ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

বাজারে নাজেহাল ক্রেতা ক্রয় ক্ষমতার বাইরে পন্যমূল্য

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০২ জুন ২০২৩, ১০:৪২ পিএম | আপডেট: ০২ জুন ২০২৩, ১০:৪২ পিএম

সবজির বাজার চড়া; সেই সঙ্গে মাছ, গরু ও মুরগির গোশতের বাজারেও কোনো সুখবর নেই। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমে প্রতিকেজি বিক্রি হয়েছিল ১৯০-২০০ টাকায়। তবে নতুন করে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেড়ে বর্তমানে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০-২২০ টাকায়।
অন্যদিকে কক মুরগি, সোনালি মুরগি, গরুর গোশত, খাসির গোশতসহ সব ধরনের মাছের দাম আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। তবে নতুন করে এসব পণ্যের দাম না বাড়লেও আমিষের চাহিদা পূরণ করতে হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ মানুষ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ২১০ থেকে ২২০ টাকার নিচে ব্রয়লার মুরগি মিলছে না। কক মুরগি প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়, লেয়ার মুরগি প্রতিকেজি ৩৮০ টাকা, সোনালি মুরগি প্রতিকেজি ৩৪০-৩৫০ টাকা।

মুরগির গোশতের পাশাপাশি ডিমের দামও এখন বাড়তি। গত সপ্তাহে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম ১৩০-১৩৫ টাকায় বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে ১০-১৫ টাকা দাম বেড়ে এলাকা ভেদে প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকায়। আর হাঁসের ডিম প্রতি ডজন ১৮০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগির ডিম প্রতি ডজন ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পোল্ট্রি বাজারের এমন পরিস্থিতির জন্য বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে দায়ী করছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা।

বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দু’মাস আগেও ব্রয়লার মুরগি কেনা যেতো ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজিতে। কিন্তু এখন সেটি বিক্রি হচ্ছে ২১০-২২০ টাকায়। মাস চারেক আগেও যেখানে কক মুরগি বা সোনালি মুরগি প্রতিকেজি ২৫০-২৬০ টাকায় কেনা যেত, তারও দাম বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩৫০ টাকায়। দেশি মুরগির বিকল্প হিসেবে আগে কক মুরগির বিক্রি বেশি থাকলেও বর্তমানে দাম বাড়ায় এর বিক্রিতে কিছুটা টান পড়েছে। ফলে মুরগির বাজারে এখন চাহিদার শীর্ষে আছে ২০০-২২০ টাকায় বিক্রি হওয়া ব্রয়লার মুরগি। বাজারে এক কেজি সোনালি মুরগি কিনতে লাগছে ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকা। পাশাপাশি দেশি মুরগির দাম উঠেছে ৫৫০ টাকা কেজি।

একজন বেসরকারি চাকরিজীবী জানান, গত দুই মাসের মধ্যে ব্রয়লার মুরগির দাম অস্বাভাবিক ভাবে ৫০-৭০ টাকা বাড়লেও সে তুলনায় দাম কমে-বাড়ে ১০-১৫ টাকা করে। আগে ব্রয়লার মুরগি খেতে কিছুটা ঝামেলা হত। কিন্তু ব্রয়লারের মতো অন্য সব মুরগির দাম বেড়ে যাওয়াতে এখন কিছুটা কমে ব্রয়লারই কিনতে হচ্ছে। বর্তমানে প্রতিটি দোকানে ব্রয়লার মুরগি বেশি বেশি বিক্রি হচ্ছে। কারণ আগের থেকে ব্রয়লারের চাহিদা অনেক বেড়েছে।
অন্যদিকে, দু’মাসের ব্যবধানে কেজিতে ২০০ টাকা বেড়ে খাসির গোশত এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকা। আর ছাগলের গোশত বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ৯৫০ থেকে এক হাজার টাকায়। আগের বাড়তি দামেই গরুর গোশত বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ৭৮০-৮০০ টাকায়।

মাছের বাজারে হাইব্রিড তেলাপিয়া মাছ গত সপ্তাহে ছিল ২০০ টাকা কেজি। যা এ সপ্তাহে কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়। পাঙাস প্রতিকেজি ২০০-২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, দেশি কই মাছ প্রতিকেজি ৪৫০ টাকা, শিং প্রতিকেজি ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, আইড় মাছ প্রতিকেজি ১৪০০ টাকা, রুপচাঁদা প্রতিকেজি ১৬০০ টাকা, আকার ভেদে পুঁটি মাছ প্রতিকেজি ৫০০-৭০০ টাকা, বড় সাইজের গলদা চিংড়ি প্রতিকেজি ১৩০০-১৪০০ টাকা, বাইলা মাছ প্রতিকেজি ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছ বিক্রেতারা বলেন, দেশি নদীর মাছ বাজারে এখন কম আসছে। চাহিদাও বেশি, তাই দেশি সব মাছের দাম বর্তমানে কিছুটা বেশি। আড়াই থেকে তিন কেজির বেশি রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ টাকা কেজিতে। আড়াই কেজির মধ্যে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৩০-৩৪০ টাকায়। মাছের দাম নাগালের মধ্যেই আছে। ক্রেতারা বলছেন, মুরগি ও গরুর গোশতের দাম বাড়ায় মাছের দিকেই ঝুঁকছেন বেশির ভাগ ক্রেতা।

এদিকে, গত সপ্তাহের তুলনায় আজকের কাঁচাবাজারে সবজির দাম প্রায় অপরিবর্তিত। কিছু সবজি সামান্য কম- বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তবে বেড়েছে বেগুন আর শসার দাম। বেগুন ৮০-৯০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, করল্লা ৭০-৭৫ টাকা, পেঁপে ৬০-৭০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা, গাজর ৮০-১২০ টাকা, টমেটো ১০০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা, চাল কুমড়া ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০-৭০ টাকা, পটল ৮০-১০০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০-১০০ টাকা, ধুন্দল ৭০-৯০ টাকা, সজনে ১৫০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, কচুরমুখী ১০০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১২০ টাকা, ধনেপাতা ১০০ টাকা কেজি। লাউ ৬০-৭০ টাকা পিস।

সবজি বিক্রেতারা বলেন, সবজির দাম খুব একটা বাড়ে নাই। বাড়ছে বেগুন আর শসার দাম। গত সপ্তাহে বেগুন ছিল ৬০-৭০ টাকা, আজকে ৮০-৯০ টাকা। আর শসা ছিল ৫০-৬০ টাকা, আজকে ৮০ টাকা কেজি। আলু ৪০ টাকা, পেঁয়াজ ৮০-৮৫ টাকা, দেশি আদা ৩০০ টাকা, চায়না আদা ৩৬০ টাকা ও রসুন ১৬০-১৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মুদি দোকান ঘুরে জানা যায় চিনি, তেল, ডালের মতো দ্রব্যাদির দাম। আগের মতোই অপরিবর্তিত রয়েছে এসব পণ্যের দাম। তবে দাম বেড়েছে প্যাকেট পোলাওয়ের চালের। আগে বিক্রি হতো কেজি ১৫০ টাকা করে আর এখন ১৬৫ টাকায়। মুসরের ডাল ১৩০ টাকা, মুগ ডাল ১২০ টাকা, খেসারি ডাল ৮০ টাকা, বুটের ডাল ৯৫ টাকা, ছোলা ৮৫ টাকা, চিনি ১৩০ টাকা, আটা ১৩০ টাকা (২ কেজির প্যাকেটে), খোলা ময়দা ৬৩ টাকা, সয়াবিন তেল (প্যাকেট) ১৯৯ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৮০ টাকা এবং খোলা সরিষার তেল ২৫০ টাকা লিটার।

সুশাসন ও ন্যায্যতা বিষয়ক কোনো দিকনির্দেশনা নেই : টিআইবি
প্রস্তাবিত বাজেটে দুর্নীতি ও অর্থপাচার সহায়ক হবে
স্টাফ রিপোর্টার
চলমান অর্থনৈতিক সংকট, ক্রমবর্ধমান আয়-বৈষম্য ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমার মূল কারণ লাগামহীন দুর্নীতি ও অর্থপাচারের মতো মরণব্যাধিকে প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী একেবারেই স্বীকার করেননি, একইভাবে সুশাসন ও ন্যায্যতার ভাবনাকেও নির্বাসনে পাঠিয়েছেন বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

গতকাল শুক্রবার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এক বিবৃতিতে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এ দাবি করেন। পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড সংকট ও ইউক্রেন যুদ্ধপ্রসূত বৈশ্বিক সংকটের ফলে অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সন্দেহ নেই, কিন্তু দেশে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের পথে মূল অন্তরায় যে অবারিত দুর্নীতি ও গগণচুম্বি অর্থপাচার, তা নিয়ন্ত্রণে কোনো প্রকার দিক নির্দেশনাহীন উচ্চাভিলাষী বাজেট কীভাবে অর্থবহ বাস্তবায়িত হবে তা যেমন পরিস্কার নয়, তেমনিভাবে ক্ষমতার বলয়ের বাইরে দেশের আপামর জনগণের জন্য এই বাজেট কোনো ভ‚মিকা রাখবে, এমন আশা একেবারেই অমূলক।

ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তৃতায় ডলার সংকট মোকাবেলা এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পুনর্গঠনের জন্য আমদানিতে কঠোরতা, ঋণপত্রে নজরদারি অব্যাহত রাখা এবং একাধিক মুদ্রা বিনিময় হার থেকে সরে আসার ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের পাশাপাশি দেশের সার্বিক অর্থনীতির অন্তর্নিহিত মরণব্যাধি দুর্নীতি ও অব্যাহত মুদ্রাপাচারের বিষয়টিকে নির্বিকার এড়িয়ে গেলেন। অথচ সরকারের অজানা নয় যে, বাংলাদেশে যদি মধ্যম মাত্রায় দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হতো তাহলে জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি কমপক্ষে ২-৩ শতাংশ বেশি হতো ও জনগণের জন্য অর্থবহ হতো; অন্যদিকে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য প্রাক্কলন অনুযায়ী বছর গড়ে বাংলাদেশ থেকে পাচার হচ্ছে কমপক্ষে ১২ বিলিয়ন ডলার সমপরিমান অর্থ। দুর্নীতি ও অর্থপাচারের বিশাল দুষ্টচক্রকে নিয়ন্ত্রণের দিকনির্দেশনাহীন বাজেট যে আরো দুর্নীতি ও অর্থপাচার সহায়ক হবে তাতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। পাচার করা অর্থ বিনা প্রশ্নে ফেরত আনতে বিগত বাজেটে দেওয়া অনৈতিক সুবিধার মেয়াদ আর না বাড়ানোর চিন্তাকে দেরিতে হলেও সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হিসেবে আখ্যা দিয়ে, প্লট ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ অব্যাহত না রাখার আহবান জানাচ্ছে টিআইবি। প্লট ও ফø্যাটে বিনিয়োগসহ অন্য যে কোনোভাবে কালো টাকা সাদা করার অসাংবিধানিক, বৈষম্যমূলক ও দুর্নীতিসহায়ক সুযোগ যেন নতুন করে আয়কর আইনে স্থান না।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে, বার বার সুযোগ দিয়েও দেশের অর্থনীতিতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ করে দিয়ে কোনো সরকারই কাঙ্খিত মাত্রায় রাজস্ব আদায় করতে পারেনি। বরং এর মাধ্যমে দুর্নীতিবাজ কালো টাকার মালিকদেরই শুধু সুরক্ষা দেওয়া গেছে এবং বাস্তবে দুর্নীতির গভীরতার বিস্তারে অবদান রেখেছে; সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের নৈতিক ভিত্তি র্দুর্বলতর হয়েছে। তাই এই সুযোগটি যেন স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর চাপে আবারো না দেওয়া হয় সে ব্যাপারে সরকার দৃঢ়তা দেখাবে এমনটাই প্রত্যাশা। মূলত দুর্নীতির বৈষম্যমূলক প্রভাবে দেশে ক্রমবর্ধমান আয়-বৈষম্যের প্রেক্ষিতে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে বরাদ্দ ও সুবিধাভোগীর সংখ্যা এবং ভর্তুকি বরাদ্দের ব্যয় ব্যবস্থাপনার দিক থেকেও প্রস্তাবিত বাজেট ন্যায্যতা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে উল্লেখ করে টিআইবি বলছে, আয়হীন ও নি¤œ আয়ের মানুষ যতোটা চাপে রয়েছে সে তুলনায় সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বা সুবিধাভোগীর সংখ্যা বাড়েনি। ভাতার পরিমাণও কোনো কোনো ক্ষেত্রে নামমাত্র বাড়ানোর প্রস্তাব করা হলেও বাস্তবে তা কোনোভাবেই অর্থবহ হবে না। আবার সরকার বাজেটে সাড়ে চুরাশি হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি ও প্রণোদনা ব্যয়ের যে প্রস্তাবনা রেখেছে সেখানে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকাই রাখা হয়েছে জনপ্রশাসনের জন্য। সামাজিক নিরাপত্তায় ভর্তুকি ও প্রণোদনা মাত্র ৫ হাজার কোটি টাকা। টিআইবি প্রত্যাশা করে বাজেট পাসের আগেই এসব ক্ষেত্রে সরকার ন্যায্যতা বিধান করবে এবং বিশেষ করে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিনির্ভর সুশাসন, এবং দুর্নীতি ও অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণের কার্যকর পথরেখা বাজেটের মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কাম্য নয় : ইউট্যাব

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কাম্য নয় : ইউট্যাব

আগামী সংসদে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের দাবি চরমোনাই পীরের

আগামী সংসদে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের দাবি চরমোনাই পীরের

কোন শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী, চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও অনুপ্রবেশকারীর দলে জায়গা হবে না-কেন্দ্রীয় যুব দলের সাধারণ সম্পাদক নুরল ইসলাম নয়ন।

কোন শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী, চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও অনুপ্রবেশকারীর দলে জায়গা হবে না-কেন্দ্রীয় যুব দলের সাধারণ সম্পাদক নুরল ইসলাম নয়ন।

পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাবিতে সমাবেশ

পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাবিতে সমাবেশ

বিগত ৫৩ বছরের জঞ্জাল দূর করে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি

বিগত ৫৩ বছরের জঞ্জাল দূর করে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি

তোফাজ্জল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আটক ছয়জনের পাঁচজনই ছাত্রলীগের

তোফাজ্জল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আটক ছয়জনের পাঁচজনই ছাত্রলীগের

রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ১, থমথমে পরিস্থিতিতে ১৪৪ ধারা জারি, ৭২ ঘন্টার অবরোধের ডাক

রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ১, থমথমে পরিস্থিতিতে ১৪৪ ধারা জারি, ৭২ ঘন্টার অবরোধের ডাক

বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান

বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান

নিরাপদ ও নির্ভয়ে উদযাপন হবে শারদীয় দূর্গোদসব এবং দূর্গাপূজা- এসএমপি কমিশনার রেজাউল করিম

নিরাপদ ও নির্ভয়ে উদযাপন হবে শারদীয় দূর্গোদসব এবং দূর্গাপূজা- এসএমপি কমিশনার রেজাউল করিম

মব কিলিং সরকার সমর্থন করে না: উপদেষ্টা নাহিদ

মব কিলিং সরকার সমর্থন করে না: উপদেষ্টা নাহিদ

চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর

চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর

বলিউডে কারিনা কাপুরের ২৫ বছর

বলিউডে কারিনা কাপুরের ২৫ বছর

মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে ঢাবি কর্তৃপক্ষ

মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে ঢাবি কর্তৃপক্ষ

রাজশাহীতে ট্রেনে বরযাত্রীদের ওপর হামলা

রাজশাহীতে ট্রেনে বরযাত্রীদের ওপর হামলা

চিহ্নিত গোষ্ঠী আবার দখলদারি ও চাঁদাবাজি শুরু করেছে : সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম চরমোনাই

চিহ্নিত গোষ্ঠী আবার দখলদারি ও চাঁদাবাজি শুরু করেছে : সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম চরমোনাই

গায়িকা রুকসানার রহস্যজনক মৃত্যু!

গায়িকা রুকসানার রহস্যজনক মৃত্যু!

যে কোনো মূল্যে লাহোর কর্মসূচি সফল করুন: ইমরান খান

যে কোনো মূল্যে লাহোর কর্মসূচি সফল করুন: ইমরান খান

চৌদ্দগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি চালকসহ নিহত ২

চৌদ্দগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি চালকসহ নিহত ২

যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত ভবনে বিচারককে গুলি করে হত্যা

যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত ভবনে বিচারককে গুলি করে হত্যা

ডিবির সাবেক ডিসি ৭ দিনের রিমান্ডে দলীয় বিবেচনায় শুদ্ধাচার পুরস্কার পান মশিউর

ডিবির সাবেক ডিসি ৭ দিনের রিমান্ডে দলীয় বিবেচনায় শুদ্ধাচার পুরস্কার পান মশিউর