সিটি নির্বাচনে দলীয় কোন্দল ভাবাচ্ছে আওয়ামী লীগকে

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১১ মে ২০২৩, ১১:২৪ পিএম | আপডেট: ১১ মে ২০২৩, ১১:২৪ পিএম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মধ্যে অভ্যন্তরীন কোন্দোলে কপালে চিন্তার ভাজ পরেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতাদের। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মধ্যে বিভাজন ও আন্ত:কলহ চরম আকার ধারণ করেছে। যদিও আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় নেতারা মনে করেন, জাতীয় নির্বাচনে এ নির্বাচনের প্রভাব পরবে না।

দলীয় সূত্রগুলো বলছে, সিটি নির্বাচনে অনেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের অসহযোগিতা করে চলেছেন দলীয় নেতারা। যার পেছনে রয়েছে বিভাজন। যা দলের জন্য এবার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সর্বনাশ বয়ে নিয়ে আসতে পরে।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ২৫ মে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন, ১২ জুন খুলনা ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এবং ২১ জুন রাজশাহী ও সিলেট সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, সিটি নির্বাচন অবশ্যই আওয়ামী লীগের জন্য টেস্ট কেস। কারণ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাপ দীর্ঘ দিন ধরেই রয়েছে। এমন অবস্থায় যদি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় তখন দলীয় এসব বিভেদ ও অন্ত:কলহের জন্য দলকে বড় মূল্য দিতে হতে পরে। যা আগামী নির্বাচনে দলের নিরঙ্কুশ জয়ের ক্ষেত্রে বাধা হবে কীনা তা তাদের ভাবিয়ে তুলছে। তবে তারা এও বলছেন, যখন জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে তার আগেই দলের এসব বিভেদ কোন্দল শেষ হয়ে যাবে।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর এক সদস্য বলেন, যে সকল দলীয় বিরোধ এখন দেখা যাচ্ছে, নির্বাচনের আগে এগুলো সব ঠিক হয়ে যাবে।
গাজীপুরের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে সেখানকার বহিস্কৃত মেয়র জাহাঙ্গীর আলম নিজে প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু দল থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয় আওয়ামী লীগ নেতা আজমত উল্লাহ খানকে। তবে নিজের সঙ্গে নিজের মা জায়েদা খাতুনকেও প্রার্থী করেন জাহাঙ্গীর আলম। ঋণখেলাপি হওয়ার অভিযোগে জাহাঙ্গীর আলমের প্রার্থিতা বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। প্রার্থিতা ফিরে পেতে হাইকোর্ট পর্যন্ত গিয়েছিলেন জাহাঙ্গীর। কিন্তু হাইকোর্টেও তাঁর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল থাকে। ফলে এখন মায়ের নির্বাচনি প্রচারণায় নেমেছেন আওয়ামী লীগের এই নেতা।

দলীয় সূত্র জানিয়েছে, দল থেকে গ্রিন সিগন্যালের অপেক্ষায় রয়েছেন জাহাঙ্গীর। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশ সফরে থাকায় জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া হয় নি। তবে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পরও জাহাঙ্গীরকে বিরুদ্ধে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গত বুধবার বলেছেন, দলে ব্যবস্থার কোনো সিদ্ধান্ত না হলে আমি কিছু বলতে পারব না। জাহাঙ্গীরের মায়ের নির্বাচন করা নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, জাহাঙ্গীর আলম আওয়ামী লীগ করতেন। তিনি আওয়ামী লীগে ছিলেন। আওয়ামী লীগ থেকে মেয়র হয়েছেন। কিন্তু তাঁর মা প্রকাশ্যে কখনো আওয়ামী লীগ করেছেন, এটা তো আমাদের জানা নেই। কাজেই তাঁকে বিরত রাখা আমাদের বিষয় নয়। এ বিষয়ে মায়ের প্রতিক বরাদ্দ পাওয়ার পর গত মঙ্গলবার জাহাঙ্গীর আলম মায়ের পক্ষে নির্বাচনি প্রচারণা চালানোর দিকে ইঙ্গিত দিয়েছেন।

তবে দলীয়ভাবে শতভাগ সহযোগীতা পাচ্ছেন বলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্ল্যাহ খান ইনকিলাবকে জানিয়ছেন। দল থেকে কেমন সহযোগীতা পাচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, দল শতভাগ সহযোগীতা করছে। কেন্দ্র ও গাজীপুরের মহানগর, জেলা আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী পরিবারের সকলে সহযোগীতা করছে।

অনেকে বলছেন, আপনার নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দি হতে পারেন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন। আপনার কী মনে হয়, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কি উনার সঙ্গে আসলেই আছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি ইনকিলাবকে বলেন, আমি সেই রকম কাউকে (দলীয় নেতা-কর্মী) দেখছি না।

দলের যারা আপনার নির্বাচন করা থেকে নিজেকে বিরত রাখছে তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেবেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যারা যাবে সেখানে তো আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র আছে, সে অনুসারে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আওয়ামী লীগের সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা নাজুক বরিশালে। সেখানে অভ্যন্তরীন কোন্দোল, বিভেদ-বিচ্ছেদের কারনে বিপাকে পড়েছেন নৌকার মনোনিত প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত। দলীয়ভাবে এখনও ঐক্য গড়া যায় নি বরিশালে। যদিও বরিশালের রাজনীতিতে প্রভাবশালী ও দলীয় প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাতের বড় ভাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহকে নির্বাচন পরিচালনা উপদেষ্টা কমিটির প্রধান করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচন পরিচালনা উপদেষ্টা কমিটির উপদেষ্টা বর্তমান মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহর পিতা ও আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ এখনও ঢাকাতে অবস্থান করছেন। তবে নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ থেকেও নির্বাচনী কমিটির দিকে তাকিয়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে আওয়ামী লীগের কয়েকটি সূত্র। যে কমিটিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও বরিশালের রাজনীতিতে সকলে মেনে চলেন এমন নেতাদের রাখা হয়েছে।

তবে কোন্দল ও বিভেদের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. তালুকদার মো. ইউনূছ। তিনি ইনকিলাবকে বলেন, নির্বাচনে দলের অবস্থান নিয়ে অনেকেই মুখরোচক কথা বলেন। তবে আমরা ঐক্যবদ্ধ রয়েছি।

তিনি বলেন, আমাদের প্রার্থীর বড় ভাই ও আওয়ামী লীগের বরেণ্য নেতা আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ শিগগির বরিশালে আসবেন। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তার নেতৃত্বেই নির্বাচনি প্রচারণায় নামবো। আমরা ঐক্যব্ধভাবেই সবকিছু করবো। কারণ আমাদের মধ্যে কোন বিভেদ নেই।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতারা অবশ্য ভিন্ন কথা বলছেন। দলের তৃণমূল সূত্র বলছে, দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে অভ্যন্তরিন কোন্দল ও দ্বন্দ্বের ন্দের কারনে মহানগর আওয়ামী লীগের একটি অংশ নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে কাজ শুরু করে দিয়েছে। দলীয় প্রার্থীর পক্ষে যে সকল নেতা-কর্মীরা ভোট চাচ্ছে কিংবা প্রচারণা চালাচ্ছে তাদেরকেও নানা ভাবে হুমকি-ধামকি দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

স্থানীয় আওয়ামী লীগের একটি সূত্র বলছে, বরিশালের বর্তমান মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহকে বাদ দিয়ে তারই চাচা আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতকে মনোনিত করে দল। এর পর থেকে আওয়ামী লীগ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পরে। এমনকি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিও দিচ্ছে বর্তমান মেয়রপন্থী সাদিক আব্দুল্লাহ ও আসন্ন নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকার প্রার্থী চাচা খোকন সেরনিয়াবাতের অনুসারীরা। গত ১ মে দিবসের আলাদা আলাদা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তা আরো স্পষ্ট হয়েছে। নৌকার প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাতের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধনেও তাদের কাউকে দেখা যায়নি।

