স্বাগত বঙ্গাব্দ ১৪৩০

বিজাতীয় সংস্কৃতির খপ্পরে দেশ

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৩ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৫৩ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:০৫ পিএম

‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো/ তাপস নিঃশ্বাস বায়ে/ মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে/ বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক’ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)। ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর!/ তোরা সব জয়ধ্বনি কর!/ ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কালবোশেখির ঝড়’ (কাজী নজরুল ইসলাম)। বাংলা ভাষাভাষির প্রধান এই দুই কবির কবিতায় উঠে আসা পহেলা বৈশাখ বছর ঘুরে আবার এলো। আজ পহেলা বৈশাখ, বঙ্গাব্দ ১৪৩০।

ক্যালেন্ডারের পাতায় ঘুরে বছর আসে বছর যায়। নতুন বছর নতুন সম্ভাবনার প্রত্যাশা নিয়ে আসে। পহেলা বৈশাখ বাঙালির একটি সার্বজনীন লোকউৎসব। এদিন আনন্দঘন পরিবেশে নানাভাবে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। অতীতের ভুলত্রæটি, পাওয়া না পাওয়া ও ব্যর্থতার গøানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্যাপিত হয় নববর্ষ। ঘরে ঘরে ভাল ভাল খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করা হয়। শুভ্রতার প্রত্যাশায় নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে মানুষ পথে নেমে আসে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্যের নববর্ষ পালনের সংস্কৃতি ছিনতাই হয়ে গেছে। বিজাতীয় সংস্কৃতির খপ্পরে পড়ে গেছে দেশ। প্রগতিশীলতার নামে এখন পহেলা বৈশাখ উদযাপনের নামে অপসংস্কৃতির চর্চা হয়ে থাকে। দেশজ সংস্কৃতি হটিয়ে হিন্দুত্ববাদকে যায়গা করে দিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপনে বিজাতিয় সংস্কৃতি তথাকথিত ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ আয়োজন করা হয়। বাঁশ-কাঠ-কাগজের তৈরি হাতি, ঘোড়া, ময়‚র বাঘ, সিংহ, প্যাঁচার দখলে চলে গেছে পহেলা বৈশাখ। পহেলা বৈশাখ পালনের নামে শোভাযাত্রায় মুখোশ পরে নতুন বছরকে মিথ্যার মুখোশের আবরণে ঢেকে দেয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয় দেশের গ্রামগঞ্জের গরীব-অভাবী মানুষের নিত্য খাবার ‘পান্তাভাত’কে উপহাস করে পহেলা বৈশাখ ইলিশ পান্তার মহাআয়োজন করা হয়। যদিও এবার পবিত্র রমজানে পহেলা বৈশাখ হওয়ায় পান্তা ইলিশ প্রকাশ্যে খাওয়ার দৃশ্য দেখা যাবে না। তবে হিন্দুত্ববাদী ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

আহবমান কাল থেকে বাংলাদেশের মানুষ পহেলা বৈশাখ উদযাপন করে আসছে। কিন্তু হঠাৎ করে বিগত শতকের শেষ দিকে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের নামে বিদেশী অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা কেন্দ্রীক শুরু হয় হিন্দুত্ববাদী সংস্কৃতি চর্চার লীলাভুমি। ১৯৮৫ সালে বাংলা ১৩৯১ বঙ্গাব্দের আগমন ঘটে। যশোর ইনস্টিটিউটের সহায়তায় যশোরের ‘চারুপীঠ’ নামের একটি আর্ট স্কুল পহেলা বৈশাখ উদযাপনে হিন্দুত্ববাদের কিছু সেবাদাস সংস্কৃতিসেবী প্রথম শুরু করে হিন্দুত্ববাদী অপসংসংস্কৃতি ‘শোভাযাত্রা’। তারা দানবাকৃতির রাক্ষসের মুখের মুখোশ পরে শোভাযাত্রা করে। যশোরের ওই শোভাযাত্রা দেখে ১৯৮৯ সালে (বাংলা ১৩৯৬) পহেলা বৈশাখ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের কিছু শিক্ষার্থী চারুপীঠের আদলে ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ বের করে। এ শোভাযাত্রায় স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে বিভিন্ন ধরনের মুখোশের ব্যবহার করা হয়। অতপর ১৯৯১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য মনিরুজ্জামান মিয়া পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় অংশ নেন। হিন্দুত্ববাদের ধারকবাহকরা পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-আউল-বাউল-পীর-ফকিরের দেশজ সংস্কৃতি চাপা দিয়ে পহেলা বৈশাখে বিজাতীয় সংস্কৃতি ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’য় জাতিকে ডুবিয়ে দেন। বাঁশ-কাঠ-কাগজের তৈরি হাতি, ঘোড়া, বাঘ, সিংহ, প্যাঁচা, ময়‚র নিয়ে মিছিল করে নামকরণ করা হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। এরপর থেকে ধীরে ধীরে এটি ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ শব্দকে পরিচিত করে তোলে। এখন রাজধানী ঢাকায় অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে পহেলা বৈশাখ উদযাপন মানেই যেন ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। পহেলা বৈশাখ মানেই হাতি, ঘোড়া, বাঘ, সিংহ, প্যাঁচা, ময়‚র নিয়ে মিছিল। অথচ পহেলা বৈশাখের সঙ্গে এসবের কোনো যোগসুত্র নেই।

