ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

লুটেরা সরকারের আর রক্ষা নেই : চট্টগ্রামে তারুণ্যের সমাবেশে মির্জা ফখরুল

Daily Inqilab চট্টগ্রাম ব্যুরো

১৪ জুন ২০২৩, ১১:২০ পিএম | আপডেট: ১৪ জুন ২০২৩, ১১:২০ পিএম

বর্ণিল সমাবেশে তরুণদের ঢল সরকার পতনের দৃপ্ত শপথ
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, লুটেরা সরকারের আর রেহাই নেই। কোনো শক্তিই তাদের রক্ষা করতে পারবে না। এদের আর সময় দেয়া যায় না। তীব্র গণআন্দোলনের মাধ্যমে এ জালিম সরকারের পতন ঘটাতে হবে। এ সরকারের হাতে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জাতির অস্তিত্ব বিপন্ন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার ক্ষমতায় আনতে হবে। সরকার পতনের আন্দোলনে তরুণদের আরও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার উদাত্ত আহŸান জানান তিনি। তিনি গতকাল বুধবার বন্দরনগরীর কাজির দেউড়ী চত্বরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় তারুণ্যের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহŸান জানান।

সরকার পতনে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে ১০ দফা দাবিতে জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে দেশব্যাপী বিভাগীয় তারুণ্যের সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। চট্টগ্রাম থেকেই শুরু হল এ সমাবেশ। চট্টগ্রামের এই তারুণ্যের সমাবেশ জনসমুদ্রে রূপ নেয়। সেøাগান, মিছিলে সরকার পতনের দৃপ্ত শপথ নেন লাখ লাখ তরুণ। বন্দরনগরীসহ চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে লাখো তরুণ মহাসমাবেশে যোগ দেন। নগরীর প্রাণকেন্দ্র কাজির দেউড়ী মোড়ে সার্কিট হাউস লাগোয়া সুবিশাল মঞ্চকে ঘিরে প্রায় তিন বর্গকিলোমিটার এলাকায় মানুষের ঢল নামে।

স্টেডিয়াম, লালখান বাজার থেকে ওয়াসা মোড়, চট্টেশ^রী রোড, জামালখান, লাভলেইন মোড় হয়ে এনায়েত বাজার মোড় এবং সিআরবি পর্যন্ত বিস্তৃত হয় মহাসমাবেশ। বর্ণিল টুপি, গেঞ্জি পরিহিত তরুণ নেতাকর্মীরা বাসে, ট্রাকে এবং হেঁটে মিছিলে মিছিলে মহাসমাবেশে যোগ দেয়। ফলে পুরো চট্টগ্রাম মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। বৃহত্তর চট্টগ্রাম, তিন পার্বত্য জেলা, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালীসহ প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে মহাসমাবেশে যোগ দেন। তাদের হাতে শোভা পায় ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার নানা সেøাগান সম্বলিত প্লে-কার্ড।

পুলিশের পক্ষ থেকে প্রথমে আউটার স্টেডিয়ামে মঞ্চ তৈরির অনুমতি দেয়া হলেও গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা এসে মঞ্চ নির্মাণে বাধা দেয়। এরপর পুলিশের অনুমতি সাপেক্ষে কাজির দেউড়ী চত্বরে মহাসমাবেশের মঞ্চ তৈরি করা হয়। রাত থেকে সমাবেশস্থলে অবস্থান নেন হাজার হাজার নেতাকর্মী। সকাল থেকে অনির্ধারিতভাবে শুরু হয় মহাসমাবেশের কার্যক্রম। বেলা ১১টা থেকে কাজির দেউড়ী এলাকাকে ঘিরে কয়েক বর্গকিলোমিটার এলাকায় জনতার স্রোতে সবকটি সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এর ফলে ওই এলাকার বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পাড়া-মহল্লা থেকে নেতাকর্মীদের মিছিল বের হলে মহানগরী মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। সমাবেশে যোগ দেয়ার পথে যুবদল নেতাকর্মীদের সাথে চট্টগ্রাম কলেজ এলাকায় ছাত্রলীগ কর্মীদের সাথে সংঘর্ষ হয়। সমাবেশ শেষে নগরীর নন্দনকানন ও জামালখান এলাকায় ছাত্রলীগের সাথে বিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ হয়।

যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে বিভাগীয় মহাসমাবেশে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের উদ্দেশে বলেন, দ্রæত পদত্যাগ করুন। নির্দলীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করুন। নির্দলীয় সরকার নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করবে। সময় থাকতে দাবি মেনে নিন, না হলে পালানোর পথ পাবেন না।

বিএনপির আন্দোলন ক্ষমতার জন্য নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা জনগণকে ক্ষমতা দিতে চাই। মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে চাই। বাকস্বাধীনতা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিতে চাই।

উন্নয়নের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের মন্ত্রী-নেতারা জনগণের অর্থ লুট করে নিয়েছে। তারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ লুট হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে খালি করে দেয়া হয়েছে।

ভারতীয় মিডিয়া বলছে, বাংলাদেশের জনগণ উন্নয়নের মরীচিকা দেখছে। অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে। সাধারণ মানুষ এখন কষ্টে আছে। চাল, তেল, ডালের দাম বেড়েছে। ডলার সঙ্কটে ব্যবসায়ীরা আমদানি করতে পারছেন না। দেশে গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই। নতুন বিনিয়োগ নেই, অনেক কল-কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। তরুণ, যুবকদের কর্মসংস্থান নেই। সরকারি দলের ক্যাডার ছাড়া কারও চাকরি হয় না। সরকারের ১৫ বছরে তাদের লোকজনের উন্নতি হয়েছে।

সরকার বলছে, ভিসা নীতিতে ভয় পায় না। অথচ তাদের হাঁটু কাপছে। কারণ তাদের লুটের অর্থ সব বিদেশে। সরকারের নির্দেশ পালন করতে গিয়ে র‌্যাব অন্যায় কাজ করেছে। এ কারণে স্যাংশন দেয়া হয়েছে। এরা জনগণের ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় টিকে আছে। এ সরকারকে কেউ আর রাখতে চায় না। কোনো শক্তিই তাদের আর রক্ষা করতে পারবে না। যত তাড়াতাড়ি এদের বিদায় করা যাবে ততই দেশ ও জাতির কল্যাণ।

গুম, খুনের মাধ্যমে সরকার টিকে আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপির শতশত নেতাকর্মীকে গুম করা হয়েছে। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ৪০ লাখ নেতাকর্মীর নামে গায়েবি মামলা দেয়া হয়েছে। মানুষের ন্যায়বিচারের অধিকার তারা কেড়ে নিয়েছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সাজানো মামলায় সাজা দিয়ে কারাবন্দি করে রাখা হয়েছে। কারাগারে তাকে সেøা পয়জনিং করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এভাবে তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হয়েছে। এখন তিনি হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সাথে লড়াই করছেন। এ সরকারের কাছে আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই না। তবে খালেদা জিয়াকে জনগণই মুক্ত করতে আনবে।

তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে। এসব করে সরকার তার পতন ঠেকাতে পারবে না। বীরের বেশে তারেক রহমান দেশে ফিরে জাতিকে নেতৃত্ব দেবেন। তিনি আগামী দিনের আন্দোলনে সব রাজনৈতিক দল, মতো ও শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এ সরকারের পতন নিশ্চিত করতে এগিয়ে আসার আহŸান জানান। এ সরকার নির্বাচন ব্যবস্থাকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গাজীপুরের জাহাঙ্গীরের মায়ের কাছে তারা পরাজিত হয়েছে। বরিশালেও ইসলামী আন্দোলনের কাছে পরাজিত হবে জেনে তারা সেখানে শক্তি প্রয়োগ করেছে। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী শ্রদ্ধেয় একজন আলেমের ওপরও তারা আঘাত করেছে।

প্রধান বক্তা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দেশি-বিদেশি কোনো শক্তি এ সরকারকে আর এক মুহূর্তের জন্যও ক্ষমতায় দেখতে চায় না। পুলিশ ও প্রশাসনের কতিপয় কর্মকর্তা এ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে চায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদেরও শেষ রক্ষা হবে না। গণদুশমন এ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে যারাই অপচেষ্টা চালাবে তাদের চিহ্নিত করা হবে। যারা সরকারের শেষ রক্ষায় ভ‚মিকা রাখছে তাদের নজরদারিতে রাখা হচ্ছে।

খালেদা জিয়াকে ফরমায়েশি রায়ে বন্দি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর হিসাব কড়ায় গন্ডায় আদায় করা হবে। এর সাথে যারা জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। খালেদা জিয়ার বন্দি জীবনের প্রতি ঘণ্টার হিসাব কড়ায় গন্ডায় আদায় করা হবে। সরকার দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে। নির্বাচনী ব্যবস্থাকে পঙ্গু করে দিয়েছে। এদের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হবে না। নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই আগামী নির্বাচন হবে। তাতে জনগণের সরকার ক্ষমতায় আসবে। মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে আনা হবে। কোনো শক্তি এ সরকারের পতন ঠেকাতে পারবে না। বিগত ১৫ বছর জনগণ কোনো ভোট দিতে পারেনি। তরুণ প্রজন্মের ভোটের অধিকার তারা কেড়ে নিয়েছে। আগামী দিনে এরা যাতে পালাতে না পারে সেজন্য তরুণদের পাড়ায়-মহল্লায় পাহারা বসানোর আহŸান জানান তিনি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, রাজপথে এখন একটাই সেøাগান, ‘এক দফা এক দাবি- শেখ হাসিনা কবে যাবি।’ হাসিনার পতন নিশ্চিত করেই আমরা ঘরে ফিরব। এ সরকার খুনি, লুটেরা, অর্থ পাচারকারী। এদের ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার নেই। তীব্র আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন নিশ্চিত করা হবে।

বিশেষ অতিথি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই। তাদের মন্ত্রীরা এখন বেসামাল হয়ে গেছে। তাদের পতন ঠেকানোর শক্তি আর কারও নেই। বিশেষ অতিথি বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, এ দেশের মুক্তিকামী মানুষ এখন বিএনপির নেতৃত্বে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। তারুণ্যের সমাবেশের মাধ্যমে সরকার পতন আন্দোলন আরও ত্বরান্বিত হয়েছে।

দলের ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগের পতনের ঘণ্টা বেজে গেছে। চট্টগ্রাম থেকে এ সরকারের পতন আন্দোলন শুরু হয়েছে। ফ্যাসিবাদী সরকারের সময় শেষ।

সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবের রহমান শামীম, মহানগর বিএনপির আহŸায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহŸায়ক আবু সুফিয়ান, নগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি, সাধারণ সম্পাদক মো. শাহেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের রাশেদ খান, বেলায়েত হোসেন বুলুসহ চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলা বিএনপির নেতারা বক্তব্য রাখেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, হুমাম কাদের চৌধুরীসহ বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

 

 

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।