ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস আজ # হুমকিতে কৃষি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র # স্বাধীনতার পর ১৭ হাজার কিলোমিটার নদীপথ কমেছে, পাল্টে যাচ্ছে জেলে-মাঝিদের জীবনধারা # ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস যেকোন অধিকার আদায়ে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

নদী মরে মরুভূমি হচ্ছে দেশ

Daily Inqilab রফিক মুহাম্মদ

১৫ মে ২০২৩, ১০:৪১ পিএম | আপডেট: ১৬ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম

হুয়াং হু নদীকে চীনের দু:খ বলা হয়। ঠিক সে রকম ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের দু:খ। এটাকে মরণ বাঁধও বলা হয়। ফারাক্কার প্রভাবে বাংলাদেশ অংশের পদ্মা পরিণত হয়েছে একখ- মরুভূমিতে। পদ্মার পানি প্রবাহ মারাত্মকভাবে কমে যাওয়ায় বাংলাদেশের উত্তর অববাহিকায় বিশেষ করে রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ ভূগর্ভস্থ পানির প্রথম স্তর ১০-১৫ ফুট জায়গা বিশেষে ২৫ ফুট নিচে নেমে গেছে। পানির অভাবে মাটির আদ্রতা শুষ্ক মওসুমে ৩৫শতাংশ কমে গেছে। পানি প্রবাহের এমন করুণ অবস্থা থেকে সৃষ্ট হয় মরুকরণ প্রক্রিয়া। ফারাক্কা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গঙ্গা নদীর (পদ্মা) প্রবাহে চরম বিপর্যয় ঘটে। প্রবাহ কমে যাওয়ায় নদীর নাব্যতা কমে যায়। ফারাক্কা বাঁধের পর থেকেই দেশের প্রধান নদীগুলো তার যৌবন হারাচ্ছে। শাখা নদী, উপনদীগুলো মরে বিলীন হয়েছে। সরকারী পরিসংখ্যানেই নদ-নদীর সংখ্যা ৭০০ থেকে কমে এখন ৪০০ এ নেমেছে। বেসরকারী পরিসংখ্যানে দেশের নদীর সংখ্যা ১৫০০শ’এর বেশি। এর মধ্যে এখন এ সংখ্যা ২৩০ থেকে ২৫০ তে দাঁড়িয়েছে। গত কয়েক দশকে হারিয়ে গেছে প্রায় ৫৫০টি নদী। বর্তমানের ২৩০টির মধ্যে ৫৯টি আন্তর্জাতিক নদী। এগুলোর মধ্যে ৫৪টি ভারত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের মাধ্যমে পানিপ্রবাহ অন্যদিকে নেয়ায় এই চার দশকে ১৭ হাজার কিলোমিটার নদীপথ কমে গেছে। স্বাধীনতার পর বিআইডাব্লিউটিএ’র এক জরিপের তথ্যমতে বাংলাদেশে নদীপথের মোট দৈর্ঘ্য ছিল ২৪০০০ কিলোমিটার। কিন্তু এখন সেটা কমে দাঁড়িয়েছে ৭০০০ কিলোমিটার। পরিবেশবাদীরা বলছেন, বাংলাদেশে গত প্রায় চার দশকে ৫০ থেকে ৮০টা নদী, শাখা নদী এবং উপ-নদীর অস্তিত্ব বিলীন হয়েছে। নদী পানিশূন্য হয়ে পড়ায় জেলেরা এখন আর মাছ ধরতে পারছেন না। এতে তারা বাধ্য হয়ে পেশা বদল করছেন। বাঁধের ফলে ৪৯টি শাখানদীর অস্তিত্ব সম্পূর্ণ বিলীন হয়েছে। ফলে প্রায় বাংলাদেশর বর্তমানে প্রায়ই বড় বন্যা সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
এই বাঁধের কারণে এক সময়ের প্রমত্ত পদ্মার এখন মুমূর্ষু অবস্থা। এ অঞ্চলের সবুজ-শ্যামল বাংলা হয়তো অচিরেই মরুভূমিতে পরিণত হবে। শুষ্ক মৌসুমে গঙ্গার পানি অপসারণের ফলে বাংলাদেশের কৃষি, মৎস্য, বনজ, শিল্প, নৌ-পরিবহন পানি সরবরাহ ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক লোকসান হচ্ছে। আর্থিক মূল্যে প্রতি বছর বাংলাদেশের প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ৩শ কোটি মার্কিন ডলার ক্ষতি হয়।
মরণ বাঁধ এই ফারাক্কার মাধ্যমে ভারতের এক তরফা পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে এবং এ বাঁধ খুলে দেওয়ার দাবিতে আজ থেকে ৪৭ বছর আগে অবিসাংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আন্দোলন শুরু করেছিলেন। ১৯৭৬ সালের ১৬ মে তার ডাকে সারাদেশ থেকে লাখো জনতা নিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত গঙ্গা নদীর পানি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক লংমার্চে করেন। সেই থেকে ১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস হিসাবে দেশের মানুষ পালন করে আসছে। ফারাক্কার প্রভাবে বাংলাদেশের নদীগুলো আজ মৃত্যুমুখে পতিত। এ অবস্থায় দেশের মানুষ নানা কর্মসূচিতে আজ এদিবসটি পালন করবে। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন মানববন্ধন ও আলোচনার আয়োজন করেছে। বিএনপি মহাসচিব এ উপলক্ষে বাণী প্রদান করেছেন। তিনি তার বাণীতে বলেন, ১৬ মে ’ফারাক্কা দিবস’ আমাদের জাতীয় আন্দোলনের এক ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ দিন। আজ থেকে ৪৭ বছর আগে অবিসাংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ডাকে সারাদেশ থেকে লাখো জনতা ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত গঙ্গা নদীর পানি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল লংমার্চে অংশ নেয়। ভারতে গঙ্গা নদীর ফারাক্কা পয়েন্টে বাঁধ নির্মাণ করে অভিন্ন নদীর পানি একতরফা প্রত্যাহার শুরু করা হয়। যার ফলে বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল আজ প্রায় মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে। ঐ এলাকায় পানিতে আর্সেনিকসহ নানাবিধ প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। জীববৈচিত্র ও পরিবেশগত মানকে বিবেচনা না করে এবং প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের মতামতকে অগ্রাহ্য করে ভারতকে কয়েক দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর অনুমতি দেয়। কিন্তু সেই বাঁধ অব্যাহতভাবে আজ পর্যন্ত চালু আছে। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার এই অন্যায়ের প্রতিবাদ না করে নির্লজ্জভাবে তা মেনে নিয়েছে, ফলে বাংলাদেশের জনগণ পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত হয়।
এই বঞ্চনা ও দেশের প্রকৃতিক বিপর্যয়ে জনদুর্দশার আশংকায় প্রাজ্ঞ ও দুরদর্শী মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানী জনগণকে সাথে নিয়ে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল করে ভারত সরকারের নিকট প্রতিবাদ করেন এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের নিকট বিষয়টি তুলে ধরেন। তখন থেকে ব্যাপক মানববিপর্যয় সৃষ্টিকারী ফারাক্কা বাঁধের বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিসরে আলোচিত হতে থাকে।
আমি মনে করি আজও ফারাক্কা দিবসের তাৎপর্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আন্তর্জাতিক আইন-কানুন ও কনভেনশনের তোয়াক্কা না করে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত ৫৪টি অভিন্ন নদীতে একের পর এক বাঁধ নির্মাণে নদীর ধারাকে বাধাগ্রস্থ করে একতরফা নিজেদের অনুকুলে পানি প্রত্যাহার বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে সারা বাংলাদেশ একসময়ে নিষ্ফলা উষর ভূমি হয়ে উঠবে বলে দুই দেশের বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যেই অভিমত প্রকাশ করেছেন। সুতরাং ১৬ মে ১৯৭৬, মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে রাজশাহী থেকে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল ন্যায্য পাওনা আদায়ের সংগ্রামে জনগণ অকুতোভয় সাহসী পদক্ষেপে এগিয়ে গিয়েছিলো। তাই প্রতি বছর ১৬ মে ‘ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস’ যেকোন অধিকার আদায়ে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে।
ফারাক্কা বাঁধ চাপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় গঙ্গা নদীর ওপর অবস্থিত। ১৯৬১ সালে গঙ্গা নদীর ওপর এই বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। নির্মাণ সম্পন্ন হয় ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বরে। ১৯৭৫ সালের ২১ এপ্রিল বাঁধটি চালু হয়।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বহুল আলোচিত বিষয় এই ফারাক্কা বাঁধ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর গঙ্গার পানিবন্টন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। ১৯৭৪ সালের ১৬ মে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ফারাক্কা পয়েন্টে গঙ্গার পানিবন্টন বিষয়ে এক যৌথ বিবৃতি দেন। এই সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়, উভয় দেশ একটি চুক্তিতে আসার আগে ভারত ফারাক্কা বাঁধ চালু করবে না।
বাঁধের একটি অংশ পরীক্ষা করার জন্য বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৫ সালে ভারতকে মাত্র ১০ দিনের (২১ এপ্রিল ১৯৭৫ থেকে ২১ মে ১৯৭৫) জন্য গঙ্গা নদীর ৩১০ থেকে ৪৫০ কিউসেক পানি অপসারণ করার অনুমতি দেয়। কিন্তু মুজিবুর রহমান হত্যার পর ভারত কোনোরকম আলোচনায় অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। ১৯৭৬ সালের শুষ্ক মৌসুম পর্যন্ত গঙ্গা নদী থেকে ১১৩০ কিউসেক পানি অপসারণ করে পশ্চিমবঙ্গের ভাগরথি-হুগলি নদীতে প্রবাহিত করে। ভারতকে পানি অপসারণে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়ে, বাংলাদেশ এই বিষয়টি জাতিসংঘে উপস্থাপন করে। বাংলাদেশের সঙ্গে করা ভারতের এ ধরনের অন্যায় জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আলোচনা করা হলেও বিষয়টি ভারত খুব একটা পরোয়া করেনি।
২৬ নভেম্বর ১৯৭৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ভারতকে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এই বিষয়টি সুরাহার করার নির্দেশ দিয়ে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করে। এরপর কয়েকবার বৈঠকের পর উভয় দেশ ৫ নভেম্বর ১৯৭৭ সালে একটি চুক্তি করে। চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশ ও ভারত পরবর্তী পাঁচ বছরের (১৯৭৮-৮২) জন্য শুষ্ক মৌসুমে গঙ্গার পানি ভাগ করে নেবে। ১৯৮২ এর অক্টোবরে উভয় দেশ ১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে পানি বণ্টনের একটি চুক্তি করে। নভেম্বর ১৯৮৫ সালে আরও তিন (১৯৮৬-৮৮) বছরের জন্য পানি বণ্টনের চুক্তি হয়। এই পানিবন্টন চুক্তির কোনোটি ঠিকমতো মানেনি ভারত।১৯৮৯ সালের শুষ্ক মৌসুম থেকে ভারত একতরফা প্রচুর পরিমাণ পানি গঙ্গা থেকে সরিয়ে নেয়। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের নদ-নদীতে পানি প্রবাহের চরম অবনতি ঘটে।
ভারতের খেয়ালখুশি মতো বাঁধ থেকে অনিয়ন্ত্রিভাবে পানি অপসারণ ও বন্ধের ফলে শুষ্ক মৌসুমে তীব্র পানি সংকট ও বর্ষা মৌসুমে প্রবল বন্যার কবলে পড়ছে বাংলাদেশ। ৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গা চুক্তিতে পানি বন্টনের বিষয়টি স্পষ্ট করে বলা থাকলেও সেটি ঠিকমতো মানছে না ভারত। প্রতিটি চুক্তির পর ভারত অন্যায়ভাবে চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করেছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিরলে অবৈধ সুদ ও মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
২৭ জানুয়ারি পবিত্র শব-ই-মিরাজ
খালেদ এবার হাসনাতকে বললেন, মাস্তানি দেখাবেন? পেলেন যে সমুচিত জবাবও
৬৫ ডিআইজি-পুলিশ সুপারকে একযোগে বদলি
সাবেক ডিএমপি কমিশনার গোলাম ফারুক ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
আরও

আরও পড়ুন

‘লেখাপড়া না করে দেশ শাসন করতে গেলে আ.লীগের মতো ভুল করার আশঙ্কা রয়েছে’

‘লেখাপড়া না করে দেশ শাসন করতে গেলে আ.লীগের মতো ভুল করার আশঙ্কা রয়েছে’

বিরলে অবৈধ সুদ ও মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বিরলে অবৈধ সুদ ও মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বিরলে বুরো বাংলাদেশের আয়োজনে শীতবস্ত্র বিতরণ

বিরলে বুরো বাংলাদেশের আয়োজনে শীতবস্ত্র বিতরণ

বিরল প্রেস ক্লাবে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিরল প্রেস ক্লাবে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিরলে পৃথকভাবে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন

বিরলে পৃথকভাবে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন

বর্ণাঢ্য আয়োজনে পটুয়াখালীতে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

বর্ণাঢ্য আয়োজনে পটুয়াখালীতে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

লামায় অবৈধ ৭টি ইট ভাটায় অভিযান   ৭লক্ষ টাকা জরিমানা

লামায় অবৈধ ৭টি ইট ভাটায় অভিযান   ৭লক্ষ টাকা জরিমানা

২৭ জানুয়ারি পবিত্র শব-ই-মিরাজ

২৭ জানুয়ারি পবিত্র শব-ই-মিরাজ

সিলেটে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ   প্রকল্পের আওতায় আঞ্চলিক কর্মশালা

সিলেটে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ   প্রকল্পের আওতায় আঞ্চলিক কর্মশালা

মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে ছাত্রদল অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে

মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে ছাত্রদল অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে

২৪ এর আন্দোলনেও ছাত্রদল অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে- মাহমুদুল হক রুবেল

২৪ এর আন্দোলনেও ছাত্রদল অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে- মাহমুদুল হক রুবেল

রাবিতে পোষ্য কোটা বিতর্ক: ১ শতাংশ নির্ধারণ, সম্পূর্ণ বাতিলের দাবি শিক্ষার্থীদের

রাবিতে পোষ্য কোটা বিতর্ক: ১ শতাংশ নির্ধারণ, সম্পূর্ণ বাতিলের দাবি শিক্ষার্থীদের

রাবির দুই সহকারী প্রক্টরের নিয়োগ ঘিরে বিতর্ক, যোগদান থেকে বিরত

রাবির দুই সহকারী প্রক্টরের নিয়োগ ঘিরে বিতর্ক, যোগদান থেকে বিরত

মানিকগঞ্জে পুরস্কার পেলেন পুলিশের তিন ট্রাফিক কর্মকর্তা

মানিকগঞ্জে পুরস্কার পেলেন পুলিশের তিন ট্রাফিক কর্মকর্তা

খালেদ এবার হাসনাতকে বললেন, মাস্তানি দেখাবেন? পেলেন যে সমুচিত জবাবও

খালেদ এবার হাসনাতকে বললেন, মাস্তানি দেখাবেন? পেলেন যে সমুচিত জবাবও

সৈয়দপুরে জমি সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে বাড়ীতে হামলা ও লুটপাট থানায় আভিযোগ

সৈয়দপুরে জমি সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে বাড়ীতে হামলা ও লুটপাট থানায় আভিযোগ

এসএফসি (আর্মি) ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট সমাপ্ত

এসএফসি (আর্মি) ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট সমাপ্ত

দেশে আবার চক্রান্তের খেলা শুরু হয়েছে : মির্জা ফখরুল

দেশে আবার চক্রান্তের খেলা শুরু হয়েছে : মির্জা ফখরুল

ইংল্যান্ডে টুখেল অধ্যায় শুরু

ইংল্যান্ডে টুখেল অধ্যায় শুরু

অবতরণের আগে ঠিক কী করেছিলেন অভিশপ্ত বিমানের পাইলট?

অবতরণের আগে ঠিক কী করেছিলেন অভিশপ্ত বিমানের পাইলট?