সরকারি দলকে সমর্থনের জন্য সব পেশাতেই প্রচণ্ড চাপ
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৩৯ পিএম | আপডেট: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম
বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী বা সরকারি দল কোনো বিষয়ে যে অবস্থান নেয় সেদিকেই পেশাজীবী সংগঠনগুলোর অবস্থান নেয়ার একটি প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশে সরকারি চাকরি থেকে শুরু করে আধা সরকারি কিংবা স্বায়ত্তশাসিত-সব পেশাতেই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারি দলকে সমর্থনের জন্য প্রচ- চাপের পরিবেশ তৈরি হয়েছে, যা থেকে রেহাই পাচ্ছেন না দলীয় রাজনৈতিক কর্মকা-ের বাইরে থাকতে আগ্রহী কর্মীরা। গত ৭ সেপ্টেম্বর বিবিসি বাংলায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। ইনকিলাব পাঠকদের জন্য প্রতিবেদনটি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হলো।
দেশে বিভিন্ন পেশার সাবেক এবং বর্তমান বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করে এ ধারণা পাওয়া গেছে। তারা বলছেন, এ কারণেই অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ইস্যুতে সরকারি দলের অবস্থানের সঙ্গে মিলিয়ে বক্তব্য, বিবৃতি কিংবা কর্মসূচি পালনের ঢেউ বয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশে। একই অবস্থা তৈরি হয়েছিলো গত মার্চে দৈনিক প্রথম আলোর ফেসবুক পাতায় প্রকাশিত একটি ফটো কার্ডকে ঘিরেও।
সম্প্রতি নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করায় সরকার এবং সরকার সমর্থকদের রোষে পড়েছেন একজন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল।
বিশ্লেষকরা বলছেন ক্ষমতাসীন দল বা তাদের অবস্থানকেই সমর্থন করতে হবে- এমন পরিবেশ তৈরিতে ক্ষমতাসীন দলের অনুগতদের নেতৃত্বে গঠিত বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনগুলোই বেশি ভূমিকা রাখছে। তাদের সঙ্গে কেউ দ্বিমত পোষণ করলে হেনস্থার শিকার হওয়ার উদাহরণও তৈরি হয়েছে এখন দেশে।
এমনকি অধ্যাপক ইউনূস ইস্যুতে কয়েকটি পেশাজীবী সংগঠন থেকে দেয়া বিবৃতিতে অনুমতি বা কোনো যোগাযোগ ছাড়াও অনেকের নাম ব্যবহারের অভিযোগও এসেছে।
সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান বলছেন, সবক্ষেত্রেই পেশাজীবী সংগঠনগুলোর নেতৃত্ব দিচ্ছেন ‘পেশাজীবী কিন্তু রাজনৈতিক নেতারা’ এবং তারা নিজেদের সুবিধা লাভের স্বার্থে সরকারি দলের মতো করে কথা বলছেন। কিছু ইস্যুতে সবার বিবৃতির ভাষাও অনেকটা একই থাকে। বোঝাই যায়, এগুলো কোথাও তৈরি করে তারপর সবাইকে দেয়া হয়। তবে, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া অবশ্য বলছেন আওয়ামী লীগের অবস্থানের পক্ষে বক্তৃতা-বিবৃতি দিতে কাউকে কখনো জোর করা হয়নি। তিনি বলেছেন, ‘তবে দেশের বা জনগণের স্বার্থে কেউ কিছু বললে, সেটা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে গেলে তো করার কিছু নেই। বরং প্রতিটি নাগরিক বা সংগঠনের দায়িত্বই তো হলো দেশ বিরোধী চক্রান্ত হলে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা না করা হলে এসব দেশবিরোধী শক্তির উত্থানই হতো না’। প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা বরাবরই অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে কথিত ‘দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ করে আসছেন।
অধ্যাপক ইউনূস হলেন পৃথিবীতে সাতজন ব্যক্তির মধ্যে অন্যতম যিনি নোবেল, ইউএস কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল এবং ইউএস প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম পেয়েছেন। সম্প্রতি অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে ১৬০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির লেখা খোলা চিঠির প্রতিবাদে একটি বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আলোচনায় আসেন বাংলাদেশের একজন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল। অধ্যাপক ইউনূসের সাথে ‘বিচারিক হয়রানি’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকার কথা জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া। অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের পক্ষ থেকে মি. ইউনূসের পক্ষে আসা বিবৃতিসমূহের বিরুদ্ধে একটি বিবৃতি দেয়ার কথা ছিল বলে বিবিসিকে জানিয়েছিলেন মি. ভুঁইয়া। যদিও