ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
চট্টগ্রামে কাল বিএনপির কালো পতাকা গণমিছিলের ব্যাপক প্রস্তুতি

রাজপথে লড়াকু নেতাকর্মীরা

Daily Inqilab রফিকুল ইসলাম সেলিম

২৫ আগস্ট ২০২৩, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ২৫ আগস্ট ২০২৩, ১২:০৯ এএম

চলমান এক দফার আন্দোলনে দারুণ সক্রিয় চট্টগ্রামে বিএনপির নেতাকর্মী, সমর্থকেরা। প্রতিটি কর্মসূচিতে ঢল নামছে তাদের। চ‚ড়ান্ত আন্দোলনে এক কাতারে দলের নেতারাও। মামলা, হুলিয়া, গ্রেফতার, হামলার ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে মাঠেই রয়েছেন বিএনপি ও তাদের অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের সদস্যরা। প্রতিটি কর্মসূচিতে রাজপথে সামিল হচ্ছেন বিএনপি সমর্থিত পেশাজীবীরাও। তাতে উজ্জীবিত তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। এক দফার আন্দোলনকে সফল করতে মরিয়া এখন মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। দাবি এখন একটাই- সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা। এ দাবিতে জীবন বাজি রেখে মাঠে থাকতে চান নেতাকর্মীরা। আন্দোলনের এ পর্যায়ে আগামীকাল শনিবার চট্টগ্রামে কালো পতাকা, গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে।

এ কর্মসূচিকে সর্বাত্মক সফল করতে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। দলের নেতারা বলছেন, এক দফা দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত এ গণমিছিলে নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের জনতার ঢল নামবে। টানা প্রায় ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে বিএনপি। দেড় দশকের বেশি সময় ধরে দলের নেতাকর্মীদের উপর চরম জুলুম, নির্যাতন চলেছে। এখনও থেমে নেই গায়েবি মামলা, গ্রেফতার, হামলা। কেন্দ্র থেকে শুরু করে মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, জেলা-উপজেলা এমনকি ইউনিট ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধেও অগণিত মামলা রয়েছে। মামলায় হাজিরা দিতেই ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে তাদের। প্রতিটি কর্মসূচিতে কোন না কোন অজুহাতে মামলা দিচ্ছে পুলিশ। পুরাতন মামলার পাশাপাশি নতুন মামলায় হুলিয়া জারি করে ধরপাকড়ও চলছে সমানতালে।

তবে এতকিছুর পরও দমে যাননি বিএনপির নেতাকর্মীরা। গত দুই বছর থেকে চলমান ধারাবাহিক আন্দোলনে ব্যাপকহারে মাঠে নামেন নেতাকর্মীরা। এক দফার আন্দোলন ঘোষণার পর আন্দোলনে যেমন গতি এসেছে তেমনি নেতাকর্মী, সমর্থকদের অংশগ্রহণও উল্লেখযোগ্যহারে বেড়েছে। দলের নেতারা বলছেন, কর্মসূচির ডাক আসার পর কেউ এখন আর ঘরে থাকছেন না। পুলিশের ভয়ে নিজের বাসা-বাড়িতে থাকতে পারছেন না অনেকে। কিন্তু অজ্ঞাত স্থান থেকে ঠিকই রাজপথের কর্মসূচিতে এসে হাজির হচ্ছেন। দেশের অন্যতম এ রাজনৈতিক দলটি এ অঞ্চলে ব্যাপক জনপ্রিয় হলেও সাংগঠনিকভাবে কখনোই শক্তিশালী ছিল না। তবে বিগত দেড় দশকে নানা ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করে নেতাকর্মীরা এখন লড়াকু মনোভাব নিয়ে মাঠে।

দলের নেতারা বলছেন, সরকারের জুলুম, নির্যাতনে দলের প্রতিটি কর্মী, সমর্থক এখন একেকজন খাঁটি সোনায় পরিণত হয়েছেন। তারা এখন দলের কর্মসূচি সফলে তথা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারে লড়াকু হয়ে মাঠে নেমেছেন। তাদের রুখবার সাধ্য এখন কারও নেই। চট্টগ্রাম মহানগরীর ১৬টি সাংগঠনিক থানা, ৪১টি ওয়ার্ডসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা এখন রাজপথে সক্রিয়। একসময় কর্মসূচিতে মহিলাদের উপস্থিতি কম থাকলেও এখন প্রতিটি কর্মসূচিতেই ব্যাপকভাবে তারা অংশ নিচ্ছেন। বিএনপির পাশাপাশি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিক দল, মহিলা দলসহ সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনের সব ইউনিট এখন ঐক্যবদ্ধ। চট্টগ্রামের নেতারাও এখন আন্দোলন সফলে দারুণ ব্যস্ত। কেন্দ্রে যারা দায়িত্বে আছেন তারাও চট্টগ্রামের কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। জেলা ও মহানগরীর পাশাপাশি বিগত নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী যারা ছিলেন তারাও মাঠে সক্রিয়। আগামী নির্বাচনে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশীরাও নিজেদের অবস্থান জানান দিতে মাঠে সক্রিয় রয়েছেন। নেতাদের ব্যাপক তৎপরতায় খুশি তৃণমূলের কর্মী, সমর্থকেরা। নেতাদের নির্দেশনায় প্রতিটি কর্মসূচি সফল করছেন তারা।