পহেলা বৈশাখকে বরণ করতে বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ কোনো কালেই ছিল না। মূলত ১৫৫৬ সালে পহেলা বৈশাখ উদযাপন শুরু হয়। বাংলা সালের প্রথম দিকে পরিচিত ছিল ফসলি সন নামে, পরে তা পরিচিত হয় বঙ্গাব্দ নামে। রাজস্ব আদায়ের সুবিধার জন্য স¤্রাট আকবরের যুগে বৈশাখ থেকে প্রবর্তন হয় বাংলা সালের। বর্ষ শুরুর সেই দিনটিই ছিল বাঙালির প্রাণের উৎসব। বাদশাহ আকবরের নবরতœ সভার আমির ফতেহ উল্লাহ সিরাজি বাদশাহি খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য ফসলি সালের তথা হিজরি চান্দ্রবর্ষকে বাংলা সালের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করেছিলেন; পহেলা বৈশাখ থেকে বাংলা নববর্ষ গণনা শুরু করেছিলেন। আর বৈশাখ নামটি নেওয়া হয়েছিল নক্ষত্র ‘বিশাখা’র নাম থেকে। বিশাখা থেকে নাম হলো বৈশাখ। পহেলা বৈশাখের দিনে উৎসবের শুরু মুঘল স¤্রাট আকবর আমলেই। পহেলা বৈশাখে তিনি মিলিত হতেন প্রজাদের সঙ্গে। সবার শুভ কামনা করে চারদিকে বিতরণ করা হতো মিষ্টি। এরপর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আমলে বর্ষবরণ উৎসব চলে আসে জমিদারবাড়ির আঙিনায়। পহেলা বৈশাখ দিনটিকে খাজনা আদায়ের মতো একটি রসহীন বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত হয় গান বাজনা, মেলা আর হালখাতার অনুষ্ঠান। জমিদারি প্রথা উঠে যাওয়ায় এখন আর খাজনা আদায় নেই। তবে ‘হালখাতা’ রয়েছে। দেশের ব্যবসায়ী মহলে ‘হালখাতা’ অনুষ্ঠান মানে নতুন অর্থবছরের হিসাব খোলা। নতুন বছরের প্রথম দিনটিতে নতুন একটি ‘লাল কভারের’ খাতায় হিসাব খুলে নতুন উদ্যমে শুরু করা হয় ব্যবসা।

গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাঁদের পুরানো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তারা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি এখনো পালিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ উৎযাপনের নামে কিছু শিক্ষিত মানুষের কারণে হিন্দুত্ববাদী অপসংস্কৃতি স্থায়ী রুপ নিয়েছে।

গতকাল ছিল বাংলার চিরায়ত উৎসব চৈত্র সংক্রান্তি। চৈত্র মাসের শেষ দিন চৈত্র সংক্রান্তি। আবার বাংলা বর্ষের শেষ দিনও। জীর্ণ পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গøানি’ এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহŸান জানায় বাঙালি। পয়লা বৈশাখ আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কুপমÐুুকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবন-ব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভিতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়। আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বাজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।
পহেলা বৈশাখে বর্ণিল উৎসবে মেতে উঠবে দেশ। রাজধানী এবং সারাদেশ জুড়ে থাকবে বর্ষবরণের নানা আয়োজন। ‘বাংলা নববর্ষ ১৪৩০’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্যাপনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ প্রতিবছরের মতো হিন্দুত্ববাদী সংস্কৃতির ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র আয়োজন করবে। ছায়ানট ভোরে রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদ্যাপন করবে। ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠীসহ অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করবে। বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান আবশ্যিকভাবে জাতীয় সংগীত ও এসো হে বৈশাখ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে। বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য এবং কোলকাতা থেকে আমদানী করা মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস ও ইউনেস্কো কর্তৃক এটিকে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসাবে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে এদিন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। বাংলা নববর্ষে সকল কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে।

