নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত
১৪ জুলাই ২০২৩, ১১:৩১ পিএম | আপডেট: ১৫ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
দেশে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বাড়ছে। ইতোমধ্যে তিস্তার পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কুড়িগ্রামে ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। জেলায় পানিবন্দি প্রায় ২০ হাজার মানুষ। গাইবান্ধায় তিস্তা, ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়াসহ সবকটি নদ-নদীর পানি বেড়েছে। লোকালয় ও নিম্নাঞ্চলসহ নতুন নতুন জেগে ওঠা চরাঞ্চলগুলো প্লাবিত হচ্ছে। ঘরে পানি ওঠায় অনেকে উঁচু স্থানে আশ্রয় নেওয়া শুরু করেছেন। কেউ উপায় না পেয়ে খোলা আকাশের নিচে, নৌকার মধ্যে রাত কাটাচ্ছেন। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। নেত্রকোনার কলমাকান্দার সোমেশ্বরী নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। কয়েক দিন বৃষ্টি কম হওয়ায় দেশের বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। এখন আবার নতুন করে উজানে ভারি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। একইসঙ্গে সিলেট, সুনামগঞ্জেও ভারি বৃষ্টি হওয়ায় আবার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। ভারি বৃষ্টিতে তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও পদ্মাসহ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদনদীগুলোর পানি বাড়ছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানায়, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও পদ্মা নদনদীর পানি বাড়ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুশিয়ারা ছাড়া দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়া সংস্থাসমূহের তথ্যানুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের উত্তরাঞ্চল ও ভারতের উজানে ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। ফলে এই অঞ্চলের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদনদীর পানি সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশে মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয়েছে সুনামগঞ্জের লরেরগড়ে, ১৩৭ মিলিমিটার। এছাড়া জাফলংয়ে ১১৫, সুনামগঞ্জের মহেশখোলায় ৮২, পঞ্চগড়ে ৭৪, সুনামগঞ্জে ৬৪, নেত্রকোনায় ৪৮ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি হয়েছে ২৫৬ মিলিমিটার। এছাড়া অরুণাচলে ১০৬, জলপাইগুড়িতে ১০০ এবং আসামে ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা বাড়ায় বজ্র মেঘ সৃষ্টি হয়ে দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে সারাদেশে বৃষ্টি বেড়ে তাপমাত্রা কমতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
কুড়িগ্রাম জেলা সংবাদদাতা জানান, নাগেশ্বরী উপজেলায় দুধকুমার নদের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ উপচে ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের তেলিয়ানী পাড়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটি উপচে সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়েছেন। বাঁধ উপচে লোকালয়ে জমা বৃষ্টির পানির সঙ্গে যোগ হয়ে প্লাবিত হচ্ছে বামনডাঙ্গার তেলিয়ানী, মালিয়ানী, বড়মানি, ধনিটারী, অন্তাইপাড়, সেনপাড়া, পাটেশ্বরী, বোয়ালেরডারা, পৌরসভার পূর্ব সাঞ্জুয়ারভিটাসহ আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা। এরই মধ্যে এসব এলাকায় ভেসে গেছে বেশ কয়েকটি পুকুর। প্লাবিত হচ্ছে ঘরবাড়ি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আবেদ আলী জানান, গত বুধবার বিকেল থেকে তেলিয়ানীতে আমার বাড়ির পাশে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ওপর দিয়ে দুধকুমারের পানি লোকালয়ে ঢুকতে থাকে। পানির তীব্রতা বাড়লে বাঁধের দুটি অংশে ২০০ মিটার অংশ বিলীন হয়ে যায়। তেলিয়ানীপাড়া গ্রামের কৃষক মো. নুর ইসলাম বলেন, হঠাৎ বাঁধটি উপচে যাওয়ায় নতুন পানি ঢুকতে শুরু করছে। আমার এক বিঘা জমিতে পটল ক্ষেতের চরম ক্ষতি হবে। না পারবো পটল তুলতে না পারবো বিক্রি করতে। আমার সর্বনাশ হয়ে গেলো।
কুড়িগ্রাম পাউবো’র উপ সহকারী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান ইনকিলাবকে জানান, আমরা মূলত নদীর স্থায়ী ভাঙনরোধে কাজ করছি। বামনডাঙা বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের দুটি জায়গায় ভেঙেছে। বাকি অংশে পানি বাড়ার কারণে রাস্তা তলিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকছে। আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে বাড়ছে ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি। বর্তমানে পানি বিপদসীমায় অতিক্রম করেছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন নিম্নাঞ্চলের প্রায় ১০ হাজার মানুষ। ঘরে পানি ওঠায় অনেকে উঁচু স্থানে আশ্রয় নেওয়া শুরু করেছেন। কেউ কেউ উপায় না পেয়ে খোলা আকাশের নিচে এবং নৌকার ভেতর রাত কাটাচ্ছেন। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
এদিকে দুধকুমার নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির ফলে দুধকুমার নদী তীরবর্তী পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি সংস্কারকৃত রাস্তার দু’দিক তলিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকেছে। বন্যা পরিস্থিতির কারণে ১০ হাজার মানুষ কবলিত হয়েছে বলে জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এই পানি বৃদ্ধির অবস্থা ৩ থেকে ৪দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। তারপর পানি নেমে যাবে। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোন বাঁধ বন্যায় ডুবে যায়নি। নাগেশ^রী উপজেলায় একটি সড়ক সংস্কারের কাজ করেছে পাউবো। সেটির দুটি অংশ প্লাবিত হয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ইনকিলাবকে জানান, ইতোমধ্যে ৬৫ মেট্রিকন চাল উপজেলাগুলোতে উপ-বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও আমাদের কাছে ৫৮৫ মেট্রিকটন চাল, ১০ লাখ টাকা ও ১ হাজার ৭০০ প্যাকেট শুকনো খাবার মজুদ রয়েছে। আমরা বন্যার্তদের তালিকা করছি, তালিকা পেলে উপ-বরাদ্দ দেয়া হবে। শুক্রবার বিভিন্ন বন্যা এলাকা পরিদর্শন করে জেলা প্রশাসক ৮০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করেন।
নীলফামারী জেলা সংবাদদাতা জানান, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর টানা বর্ষণে দেশের সর্ববৃহৎ তিস্তা নদীর পানি গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার (৫২ দশমিক ৫০) উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল এবং পানি বৃদ্ধি অব্যাহত ছিল। এর আগে সকাল ৬টা থেকে নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপদসীমার ১৯ সেন্টিমিটার (৫২ দশমিক ৩৪) উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এই পয়েন্টে তিস্তার বিপৎসীমা ৫২ দশমিক ১৫ মিটার।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, পানি আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ জন্য তিস্তার এমন ভয়ংকর রূপ ধারণ করায় চরাঞ্চলে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট সার্ববক্ষনিক খুলে রেখে উজানের ঢল সামাল দেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ডালিয়া এলাকায় তিস্তা নদীতে কমলা সংকেত জারী করা হয়েছে।
জনপ্রতিনিধিরা জানান, নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার তিস্তা অববাহিকার পূর্ব ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, খালিশা চাঁপানী, ঝুনাগাছ চাঁপানী, গয়াবাড়ি ও জলঢাকা উপজেলার গোলমুন্ডা, ডাউয়াবাড়ি, শৌলমারী ও কৈমারী ইউনিয়নের এলাকার ১৭টি চর ও গ্রামে তিস্তা নদীর তীরবর্তী নি¤œাঞ্চলে প্রবেশ করছে। রাস্তাঘাট তলিয়ে গিয়ে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। পুকুরের চাষের মাছ ভেসে যাচ্ছে। রাত থেকে তিস্তার পানি হু-হু করে বৃদ্ধিতে তিস্তা পারে মানুষের ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। ফলে চলাচলে খুবই কষ্টকর হয়ে পড়ছে।
এদিকে গাইবান্ধায় তিস্তা, ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়াসহ সবকটি নদ-নদীর পানি বেড়েছে। লোকালয় ও নিম্নাঞ্চলসহ নতুন নতুন জেগে ওঠা চরাঞ্চলগুলো প্লাবিত হচ্ছে। এতে বন্যা আতঙ্কে আছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা।
গতকাল দুপুরে গাইবান্ধা সদর উপজেলার নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ঘাঘট নদের পানি বিপদসীমার ৯৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একইভাবে তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিদৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার, ফুলছড়ি পয়েন্টে যমুনা নদী ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দ্রুত বাড়ছে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি। সেই সঙ্গে বাড়ছে অভ্যন্তরীণ করতোয়া, ফুলজোড় ও বড়াল নদীর পানিও। এদিকে, যমুনায় পানি বাড়ার ফলে প্লাবিত হচ্ছে নিম্নাঞ্চল। তলিয়ে যেতে শুরু করেছে চরাঞ্চলের বিভিন্ন ফসলি জমি।
গতকাল সকালে সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা হার্ড পয়েন্টে যমুনা নদীর পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ১৫ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ সেন্টিমিটার পানি বেড়ে বিপদসীমার ৭৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে, কাজিপুরের মেঘাই ঘাট পয়েন্টে যমুনা নদীর পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭৫ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২০ সেন্টিমিটার পানি বেড়ে বিপদসীমার ১০৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা : সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় গত কয়েকদিনের টানা বর্ষণ ও মেঘালয় থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নিম্নঞ্চল প্লাবিত হয়ে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। উপজেলার সুরমা, চেলা, মরাচেলা, চিলাই, চলতি, কালিউরি, খাসিয়ামারাসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে উপচে পড়া পানিতে হাওড়, খাল-বিল ও মাঠঘাট ভরে প্লাবিত হয়ে পড়েছে দোয়ারাবাজারের ৯টি ইউনিয়নের বিস্তৃর্ণ এলাকা। উপচেপড়া স্রোতে সুরমা ইউনিয়নের রাবারড্যাম সংলগ্ন খাসিয়ামারা নদীর উভয় তীরের রাস্তা গড়িয়ে হু হু করে পানি ঢুকায় বিভিন্ন স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়াসহ ঢলের তোড়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বিভিন্ন এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। তলিয়ে গেছে রবিশস্যসহ শত শত হেক্টর আমনের বীজতলা। শঙ্কিত রয়েছেন উপজেলার শতাধিক মাছের খামার মালিকরা।
সুনামগঞ্জের পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার জানান, ভারতের চেরাপুঞ্জিতে আবারো কয়েকদিন ধরে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ফলে জেলার সকল উপজেলা অচিরেই বন্যা উপদ্রুত হওয়ার আশঙ্কা বিদ্যমান বলে জানান তিনি। দোয়ারাবাজারের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ মোর্শেদ মিশু জানান, আশ্রয়কেন্দ্র খোলা, ত্রাণ বিতরণ ও জরুরি ক্ষেত্রে বন্যা মোকাবেলায় মনিটরিংসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে আমাদের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ধামরাই পৌরসভার সাবেক মেয়র গোলাম কবিরের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
ঢাকা মহানগর মিশুক চালক ও শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনী সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত
কুমিল্লা জজকোর্টের ৩ পিপি-এপিপিকে সংবর্ধনা
চুয়াডাঙ্গার রেলস্টেশন এলাকা থেকে ১৪টি অবৈধ স্বর্ণেরবার উদ্ধার, আটক ৩
জাহাজে ৭ খুনের ঘটনার দ্রুত সুরাহা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘ছাত্র-জনতা সংস্কারের মাধ্যমে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় জীবন দিয়েছে’
পঞ্চগড়ে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলা অনুষ্ঠিত
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনকে মজবুত করতে হবে: পীর সাহেব চরমোনাই
‘ট্রানজিটের নামে দিল্লিকে দেয়া করিডর জনগণ মেনে নেয়নি’
বদলির ৩ মাস পরই পূর্বের কর্মস্থলে ফিরলেন শরীয়তপুরে সদর হাসপাতালের ক্যাশিয়ার বজলুর রশিদ
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় বড়দিন পালন
শ্রীপুরে ভুয়া মেজর আটক
সাবেক দুদক কমিশনার জহরুল হকের পাসপোর্ট বাতিল, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রশংসা করলেন রাহাত, জানালেন নিজ অনুভূতি
রাতের আধারে অসহায় ব্যাক্তিদের বাড়ির দরজায় গিয়ে কম্বল দিলেন ইউএনও
আমাদের সংস্কৃতির অংশ হলো সব ধর্মের মাঝে সম্প্রীতি ও সহাবস্থান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ আহত- ১০
কবি জসীমউদ্দিনের মেজ ছেলে ড. জামাল আনোয়ার আর নেই
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে যা জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার