সংখ্যক কোটা পূরণ বাকি রয়ে গেছে।
এদিকে এত বার সময় বাড়ানোর পরও কোটা পূরণ না হওয়ায় চরম সমালোচনা ও বিপাকে পড়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়। তারা কোটা পূরণের নানা ধরনের চেষ্টা ও কৌশল অবলম্বন করে। কোনো কিছুতেই কাজ না হওয়ায় গত সপ্তাহে ঘোষণা দিয়েছে আগামী বছর হজের খরচ আরও বাড়বে। কাজেই এবারই কম খরচে হজ করার শেষ সুযোগ। ভয় দেখানোর এমন চাতুর্যপনাতেও সাড়া মেলেনি। যে কারণে এখনো সাড়ে সাত হাজারেরও বেশি কোটা বাকি রয়ে গেছে। এমনকি প্যাকেজ মূল্য কমাতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এজেন্সি মালিকদের সংগঠন হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)। এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও সউদী আরবের হারাম শরিফের নিকটবর্তী বিভিন্ন হোটেল ভেঙে ফেলায় অধিক মূল্যে হোটেল ভাড়া করতে হচ্ছে। আগামী বছরগুলোতে প্যাকেজ মূল্য আরও বাড়বে। তাই এ বছরই নিবন্ধিত হতে অনুরোধ জানায় মন্ত্রণালয়। এজেন্সিগুলো বলছে, বারবার সময় বাড়িয়েও কাঙ্খিত সাড়া না পেয়ে এখন খরচ বাড়ার ‘ভয়’ দেখাচ্ছে মন্ত্রণালয়।
জানতে চাইলে হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম ইনকিলাবকে বলেন, এবারের প্যাকেজ নিয়ে দেশজুড়ে অসন্তোষ আছে। হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া আরো কমানো সম্ভব ছিল। হজ প্যাকেজের খরচ বেশি হওয়ার অন্যতম কারণ বিমান ভাড়া। ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে আমাদের বিমান ভাড়া অনেক বেশি। আমরা বিমান ভাড়া নির্ধারণের জন্য টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করতে বলেছিলাম। এটা করলে ন্যায্য ভাড়া নির্ধারণ সম্ভব হতো। বিমান ভাড়া কমাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করছি। আশা করি, তিনি মানবিক কারণে এটা দেখবেন। আমরা হাল ছাড়িনি।
হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম বলেন, হজ ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। চলতি বছর হজ প্যাকেজ মূল্য বেড়েছে। হাজীদের আকাঙ্খানুযায়ী হজ প্যাকেজের মূল্য নির্ধারণ করা হয়নি। হজ প্যাকেজে বিমান ভাড়া বেড়েছে। বিমান ভাড়া আরো কমানো সম্ভব ছিল।
এদিকে এ বছর রাজধানীর আশকোনা হজ অফিস থেকেই বোর্ডিং কার্ড নিয়ে সউদী আরবের উদ্দেশে ফ্লাইটে উঠতে পারবেন হজযাত্রীরা। এজন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের আর কোনো আনুষ্ঠানিকতার দরকার হবে না। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও আশকোনা হজ ক্যাম্প সূত্র জানিয়েছে, সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের সউদী আরবে বাড়ি ভাড়া সম্পন্ন হয়েছে। হজ চুক্তি অনুযায়ী এ বছর হজযাত্রীদের মধ্যে ৫০ শতাংশ অর্থাৎ ৬৩ হাজার ৫৯৯ জনকে পরিবহন করবে বিমান। বাকি ৫০ শতাংশ হজযাত্রীর ভ্রমণ হবে সউদী এয়ারলাইন্স ও ফ্লাইনাসে। আশকোনা হজ অফিস থেকে হজযাত্রীদের বোর্ডিং কার্ড দেওয়া হবে। এজন্য হজযাত্রীদের বিমানবন্দরে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হবে না। হজযাত্রী পরিবহনে থার্ড ক্যারিয়ার উন্মুক্ত থাকলে বিমান ভাড়া প্রতিযোগিতামূলকভাবে আরো কম হতো। একাধিক হজ এজেন্সির মালিক এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন। আবাবিল হজ গ্রæপের চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া দ্বিগুন বৃদ্ধি পাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বিমান ভাড়া ৫০ হাজার টাকা কামানোর জোর দাবি জানান। তিনি হজ টিকিট বিক্রিতে এয়ারলাইন্সগুলো থেকে ২৫ ডলার কমিশনের পরিবর্তে ১০০ ডলার দেয়ার জোর দাবি জানান। ##
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস
ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?
বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত
হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি
কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫
ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি
উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের
নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত
সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প
আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ
মার্চের মধ্যে রাষ্ট্র-সংস্কার কাজ শেষ হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
জামালপুরে দুই ইজিবাইকের চাপায় সাংবাদিক নুরুল হকের মৃত্যু
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইনের সামরিক সদর দফতরের দখল নিয়েছে আরাকান আর্মি
ব্রাজিলে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩২
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়োগ সিরিয়ায়
ঘনকুয়াশায় ৩ ঘন্টা পর আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি সার্ভিস চালু
গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়ে