এদিকে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পহেলা বৈশাখ উৎযাপনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তবে গতকাল মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে মাহে রমজানের পবিত্রতা ও ভাবগাম্ভীর্য বজায় রেখে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও কোরআন তেলাওয়াত করে মাদরাসায় বাংলা নববর্ষ-১৪৩০ উদযাপন করতে হবে। দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি মাদরাসায় এই নির্দেশনা পালন করতে বলা হয়েছে। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশাসন) জাকির হোসাইন বলেন, নতুন বছর যেন ভালো কাটে, এজন্য দেশ ও জনগণের জন্য দোয়া করতে বলা হয়েছে মাদরাসারা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।

বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। গতকাল শুক্রবার রমনার বটমূলে ব্যাগ নিয়ে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ওই দিন বিকেল চারটার মধ্যে সব অনুষ্ঠান শেষ করে সবাইকে রমনা পার্ক ত্যাগ করতে হবে বলে বলা হয়েছে।

বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ উপলক্ষে বানী দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ, প্রধানামন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরী, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন ও শিল্প সংস্কৃতি অঙ্গনের ব্যক্তিত্বরা। ##

 

 

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

’বিগত আওয়ামীলীগ সরকার সাংবাদিকদের জন্য সর্বদা ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রেখেছিল’-এবিএম মোশাররফ হোসেন

’বিগত আওয়ামীলীগ সরকার সাংবাদিকদের জন্য সর্বদা ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রেখেছিল’-এবিএম মোশাররফ হোসেন

মুজিবনগরে পাখি ভ্যান সহ চোর আটক

মুজিবনগরে পাখি ভ্যান সহ চোর আটক

ভোলার শিল্প কারখানাগুলোতে গ্যাস সংযোগ দেয়া শুরু করেছে পেট্রোবাংলা

ভোলার শিল্প কারখানাগুলোতে গ্যাস সংযোগ দেয়া শুরু করেছে পেট্রোবাংলা

নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে কেরলের শিক্ষকের ১১১ বছরের জেল

নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে কেরলের শিক্ষকের ১১১ বছরের জেল

নতুন বছর ঘিরে তারকাদের প্রত্যাশা ও শুভেচ্ছা বার্তা

নতুন বছর ঘিরে তারকাদের প্রত্যাশা ও শুভেচ্ছা বার্তা

ডিএমপিতে সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তার পদায়ন

ডিএমপিতে সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তার পদায়ন

ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ভারতে নববর্ষের দিনে মা ও চার বোনকে হত্যা

ভারতে নববর্ষের দিনে মা ও চার বোনকে হত্যা

সালথায় ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার

সালথায় ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার

চাটখিলে শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত ব্যানার দিয়ে বই উৎসব

চাটখিলে শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত ব্যানার দিয়ে বই উৎসব

শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা আছে - ডা: সালাউদ্দিন বাবু

শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা আছে - ডা: সালাউদ্দিন বাবু

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য আসছে নতুন বেতনকাঠামো, মসজিদের জন্য নীতিমালা

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য আসছে নতুন বেতনকাঠামো, মসজিদের জন্য নীতিমালা

কাপ্তাই উপজেলায় মসজিদ ভিত্তি শিশুগণ গণশিক্ষা শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ

কাপ্তাই উপজেলায় মসজিদ ভিত্তি শিশুগণ গণশিক্ষা শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ

পদত্যাগে বাধ্য করতে প্রধান শিক্ষিকাকে মারধর

পদত্যাগে বাধ্য করতে প্রধান শিক্ষিকাকে মারধর

বিদায়ী বছরে বরিশালের সরকারী হাসপাতালে ৯ হাজার ডেঙ্গু রোগীর ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে

বিদায়ী বছরে বরিশালের সরকারী হাসপাতালে ৯ হাজার ডেঙ্গু রোগীর ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে

সব দ‌লের মতামত না নি‌লে সংস্কার টেকসই হ‌বে না: জিএম কা‌দের

সব দ‌লের মতামত না নি‌লে সংস্কার টেকসই হ‌বে না: জিএম কা‌দের

প্রথমবার নৌড্রোনের সাহায্যে রুশ হেলিকপ্টার ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

প্রথমবার নৌড্রোনের সাহায্যে রুশ হেলিকপ্টার ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

নওগাঁর মহাদেবপুরে বাস উল্টে নিহত ২ : আহত  ১

নওগাঁর মহাদেবপুরে বাস উল্টে নিহত ২ : আহত ১

মে মাস থেকে  চলতে দেওয়া হবে না ফিটনেসবিহীন বাস

মে মাস থেকে চলতে দেওয়া হবে না ফিটনেসবিহীন বাস