অ্যাটর্নি জেনারেল ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। কিন্তু আইনমন্ত্রী আনিসুল হক পরে বলেছেন মি. ভুঁইয়া শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। এছাড়া সরকারি দলের সমর্থকরা অনেকেই মি. ভুঁইয়াকে বিরোধী দলের এজেন্ট কিংবা ছাত্রজীবনে তিনি বিএনপি সমর্থিত ছিলেন এমন প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে, মি. ভুঁইয়ার ঘনিষ্টরা নিশ্চিত করেছেন যে তিনি ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতিতেই সক্রিয় ছিলেন। বাংলাদেশে সরকারি দলের চিন্তা ধারার বাইরে গেলে এমন পরিস্থিতির মুখে পড়া নতুন কিছু নয়।
বিভিন্ন পেশায় ছিলেন বা আছেন এমন কয়েকজনের সঙ্গে বিবিসি বিষয়টি নিয়ে আলাপ করেছে, যদিও তাদের অনেকেই নিজের নাম প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে রাজি হননি। এমনকি অবসরে থাকা কয়েকজনও ‘অযাচিত ঝামেলা’ এড়াতে তাদের নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করেছেন। তবে তারা বলছেন সরকারি চাকরি, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, সাংবাদিক, সংস্কৃতি জগতসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই কখনো রাষ্ট্রযন্ত্র, আবার কখনো সরকার অনুগামীদের একটি অংশ নিজেদের মতের পক্ষে থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর সদস্যদের ওপর নানা কায়দায় চাপ তৈরি করে।
সাবেক একজন যুগ্ম সচিব বলছিলেন,‘তারা আসলে এমন একটা পরিবেশ তৈরি করে যে মনে হবে তাদের মতের বাইরে গেলেই আপনি হবেন সরকার বিরোধী। অথচ তারা শুধু সরকারি দলের পারপাস সার্ভ করে, সরকার বা দেশের নয়।’ আবার এবার অধ্যাপক ইউনূস ইস্যুতে ওবামা-হিলারিদের বিবৃতির প্রতিবাদ করে বিবৃতি এসেছে ৫০ জন সম্পাদকের পক্ষ থেকে। যদিও অভিযোগ এসেছে এ ক্ষেত্রে কারও কারও অনুমতি ছাড়াই বিবৃতিতে তাদের নাম ব্যবহার করা হয়েছে।
সরকারি চাকুরেদের বিভিন্ন সমিতি বা সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ে সরকারি দলের সঙ্গে অতীতে জড়িত ছিলেন, এমন ব্যক্তিরা স্থান পাওয়ার পর সেগুলোকে সরকারি দলের স্বার্থে ব্যবহারের প্রবণতা বেড়ে গেছে বলেও অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশে পুলিশ, প্রশাসনসহ সব ক্যাডারদের সংগঠন ছাড়াও শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতে অনেক পেশাজীবী সংগঠন আছে।
মূলত সংগঠনের সদস্যদের কল্যাণে তাদের ভূমিকা রাখার কথা থাকলেও বিভিন্ন সময়েই গুরুত্বপূর্ণ অনেক ইস্যুতে তারা সরকারি দল আওয়ামী লীগের অবস্থানকেই সমর্থন করে বক্তৃতা বিবৃতি দিয়ে আসছেন।
সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান বলছেন, পেশাজীবী সংগঠনগুলোতে এখন আর প্রকৃত অর্থে নির্বাচন হয় না। বরং দলীয় অনুগতদের জেতাতে ‘একতরফা নির্বাচনে জোর করে’ এমনভাবে নির্বাচন করা হয় যাতে সব পক্ষের অংশ নেয়ার পরিবেশই থাকে না। এক্ষেত্রে কেবল চাকুরীজীবী নয়, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইসহ বিভিন্ন সংগঠনে এমন ঘটনা ঘটতে দেখো গেছে। এর ফলে সংগঠনের সবার মনোভাব তুলে ধরার দায়বদ্ধতা এসব পেশাজীবী সংগঠনের নেতাদের নেই। বরং তারা জোর করে নির্বাচিত হওয়ায় যেভাবে তারা নির্বাচিত হয়েছে, সেটিকেই সব ক্ষেত্রে দেখতে চায়। এ কারণেই কোন একটা ইস্যুতে সরকারি দলের অবস্থানের পক্ষে গৎবাঁধা বিবৃতি তৈরি হচ্ছে আর বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা সেটাকেই তুলে ধরছেন। এসব বিবৃতি কারা তৈরি করে করে সেটিও জানা যায় না।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে সামরিক শাসন বিরোধী দীর্ঘ সংগ্রামে দেশের পেশাজীবী সংগঠনগুলো বরাবরই সক্রিয় ছিলো। এমনকি নব্বই সালে জেনারেল এরশাদের পতনের পর রাজনৈতিক দলগুলোর শাসন শুরু হলেও এসব পেশাজীবী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো নিজেদের সদস্যদের দাবি দাওয়া আদায়ের ক্ষেত্রে বা বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে সোচ্চার থেকেছে।
এবারে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে বারাক ওবামা ও হিলারি ক্লিনটনসহ দেড়শও বেশি সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব বিবৃতি দেয়ার পর তা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই মূলত পেশাজীবী সংগঠনগুলোর বিবৃতি ও কর্মসূচির ঝড় ওঠে ওই বিবৃতির বিপক্ষে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০০৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ধীরে ধীরে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর স্বকীয়তা হারিয়ে নিজেদের স্বাধীন-স্বতন্ত্র অবস্থান থেকে দূরে সরে যাওয়ার প্রবণতা শুরু হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলছেন, পেশাজীবী সংগঠনগুলোকে ঘিরে একটা দলতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে, যার একটি উদাহরণ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। এক পক্ষ সরকারি দল সমর্থক এবং অন্য পক্ষ বিরোধী দল সমর্থক। যারা জড়িত ও নেতৃত্বে এরা ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য সংগঠনকে ব্যবহার করে।
অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলছেন, এদের কর্মকা-ে বেশিরভাগ শিক্ষকই বিরক্ত। কারণ ওনারা পেশার মর্যাদাক্ষুণ্ণ করছেন, যে কারণে আমরা হাস্যকর হয়ে ওঠছি’। তবে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক নিজামুল হক ভুঁইয়া অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, সরকারি দলের অনুগত হয়ে নয়, বরং তারা স্বাধীন ভাবেই শিক্ষকদের মতামত নিয়েই নিজেদের মত প্রকাশ করেন।
ঢাকার সচিবালয় বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক প্রাণকেন্দ্র। সরকারি কর্মকর্তাদের এসোসিয়েশনগুলোও অনেক সময় সরকারি দলের সুরেই কথা বলে। প্রশাসনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এমন কয়েকজন সাবেক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ উভয় সরকারের আমলেই কিছু কর্মকর্তা রাজনৈতিক কারণে ওএসডি বা চাকরি হারিয়েছেন এমন অভিযোগ থাকলেও, আগে কখনো তা ব্যাপক মাত্রায় ঘটেনি। বরং ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ উভয় সরকারের আমলেই স্বচ্ছন্দে কাজ করেছেন অনেক কর্মকর্তা।
সাবেক কর্মকর্তাদের কয়েকজন বলছেন, ওয়ান ইলেভেনে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পর থেকেই প্রশাসনে অনুগত কর্মকর্তা খোঁজার প্রবণতা শুরু হয়। ফলে সরকারি কর্মকর্তাদের এসোসিয়েশনগুলোও অনেক সময় ক্ষমতাসীন দলের স্বার্থে ব্যবহৃত হচ্ছে বলে মনে করেন তারা।
আবু আলম মো. শহীদ খান বলছেন, সব জায়গায় যারা সবকিছু সরকারি দলের পক্ষে দেখাতে পেশাজীবী সংগঠন বা সিভিল সোসাইটি সংগঠনগুলোকে ব্যবহার করছেন, তারা অতি উৎসাহী হয়েই এগুলো করছেন। কারণ তারা নিজেরাও নিজ নিজ সংগঠনে সত্যিকার অর্থে নির্বাচিত নন। এটা বলতে পারেন রাজনৈতিক পেশাজীবীদের নতুন একটা স্টাইল। এদের কারণেই সরকারি দলের পক্ষেই বলতে হবে-এমন চাপের পরিবেশ তৈরি হয়েছে। কিন্তু তারা এটি করছেন নিজেদের ব্যক্তিগত সুবিধার জন্যই।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
'বিশ্ব মঞ্চে লাল-সবুজের প্রতিনিধিত্ব করছেন আনিকা আলম, প্রার্থনা করেছেন ভোট'
ধামরাইয়ে পুলিশ ক্যাম্পে ঝুলছে তালা
রাজশাহীতে ট্রেনের ধাক্কায় পিকআপ দুমড়ে মুচড়ে আহত-৫
কুষ্টিয়া র্যাবের অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল গাজা, ইউক্রেন ও সুদান যুদ্ধ প্রভাবিত করবে?
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের বিএনসিসি ও রোভার স্কাউট
নাজমা মোবারেক ইতিহাসে প্রথম নারী সচিব আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে
ফুলপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র আ'লীগ নেতা শশধর সেন গ্রেফতার
আখাউড়ায় সংঘর্ষে আহত নয়জন, পাল্টাপাল্টি মামলা
ভারতে হলে কিভাবে নির্বাচনী প্রচার চালাতেন ট্রাম্প-কমলা
রংপুরে হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যু দন্ড, ১ জনের যাবজ্জীবন
ইবিতে ছাত্র আন্দোলন দমাতে আওয়ামীপন্থীদের যত তৎপরতা
পঞ্চগড়ে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষক আটক
লাইসেন্স ফি কমানোর দাবিতে ফরিদপুরে অটো চালকদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন
আটঘরিয়ার হস্তালিত তাঁতের তৈরি চাচকিয়ার লুঙ্গি এখন একটি ব্রান্ড
রংপুর মেডিকেল নতুন অধ্যক্ষকে অপসারণের দাবিতে কর্মবিরতি
পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি পেল দেশের আরেকটি প্রতিষ্ঠান
শ্যামপুরে গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ : দগ্ধ একজনের মৃত্যু
টিউবওয়েলের পানিতে চেতনানাশক মিশিয়ে চুরি
রেমিট্যান্স প্রবাহ ঊর্ধ্বমুখী, অক্টোবরে প্রবাসী আয় ২.৩০ বিলিয়ন ডলার