ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

প্রমাণ করেছি, আওয়ামী লীগের আমলে নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠু হয় : প্রধানমন্ত্রী

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৩ জুলাই ২০২৩, ১১:৪৭ পিএম | আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম

সাম্প্রতিক পাঁচসিটি করপোরেশন নির্বাচনের কথা তুুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা প্রমাণ করেছি, আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠু হয়। গতকাল সোমবার নিজ কার্যালয়ের শাপলা হলে নব নির্বাচিত সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলদের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নেন বরিশালের নব নিযুক্ত মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ, খুলনার তালুকদার আবদুল খালেক ও গাজীপুরের জায়েদা খাতুুন। পরে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন ও সিলেটের আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীও প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নেন। এ ছাড়া বরিশাল, খুুলনা ও গাজীপুুর, রাজশাহী ও সিলেটের কাউন্সিলরকে শপথবাক্য পাঠ করান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।

এ সময় দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করতে দল-মত নির্বিশেষে সকল জনপ্রতিনিধিকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশ্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কে ভোট দিলো, সেটা দেখে নয়, দেশের প্রত্যেক জনগণের জন্যই আমাদের কাজ করতে হবে। বিষয়টি এমন নয় যে আওয়ামী লীগের লোকজন পাবে, অন্যরা পাবে না। আমরা সবার জন্যই কাজ করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার জন্য আমি (দল-মত নির্বিশেষে) সকল জনপ্রতিনিধিকে আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যা, অর্থনীতি ও কৃষিসহ সবকিছুই স্মার্ট হবে। তাই দেশের কাঙ্খিত উন্নয়নে কাজ করতে হবে।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে জনপ্রতিনিধি হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা আরো জানান, তিনি সবার প্রধানমন্ত্রী এবং দেশের উন্নয়নমূলক কাজের ক্ষেত্রে কে তাঁর দল থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তা দেখেন না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা এলাকা দেখে কাজ করি না। প্রতিটি নাগরিকের উন্নতির জন্য কাজ করছি। আমি যা কিছু করি জনগণের কল্যাণের জন্য করি। তিনি সকলকে নিজ এলাকার সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিতে পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে কাজ ও সেবা করার আহ্বান জানান।

নব নির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশ্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ পেয়েছেন। আশা করি জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করবেন। আজ থেকে ১৫ বছরের আগের বাংলাদেশ কেমন ছিল, একটু চিন্তা করেন। জনগণ আপনাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন। তাদের আকাঙ্খা আপনাদের পূরণ করতে হবে।

২০১৩-১৪ সালে বিএনপি-জামায়াত জোটের আন্দোলনে সহিংসতার প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা এ সময় বলেন, ২০১৩-১৪ সালের অগ্নিসন্ত্রাস, সাড়ে ৩ হাজার গাড়ি, বাস, লঞ্চ স্টিমার পোড়ানো; ৫০০ জনের মতো মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা এই ধরনের ভয়াবহ অবস্থা আমরা দেখেছি। কাজেই সেই ধরনের অবস্থা আর সৃষ্টি করুক, আমরা চাই না। বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিধারা যেন অব্যাহত থাকে; বাংলাদেশের মানুষ যেন শান্তিতে বাস করতে পারে; সবাই যেন উন্নত জীবন পায় সেটাই আমরা চাই।

শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বারবার ক্ষমতায় এসেছি বলেই একটা গণতান্ত্রিক ধারা ও স্থিতিশীলতা অব্যাহত আছে। এ জন্যই আজ বাংলাদেশের এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। এখন গ্রামে গ্রামে সেই হাহাকার নেই। তারপর আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে। আর আমাদের পেছনের দিকে তাকাতে হবে না। আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাবো।

বৈশ্বিক মহামারির প্রসঙ্গ টেনে সরকারপ্রধান বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও কোভিড-১৯-এর অতিমারির কারণে অর্থনৈতিক মন্দা বিশ্বব্যাপী। এটা শুধু বাংলাদেশে নয়। বরং বাংলাদেশে তো আমরা এখনও বলিনি যে দুটো-তিনটার বেশি টমেটো কিনতে পারবেন না, ৬টার বেশি ডিম কিনতে পারবেন না। পানি ব্যবহার করতে পারবেন না। বিদ্যুৎ এতটুকুর বেশি ব্যবহার করতে পারবেন না। কিন্তু পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে সেই অবস্থা চলছে। লন্ডনে বাজারে গেলে তো সীমিত জিনিসই কিনতে হবে। তার বেশি কেনা যাবে না। বিদ্যুৎ একটু ব্যবহার করলেই ফাইন দিতে হবে। গাছে পানি দেওয়া যাবে না। বালতিতে করে একটু একটু করে পানি দিতে হবে। পানি দিয়ে গাড়ি ধোয়া যাবে না। শুধু লন্ডন নয়, ইউরোপের সব জায়গায় এই একই অবস্থা।
মানুষের জীবনমানের উন্নতি হয়েছে এমনটি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জানি জিনিসের দাম বেড়েছে, মানুষের কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু ঈদের আগে পাটগাতী বাজার (প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনি এলাকার বাজার) থেকেই ২০০ ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। ওই বাজারে ৫৫ ইঞ্চি টিভিও পাওয়া যাচ্ছে। ওখানে কয়েকটি টিনের ঘর ছাড়া আর কিছুু ছিল না।
১৯৮১ সালে দেশে ফেরার পর সারা দেশ ঘুরে বেড়ানোর প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, সারা বাংলাদেশ ঘুরেছি এ জন্যই যে দেশটাকে না চিনলে উন্নতি করবো কীভাবে? যখনই সরকারে এসেছি, সেই মোতাবেক কাজ করেছি, আজ উন্নয়নটা করতে পেরেছি। আমাদের কাজ জনগণের সেবা করা। আমরা সেই চেষ্টাটাই করেছি। আমাদের লক্ষ্য মানুষের কল্যাণ করা।

শেখ হাসিনা বলেন, এখন আমাদের কাঁচা মরিচও আমদানি করতে হয়। কেন করতে হবে? জানি বর্ষাকালে ক্ষেতে পানি উঠে যায়। মরিচ তোলা যায় না বা মরিচ পচে যায়। সে জন্য সমস্যা হয়। এখন থেকে আমাদের কিছু ব্যবস্থা নিজেদের করতে হবে। নিজেই আমরা গাছ লাগাবো, উৎপাদন করবো। ছাদবাগান অথবা ভাসমান বাগান করবো। ঝুুলন্ত বাগান করবো। আমার এলাকায় কিন্তু আমি শুরু করে দিয়েছি। গণভবনও এখন মোটামুটি খামারবাড়ি করে ফেলেছি। আমার ছাদেও মরিচ গাছ আছে।

তিনি বলেন, এখন বাংলাদেশকে কেউ অবহেলা করতে পারে না। বিশ্ববাসী বাংলাদেশকে এখন সম্মানের চোখে দেখে। আমরা এই উন্নতিটা করতে পেরেছি বলেই সম্ভব হয়েছে। এ সময় খুব শিগগিরই বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি করতে যাচ্ছে বলে জানান সরকারপ্রধান। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘের ডেপুটি সেক্রটারি জেনারেল আমিনা জে. মোহাম্মদ। গত রোববার রাতে গণভবনে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাতে কোভিড-১৯ মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট, রোহিঙ্গা সংকট, এসডিজি, জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
আমিনা জে মোহাম্মদ বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ৫২টি দেশ এখন সংকটের দ্বারপ্রান্তে। আমাদের সম্মিলিতভাবে সংকট মোকাবিলা করতে হবে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বৈশ্বিক এ সংকট একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার আন্তর্জাতিক খাদ্য সংকট কাটিয়ে উঠতে যথাসময়ে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। সংকট নিরসনে অন্যান্য পদক্ষেপের সঙ্গে সরকার সব পতিত জমি চাষের আওতায় আনার কাজ করে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বাড়ির ছাদে খাদ্য ও সবজির চাষের ওপরও গুরত্বারোপ করেন।

তিনি বলেন, তার সরকার কৃষি খাতে গবেষণাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে। রোহিঙ্গা ইস্যু প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, তারা এখন আমাদের জন্য বড় বোঝা হয়ে উঠেছে, সামাজিক সমস্যা তৈরি করেছে। বিশ্ব শান্তি রক্ষায় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অবদানের প্রশংসা করেন জাতিসংঘের ডেপুটি সেক্রটারি জেনারেল। সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রীর অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত উপস্থিত ছিলেন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রাজনৈতিক বৈষম্যের শিকার কবি আল মাহমুদ মরণোত্তর রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়ার দাবি

রাজনৈতিক বৈষম্যের শিকার কবি আল মাহমুদ মরণোত্তর রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়ার দাবি

সংবাদ সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলন নেতারা যা বললেন

সংবাদ সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলন নেতারা যা বললেন

অপসাংবাদিকদের তথ্য পেতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবে খোলা হচ্ছে অভিযোগ বাক্স

অপসাংবাদিকদের তথ্য পেতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবে খোলা হচ্ছে অভিযোগ বাক্স

দুর্গাপুজার আগে দু’টি মন্দিরের জায়গা উদ্ধারের অনুরোধ

দুর্গাপুজার আগে দু’টি মন্দিরের জায়গা উদ্ধারের অনুরোধ

শপথ নিলেন অতিশী, মমতার পর দ্বিতীয় মহিলা মুখ্যমন্ত্রী পেল ভারত

শপথ নিলেন অতিশী, মমতার পর দ্বিতীয় মহিলা মুখ্যমন্ত্রী পেল ভারত

মালয়েশিয়ায় নাইট ক্লাবে স্ফূর্তি করতে গিয়ে আটক ৫ বাংলাদেশি

মালয়েশিয়ায় নাইট ক্লাবে স্ফূর্তি করতে গিয়ে আটক ৫ বাংলাদেশি

নতুন রেকর্ড সোনার দামে, ভরি ১৩৩০৫১ টাকা

নতুন রেকর্ড সোনার দামে, ভরি ১৩৩০৫১ টাকা

সিলেটে একদিনে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু

সিলেটে একদিনে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু

কৌশলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন মসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জহুরুল হক

কৌশলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন মসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জহুরুল হক

শেখ হাসিনা সকল দপ্তরের টাকা লুট করে আমানত খেয়ানত করেছে : নোয়াখালীতে শিবির সভাপতি

শেখ হাসিনা সকল দপ্তরের টাকা লুট করে আমানত খেয়ানত করেছে : নোয়াখালীতে শিবির সভাপতি

ইসলামী ছাত্র মজলিসের নির্বাচন সম্পন্ন--রায়হান সভাপতি ও ইমরান সেক্রেটারি নির্বাচিত

ইসলামী ছাত্র মজলিসের নির্বাচন সম্পন্ন--রায়হান সভাপতি ও ইমরান সেক্রেটারি নির্বাচিত

হাজীগঞ্জে বিএনপি'র দুই গ্রুপের সংঘর্ষে চিকিৎসাধীন কিশোরের মৃত্যু

হাজীগঞ্জে বিএনপি'র দুই গ্রুপের সংঘর্ষে চিকিৎসাধীন কিশোরের মৃত্যু

উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই-ধর্ম উপদেষ্টা

উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই-ধর্ম উপদেষ্টা

নয়ন মিয়ার আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না : যুবদল সভাপতি মুন্না

নয়ন মিয়ার আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না : যুবদল সভাপতি মুন্না

আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে আওয়ামীলীগের পাঁচ নেতা গ্রেপ্তার

আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে আওয়ামীলীগের পাঁচ নেতা গ্রেপ্তার

একই কর্মস্থলে অর্ধ যুগ কাটিয়েছেন পিআইও রেজা, করেছেন প্রকল্পের টাকা হরিলুট

একই কর্মস্থলে অর্ধ যুগ কাটিয়েছেন পিআইও রেজা, করেছেন প্রকল্পের টাকা হরিলুট

আওয়ামীলীগ শাসনামলে যশোরে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রদর্শিত অস্ত্রের কোনো হদিস নেই

আওয়ামীলীগ শাসনামলে যশোরে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রদর্শিত অস্ত্রের কোনো হদিস নেই

যে আইন বাংলাদেশে চলে, সেই আইনে পার্বত্য অঞ্চলেও চলবে -কুমিল্লার সমাবেশে ফয়জুল করিম চরমোনাই

যে আইন বাংলাদেশে চলে, সেই আইনে পার্বত্য অঞ্চলেও চলবে -কুমিল্লার সমাবেশে ফয়জুল করিম চরমোনাই

সীতাকু-ের বিতর্কিত সাবেক সহকারী কমিশনার চট্টগামের এডিসি হলেন

সীতাকু-ের বিতর্কিত সাবেক সহকারী কমিশনার চট্টগামের এডিসি হলেন

ফরাজীকান্দি নেদায়ে ইসলাম ওয়েসীয়ান ছাত্রদের উদ্যোগে  ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা.) উপলক্ষে আনন্দ র‌্যালি

ফরাজীকান্দি নেদায়ে ইসলাম ওয়েসীয়ান ছাত্রদের উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা.) উপলক্ষে আনন্দ র‌্যালি