সতেজ আমন-সবজির ক্ষেত
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
ঋতু পরিক্রমায় এখন শরৎকাল। কৃষি পঞ্জিকায় বছরের এ সময়টা রবি মৌসুম। মূলত শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত চাষিরা। এ ছাড়া সবুজ কচি আমন ধানের ক্ষেত পরিচর্যায়ও কৃষকের ব্যস্ত সময় কাটছে। এবার আষাঢ়-শ্রাবণে অর্থাৎ বর্ষায় আশানরূপ বৃষ্টি হয়নি। এতে আমন চাষ নিয়ে দেশের অধিকাংশ অঞ্চলের কৃষক বিপাকে পড়েন। অনেক অঞ্চলে সেচের মাধ্যমে আমন চাষ করে কৃষক। তবে ভাদ্রের বৃষ্টি কৃষকদের জন্য আশির্বাদ হয়ে আসে। বৃষ্টির ছোঁয়ায় শুকিয়ে যাওয়া প্রকৃতি প্রাণ ফিরে পায়। বৃষ্টির পানিতে আমন ধানের চারা রোপনে মাঠে ব্যস্ত হয়ে পড়ে কৃষক। ভাদ্রের পর আশ্বিনে অনেক সময় খরা দেখা দেয়। তবে এবার আশ্বিনেও প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে। আর আশ্বিনের এ বৃষ্টি ফসলের মাঠের জন্য সোনার পরশ বলে কৃষকরা মনে করছেন। বৃষ্টির ছোঁয়ায় সতেজ হয়ে ঊঠছে আমন ধানের ক্ষেত। একই সাথে বীজ তলা থেকে শীতের সবজির চারা তুলে ক্ষেতে রোপন করছে কৃষক। এ সময়ের বৃষ্টি ফসলের জমিকে উর্ব্বর করে। কৃষকরা বলেন আশ্বিন মাসের বৃষ্টি জমিতে সারের মত কাজ করে।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিব্যবসা ও ব্যবস্থাপনা অনুষদের অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান ইনকিলাবকে বলেন, খনার বচনে আছে-‘ভাদ্র আশ্বিনে বহে ঈশান/ কাঁধে কোদালে নাচে কৃষাণ’। অর্থাৎ ভাদ্র আশ্বিন মাসে বৃষ্টি হলে ফসল ভাল হয়। কৃষক কোদাল নিয়ে মাঠে গিয়ে ক্ষেতের আল ঠিক করে বৃষ্টির পানি আটকে রাখে। আর তাতে কার্তিক মাস পর্যন্ত জমিতে পর্যাপ্ত রস থাকে এবং এতে করে ধানের পরিপুষ্ট শীষ বের হয়। এ ছাড়া জমিতে পোকামাকড়ের আক্রমণও কম হয়। এ ছাড়া এ সময়ের বৃষ্টি সারের মত জমিকে উর্ব্বর করে। সব মিলিয়ে শরৎকালের বৃষ্টি ফসলের জন্য খবই উপকারী।
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সারাদেশে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায় সব বিভাগেই বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির প্রবণতা কিছুটা কম চট্টগ্রাম বিভাগে। তবে এখন বৃষ্টি বেশি হচ্ছে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে। এ সময় সবচেয়ে বেশি ১৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে নেত্রকোণায়। গত বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকায় অতিভারী বৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ঢাকায় ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, চলতি বছর ৫৯ লাখ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছিল। বর্ষায় খরা আর অনাবৃষ্টির কারণে আমন আবাদে যে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল ভাদ্রের বৃষ্টিতে তা কেটে যায়। ফলে লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আমন চাষ হয়েছে। আশ্বিনের এই বৃষ্টির ফলে আমনের বাম্পার ফলনের প্রত্যাশা করছে কৃষ্টি মন্ত্রণালয়।
অন্যদিকে অনুকুল আবহাওয়া পেয়ে অধিক লাভের আশায় কিছুটা আগাম শীতকালীন সবজির চাষ করছেন চাষিরা। সবজি উৎপাদনে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিপুল সাফল্য অর্জন করেছে। বর্তমানে সবজি চাষে চীন ভারতের পরেই বাংলাদেশ তৃতীয় স্থানে রয়েছে। যশোর, বগুড়া, কুমিল্লা, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, জামালপুর, রংপুর, জয়পুরহাট, নাটোর, রাজশাহী, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুরসহ কয়েকটি জেলায় সবজি উৎপাদনের বিপ্লব ঘটেছে। শিক্ষিত যুবসমাজ নতুন নতুন প্রযুক্তি ও ইনোভেটিভ ধ্যানধারণা নিয়ে সবজি উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছে। পাহাড় ও উপকূলীয় অঞ্চলে সবজি চাষ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় বাড়ির আঙিনা, বাঁধ, ঘেরের পাড়ে এমনকি মাছ চাষের জলাশয়গুলোর ওপর বাউনি দিয়ে লতানো সবজি উৎপাদন করা হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণের অধিদপ্তরের সূত্র মতে এ বছর বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ হেক্টর জমিতে সবজি চাষ হচ্ছে। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে এর পরিমান ছিল ৯ দশমিক ৬৫ লাখ হেক্টর। বাংলাদেশে যে সব সবজি সবচেয়ে বেশি চাষ হয় তাদের মধ্যে টমেটো, বেগুন, বাঁধাকপি, ফুলকপি, চাল কুমড়া, পটোল, ঝিঙা, করলা, লাউ, চিচিঙ্গা, কাঁকরোল, কাঁচামরিচ, ধুন্দুল, মিষ্টি কুমড়া, ঢেড়স, শসা, ক্ষীরা, মুলা, শিম, গাজর, পুঁইশাক, লালশাক, বরবটি, সজিনা, শিম, ধনে পাতা, মটরশুঁটি, কাঁচা পেঁপে ইত্যাদি। কৃষি হচ্ছে আমাদের অন্যতম বৃহৎ অর্থনৈতিক খাত, এ খাত থেকে জিডিপির আনুমানিক ১৪ শতাংশ আসে। মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৬৩ শতাংশ এর সঙ্গে জড়িত। মোট সবজির ৭০ শতাংশই উৎপাদন হয় শীতকালে। আর ৩০ শতাংশ উৎপাদন হয় গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে। দেশে যে পরিমাণ সবজি উৎপাদন হয় তার বাজার মূল্য ৪০ হাজার কোটি টাকার অধিক।
শরতের বৃষ্টিতে সারাদেশে আমন ও সবজি চাষ নিয়ে আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে এ রিপোর্টটি তৈরী করেছেন বিশেষ সংবাদদাতা রফিক মুহাম্মদ।
রাজশাহী থেকে রেজাউল করিম জানান, শরতের বৃষ্টিতে সিক্ত হয়েছে বরেন্দ্রের তপ্ত মাটি। চাষীরা ভীষন খুশী এখন আর নীচের সেচের পানির খুব একটা দরকার হবেনা। বিশেষ করে শাক-সবব্জি আবাদকারীদের। এরই মধ্যে মাঠে মাঠে শীতকালীন সবজি চাষের ধুম পড়েছে। কোনো কোনো এলাকার চাষি আগেভাগেই ক্ষেতে শীতের সবজি চাষ করেছেন। এরই মধ্যে মুলা, শিম, বাঁধাকপি, ফুলকপি, গাজরসহ বেশ কিছু শীতের আগাম সবজি ক্ষেত বেশ সতেজ হয়ে উঠেছে। আগামী এক মাসের মধ্যে এসব সবজি ক্ষেতে পলন হবে এবং তা বাজারে উঠবে বলে কৃষকরা আশা করছেন। অন্যান্য বছরের তুলনায় এসব সবজির দাম বেশি। ভালো দাম পাওয়ার আশায় শীতকালীন সবজি আগাম চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকদের। এ ধরনের অনুকূল আবহাওয়া থাকলে সবজির ফলন ভাল হবে।
বগুড়া থেকে মহসিন রাজু জানান, প্রায় খরার মত বর্ষাকাল পেরিয়ে যাওয়ার পর শরতের দ্বিতীয় প্রান্তিকে যে বৃষ্টি ধারা চলমান তা’ যেন বর্ষাকালেরই চিরচেনা রূপ। আশি^নের শুরুতেই বৃষ্টিপাতের ফলে দুয়েকটি সবজির কিছুটা ক্ষতি হলেও মৌসুমের প্রধান ফসল আমনের জন্য এটা রীতিমত আশির্বাদ স্বরূপ বলে মনে করছেন বগুড়ার আমন চাষিরা। বগুড়া সদরের শাখারিয়ার বিল নুরুইল এলাকার আমন চাষী আবু সাইদের মতে এবার বর্ষাকালে আমনের জমিতে স্কিম থেকে পানি কিনে চাষ দিতে হয়েছে। তবে আশি^নের বৃষ্টির পর জমিতে ‘গামড়’ ( ধানের ফুল ) আসা পর্যন্ত আর সেচের প্রয়োজন হবেনা।
সবজি উৎপাদনের জন্য প্রসিদ্ধ পুর্ব বগুড়া অঞ্চলের জন্য প্রসিদ্ধ গাবতলী এলাকার সবজি চাষি আনোয়ার হোসেন জানান, পেঁপে, ঢেড়শ, বেগুন, সব ধরনের লাউ, ঝিঙে, চিচিঙ্গাসহ মৌসুমি শাক সবজির জন্য এই বৃষ্টির খুবই প্রয়োজন ছিল। বগুড়া মশলা গবেষনা কেন্দ্রের ইনচার্জ সিনিয়র কৃষি বিজ্ঞানী জুলফিকার হায়দার প্রধান বলেন, সামনেই আগুড় আলু, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষের কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে। এখনকার বৃষ্টিতে সৃষ্ট মাটির রস ওই সময়ে আগুড় আলু ও গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের জমি প্রস্ততের জন্য খুবই সহায়ক হবে।
যশোর থেকে শাহেদ রহমান জানান, আশি^ন মাসের বৃষ্টিতে হাসি ফুটিয়েছে যশোরের আমন ধান ও সবজি চাষিদের মুখে। গত মাসে যশোর অঞ্চলে কাঙ্খিত বৃষ্টি হয়নি। ফলে আমন রোপণ ও সবজি চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন চাষিরা। চলতি বৃষ্টি তাদের সেই চিন্তার অবসান ঘটিয়েছে। চুড়ামনকাটি ইউনিয়নের খিতিবদীয়া মাঠের কৃষক সবুজ মিয়া জানান, পানির অভাবে অধিকাংশ চাষিই সেচের মাধ্যমে রোপা আমনের চারা রোপণের কাজ করেছেন। ফলে বাড়তি খরচ হয়ে গেছে। তবে অনেকদিন পর বৃষ্টি পাওয়ায় জমিতে পানি জমতে শুরু করেছে। এই বৃষ্টিতে আমন ফলনের জন্যে আশীর্বাদ হিসেবেই দেখছেন তারা।
যশোরে কয়েক দিন ধরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। এজন্য যশোরের সবজি চাষিরা স্বস্তি পাচ্ছে। দেশের সবজি জোন হিসেবে পরিচিত যশোর সদরের চুড়ামনকাটি, হৈবতপুর, লেবুতলা, ইছালী, নওয়াপাড়া ও কাশিমপুর ইউনিয়নে ইতিমধ্যে শত শত বিঘা জমিতে শীতকালীন সবজি রোপণ করেছেন কৃষকরা। কৃষকরা জানান, এভাবে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে সবজি ভাল হবে। তবে ভারী বৃষ্টিপাত হলে সবজি ক্ষতিগ্রস্থ হবে বলে অনেক কৃষকের অভিমত।
হৈবতপুর গ্রামের কৃষক ইয়াদুল বলেন, এই বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে মূলা চাষিদের। মূলায় একটু বৃষ্টির পানি পেলেই পচন শুরু হয়। চুড়ামনকাটির কৃষক দিনার গাজী জানান, বৃষ্টি যা হয়েছে তাতে কৃষকদের তেমন ক্ষতি হবে না। এই বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে পটল, সিম, মূলা, পাতা কপি, বাঁধা কপি ও বেগুন চাষিদেরও ব্যাপক ফলন হবে।
দিনাজপুর থেকে মাহফুজুল হক আনার, শরতকালের এই আল্লাহর রহমতের বৃষ্টি শুধু আমন নয় শীতকালীন শাকসবজির জন্যও অনেক উপকারী। দিনাজপুরের বিরল উপজেলার দোগাছি গ্রামের কৃষক মহাব্বাত উল্লাহ জানান আগে ধান গম এর মাঝে সরিষা ও মরিচ আবাদ করতাম। এখন আমল ও ইরি বোরো ছাড়া আবাদ করার পাশাপাশি সময়ে অসময়ে সকল ধরনের সবজি চাষ করছি। এতে বছরের খোরাক এর পাশাপাশি বাড়তি আয় হচ্ছে। তার মতে বীজ ওর সার এর দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকলে আগামীতে কোন জমি পড়ে থাকবে না।
রংপুর থেকে হালিম আনছারী জানান, আষাঢ়-শ্রাবণেও বৃষ্টির অভাবে আমন রোপন করতে পারেনি অনেক কৃষক। সেচ দিতে হয়েছে উত্তরাঞ্চলের সব এলাকাতেই। বর্ষার ভরা মওসুমেও খরা পরিস্থিতি কাটিয়ে আশ্বিনের শুরুতে কয়েকদিন ধরে চলছে অঝোর ধারায় বৃষ্টি। এ বৃষ্টি এ অঞ্চলের কৃষি ও কৃষকের জন্য আশির্বাদ হিসেবে এসেছে। গ্রাম-বাংলায় পুরো বর্ষা রূপে দেখা দিয়েছে প্রকৃতি। সময় মতো ভারি বৃষ্টির দেখা না মিললেও আশ্বিন মাসের শুরুতে কয়েক দিনের পর্যাপ্ত বৃষ্টি কৃষকের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে গোটা উত্তরাঞ্চলে। কয়েক দিনের বৃষ্টি আমনের ক্ষেতে নতুন করে প্রাণের সঞ্চার করেছে। হলুদ হয়ে যাওয়া ধানের চারা এবার সবুজ রং ধারণ করতে শুরু করেছে। শুধু আমন ধান নয়, পটল, বেগুনসহ সকল সব্জি ক্ষেত যেন নতুন করে প্রাণ ফিরে পেয়েছে। ক্ষেতের চেহারাই পাল্টে গেছে সব খানে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
প্রত্যর্পণের ঢাকার অনুরোধে ভারতের প্রতিক্রিয়া হাসিনাকে কি বাংলাদেশে নির্বাসিত করা হবে?
জকিগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের সেবা সহজীকরণ অনুষ্ঠান
লাকসামে বিএনপির আজিম-কালাম গ্রুপ মুখোমুখি: ককটেল বিস্ফোরণ, অস্ত্রের মহড়া
ভুয়া পেইজে ঢাবি প্রশাসনসহ অনেকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, এডমিন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
ইটনায় বিএনপির স্বাধীনতার বিজয় উৎসবে নেতাকর্মী ও জনতার ঢল এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে বিএনপি ৯০ শতাংশ ভোট পাবে: ফজলুর রহমান
ব্যান্ড সঙ্গীত ও বাইকপ্রেমীদের জন্য সুজুকি ও আর্টসেলের নতুন মিউজিক ভিডিও
বিএনপি সকল ধর্ম -বর্ণ-গোত্রের দল : প্রিন্স
বিয়ের করার সময় যে সমস্ত খেয়াল রাখা প্রসঙ্গে।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
`আগামী নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করতে হবে'
সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তার স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘বিক্ষোভ আর কালো পতাকায়’ রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস বরণ!
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ২৬ নারী-পুরুষ ও শিশু
লৌহজং উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি ফরহাদ হোসেন ইমন গ্রেফতার
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় আরও এক মাস বাড়ল
দূর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে: মেজর হাফিজ
শতভাগ দলীয়করণে ক্রীড়াঙ্গন আজ তলানিতে : আমিনুল হক
দৌলতদিয়ায় বড়দের আদলে ছোটদের জমজমাট নির্বাচন
বাজারে সিন্ডিকেট এখনও সক্রিয় রয়েছে: নূর