স্থায়ীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন, স্থানীয় রাজনীতির এই বিরোধ মেটানো না গেলে চরম খেসারত দিতে হবে আওয়ামী লীগকে। সে ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা পেয়ে যেতে পারে নির্বাচনে প্রতিপক্ষ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী। এছাড়াও জাতীয় পার্টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নৌকার প্রার্থীকে এক ধরনের চ্যালেঞ্জে ফেলে দেবে।

স্থায়ীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, বরিশাল নগরীতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ভোটের মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলে। অর্থ্যাৎ কম বেশি মিলিয়ে দুই দলের ভোট রয়েছে প্রায় ৮০ ভাগ। আর ২০ ভাগ ভোট রয়েছে ইসলামী আন্দোলনসহ অন্যান্য দলের। ফলে শেষ পর্যন্ত বিএনপি ভোটে না এসে দলটি নেতারা যদি হাতপাখায় সমর্থন দেয় তাহলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বিপুল ভোটে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হবে।

আওয়ামী লীগের একটি অংশ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী যিনি চরমোনাই পীরের ছেলে তার পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন এমন অভিযোগও রয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কারো কারো।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগেই মহানগর ও জেলার নেতাদের মধ্যে অন্তর্কলহ প্রকাশ্য রুপ নিতে শুরু করেছে। যা দলের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে বলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কেউ কেউ মনে করছেন।

এবারও রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান মেয়র ও দলটির সভাপতিমন্ডলীর সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন। নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা এখনো শুরু না হলেও প্রতিদিন মতবিনিময় সভা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। এসব কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকছেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। গত ৭ মে নির্বাচনের মনোনয়নপত্র তোলার সময়ও ডাবলু সরকার ছিলেন না। আনুষ্ঠানিক প্রচারণা লিটন এখনও শুরু করেন নি।

কী কারণে দলীয় কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকছেন জানতে চাইলে ডাবলু সরকার ইনকিলাবকে বলেন, উনি (বর্তমান মেয়র) এখন আমাকে বয়কট করেছেন। এর কারণ এখন উনি আমাকে পছন্দ করছেন না। কারণ তো অবশ্যই রাজনৈতিক। এর বাইরে আসলে সামাজিক কারণ থাকতে পারে।
তিনি বলেন, দল থেকে মনোনয়ন চাওয়ার কারণেই উনি আমাকে বাদ দিয়ে দিয়েছেন। তবে আমি নৌকার প্রার্থী যেই হোন তার জন্য কাজ করে যাব। ইতিমধ্যেই আমি কাজ শুরু করেছি।

দলের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করতে গেলে ফলাফলের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে কি না, এর জবাবে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৯৯ ভাগ নেতা-কর্মী একসঙ্গে আছেন। রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সবাই একসঙ্গে আছেন। এ নির্বাচনে তাঁর (ডাবলু সরকারের) অনুপস্থিতি বিন্দুমাত্র প্রভাব ফেলতে পারবে না।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, দলীয় মনোনয়ন নিয়ে রাজশাহীতে ফিরে সংবাদ সম্মেলনে নেতা-কর্মীরা দাবি তুলেছিলেন যে ডাবলু সরকারকে বাদ দিয়ে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ইনকিলাবকে বলেন, আগামী ২জুন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচার শুরু হবে।
কতটুকু দলীয় সহযোগীতা পাবেন বলে আশা করছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুরো দলই আমার সঙ্গে আছে, ১৪দলও আমার সঙ্গে আছে।

মহানগরের অনেকে কেন তার জন সম্পৃক্তায় অংশ নিচ্ছেন না জানতে চাইলে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন ইনকিলাবকে বলেন, এটা আমি বলতে পারবো না। তাকে আহ্বান জানানো হয়েছে। আশা করছি আগামী ২রা জুন থেকে মহানগর আওয়ামী লীগের সবার সহযোগীতা পাব। আশা করি ২জুন থেকে সব ঠিক হয়ে যাবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মতলবে এসিডদগ্ধে নিহত মিলির ৯ মাসের শিশুকে নিয়ে ওসির আবেগঘন স্ট্যাটাস

মতলবে এসিডদগ্ধে নিহত মিলির ৯ মাসের শিশুকে নিয়ে ওসির আবেগঘন স্ট্যাটাস

সরকারি জমি দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ  সাংবাদিককে হুমকি

সরকারি জমি দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ সাংবাদিককে হুমকি

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে স্বেচ্ছায় রক্তদান,র‍্যালি আলোচনা সভা

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে স্বেচ্ছায় রক্তদান,র‍্যালি আলোচনা সভা

ভালো খেলোয়াড় হতে হলে অবশ্যই খেলার প্রতি মনসংযোগ বৃদ্ধি করতে হবে

ভালো খেলোয়াড় হতে হলে অবশ্যই খেলার প্রতি মনসংযোগ বৃদ্ধি করতে হবে

মানিকগঞ্জে পিঠা উৎসবে হরেক রকমের পিঠা

মানিকগঞ্জে পিঠা উৎসবে হরেক রকমের পিঠা

ভোলার শিল্প কারখানাগুলোতে গ্যাস সংযোগ দেয়া শুরু করেছে পেট্রোবাংলা

ভোলার শিল্প কারখানাগুলোতে গ্যাস সংযোগ দেয়া শুরু করেছে পেট্রোবাংলা

বিগত আওয়ামীলীগ সরকার সাংবাদিকদের জন্য সর্বদা ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রেখেছিল’:এবিএম মোশাররফ হোসেন

বিগত আওয়ামীলীগ সরকার সাংবাদিকদের জন্য সর্বদা ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রেখেছিল’:এবিএম মোশাররফ হোসেন

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আরও ৪ প্রসিকিউটর নিয়োগ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আরও ৪ প্রসিকিউটর নিয়োগ

কমলনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রদলনেতাও বৃদ্ধসহ ২জন নিহত

কমলনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রদলনেতাও বৃদ্ধসহ ২জন নিহত

১ ঘণ্টায় বাংলাদেশ দখলের উদ্ভট হুমকি দিয়েছে ভারতের নাগা সাধুরা

১ ঘণ্টায় বাংলাদেশ দখলের উদ্ভট হুমকি দিয়েছে ভারতের নাগা সাধুরা

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

’বিগত আওয়ামীলীগ সরকার সাংবাদিকদের জন্য সর্বদা ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রেখেছিল’-এবিএম মোশাররফ হোসেন

’বিগত আওয়ামীলীগ সরকার সাংবাদিকদের জন্য সর্বদা ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রেখেছিল’-এবিএম মোশাররফ হোসেন

মুজিবনগরে পাখি ভ্যান সহ চোর আটক

মুজিবনগরে পাখি ভ্যান সহ চোর আটক

নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে কেরলের শিক্ষকের ১১১ বছরের জেল

নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে কেরলের শিক্ষকের ১১১ বছরের জেল

নতুন বছর ঘিরে তারকাদের প্রত্যাশা ও শুভেচ্ছা বার্তা

নতুন বছর ঘিরে তারকাদের প্রত্যাশা ও শুভেচ্ছা বার্তা

ডিএমপিতে সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তার পদায়ন

ডিএমপিতে সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তার পদায়ন

ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ভারতে নববর্ষের দিনে মা ও চার বোনকে হত্যা

ভারতে নববর্ষের দিনে মা ও চার বোনকে হত্যা

সালথায় ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার

সালথায় ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার

চাটখিলে শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত ব্যানার দিয়ে বই উৎসব

চাটখিলে শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত ব্যানার দিয়ে বই উৎসব