নগর বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বে থাকা ইদ্রিস আলী বলেন, ভয়কে জয় করে বিএনপি এখন মাঠে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বে না তারা। কারণ নির্দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা, গণতন্ত্র, ভোট ও ভাতের অধিকার পুনরুদ্ধারের অন্য কোন বিকল্প নেই। জীবন দিয়ে হলেও মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা হবে।

গত সপ্তাহে শুক্র ও শনিবার পরপর দুটি কর্মসূচি পালিত হয় মহানগরীতে। গণমিছিল ও পদযাত্রার ওই কর্মসূচিতে নেতাকর্মীদের ঢল নামে। চট্টগ্রাম মহানগর ও উত্তর জেলার উদ্যোগে মহানগরীতে এবং দক্ষিণ জেলা বিএনপির উদ্যোগে দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়ায় পদযাত্রা কর্মসূচি হয়। দুটি কর্মসূচিতে উপস্থিতি ছিল এ যাবৎকালের সবচেয়ে বেশি। এ প্রেক্ষাপটে আগামীকালের গণমিছিলেও ব্যাপক উপস্থিতি আশা করছেন দলের নেতারা।

নগর বিএনপির প্রস্তুতি সভা : আগামীকালের গণমিছিল সফল করতে গতকাল বৃহস্পতিবার নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে এক প্রস্তুতি সভা নগর বিএনপির আহŸায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তিনি বলেন, দেশের জনগণ অধিকার আদায়ের আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে আছে। সরকার পতনের এই আন্দোলন বিএনপি বা বিরোধী দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি এখন জনগণের আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। দেশের ৯০ ভাগ মানুষ এখন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বলছে। কারণ তারা যখনই ক্ষমতায় এসেছে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। তারা ক্ষমতায় আসার পর জনগণের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকারসহ সকল গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে। আওয়ামী লীগের সমর্থক অনেক পরিবারও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের কষাঘাতে এখন তাদের সরকারের পক্ষে নেই।

মুক্তিকামী জনতাকে কখনও দাবিয়ে রাখা যায় না। ১৯৭১ সালে জনতা বিজয়ী হয়েছিল। ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে স্বৈরাচারী এরশাদের পতন হয়েছিল। আগামীতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত ও স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়ে দেশের গণতন্ত্রকে মুক্ত করা হবে। তিনি গণমিছিল সফল করতে দলের নেতাকর্মী ও চট্টগ্রামবাসীর প্রতি উদাত্ত আহŸান জানান।

প্রস্তুতি সভায় বিএনপি নেতা এ এম নাজিম উদ্দীন, আবুল হাশেম বক্কর, আবু সুফিয়ান, এম এ আজিজ, অ্যাড. আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, হারুন জামান, হাজী মো. আলী, অ্যাড. মুফিজুল হক ভ‚ঁইয়া, ইকবাল চৌধুরী, এস এম আবুল ফয়েজ, নাজিম উদ্দীন আহমেদ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

 

বিএনপি শুধু তারেকের লাঠিয়াল বাহিনী হবে নাকি রাজনৈতিক দল
আলোচনা সভায় তথ্যমন্ত্রী
স্টাফ রিপোর্টার
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি কি শুধু তারেক রহমানের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যবহৃত হবে না কি একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে টিকে থাকবে, সেটি নিয়ে আজকে বিএনপির ভাবা উচিত।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএফডিসি) জহির রায়হান কালার ল্যাব মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস-২০২৩ উপলক্ষে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। স¤প্রচারমন্ত্রী বলেন, আসলে তারেক রহমান চান তিনি নিজে যতোদিন নির্বাচন করতে পারবেন না, ততোদিন বিএনপির কেউ নির্বাচন করতে পারবে না। ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার, সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর বা জাতীয় সংসদ নির্বাচন, কোনোটিই না। এমনকি এমপি নির্বাচিত হলেও শপথ নিতে দেয় না। মির্জা ফখরুল সাহেব এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন, শপথ নিতে দেয় নাই। আবার দলের অন্যরা সংসদ সদস্য হওয়ার ক’দিন পরে বলে যে সংসদে থাকা যাবে না। বিএনপি নেতা-কর্মীদের কাছে আমার প্রশ্ন, যে দল আপনাদের কোনো নির্বাচন করতে দেয় না, সেই দল কেন করেন। আপনারা কি শুধু তারেক রহমানের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যবহৃত হবেন না কি একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে টিকে থাকবেন, সেটি নিয়ে ভাবা উচিত।

