এফ-১৬ কি যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারবে?
১২ মে ২০২৩, ১১:০৫ পিএম | আপডেট: ১৩ মে ২০২৩, ১২:০২ এএম
রাশিয়া যখন থেকে তাদের দেশে অভিযান শুরু করেছে, ইউক্রেনের বিমান বাহিনী তখন থেকে মারাত্মক ক্ষতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে-যদিও এ ব্যাপারে কোন পরিসংখ্যান তারা কখনো প্রকাশ করেনি। বিমান যুদ্ধে রাশিয়ার সমকক্ষ হতে, ইউক্রেন তাদের পশ্চিমা মিত্রদের কাছে ইউএস এফ-১৬ মাল্টি-রোল ফাইটার জেটের মতো আধুনিক যুদ্ধবিমান চেয়ে আসছে।
‘আমাদের পাইলটদের ভয়াবহ ঝুঁকি নিয়ে উড়তে হয়,’ বলেন ইউক্রেন বিমান বাহিনীর এভিয়েশন উন্নয়ন বিভাগের প্রধান কর্ণেল ভলোদোমির লোগাশভ, ‘এফ-১৬ বিমান আমাদের শত্রুদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার বাইরে থেকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সাহায্য করবে।’ এ বিমানগুলোর মিসাইল ১৫০ কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে, ফলে ইউক্রেন বাহিনী রাশিয়ান এয়ারক্র্যাফটকে আক্রমণেও সক্ষম হবে। ‘অবশ্যই আমরাও আগের মতো তাদের নিশানা হব’, বলছিলেন ইউক্রেনের মিগ-২৯ যুদ্ধবিমানের পাইলট জাস। তবে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানগুলোর উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন রাডার ধেয়ে আসা মিসাইল শনাক্ত করতে পারে। বর্তমানে যে কোন বিপদ দেখতে পেলে নিচে কাজ করা ইউক্রেনিয়ান গ্রাউন্ড টিম পাইলটদের মুখে মুখে সতর্ক করে দেয়। ‘আমাদের বিমানে স্বয়ংক্রিয় সতর্কতার ব্যবস্থা নেই। সবকিছু ভিজ্যুয়াল ইফেক্টের উপর নির্ভরশীল। আপনি যদি দেখতে পান তাহলে হিট ট্র্যাপ চালু করে ও একেঁবেকেঁ পালানোর চেষ্টা করতে হবে,’ বলছিলেন এসইউ-২৫ অ্যাটাক এয়ারক্র্যাফট চালানো একজন পাইলট।
যেহেতু রাশিয়া আকাশপথে অনেক বেশি এগিয়ে, তাই সম্মুখযুদ্ধে ইউক্রেন খুব অল্পকিছু যুদ্ধবিমান পাঠাতে পারে, যা দিয়ে ভবিষ্যতে যে কোন পাল্টা আক্রমণে সফলতা পাওয়া কঠিন হবে তাদের জন্য। জাস বলেন, তারা রাশিয়ান বিমান বাহিনীর তুলনায় ২০ গুণ কম বিমান উড়ায়। আর ইউক্রেনের যুদ্ধ বিমানগুলোতে থাকে সোভিয়েত আমলের বোমা ও দিশাহীন মিসাইল। এছাড়া এগুলোর পরিমাণ কম হওয়ায় দ্রুত ফুরিয়েও যায়। তাদের সামরিক বাহিনী বলছে পশ্চিমা এয়ারক্র্যাফট পেলে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরো মজবুত হবে। কর্ণেল লোগাশভের ব্যাখ্যা – ‘আমাদের বিমানের রাডারগুলো পুরনো যা রাশিয়ান ক্রুজ মিসাইল শনাক্ত করতে পারে না। অনেকটা অন্ধ বিড়ালের মতো আমরা তাদের দিকে গোলা ছোঁড়ার চেষ্টা করি।’ এফ-১৬ যুদ্ধবিমানে থাকা পশ্চিমা অস্ত্র সরঞ্জাম দিয়ে অনেক দূর একেবারে সীমান্তের কাছাকাছি থাকতেই ক্রুজ মিসাইল শনাক্ত করা যাবে বলে মনে করেন জুস। ফলে তাদের আর ইউক্রেনের মধ্যাঞ্চলে এসে এগুলো ধরার চেষ্টা করতে হবে না। সম্প্রতি মিগ-২৯ বিমান ইউক্রেনে পাঠিয়েছে পোল্যান্ড ও সেøাভাকিয়া। কিন্তু এতে তাদের সমস্যার সমাধান হচ্ছে বলে মনে করেন না ইউক্রেনের পাইলটরা। কারণ এই বিমানগুলোর অবস্থাও সেই একই, পুরনো সব অস্ত্র সরঞ্জাম ও কার্যক্রম ইউক্রেনের বিমানগুলির মতোই।
কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের এখনি ইউক্রেনে এফ-১৬ পাঠানোর কোন পরিকল্পনা নেই, তাদের শঙ্কা এতে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিস্থিতির আরো অবনতি হবে। এছাড়া এসব বিমান চালাতে ইউক্রেনের পাইলটদের প্রশিক্ষণ বিষয়টি এখনো অনুমোদন পায়নি। যুক্তরাষ্ট্রে ডেপুটি ডিফেন্স সেক্রেটারি কলিন কাল বলেন, যদি এরকম কোন সিদ্ধান্ত নেয়াও হয়, তাহলেও ইউক্রেনে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পাঠাতে দেড় বছর লেগে যাবে। তাই এত আগে পাইলটদের প্রশিক্ষণের কোন মানে নেই। তবে এফ-১৬ যে যুদ্ধের গতিপথ একেবারে বদলে দেবে সে নিয়ে কিছু বিশেষজ্ঞের সন্দেহ আছে। জাস্টিন ব্রঙ্ক, যিনি রয়্যাল জয়েন্ট ডিফেন্স রিসার্চ ইন্সটিটিউটের একজন রিসার্চ ফেলো ও যুদ্ধ বিমান বিশেষজ্ঞ, বলছিলেন, ‘এ বিমানগুলি বাড়তি প্রতিরক্ষাব্যবস্থা যুক্ত করবে হয়তো কিন্তু যুদ্ধে প্রকৃতি বদলাতে পারবে না।’ এমনকি এফ-১৬ বিমানগুলো নিয়েও ‘ইউক্রেনের পাইলটদের রাশিয়ান হামলা থেকে বাঁচতে সম্মুখযুদ্ধের সময় অনেক নিচ দিয়ে উড়তে হবে, যা এর মিসাইল নিক্ষেপের ক্ষমতাও কমিয়ে দেবে,’-ব্যাখ্যা করেন প্রফেসর ব্রঙ্ক, ‘এটি দিয়ে ইরাক, লিবিয়া, আফগানিস্তান ও ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া অসম্ভব।’
এফ-১৬ নিয়ে আরো সমস্যা আছে। শুধু চালক ও মেকানিকদের প্রশিক্ষণ দিলেই হল না, আপনার সামরিক কাঠামোরও উন্নতি আনতে হবে। এফ-১৬ তৈরীই হয়েছে একেবারে সমান ও লম্বা রানওয়ের জন্য। ইউক্রেনের বর্তমান যে এয়ার ফিল্ড রয়েছে সেটার মেরামত করে আরো বর্ধিত করতে হবে এর উপযোগি করতে। ‘কিন্তু রাশিয়ানরা গোয়েন্দা সূত্র ব্যবহার করে এটি উপর থেকে দেখতে পাবে এবং হামলা চালাবে’, বলেন প্রফেসর ব্রঙ্ক। আপাতত ইউক্রেনের পাইলটদের নির্ভর করতে হচ্ছে সোভিয়েত আমলের ফাইটার ও অ্যাটাক এয়ারক্র্যাফটের উপরই। যেগুলোর কোনটা হয়তো ১০০ বারে বেশি যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার হয়েছে। কিন্তু এ পাইলটরা জানে যে প্রতিটি যুদ্ধ আসলে তাদের শেষ যুদ্ধ হতে পারে।
ইউক্রেনে ২৮টি বিমান, ৫৭৫টি ট্যাঙ্ক পাঠিয়েছে পশ্চিমারা : পশ্চিমারা ইউক্রেনকে ২৮টি বিমান হস্তান্তর করেছে, যার মধ্যে ১৪টি পোল্যান্ড সরবরাহ করেছে। এছাড়া ৩২৫টি পোলিশ ট্যাঙ্কসহ মোট ৫৭৫টি ট্যাঙ্ক সরবরাহ করা হয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নে পোলিশ স্থায়ী প্রতিনিধি বৃহস্পতিবার টুইট করেছে। ‘এখন পর্যন্ত ইউক্রেনকে দেয়া ৫৭৫টি ট্যাঙ্কের মধ্যে, ৩২৫টি পোল্যান্ড দিয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছৈ ফ্রান্স (৮৫), জার্মানি তৃতীয় (৮০) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চতুর্থ (৭৬)। এছাড়াও, এ পর্যন্ত (ইউক্রেনে) স্থানান্তরিত ২৮টি বিমানের মধ্যে, পোল্যান্ড ১৪টির মতো মিগ-২৯ ফাইটার পাঠিয়েছে,’ মিশনটি টুইট করেছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার, ইইউ উচ্চ প্রতিনিধি জোসেপ বোরেল বলেছিলেন যে, বিশেষ সামরিক অভিযানের শুরু থেকে, ইইউ সদস্য দেশগুলি ইউক্রেনে ১ হাজার ৬০০ কোটি ইউরো মূল্যের অস্ত্র ও গোলাবারুদ পাঠিয়েছে, ১৭ হাজার সৈন্যদের প্রশিক্ষণ শেষ করেছে এবং এ বছরের শেষের আগে ১০ লাখ আর্টিলারি শেল পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে। তিনি আরও জোর দিয়ে বলেছিলেন, তিনি যে কোনও রাষ্ট্রকে সমষ্টিগত পশ্চিমের অংশ হিসাবে ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ করা উচিত বলে মনে করেন, ভৌগলিকভাবে বলা রাষ্ট্রটি যেখানেই থাকুক না কেন। গত ৪ মে, পোলিশ জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মারিউস ব্লাসজ্যাক অটোয়াতে বলেছিলেন যে, তার দেশ কিয়েভে ১০টি মিগ-২৯ জেট পাঠিয়েছে এবং আরও ৪টি পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
চীনের সঙ্গে রাশিয়ার গ্যাস চুক্তি উভয় পক্ষের জন্যই লাভজনক : চীন-রাশিয়ান জ্বালানি সহযোগিতা কৌশলগত, যেখানে সুদূর পূর্ব রুট দিয়ে চীনে গ্যাস সরবরাহের চুক্তির বাস্তবায়ন রাশিয়া এবং চীন উভয়ের জন্যই লাভজনক। রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্টিন বৃহস্পতিবার একটি সরকারি বৈঠকে এ কথা বলেছেন।
রাশিয়া থেকে চীনে সুদূর পূর্ব রুট দিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে আন্তঃসরকারি চুক্তির বাস্তবায়ন ‘উভয় পক্ষের জন্য উপকারী হবে এবং সুদূর পূর্বাঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়নকে আরও জোরদার করবে’, তিনি বলেছিলেন। মিশুস্টিন যোগ করেছেন, জাতীয় মুদ্রায় বন্দোবস্তের অংশ বেড়েছে এবং বড় দীর্ঘমেয়াদী যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে চীন-রাশিয়ান জ্বালানি সহযোগিতা ‘কৌশলগত হয়ে উঠেছে’।
প্রতিরক্ষা লাইন লঙ্ঘনের গুজব উড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়া : রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এ খবর অস্বীকার করেছে যে, যুদ্ধ রেখা বরাবর তাদের প্রতিরক্ষা কিছু জায়গায় ভেঙে পড়েছে। ‘কিছু টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রচারিত বিবৃতি এবং সংঘর্ষ রেখা বরাবর বিভিন্ন জায়গায় প্রতিরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ সত্য নয়,’ মন্ত্রণালয় বলেছে। এতে বলা হয়েছে, বিশেষ সামরিক অভিযানের এলাকার পরিস্থিতি সাধারণত নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা পর্যন্ত অ্যাসল্ট ইউনিটগুলো বিমান এবং আর্টিলারির সহায়তায় আর্টিওমভস্কের (ইউক্রেনীয় নাম বাখমুত) পশ্চিম অংশের মুক্তি অব্যাহত রেখেছে। ডোনেৎস্ক এলাকায় রাশিয়ান বাহিনী তাদের অবস্থানের উপর ইউক্রেনের আটটি আক্রমণ প্রতিহত করেছে এবং শত্রুর তিনটি পুনরুদ্ধার অভিযান প্রতিহত করেছে। সাউদার্ন ব্যাটলগ্রুপের ইউনিটগুলো আভদেয়েভকার প্রতিরক্ষা জোরদার এবং মেরিঙ্কার নিয়ন্ত্রণ দখল করার জন্য তীব্র প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও বলেছে যে, ডিপিআরে মালোইলিনোভকার দিকে ইউক্রেনের আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য এখন একটি যুদ্ধ চলছে। ‘সেনা এবং যুদ্ধ বিমান, সেইসাথে আর্টিলারি, মোতায়েন করা হয়েছে। শত্রুরা কর্মী ও সরঞ্জামের উল্লেখযোগ্য ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে,’ মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে কুপিয়ানস্ক এলাকায় কোনো সক্রিয় সামরিক অভিযান ছিল না, তবে সেখানে দিনের বেলায় শত্রুর তিনটি নাশকতামূলক দলকে প্রতিহত করা হয়েছে। ক্র্যাসনি লিমান এলাকায় শত্রু আক্রমণকে পরাজিত করা হয়েছিল, যখন জাপোরোজিয়ে এবং খেরসন অঞ্চলে কোন সক্রিয় সামরিক অভিযান নেই।
শস্য চুক্তির মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়ানো হবে : ইউক্রেনের শস্য রফতানির জন্য রাশিয়ার সাথে করা চুক্তির মেয়াদ ১৮ মে শেষ হলেও এটি আরও ৬০ দিন বাড়ানো হবে। এ সিদ্ধান্তটি প্রথমে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেপ এরদোগান ঘোষণা করতে পারেন, আলোচনা প্রক্রিয়ার সাথে পরিচিত একটি সূত্র জানিয়েছে।
‘আমি মনে করি, চুক্তিটি আরও ৬০ দিনের জন্য বাড়ানো হবে, তবে রাশিয়া এবারই শেষবারের মতো এটিতে সম্মত হতে পারে। ‘ঐতিহ্যগতভাবে’ চুক্তি দীর্ঘায়িত করার সিদ্ধান্ত তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান তার রাশিয়ান সমকক্ষের (ভ্লাদিমির পুতিন) সাথে টেলিফোন কথোপকথনের পরে ঘোষণা করতে পারেন,’ সূত্রটি বলেছে। সূত্রটি অস্বীকার করেনি যে, সিদ্ধান্তটি ‘আজ বা কাল’ ঘোষণা করা যেতে পারে। যাইহোক, উৎসটি চুক্তিটি বাড়ানোর সম্ভাবনাকে ‘রাশিয়ার ইঙ্গিত’ বলে অভিহিত করেছে এ আশায় যে, গত বছরের ২২ জুলাই ইস্তাম্বুল স্মারকলিপিতে অন্তর্ভুক্ত এর দাবিগুলি বিবেচনায় নেয়া হবে।
রাশিয়া, তুরস্ক, ইউক্রেন এবং জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের মধ্যে ইস্তাম্বুলে আলোচনার পরে, রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ভারশিনিন সাংবাদিকদের বলেছিলেন যে, মস্কো তাদের দাবি পূরণের নিশ্চয়তা না পেলে চুক্তির রাশিয়ান অংশগুলি কাজ করা বন্ধ করে দেবে। তারা কৃষি পণ্য এবং সার রপ্তানি, সুইফট সিস্টেমের সাথে রাশিয়ান কৃষি ব্যাংকের পুনঃসংযোগ এবং অন্যান্য অনেক বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন। সূত্র : তাস, বিবিসি নিউজ।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ভিনিসিউস-এমবাপ্পে ঝলকে রিয়ালের বড় জয়
ফের বিবর্ণ ইউনাইটেড হারাল পয়েন্ট
দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা
এবার বুন্দেসলীগায়ও বায়ার্নের গোল উৎসব
দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা
দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও অজিদের অনায়স জয়
প্লটবঞ্চিত পূর্বাচলের আদিবাসিন্দাদের ৩শ’ ফুট সড়কে অবস্থান : বিক্ষোভ অব্যাহত
দেশে সংস্কার ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার আহ্বান
ছাত্রলীগের হামলার শিকার শিক্ষার্থীদের মামলা করতে বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই
বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র অপরাধে ব্যবহারের আশঙ্কা
মস্কোয় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি
জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী
মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান
বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির
একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু
সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক
‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান