ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী

আমেরিকা না গেলে কিচ্ছু আসে যায় না

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৪ জুন ২০২৩, ০১:০১ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৩, ০১:০১ এএম

আমেরিকায় না গেলে কিচ্ছু যায় আসে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ নিজের পায়ে চলবে, কারো মুখাপেক্ষী হয়ে নয়। কে আমাদের ভিসা দেবে না, কে আমাদের স্যাংশন দেবে তা নিয়ে মাথাব্যাথা করে কোনো লাভ নাই। ২০ ঘণ্টা প্লেন জার্নি করে আটলান্টিক পার হয়ে ওই আমেরিকায় না গেলে কিচ্ছু যায় আসে না। পৃথিবীতে অনেক মহাসাগর আছে, মহাদেশ আছে। সেই মহাদেশে আমরা যাতায়াত করবো, বন্ধুত্ব করবো উন্নয়ন কবো। আমাদের অর্থনীতি আরো মজবুত হবে। আরো উন্নত হবে। আরো চাঙ্গা হবে। গতকাল শনিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় উদ্বোধন উপলক্ষে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ভোট যারা চুরি করে, জনগণের ভাগ্য নিয়ে যারা খেলেছে, আমি বলবো যে, ওই সন্ত্রাসী দলের দিকে নজর দেন। সন্ত্রাসী দল হিসেবে কানাডার হাইকোর্ট বিএনপিকে ঘোষণা দিয়েছে। এই সন্ত্রাসী এবং দুর্নীতির দায়ে কিন্তু আমেরিকা তারেক জিয়াকে তাদের দেশে ভিসা দেয় নাই। তারাই এখন তাদের কাছে ধর্না দেয়। তিনি আরো বলেন, বিশ্বব্যাপী খাদ্যমন্দা বাংলাদেশের মানুষকে যাতে স্পর্শ করতে না পারে সে জন্য আমাদের যে মাটি তা ব্যবহার করে এক ইঞ্চি জমিও যাতে অনাবাদী না থাকে, সেভাবে উৎপাদন বাড়াতে হবে। আমরা নিজের পায়ে চলবো। নিজের দেশকে আমরা গড়ে তুলবো। কারো মুখাপেক্ষা হয়ে না। বাংলাদেশের মাটি মানুষকে চিনি, বাংলাদেশকে চিনি, নদী-নালা খাল-বিল চিনি। বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল কোথায়, কল্যান কোথায়, সেটা আমরা খুব ভালো করে জানি। সেটা মাথায় রেখেই আমরা কাজ করে দেশকে উন্নয়নশীল দেশ করেছি। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হবে। ২১০০ সালের ডেল্টা প¬ানও আমরা করে দিছি। যাতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ভালো করে চলে।
বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা অবাধ নির্বাচন শিখলো কিভাবে? তারা তো ভোট চুরি করা শিখেছে। তারা নিজেরা চোর তাই সবাইকে চোর সন্দেহে দেখে। জনগণের সম্পদ চুরি করে বিশাল সম্পদের মালিক তারা। জিয়ার মৃত্যুর পর ৪০ দিন পর্যন্ত দেখানো হলো অত্যন্ত সৎ ছিলো জিয়া, কিছু রেখে যায় নি। ছেড়া গেঞ্চি আর সুটকেস ছাড়া। আর খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে যাদুর বাক্স হয়ে গেলো! কোকো লঞ্চ ১,২...সম্পদের পাহাড় গড়লো। তাহলে বাংলাদেশের মানুষকে তারা কি দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেতা তারেক রহমান হাজার হাজার কোটি টাকা মানি লন্ডারিং করেছে। ৪০ কোটি টাকা উদ্ধার করে আমরা আনতে পেরেছি। আর এখন দেশের বাইরে বসে চোরা টাকা আর জামায়াত-যুদ্ধাপরাধী মিলে আমাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়, ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু আমি বলতে চাই সত্যের জয় হবেই।
বিএনপির সন্ত্রাসী আর দুর্নীতির কারনে ২০০৮ সালে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো দাবি করে তিনি বলেন, ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পেয়েছিলো সংখ্যগরিষ্ঠতা আর বিএনপি পেয়েছিলো মাত্র ২৯টি। তখন জনগণ কিন্তু তাদের ভোট দেয়নি।
বিএনপির শাসনামলে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড আর জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৮৬ সাল পর্যন্ত সারারাত কারিফউ থাকতো। অনেকে বলে দেশে জিয়া গণতন্ত্র দিয়েছে। হ্যাঁ দিয়েছে, কারফিউ গণতন্ত্র। আওয়ামী লীগসহ সমমনা দলগুলোর আন্দোলনের ফলেই দেশে গণতন্ত্র এসেছে। তিনি বলেন, ৯৬ সালে অনেকগুলো অর্জন এনে দিয়েছিলাম। ২০০১-এ ষড়যন্ত্র করে আমাদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া হয়নি। ফল পরিবর্তন করে আমাদের হারানো হলো। আর গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় এসে সন্ত্রাসীদের অভয়রান্য, দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ান, দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬৩ জেলায় বোমা হামলা, বাংলা ভাই সৃষ্টি, জঙ্গিবাদে দেশ ভরে গেলো। এগুলোর প্রতিবাদ করায় আওয়ামী লীগের একেকজন নেতার বিরুদ্ধে শত শত মামলা, আমার বিরুদ্ধেও ১২টি মামলা দিলো। প্রচন্ড অত্যাচার করেছে, এরপরও আওয়ামী লীগেক দমাতে পারেনি। এদেশের ভোট কারচুপি জিয়ার আমল থেকে শুরু। ’৯৬ এর ১ ফেব্রুয়ারি ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসে ১৫ দিনও থাকতে পারেনি।
খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র করেছে উলে¬খ করে শেখ হাসিনা বলের, এদেশের মাটি ও মানুষের জন্য গড়ে উঠিছে আওয়ামী লীগ, কেউ ধ্বংস করতে পারবে না। আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় এলেই মানুষের উন্নয়ণ হয়। আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে পরিকল্পনা নেয়, মাটি-মানুষ পরিবেশ-প্রাকৃতিক অবস্থা এগুলো বিবেচনায় নিয়ে প্রকল্প হাতে নিই। এজন্য মানুষ এর সুফল পায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ দিতে পেরেছি। কিন্তু ইউক্রেট-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে তেলের দাম বেড়ে গেছে, গ্যাসের দাম বেড়ে গেছে, কয়লার দাম বেড়ে গেছে। এখন অবাক করার বিষয় কয়লাই পাওয়া যাচ্ছে না। আগে একসময় যারা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা করে বেড়াচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে, তারাই এখন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করছে। কাজেই আমাদের কয়লা কিনে আনতে সমস্যা হচ্ছে। আমি জানি এই গরমে অনেকের কষ্ট হচ্ছে। আমরা তো লোডশেডিং একদম দূর করে দিয়েছিলাম। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধটা যদি না হতো, আর করোনা ভাইরাস যদি দেখা না দিতো, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা দেখা না দিতো, মুল্যস্ফীতি দেখা না দিতো; তাহলে দেশের মানুষের কোনো কষ্ট হতো না। কিন্তু আজকে আমরা ভেতরে যতোই চেষ্টা করি, যে জিনিস আমাদের বাইর থেকে আনতে হচ্ছে সেটা কষ্ট করে আমাকে জোগাড় করতে হচ্ছে। যা হোক তবুও সুখবর যে, কাতার এবং ওমানের সঙ্গে আমাদের চুক্তি হয়ে গেছে। আমরা আরো কয়েকটি দেশের সঙ্গে কথা হচ্ছে যাতে আমরা গ্যাস আনতে পারি, জনগণের এই কষ্ট দূর করতে পারি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি জানি এই বিদ্যুৎ ব্যবহারে একবার যদি মানুষের অভ্যাস হয়ে যায় তারপর যদি বিদ্যুৎ না থাকে কষ্টটা বাড়ে। আর বিএনপি-জামায়াতের সময় তো মানুষ হাহাকার করতো। আর বিদ্যুৎ চাওয়ার কারনে কানসাটে খালেদা জিয়া গুলি করে মানুষ হত্যা করেছিলো। সারের দাবি করেছিলো বলে গাইবান্ধায় প্রায় ১৮জন কৃষক হত্যা করেছে। শ্রমিক মজুরীর কথা বলেছিলো বলে ১৭ জন শ্রমিককে রোজার সময়ে হত্যা করেছিলো।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্নতা অর্জন করেরেছ। আমরা ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিতে পেরেছি। দু:খজনক হলো, করোনায় অর্থনীতির চাপ সেটাও আমরা কাটিয়ে উঠলাম, প্রবৃদ্ধি কমে যাচ্ছিল, সেটাও কাটিয়ে উঠলাম, কিন্তু যুদ্ধ ও নিষেধাজ্ঞার কারনে আজকে আমাদের পরিচালন ব্যয়, পরিবহন ব্যয়, জিনিসের দাম বেড়ে গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভুতপূর্ব উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ২০০৮ সালে কেমন ছিলো আর এখন কেমন। একদিনে একশ সেতু, একশ সড়ক উদ্বোধন এটা কি কোনো সরকার পেরেছে পারেনি। আওয়ামী লীগ পেরেছে। কৃষকদের প্রনোদনা দিয়েছি। ভর্তুকির টাকা তাদের ব্যাংকে চলে যায়। কৃষককে ১০ টাকা দিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দিয়েছি।
দেশের মানুষকে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপনের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রবিবছর পহেলা বৈশাখ আমরা বৃক্ষরোপন করি। এখন তো জলবায়ু পরিবর্তনের কথা আসছে, এটা ভালো। কিন্তু আওয়ামী লীগ ৮৫ সাল থেকে এটা করে আসছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সবাই গাছ লাগাবেন। অন্তত তিনটি করে লাগাবেন।
ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, বিদ্যুৎ ও জ্বালানী প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, দুর্যোগ ব্যবস্থপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান। ##

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দুই দিনেই পরাজয়ের ধ্বনি শুনছে বাংলাদেশ

দুই দিনেই পরাজয়ের ধ্বনি শুনছে বাংলাদেশ

ছাত্রআন্দোলনে শহীদ ছাত্রদলনেতা ওয়াসিমের কবর জিয়ারতে কেন্দ্রীয় নেতারা

ছাত্রআন্দোলনে শহীদ ছাত্রদলনেতা ওয়াসিমের কবর জিয়ারতে কেন্দ্রীয় নেতারা

অনেক সচিবসহ কর্মকর্তারা নাশকতা করার চেষ্টা করছে:রিজভী

অনেক সচিবসহ কর্মকর্তারা নাশকতা করার চেষ্টা করছে:রিজভী

রাজধানীতে ঢাকা দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

রাজধানীতে ঢাকা দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ফিরে আসছে: উপদেষ্টা নাহিদ

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ফিরে আসছে: উপদেষ্টা নাহিদ

কমলা হ্যারিস জিতলে বিনিয়োগ তুলে নেয়ার হুমকি প্রস্তুতি নিচ্ছেন ওয়ারেন বাফেটও: ইলন মাস্ক

কমলা হ্যারিস জিতলে বিনিয়োগ তুলে নেয়ার হুমকি প্রস্তুতি নিচ্ছেন ওয়ারেন বাফেটও: ইলন মাস্ক

বান্দরবানের রুমায় অস্ত্র গোলাবারুদ জ্যামার উদ্ধার

বান্দরবানের রুমায় অস্ত্র গোলাবারুদ জ্যামার উদ্ধার

প্রথমবারের মতো ছুটির দিনেও চলছে মেট্রো

প্রথমবারের মতো ছুটির দিনেও চলছে মেট্রো

বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড বন্ধ ও বিচারের দাবীতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড বন্ধ ও বিচারের দাবীতে খুলনায় মানববন্ধন

শেখ হাসিনার দলবলকে আগলে রেখেছে বর্তমান প্রশাসন: সেলিমা রহমান

শেখ হাসিনার দলবলকে আগলে রেখেছে বর্তমান প্রশাসন: সেলিমা রহমান

রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ

রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০ জনে

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০ জনে

অনতিবিলম্বে ভিসি নিয়োগ না হলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারী ইবি শিক্ষার্থীদের

অনতিবিলম্বে ভিসি নিয়োগ না হলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারী ইবি শিক্ষার্থীদের

৩শ' আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত: অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

৩শ' আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত: অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

বরিশালে রাইজিং স্কলার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

বরিশালে রাইজিং স্কলার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

ঈশ্বরদীতে সাপের কামড়ে ১ ব্যাক্তির মৃত্যু

ঈশ্বরদীতে সাপের কামড়ে ১ ব্যাক্তির মৃত্যু

৭ দিনের রিমান্ডে মশিউর রহমান

৭ দিনের রিমান্ডে মশিউর রহমান

সিলেট মহানগর শ্রমিক কল্যাণের ট্রেড ইউনিয়নের দিনব্যাপী কর্মশালা সম্পন্ন

সিলেট মহানগর শ্রমিক কল্যাণের ট্রেড ইউনিয়নের দিনব্যাপী কর্মশালা সম্পন্ন

দক্ষিণাঞ্চলে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের ৪ ডিগ্রী বেশী মধ্য শরতের দুঃসহ গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত

দক্ষিণাঞ্চলে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের ৪ ডিগ্রী বেশী মধ্য শরতের দুঃসহ গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত

নামাজের আগে বায়তুল মোকাররমে নাটকীয়তা

নামাজের আগে বায়তুল মোকাররমে নাটকীয়তা