হাছান মাহমুদ বলেন,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ অদ্যম গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং আমাদের এই উন্নয়ন-অগ্রগতি আরো বেশি হতে পারতো যদি বিএনপি এবং তার মিত্ররা দেশে সাংঘর্ষিক রাজনীতি না করতো। বিএনপি-জামাত, তাদের মিত্ররা এবং আর টেলিভিশনের পর্দা গরম করা কেউ কেউ কোনো উন্নয়ন দেখতে পায় না। ফখরুল সাহেব পদ্মা সেতু দিয়ে পার হয়েও ওপারে গিয়ে বলেন দেশে কোনো উন্নয়ন হয় নাই। ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে গিয়ে বলেন দেশে কোনো উন্নয়ন হয় নাই, কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ৫শ’ ৬০টি নতুন মসজিদ বানান আর বিএনপি ৫শ’ জায়গায় একযোগে বোমা ফাটায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেন, আর বিএনপি বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালিয়ে দেয়। শেখ হাসিনা স্কুলের শিক্ষার্থীদেরকে বিনামূল্যে বই দেন, আর বিএনপি পাঁচশ স্কুল ঘর একসাথে পুড়িয়ে দেয়, সাথে বইও পুড়িয়ে দেয়। আমরা যখন জঙ্গি ধরি তখন তারা বলে যে দেশে কোনো জঙ্গি নাই। এই অপরাজনীতি যদি দেশে না থাকতো দেশ আরো বহুদূর এগিয়ে যেতো। জঙ্গি পোষণ-জঙ্গি পালন, সন্ত্রাসী তোষণ এবং সন্ত্রাসী পালন এই রাজনীতিই বিএনপি করে।’

বিএনপির কর্মপন্থার সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান বলেন, ‘বিএনপি মানুষের কাছে যায় না, তারা প্রতিদিন কোনো না কোনো দূতাবাসে ঘুরে বেড়ায়। এখন তারা চুপসে গেছে। চেহারা সব মলিন। কারণ বিদেশিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে দেখতে পেলো যে তারা পরীক্ষায় পাস করে নাই, ফেল করেছে। আপনারা জঙ্গিদের নিয়ে রাজনীতি করবেন, জোটের মধ্যে তালেবানদের রাখবেন, জঙ্গি ধরলে বলবেন নাটক, দেশকে সা¤প্রদায়িকভাবে বিভক্ত করবেন এবং মানুষের গাড়ি-ঘোড়া পোড়াবেন, মানুষকে অবরূদ্ধ করে রাখবেন, পুলিশের ওপর হামলা পরিচালনা করবেন, আপনার সাথে জনগণও থাকতে পারে না বিদেশিরাও থাকতে পারে না। যারা অপরাজনীতি করে তাদের সাথে কেউ থাকতে পারে না, সেই কারণে আজকে বিএনপির এই দশা।’
আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প বাঙালির স্বাধিকার আদায়ের আন্দোলনে অবদান রেখেছে, স্বাধীনতা সংগ্রামে অবদান রেখেছে, স্বাধীনতার পর দেশ গঠনেও অবদান রেখেছে বলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সিনেমা নির্মাণের সাথে যারা যুক্ত তারা জানেন, বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর চলচ্চিত্র নির্মাতাদের দেশ গঠনের লক্ষ্যে সিনেমা নির্মাণের অনুরোধ জানিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র লীগের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মিয়া আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে ও বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক মুশফিকুর রহমান গুলজারের সঞ্চালনায় আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল এমপি এবং চলচ্চিত্র লীগের প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আহসান উল্লাহ মনি, চলচ্চিত্র লীগের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, সহসভাপতি দিলারা ইয়াসমিন, পরিচালক এস এ হক অলীক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা দেবু প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন। বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন ও চলচ্চিত্র শিল্পী-কলাকুশলী, পরিচালক, প্রযোজক, পরিবেশক উপস্থিত ছিলেন।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল