ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১

বন্যা একখানে বরাদ্দ অন্যখানে

Daily Inqilab পঞ্চায়েত হাবিব

০৬ জুলাই ২০২৩, ১১:১৯ পিএম | আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৩, ১২:০১ এএম

কুড়িগ্রামে পানিবন্দি ১২ হাজার পরিবার তিস্তা-পদ্মা-যমুনায় ব্যাপক ভাঙন
বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও পদ্মা-যমুনার পানি বাড়ছে। ব্রহ্মপুত্র নদের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে। অপরদিকে যমুনা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে ,যা আগামী ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোণা জেলার নি¤œাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হতে পারে। তবে পদ্মা ও যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী ২৪ ঘণ্টা থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (বাপাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। দেশের উত্তরাঞ্চলের নদীগুলোর তিনটি নদীর পানি কমতে পারে। এদিকে পদ্মা-যমুনা-তিস্তা নদীর বিভিন্ন এলাকায় তীব্র ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলার ২৬টি পয়েন্টে প্রায় ২৫ কিলোমিটার অতিভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে। এ জেলায় পানিবন্দি ১২ হাজার পরিবার দুর্ভোগ চরমে দিন কাটাচ্ছে। সরকারি ভাবে বলা হচ্ছে ডিসিদের কাছে পর্যাপ্ত ত্রাণ বরাদ্দ দেয়া আছে। বাস্তবে বন্যা কবলিত জেলাগুলোর মানুষ ত্রাণ পাচ্ছে না বলে জনপ্রতিনিধিদের অভিযোগ তুলেছেন।
এদিকে জামালপুর, ঢাকা, নেত্রকোনা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, সুনামগঞ্জ, রংপুর, সিরাজগঞ্জ ও বগুড়ার বন্যার পরিস্থিতি খারাপ থাকলেও বন্যাকবলিতদের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে অনেক কম। তবে যেসব জেলায় বন্যা দেখা দেয়নি সে সব জেলা বরাদ্দ বেশি দেয়া হয়েছে। দুর্যোগ ও ত্রাণ অধিদপ্তর থেকে বলা হয়, গত কয়েকদিনে ৬৪ জেলায় ৩৪ হাজার ৬০০ মে:টন চাল এবং ৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। যা হিসেবে বন্যা কবলতি জেলা গুলোতে বরাদ্দের পরিমান অনেক কম। প্রশ্ন হচ্ছে যেখানে বেশি বরাদ্দ দেয়ার কথা সেখানে বরাদ্দ কম।
গতকাল বৃহস্পতিবার বাপাউবোর বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রকৌশলী মেহেদী হাসানের দেওয়া বন্যা পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। পূর্বাভাসে জানানো হয়, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি স্থিতিশীল আছে। অন্যদিকে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া পদ্মা ও অন্যান্য নদ-নদীর পানিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। মনু, খোয়াই ও ধলাই ব্যতীত দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদীসমূহের পানি হ্রাস পাচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোণা জেলার নি¤œাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।
এ ছাড়া সিলেট অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমে উন্নতির দিকে যেতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। গত কদিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের সুরমা, যাদুকাটা, কুশিয়ারা ও রক্তি নদীর পানি বেড়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। এতে সুনামগঞ্জ সদর, ছাতক, তাহিরপুর, দোয়ারাবাজার, বিশ্বম্ভরপুর, মধ্যনগরসহ ছয় উপজেলার নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন পাঁচ লাখের বেশি মানুষ। নদনদীর পানি বেড়ে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে নেত্রকোণাতেও।
পাউবোর বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সহকারী প্রকৌশলী পার্থ প্রতীম বড়ুয়া জানান, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা ও গঙ্গা-পদ্মা নদনদীর পানি বাড়ছে, যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। তবে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদনদীর পানি কমছে। পানি কমার এ ধারাও আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ফলে সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার চলমান বন্যা পরিস্থিতির ক্রম-উন্নতি হতে পারে।
জেলার নদ নদীগুলোতে পানি আবারও বাড়ছে। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে নদীভাঙন। দিশেহারা হয়ে পড়েছে নদী এলাকার মানুষজন। গত দুই সপ্তাহে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙা ইউনিয়নের গোরকমÐপ গ্রামের প্রায় শতাধিক বাড়িভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙন আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটছে শতাধিক পরিবারের। অনেকে বাপ-দাদার ভিটেমাটি ছেড়ে আশ্রয় নিচ্ছেন অন্য জায়গায়। কেউবা সব হারিয়ে ঠাঁই নিচ্ছেন সরকারি বাঁধ কিংবা অন্যের জমিতে।
নাওডাঙা ইউনিয়নের গোরকমÐপ এলাকায় রয়েছে দুটি মাদরাসা, স্কুল ও দুই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে একটি মুজিব কেল্লা। এই মুজিব কেল্লায় বন্যার্ত মানুষের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করার কথা রয়েছে। অথচ খামখেয়ালিপনার কারণে উপজেলা যাওয়ার একমাত্র বাঁধটি ভেঙে যেতে বসেছে। এ অবস্থায় দ্রæত ভাঙন রক্ষার ব্যবস্থা না নিলে বিলীন হয়ে যাবে সব স্থাপনা। তিস্তার ভাঙনের কবলে পড়েছে উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নসহ রাজারহাটের ঘড়িয়াল ডাঙার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ শতাধিক বসতবাড়ি।
চর মুন্সিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা বকর আলী বলেন, ধরলা নদী যে হারে ভাঙছে, দু-এক দিনের মধ্যে গোরকমÐপ হারিয়ে যাবে। চর গোরকমÐপ এলাকার বাসিন্দা আজিজুল হক বলেন, এক মাসে গ্রামের ১৫০টি ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। চলাচলের একমাত্র বাঁধটিও বিলীনের পথে। বাঁধটি ছিঁড়ে গেলে এ অঞ্চলের ৮ থেকে ১০টি গ্রাম নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত আব্দুল আহাদ বলেন, খুব ইচ্ছে ছিল বাপ-দাদার ভিটেমাটিতে আজীবন থাকব; কিন্তু ধরলার ভাঙন সেই আশা শেষ করে দিল। ভিটেমাটি নদীতে চলে গেছে। উপায় না পেয়ে বাপ-দাদার ভিটেমাটি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাচ্ছি।
নাওডাঙা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাসেন আলী বলেন, চর গোরকমÐপ বাঁধটি অর্ধেক নদীতে চলে গেছে। গ্রামটির প্রায় দুইশ পরিবার ভিটেমাটি হারিয়েছে। এ ছাড়া হুমকির মুখে আছে হাজারো পরিবার।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন ইনকিলাককে বলেন, চরগোরকমÐল এলাকায় ধরলা নদীর বাঁ তীরে ভাঙন কবলিত হচ্ছে। আমরা নজরদারিতে রেখেছি। এ ছাড়া জেলায় ২৬টি পয়েন্টে প্রায় ২৫ কিলোমিটার অতিভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে।
সিলেটে সব নদনদীর পানি কমতে শুরু করেছে। সেইসঙ্গে কমেছে বৃষ্টিপাতের পরিমাণও। গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ৮৬ দশমিক ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ৩০৭ মিলিমিটারের বেশি। তবে সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসেন জানিয়েছেন, সিলেটে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।
গত চার দিনে সুনামগঞ্জে ৬৯৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। গত বুধবার সারা দিনই রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়া ছিল। পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাত কমায় সুনামগঞ্জে ছয়টি স্টেশনের মধ্যে পাঁচটি স্টেশনেই নদীর পানি কমেছে। পানি না বাড়লেও জেলার দোয়ারাবাজার, ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার নি¤œাঞ্চলের যোগাযোগ সড়ক ও বাড়ির আঙিনায় এবং কিছু ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় দুর্ভোগে আছেন এসব এলাকার মানুষ। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজে নি¤œাঞ্চলের ৪১ পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন। তবে সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের শক্তিয়ারখলা ১০০ মিটার ব্রিজের পাশের সড়ক এখনো ডুবে থাকায় যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
এক দিনের ব্যবধানে পানি কমতে শুরু করেছে তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার ও ঘাঘট নদীতে। এসব নদীতে কখনো পানি বাড়ছে, আবার কখনো কমছে। পানির এমন কমা-বাড়ার খেলায় ভাঙন চিন্তায় পড়েছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। তারা জানান, নদীতে পানি বাড়ার পর যখন কমতে শুরু করে তখনই ভাঙন শুরু হয়। এবার দুই দফায় পানি কিছুটা বাড়লেও আবার কমেছে। এখন যে কোনো সময় ভাঙন দেখা দিতে পারে।
গঙ্গাচড়ার ল²ীটারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল হাদী জানান, পানি বাড়লেও বিপৎসীমার নিচেই ছিল। এখনো ভাঙন শুরু হয়নি। তবে আগাম প্রস্তুতি নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অনুরোধ করা হয়েছে।
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত¡াবধায়ক আহসান হাবীব ইনকিলাবকে বলেন, এ বিভাগে নদনদীর পানি এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কোথাও তীব্র ভাঙনের খবর আসেনি। ভাঙন দেখা দিলে অবশ্যই তাৎক্ষণিক সমাধান করার চেষ্টা করা হবে।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৭২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে তিস্তা পাড়ের মানুষজন বন্যার আশঙ্কা করছেন। এ অবস্থায় পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজির হোসেন বলেন, আমরা সবসময় নদীপাড়ের লোকজনের খোঁজখবর নিচ্ছি। তাদের জন্য ত্রাণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আরও বরাদ্দ দেওয়া হবে। পানির অব্যাহত ওঠা-নামায় জেলার পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম, হাতীবান্ধার গড্ডিমারী, দোয়ানী, সানিয়াজান ইউনিয়নের নিজ শেখ সুন্দর, ফকিরপাড়া ইউপির রমণীগঞ্জ, সিঙ্গামারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না ইউপির পাটিকাপাড়া, হলদিবাড়ী, ডাউয়াবাড়ী, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, শৈইলমারী, নোহালী, চরবৈরাতিসহ পার্শ্ববর্তী রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার তিস্তা তীরবর্তী এলাকা, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, পলাশী ও সদর উপজেলার ফলিমারীর চর খুনিয়াগাছ, রাজপুর, গোকুÐা ইউনিয়নের নদীতীরবর্তী নি¤œাঞ্চলের কয়েক হাজার বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। কোথাও কোথাও পানিতে ডুবে আছে রাস্তাঘাট। তলিয়ে গেছে বাদাম, আমন বীজতলা ও সবজি ক্ষেত।
এদিকে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি কমলেও এখনো নি¤œাঞ্চলের কিছু বাড়িঘর পানিবন্দি রয়েছে। তলিয়ে রয়েছে বাদাম, আমন বীজতলা ও সবজি ক্ষেত আর রাস্তাঘাট। যেখান থেকে পানি নেমে গেছে, সে এলাকাগুলোও রয়েছে কর্দমাক্ত। ফলে চলাচলে কিছুটা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
সদর উপজেলার আনন্দবাজার তিস্তা পাড়ের বাসিন্দা আমেনা বেগম বলেন, ঘরের পানি নেমে গেছে। ভিজে আছে রান্না ঘরের চুলা। পুরো বাড়িতে কাদা। চলাচল করতে কষ্ট হচ্ছে।
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্যাহ ইনকিরাবকে বলেন, পানি আবারও কমতে শুরু করেছে। ঈদের আগে ও পরে জেলার বন্যা কবলিত ইউনিয়নগুলোতে ৩০০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। আরও চাহিদা পাঠানো হয়েছে।

 

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভিনিসিউস-এমবাপ্পে ঝলকে রিয়ালের বড় জয়

ভিনিসিউস-এমবাপ্পে ঝলকে রিয়ালের বড় জয়

ফের বিবর্ণ ইউনাইটেড হারাল পয়েন্ট

ফের বিবর্ণ ইউনাইটেড হারাল পয়েন্ট

দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা

দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা

এবার বুন্দেসলীগায়ও বায়ার্নের গোল উৎসব

এবার বুন্দেসলীগায়ও বায়ার্নের গোল উৎসব

দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা

দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা

দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও অজিদের অনায়স জয়

দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও অজিদের অনায়স জয়

প্লটবঞ্চিত পূর্বাচলের আদিবাসিন্দাদের ৩শ’ ফুট সড়কে অবস্থান : বিক্ষোভ অব্যাহত

প্লটবঞ্চিত পূর্বাচলের আদিবাসিন্দাদের ৩শ’ ফুট সড়কে অবস্থান : বিক্ষোভ অব্যাহত

দেশে সংস্কার  ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার আহ্বান

দেশে সংস্কার ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার আহ্বান

ছাত্রলীগের হামলার শিকার শিক্ষার্থীদের মামলা করতে বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

ছাত্রলীগের হামলার শিকার শিক্ষার্থীদের মামলা করতে বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই

উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই

বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪

বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র অপরাধে ব্যবহারের আশঙ্কা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র অপরাধে ব্যবহারের আশঙ্কা

মস্কোয় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি

মস্কোয় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি

জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী

জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী

মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান

মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান

বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির

বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির

একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১

একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু

সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক

সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক

‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান

‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান